১৩৬
বলে ১১২ রান—১০ চার, এক ছয়। তামিম ইকবালের দুর্দান্ত সেঞ্চুরির ওপর ভর
করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮ উইকেটে ২৫৯ রান করেছে
বাংলাদেশ। তামিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে নাসিরের অপরাজিত ৭৩। সব মিলিয়ে টস জিতে
বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে ‘অপ্রত্যাশিত’ এক লক্ষ্যের মুখোমুখি
শ্রীলঙ্কা।
তামিমের সেঞ্চুরি তো আছেই। দলের এই ‘চ্যালেঞ্জিং’ সংগ্রহে নাসিরের অবদানও দুর্দান্ত। ৫৯ বলে ৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে তিনিই বাংলাদেশের সংগ্রহকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়।
তামিমের সেঞ্চুরিটা ছিল অসাধারণ। ৬৩ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে একদিক আগলে রেখে তিনি গড়েছেন তাঁর অসাধারণ ইনিংসটি। এই সেঞ্চুরির মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডেতে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কৃতিত্ব অর্জন করলেন তিনি। আর তাঁর ১১২ রানের ইনিংসটি শ্রীলঙ্কার মাটিতে তো বটেই, লঙ্কানদের বিপক্ষেই ওয়ানডেতে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা একেবারে মন্দ ছিল না। এনামুল হককে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন তামিম। তবে দলীয় ৪৪ রানে এনামুলের বিদায়ের পর দ্রুত দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। একপর্যায়ে সংগ্রহ দাঁড়ায় তিন উইকেটে ৬৩ রান।
এ পর্যায়ে মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গী করে এগোতে থাকেন তামিম। তাঁদের চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে ৬৬ রান। ২৯ রান করে মাহমুদউল্লাহ বিদায় নিলে তামিমকে যথার্থ সঙ্গ দেন নাসির হোসেন। তাঁদের পঞ্চম উইকেট জুটিতে আসে ৭৫ রান। দলীয় ২০৪ রানে রানআউট হন তামিম। নাসিরকে অবশ্য ফেরাতে পারেননি লঙ্কান বোলাররা। ইনিংসের শেষ পর্যন্ত এক প্রান্ত আগলে রাখেন তিনি।
শ্রীলঙ্কার পক্ষে লাসিথ মালিঙ্গা ও অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট গেছে নুয়ান কুলাসেকারা, থিসারা পেরেরা ও সচিত্র সেনানায়েকের ঝুলিতে।
তামিমের সেঞ্চুরি তো আছেই। দলের এই ‘চ্যালেঞ্জিং’ সংগ্রহে নাসিরের অবদানও দুর্দান্ত। ৫৯ বলে ৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে তিনিই বাংলাদেশের সংগ্রহকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়।
তামিমের সেঞ্চুরিটা ছিল অসাধারণ। ৬৩ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে একদিক আগলে রেখে তিনি গড়েছেন তাঁর অসাধারণ ইনিংসটি। এই সেঞ্চুরির মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডেতে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কৃতিত্ব অর্জন করলেন তিনি। আর তাঁর ১১২ রানের ইনিংসটি শ্রীলঙ্কার মাটিতে তো বটেই, লঙ্কানদের বিপক্ষেই ওয়ানডেতে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা একেবারে মন্দ ছিল না। এনামুল হককে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন তামিম। তবে দলীয় ৪৪ রানে এনামুলের বিদায়ের পর দ্রুত দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। একপর্যায়ে সংগ্রহ দাঁড়ায় তিন উইকেটে ৬৩ রান।
এ পর্যায়ে মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গী করে এগোতে থাকেন তামিম। তাঁদের চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে ৬৬ রান। ২৯ রান করে মাহমুদউল্লাহ বিদায় নিলে তামিমকে যথার্থ সঙ্গ দেন নাসির হোসেন। তাঁদের পঞ্চম উইকেট জুটিতে আসে ৭৫ রান। দলীয় ২০৪ রানে রানআউট হন তামিম। নাসিরকে অবশ্য ফেরাতে পারেননি লঙ্কান বোলাররা। ইনিংসের শেষ পর্যন্ত এক প্রান্ত আগলে রাখেন তিনি।
শ্রীলঙ্কার পক্ষে লাসিথ মালিঙ্গা ও অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট গেছে নুয়ান কুলাসেকারা, থিসারা পেরেরা ও সচিত্র সেনানায়েকের ঝুলিতে।