ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়
আদালত এলাকা থেকে গতকাল মঙ্গলবার একটি শক্তিশালী বোমা উদ্ধার করেছেন
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যরা। বিচারকদের প্রবেশপথের
প্রধান ফটকের সামনে থেকে বোমাটি উদ্ধার করা হয়। র্যাবের ভাষ্য, এটি
বিস্ফোরিত হলে ব্যাপক ক্ষতি হতো।
র্যাব-৯-এর ভৈরব ক্যাম্পের অধিনায়ক মাহফুজুল আমিন নূর প্রথম আলো ডটকমকে জানান, গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁরা জানতে পারেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে নাশকতা সৃষ্টির জন্য বোমা হামলার ঘটনা ঘটতে পারে। এর ভিত্তিতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে রাত ১১টার দিকে শহরের কাউতলার আদালত এলাকায় শক্তিশালী একটি বোমা পাওয়া যায়। বোমাটি আদালতে বিচারকদের প্রবেশপথের প্রধান ফটকের কাছে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির পাশে রাখা ছিল। এটি একটি ব্যাগে মুড়িয়ে চার-পাঁচটি বালুর বস্তার নিচে চাপা দেওয়া ছিল। বোমাটি উদ্ধারের পর পুরো এলাকা ঘিরে রাখেন র্যাব-৯এর সদস্যরা। পরে ঢাকা থেকে র্যাবের ছয় সদস্যের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী একটি দল গিয়ে রাত দুইটা ৫০ মিনিটে এটিকে নিষ্ক্রিয় করে।
বোমা নিষ্ক্রিয় দলের উপপরিচালক মেজর আবদুর রহমান জানান, বোমাটির ওজন আনুমানিক চার থেকে পাঁচ কেজি। এর ভেতরে বোমায় ব্যবহূত শক্তিশালী ডেটোনেটর, সকেট ও ব্যাটারি ছিল। বোমাটি বিস্ফোরিত হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতো।
র্যাব-৯-এর ভৈরব ক্যাম্পের অধিনায়ক মাহফুজুল আমিন নূর প্রথম আলো ডটকমকে জানান, গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁরা জানতে পারেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে নাশকতা সৃষ্টির জন্য বোমা হামলার ঘটনা ঘটতে পারে। এর ভিত্তিতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে রাত ১১টার দিকে শহরের কাউতলার আদালত এলাকায় শক্তিশালী একটি বোমা পাওয়া যায়। বোমাটি আদালতে বিচারকদের প্রবেশপথের প্রধান ফটকের কাছে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির পাশে রাখা ছিল। এটি একটি ব্যাগে মুড়িয়ে চার-পাঁচটি বালুর বস্তার নিচে চাপা দেওয়া ছিল। বোমাটি উদ্ধারের পর পুরো এলাকা ঘিরে রাখেন র্যাব-৯এর সদস্যরা। পরে ঢাকা থেকে র্যাবের ছয় সদস্যের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী একটি দল গিয়ে রাত দুইটা ৫০ মিনিটে এটিকে নিষ্ক্রিয় করে।
বোমা নিষ্ক্রিয় দলের উপপরিচালক মেজর আবদুর রহমান জানান, বোমাটির ওজন আনুমানিক চার থেকে পাঁচ কেজি। এর ভেতরে বোমায় ব্যবহূত শক্তিশালী ডেটোনেটর, সকেট ও ব্যাটারি ছিল। বোমাটি বিস্ফোরিত হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতো।