Showing posts with label টেক প্রতিদিন. Show all posts
Showing posts with label টেক প্রতিদিন. Show all posts

Monday, May 20, 2013

ইন্টারনেট আপলোডের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার

ইন্টারনেট আপলোডের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটল বাংলাদেশ টেলি যোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা বন্ধের অজুহাতে ইন্টারনেট আপলোড গতি ৭৫ শতাংশ কমাতে গত বৃহস্পতিবার ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দিয়েছিল বিটিআরসি। এতে ই-মেইল অ্যাটাচমেন্ট, স্কাইপে কথা বলা, ইমেজ আপলোড বা ভিডিও আপলোডে সমস্যার মুখে পড়েন সাধারণ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা।
সামাজিক যোগাযোগের সাইট ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে তীব্র সমালোচনার পর সিদ্ধান্ত পাল্টায় বিটিআরসি।

Saturday, May 11, 2013

জুনেই আসছে আইফোন ৬!

নতুন আইফোন বাজারে আসবে আর গুজব ছড়াবে না এমনটা হয়নি। এবারও আইফোনপ্রেমীরা গুনছেন অপেক্ষার প্রহর। আর তাতে কিছু তথ্য বেরিয়েও আসতে শুরু করেছে। পরের আইফোনের মডেল হচ্ছে ৬। তবে বাজারে খবর আছে ৫এস আসার। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।

তরে চতুর্থ প্রজন্মের ফোরজি আইফোন ৬ নিয়ে অনেক তথ্যই পরিস্কার হয়ে যাচ্ছে। আসছে ২০ জুনেই নতুন আইফোন ৬ সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।

বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে আছে ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা আর আইওএস-৭ অপারেটিং সিস্টেম। এ ছাড়াও আইফোন তৈরির দেশ চীনের অনলাইন সূত্র থেকেও বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে আইফোন ৪ আত্মপ্রকাশের সময়ও এ ধরনের নানামুখী গুজবে মুখর ছিল অ্যাপল ভক্তরা। কেজিআই সিকিউরিটির গবেষক মিঙ্গ চি কুয়ো বলেন, অ্যাপল এ বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকেই আইফোন ৬ মডেল আত্মপ্রকাশের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে।

একটানা ৪৮ দিন চলবে আশা ৫০১!

মধ্যম ঘরানার নকিয়া স্মার্টফোনের আশা সিরেজের নতুন অতিথি ‘৫০১’ মডেল। এ মডেল এ ঘোষাণাতেই বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। একটানা ৪৮ দিনের স্ট্যানবাই ব্যাটারি লাইফ এ ফোনকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।

বিশেষ সুবিধার মধ্যে আছে টুজি নেটওয়ার্ক। পাল্ম (খুদে চৌকা) আকৃতির এ ফোনে আছে ১৭ ঘণ্টার টকটাইম এবং ৫৬ ঘণ্টার মিউজিক প্লেব্যাক সুবিধা।

উইন্ডোজ ঘরানার এ ফোনে আছে ৬টি ভিন্ন রঙয়ের বৈচিত্র্য। এ রঙগুলো হচ্ছে লাল, নীল, কালো, হলুদ, সাদা এবং সবুজ। আছে মাল্টিটাচ স্ক্রিন, ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথ সংযোগ। ৩.২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং মাইক্রোএসডি মেমোরি অপশন। এটি ৩২ জিবি পর্যন্ত বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।

তবে নকিয়ার আশা ৫০১ থ্রিজি বা ফোরজি সমর্থন করে না। আছে নকিয়া এক্সপ্রেস ব্রাউজার এবং ইন্টারনেট থেকে লাইভ ডাটা ব্রাউজিং সুবিধা। এটি দ্রুত ইন্টারনেট ডাটা অ্যাকসেস করার সামর্থ্য রাখে।

নকিয়ার এ নব্য ঘরানার আশা স্মার্টফোন এ বছরের জুনেই বিশ্ববাজারে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে আসবে। তবে শুরুতেই দক্ষিণ এশিয়া, ভারত, মধ্যপ্রাচ্যে, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা এবং ইউরোপের বাজারে এ ফোন পাওয়া যাবে।

২০ জুন একইসাথে কমদামি আইফোন এবং আইফোন ফাইভএস!

এ বছরেই অ্যাপলের সুলভ মূল্যের আইফোন উন্মুক্ত হচ্ছে এমন নিশ্চিত খবর পুনরায় প্রতিবেদনে উঠে এসছে। গত বছর জনপ্রিয় আইপ্যাডের সারিতে সুলভ মূল্য ও ছোট আকৃতির পণ্যটি রাখার পর থেকেই খবর রটে যে কমদামি আইফোন আনছে অ্যাপল। যখন থেকেই পণ্যটি যেমন চরম আলোচিত সেরকমই প্রত্যাশিত। বর্তমানে ইটিরেড সাপ্লাই প্রতিবেদনের তথ্য মতে, বিশ্বের বৃহত্তম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের কমদামি আইফোন এ বছরেই বাজারে আসবে।

অ্যাপলের আইফোন প্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠান ফক্সকনের ইট্রেড সাপ্লাই সুত্র জানিয়েছে, বাজেট-স্মার্টফোন প্রকাশে অ্যাপল ভিষণ চেষ্টা চালাচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত বছরও ইট্রেড সাপ্লাই সুত্র আসন্ন অ্যাপল পণ্যাদি সম্পর্কে সঠিক তথ্য ফাঁস করেছিল যখন তাদের তালিকার প্রথমেই ছিল আইফোন ফাইভের নাম।

সম্প্রতি জেপি মর্গানের দুজন বিশেষজ্ঞ গোকুল হরিহারান এবং মার্ক মসকোইটজ জানান, অ্যাপলের কমদামি আইফোন বাজেট-শ্রেণীর পণ্য হওয়ার সম্ভাবনা নেই। নি:সন্দেহে এটি মধ্য-সারির পণ্যের তালিকায় থাকবে যা স্যামসাং গ্যালাক্সি সিরিজ ব্যবসায় বাঁধা হয়ে দাড়াবে। তাদের মতে এ বছরে পণ্যটি বাজারে আসলে এ বিভাগের ২৫ ভাগ অ্যাপলের দখলে থাকবে।

এদিকে প্রযুক্তি ব্লগ টেকটাসে বলা হয়েছে অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ নথিপত্র ফাঁসে জানা যায় কমদামি আইফোনের মূল্য প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০ ডলারের আশপাশে থাকবে। এছাড়া প্রকাশ হওয়া ছবি দেখে জোরদিয়ে বলা হচ্ছে এতে গ্লোসি প্লাস্টিক থাকবে। বর্তমানে অনুমানকৃত তথ্যের ভিত্তিতে ব্যাপকভাবে সমালোচিত আসছে ২০ জুন ‌একইসাথে কমদামি আইফোন এবং আরও আধুনিক বৈশিষ্টযুক্ত আইফোন ফাইভএস অবমুক্ত হবে।

দাম কমেছে গ্যালাক্সি স্মার্টফোনে

বিশ্বে এখন জনপ্রিয় স্মার্টফোনের তালিকায় গ্যালাক্সি নোট টু, গ্যালাক্সি গ্র্যান্ড এবং গ্যালাক্সি এস ডুয়োস এগিয়ে আছে। এ ফোনগুলোর মাধ্যমে স্মার্টফোন বাজারে অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন এসেছে।

সবার জন্য গ্যালাক্সি স্মার্টফোন কেনাকে আরও সহজ করতে স্যামসাং নিয়ে এসেছে দারুণ অফার। এখন গ্রাহকেরা ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১২ মাসের কিস্তিতে কোনো প্রকার সুদ ছাড়াই কিনতে পারবেন এ তিন ঘরানার স্মার্টফোন।

এ অফারের আওতায় গ্রাহকদের খুব বেশি খরচও করতে হবে না। ১২ মাসের কিস্তিতে গ্যালাক্সি নোট টু মডেলের জন্য প্রতিমাসে দিতে হবে ৫,৪৬০ টাকা, গ্যালাক্সি গ্র্যান্ডের জন্য ২,৯৯০ টাকা এবং ৯ মাসের কিস্তিতি গ্যালাক্সি এস ডুয়োসের জন্য ২,২১০ টাকা।

এরই মধ্যে এ তিন ফোনের দাম কমিয়েছে স্যামসাং। গ্যালাক্সি নোট টু এখন ৬৫,৫০০ টাকা (আগে ৬৭,৫০০ টাকা), গ্যালাক্সি গ্র্যান্ড ৩৫,৯০০ টাকা (আগে ৩৯,৫০০ টাকা) এবং গ্যালাক্সি এস ডুয়োস ১৯,৯০০ টাকা (আগে ২৩,৫০০ টাকা)।

এসব স্মার্টফোনের আগ্রহী গ্রাহকেরা ব্র্যাক ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং সিটি ব্যাংক অ্যামেক্স ক্রেডিট কার্ড ছাড়াও ব্যাংক এশিয়ার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়াও দেশজুড়ে শতাধিক স্যামসাং আউটলেট থেকে সহজ কিস্তিতে এ ক্রয় সুবিধা উপভোগ করা সম্ভব।

কমছে না মোবাইল ইন্টারনেটের দাম!

১৯৯৬ সাল। বাংলাদেশ প্রথম ভিস্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হয়। তখন প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের জন্য ব্যয় হতো ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। কিন্তু সে সময় সরকারিভাবে বিটিসিএল কোনো ব্যান্ডউইথড বিক্রি করত না।

এ মুহূর্তে বিটিসিএল এবং ম্যাঙ্গো যৌথভাবে দেশে ব্যান্ডউইথড বিক্রি করছে। তবে দফায় দফায় ব্যান্ডউইথের দাম কমলেও প্রান্তিক ভোক্তাদের কাছে এর সুফল অধরাই রয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে মোবাইল অপারেটর এবং ইন্টারনেট সেবাদাতারা অবকাঠামোতে বিপুল বিনিয়োগের কথা সামনে তুলে ধরেছেন।

দেশের মোবাইল অপারেটর সেবাদাতাদের অনেকেই মনে করেন, এ ব্যয় কমে আসতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। বাজারে বহুমুখী প্রতিযোগিতায় এখনও ইন্টারনেট সেবাদাতারা প্রত্যাশিত মুনাফা থেকে অনেক দূরে। আর সে কারণেই ইন্টারনেট ব্যয় কমিয়ে আনতে সরকারকেই আরও অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। প্রয়োজনে এ খাতে ভর্তূকি দেওয়ার কথাও চিন্তা করা যেতে পারে।

প্রসঙ্গত, দেশে ২০০৪ সালে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। তখন প্রতি মেগাবাইট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) ব্যান্ডউইথের দাম ৭২ হাজার টাকা ছিল। এর ৮ বছর পরে এসে দাম হয়েছে ৮ হাজার টাকা। কিন্তু দাম কমানোর বিপরীত চিত্রে কমেনি মোবাইলভিত্তিক ইন্টারনেট সেবার ব্যয়।

ইন্টারনেটের দাম সাশ্রয়ী করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নির্দেশনা জারির প্রক্রিয়া শুরু করলেও এখনও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

এ প্রসঙ্গে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস জানান, ব্যান্ডউইথের দাম কমানো হলেও মোবাইল অপারেটরদের ইন্টারনেট সেবার মূল্য সে অনুযায়ী কমেনি। এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। নির্দেশনা জারির প্রক্রিয়াও থেমে আছে। এ জটিলতাও অনুসন্ধানের দাবি রাখে।

২০০৪ সালে গ্রামীণফোন ‘পি১’ প্যাকেজের মাধ্যমে মোবাইলভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা শুরু করে। এ মুহূর্তে গ্রাহকের প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন অপারেটরের বেশ কিছু প্যাকেজ চালু করেছে। তবে এসব প্যাকেজের জটিল সব সমীকরণের পেছনের গ্রাহক হয়রানির অন্তহীন অভিযোগ রয়েছে।

গ্রামীণফোনের একজন গ্রাহক ‘পি১ প্যাকেজে’ যতটুকু ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করেন, তাকে সে পরিমাণ বিল পরিশোধ করতে হয়। অর্থাৎ এটি গ্রাহকের ব্যবহারের ওপর নির্ভরশীল। শুরুতে পি১ প্যাকেজে প্রতি কিলোবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারে গ্রাহককে ব্যয় করতে হতো ২ পয়সা।

২০০৮ সাল থেকে পর্যায়ক্রমে ব্যান্ডউইথের দাম কমে যথাক্রমে ১৮ হাজার, ২০০৯ সালে ১২ হাজার, ২০১১ সালে ১০ হাজার এবং সর্বশেষ ৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। বিগত আট বছরে পাঁচ দফায় ব্যান্ডউইথের মূল্য ৬৪ হাজার টাকা কমানো হলেও পি১ প্যাকেজে গ্রাহককে এখনও কিলোবাইট প্রতি সেই ২ পয়সা করেই দিতে হচ্ছে।

এ মুহূর্তে মোবাইল ইন্টারনেটে গ্রামীণফোন ১৫ এমবি ৩৩ টাকা এবং রবি ২০ এমবিতে ২৩ টাকা চার্জ করছে। ফলে দেশের সাধারণ ইন্টারনেট ভোক্তাদের কাছে ব্যান্ডউইথের দাম কমে আসার সুফল উপভোগ্য হচ্ছে না।

ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অব বাংলাদেশের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচালক সুমন আহমেদ সাবির বাংলানিউজকে বলেন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের দাম কমানোর সঙ্গে ভোক্তাদের সেবাব্যয়ও কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে হিসাবটা একেবারেই ভিন্ন।

দেশের এখন ইন্টারনেটভিত্তিক কনটেন্টের (অডিও, ভিডিও, লাইভ খবর-মিডিয়া) ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। ফলে ইন্টারনেট চাহিদাও বেড়েছে বহুগুণ। কিন্তু ইন্টারনেট মোবাইলমুখী হওয়ায় তা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে।

এক্ষেত্রে বর্তমান দামের প্রেক্ষাপটে ১ হাজার টাকায় ব্রডব্যান্ড প্যাকেজের দাম ৭০০ টাকায় কমিয়ে আনা হয়েছে। তবে পাড়া-মহল্লাভিত্তিক ইন্টারনেট গতির প্রশ্নে অভিযোগ আছে, এটা সত্য।

দেশে ইন্টারনেটের সেবাব্যয় কমিয়ে আনলে কি ধরনের ব্যবসার সুযোগ তৈরি হবে এমন প্রশ্নে বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি শামীম আহসান বাংলানিউজকে বলেন, দেশের ৫০ হাজার মানুষ এখন আউটসোর্সিং নির্ভরশীল। এ খাতে বাংলাদেশের বার্ষিক আয় এখন ৩ কোটি ডলার। সুতরাং, ইন্টারনেটের ব্যয় কমিয়ে আনলে এ খাতের উদ্যোক্তারা প্রণোদনা পেতেন।

তিনি আরও বলেন, এর ফলে আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশে লাখেরও বেশি আউটসোর্স কর্মী তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর এ খাতের আয় তখন ১৫ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই দেশের আইসিটি শিল্পের দ্রুত বিকাশ এবং দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল ইন্টারনেটের সেবাব্যয় সাশ্রয়ী, সেবাবান্ধব এবং সহজলভ্য করতে হবে। বিপরীতে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।

এ ছাড়াও দেশে ওয়াইম্যাক্স ইন্টারনেট সেবাদাতা কিউবি এবং বাংলালায়ন এখনও গ্রাহকবান্ধব সেবা নিশ্চিত করতে পারেনি। ঢাকা শহরেই বিভিন্ন স্থানে এখনও ইন্টারনেট সেবায় বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন ওয়াইম্যাক্স গ্রাহকেরা। সুষ্ঠু নেটওয়ার্ক বিন্যাস ছাড়াই গ্রাহক বৃদ্ধির কারণে এ সমস্যা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা অভিমত দিয়েছেন।

তবে এসবের বিপরীতে উচ্চমূল্যে সেবাব্যয় নেওয়ার নানামুখী অভিযোগ রয়েছে। এমনকি গ্রাহক সেবা নিয়েও ভোগান্তির কথা বাংলানিউজকে জানিয়েছেন অনেকেই। আরও একবার ব্যান্ডউইথের দাম কমে আসায় দেশের ইন্টারনেট গ্রাহকদের মধ্যে এখন নতুন উদ্দীপনা এসেছে। তবে সব ধরনের ইন্টারনেট সেবাদাতাদের বিক্রয়োত্তর সেবার ওপরই নির্ভর করবে এ সুফল কতটা ভোক্তা অনুকূলে যাচ্ছে।

Friday, May 10, 2013

দাম কমছে সুপার কম্পিউটারের

সুপার কম্পিউটার কেনার অফারে অবাক হচ্ছেন? দাম কমেছে, চাইলে এখন আপনিও কিনে ফেলতে পারেন একটি সুপার কম্পিউটার।
এখন মাত্র পাঁচ লাখ মার্কিন ডলারেই যে কেউ কিনে ফেলতে পারবেন সুপার কম্পিউটার ক্রে’র ছোট সংস্করণ। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক ক্রে ইনকর্পোরেশন তৈরি করছে এক্সসি৩০-এসি মডেলের ছোটো আকারের এ সুপার কম্পিউটার। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে সিএনএন।
বিশ্বের প্রথম সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছিল ক্রে। অনেক বড় আকারের সেই সুপার কম্পিউটারের আকার ছোট করে সাশ্রয়ী দামে এখন বাজারে আনতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
ক্রের তৈরি এক্সসি৩০-এসি মডেলটি হবে ক্রের তৈরি সবচেয়ে সস্তা সুপার কম্পিউটার। এ কম্পিউটারটিতে অবশ্য ক্রের সবচেয়ে দামি ও শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার এক্সসি-৩০-এর মতো সফটওয়্যার ও প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। এক্সসি-৩০ সুপারকম্পিউটারটির দাম এক কোটি মার্কিন ডলার থেকে তিন কোটি মার্কিন ডলারের কাছাকাছি।

দাম ২৮ হাজার টাকার নিচে

হালকা ও বহনযোগ্য প্রযুক্তিপণ্য হিসেবে নেটবুক কম্পিউটার এখন ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে। আকারে ছোট, হালকা এবং দামটা কম হওয়ায় তরুণদের কাছে নেটবুক বেশ জনপ্রিয়। দেশের বাজারে বর্তমানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের, বিভিন্ন দামের নেটবুক পাওয়া যায়। দেখতে আকর্ষণীয় এবং দাম ২৮ হাজার টাকার কম—এমন নেটবুকের খোঁজ থাকছে এখানে।

স্যামসাং
বর্তমানে বাজারে ২০ হাজার ৮০০ থেকে সাড়ে ২৭ হাজার টাকার মধ্যে স্যামসাং ব্র্যান্ডের বেশ কটি নেটবুক পাওয়া যাচ্ছে। ইন্টেল অ্যাটম প্রসেসর-নির্ভর ২ গিগাবাইট র‌্যামযুক্ত স্যামসাং এন১০০এস এবংইন্টেল অ্যাটম এন২১০০ ও ১ গিগাবাইট র‌্যামসহ এন১০০ অ্যাটম এন৪৩৫ মডেলের নেটবুকের দাম ২০ হাজার ৮০০ টাকা। এনসি ১০৮-পি০১বিডি ইন্টেল অ্যাটম এন২৬০০ মডেলের নেটবুকের দাম ২৩ হাজার ৮০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। ১ গিগাবাইট র‌্যামসহ স্যামসাং এনসি ২১৩ অ্যাটম এন২৬০০ নেটবুকের দাম সাড়ে ২৭ হাজার টাকা।

এসার অ্যাসপায়ার নেটবুক
১০.১ ইঞ্চি পর্দার ইন্টেল অ্যাটম প্রসেসর-নির্ভর এসার অ্যাসপায়ার ওয়ান ডি২৭০ মডেলের নেটবুকের দাম ২৩ হাজার ৬০০ টাকা। ১১.৬ ইঞ্চির পর্দা ও ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্কযুক্ত এসার অ্যাসপায়ার ওয়ান ৭২৫ এএমডি সি৬০ মডেলের নেটবুকের দাম ২৬ হাজার ৩০০ টাকা।

আসুস
বাজারে বর্তমানে আসুস ব্র্যান্ডের বিভিন্ন রঙের কম দামের বেশ কটি নেটবুক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ১০.১ ইঞ্চি পর্দার ৩২০ গিগাবাইটের হার্ডডিস্কসহ আসুস এক্স১০১সিএইচ ইন্টেল অ্যাটম প্রসেসরযুক্ত নেটবুকের দাম ২১ হাজার ৮০০ থেকে ২২ হাজার টাকা। ২ গিগাবাইটের র‌্যাম ও ১০.১ ইঞ্চি পর্দাযুক্ত আসুস ১০১৫বিএক্স এএমডি ডুয়েল কোর সি৬০ মডেলটির দাম ২৪ হাজার টাকা। এছাড়া এক্স১০১সিএইচ মডেলের ইপিসির দাম ২২ হাজার টাকা।

এইচপি
বর্তমানে বিভিন্ন দোকানে এইচপির মিনি ১১০-৪১১২টিইউ অ্যাটম এন২৬০০ নেটবুক পাওয়া যাচ্ছে। ৩২০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক, ২ গিগাবাইটের র‌্যামসহ ইন্টেল অ্যাটম প্রসেসর-নির্ভর এই মডেলের দাম ২৪ হাজার থেকে
২৫ হাজার টাকা।

প্রাপ্তিস্থান
ঢাকার আগারগাঁওয়ের বিসিএস কম্পিউটার সিটি, এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের বিভিন্ন কম্পিউটার বিক্রয়কেন্দ্রে পাওয়া যায় কম দামের এই নেটবুকগুলো। চট্টগ্রামের জিইসি, আগ্রাবাদ, সিলেটের বন্দরবাজারের বিভিন্ন কম্পিউটার বিক্রয়কেন্দ্রে পাওয়া যায় নেটবুকগুলো।

Wednesday, May 8, 2013

ছয় মাসে ১০ কোটি উইন্ডোজ ৮ বিক্রি

ছয় মাসে মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮-এর ১০ কোটি লাইসেন্স বিক্রি হয়েছে। ২০১২ সালের অক্টোবর মাসে উইন্ডোজ ৮ বাজারে এনেছিল বিশ্বের বৃহত্ সফটওয়্যার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানটি।
বাজার-বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, শিগগিরই উইন্ডোজ ৮-এর আপডেট আনতে পারে মাইক্রোসফট। উইন্ডোজ ব্লু নামের নতুন সংস্করণটি তখন ছোট আকারের ট্যাবলেট কম্পিউটারে ব্যবহারের উপযোগী হবে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বাজার-গবেষকেরা জানিয়েছেন, উইন্ডোজ ৮ হচ্ছে মাইক্রোসফটের টাচ বা স্পর্শ প্রযুক্তিবান্ধব প্রথম অপারেটিং সিস্টেম। তবে উইন্ডোজের এ সংস্করণটি দর্শকদের মনে আগ্রহ জাগাতে পারেনি। উইন্ডোজ ৭-এর তুলনায় এর বিক্রির গতিও কম। গবেষকদের মতে, উইন্ডোজনির্ভর ডেস্কটপ কম্পিউটার বিক্রি কমে গেছে। ট্যাবলেটের বাজারেও অ্যাপলের আইপ্যাড ও স্যামসাংয়ের অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর ট্যাবলেটের সঙ্গেও তেমন একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারেনি মাইক্রোসফট। এসব কারণে মাইক্রোসফটের নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম কোনো আগ্রহ জাগাতে পারেনি? সব ঠিকঠাক আছে তো? এই অপারেটিং সিস্টেমে পরিবর্তন আসবে কি? এমন প্রশ্ন উইন্ডোজ-ভক্তদের মনে জাগতেই পারে। মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ বিভাগের কর্মকর্তা তামি রেলার এসব প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন, উইন্ডোজ ৮ সংস্করণটিতে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন আনতে কাজ করছে মাইক্রোসফট। এ সংস্করণটির কী কী পরিবর্তন আনা দরকার, তা নিয়েই বর্তমানে কাজ করছে মাইক্রোসফট। শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্য প্রকাশ করবে প্রতিষ্ঠানটি। এসব উত্তরের পাশাপাশি তামি রেলার জানিয়েছেন, কম্পিউটার নির্মাতা লেনোভো, এইচপি, আসুস উইন্ডোজনির্ভর টাচ প্রযুক্তির নতুন নতুন মডেলের ল্যাপটপ বাজারে আনার পরিকল্পনা করছে।

দ্রুতগতির ট্যাব ও স্মার্টফোন প্রসেসর আনছে ইনটেল

পরবর্তী প্রজন্মের স্মার্টফোন প্রসেসর তৈরির অবকাঠামো ‘সিলভারমন্ট’ তৈরির কাজে হাত দিয়েছে চিপ নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ইনটেল।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের জন্য বিশেষভাবে তৈরি সিলভারমন্ট অবকাঠামো নির্ভর প্রসেসরগুলো উন্নত পারফরমেন্স দেখাবে। জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মোবাইল প্রসেসরের বাজারে যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠান এআরএম এখন আধিপত্য ধরে রেখেছে। এআরএমের তৈরি প্রযুক্তিতে কোয়ালকম, এনভিডিয়া, মিডিয়াটেক, অ্যাপল ও স্যামসাং মোবাইল ফোনের জন্য মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে। আর এই এআরএমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতেই পরবর্তী প্রজন্মের ‘সিলভারমন্ট’ মোবাইল প্রসেসর আর্কিটেকচার তৈরির ঘোষণা দিয়েছে ইনটেল।
সিলভারমন্ট আর্কিটেকচারের ওপর নির্ভর করে পরবর্তী প্রজন্মের অ্যাটম প্রসেসর ‘বে ট্রেইল’ ও ‘মেরিফিল্ড’ প্রসেসর তৈরি করতে পারে ইনটেল। এ প্রসেসরগুলো স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের উপযোগী হবে।
ইনটেল জানিয়েছে, ট্যাবলেটের জন্য তৈরি ‘বে ট্রেইল’ প্রসেসর চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাজারে আসবে আর ২০১৪ সালে বাজারে আসবে স্মার্টফোনের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ‘মেরিফিল্ড’ প্রসেসরটি।
বর্তমানে মুঠোফোনের জন্য তৈরি অ্যাটম প্রসেসরের কাঠামো ২০০৮ সালে উন্মুক্ত করেছিল ইনটেল। প্রায় পাঁচ বছর পর ৬ মে নতুন মোবাইল প্রসেসরের প্রযুক্তি তৈরির ঘোষণা দিয়েছে ইনটেল।
ইনটেলের দাবি, নতুন প্রসেসরগুলো দক্ষতার দিক থেকে বর্তমানে বাজারে থাকা প্রসেসরের তুলনায় তিন গুণ কার্যক্ষম হবে এবং এটি পাঁচ গুণ শক্তি সাশ্রয়ী। নতুন প্রজন্মের এ প্রসেসরগুলো হবে আট কোরের বেশি। বর্তমানে অধিকাংশ স্মার্টফোনে ডুয়াল কোর আর ট্যাবলেটে কোয়াড কোরের প্রসেসরই ব্যবহূত হচ্ছে।

তিন মাসে ৫ কোটি

বছরের প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বে প্রায় পাঁচ কোটি ট্যাবলেট কম্পিউটার বিক্রি হয়েছে। এ সংখ্যা গত বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় প্রায় ১৪২.৪ শতাংশ বেশি। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইডিসির তথ্য মতে, ট্যাবলেট বাজারে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে অ্যাপলের আইপ্যাড। বছরের প্রথম তিন মাসে আইপ্যাড বিক্রি হয়েছে প্রায় এক কোটি ৯৫ লাখ। ৮৮ লাখ ট্যাবলেট বিক্রি করে দ্বিতীয় স্থানে আছে স্যামসাং।
আইডিসির গবেষণা পরিচালক টম মেইনিলি জানান, আইপ্যাড মিনির অব্যাহত চাহিদার কারণেই বছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে অ্যাপল।
আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই ট্যাবলেট যুগের ইতি ঘটবে, সম্প্রতি এমন মন্তব্য করে প্রযুক্তি বাজারে শোরগোল ফেলে দেন ব্ল্যাকবেরির প্রধান নির্বাহী থ্রস্টেন হেইন্স। তবে আইডিসির এ প্রতিবেদন তাঁর এই অনুমানকে আপাতত নাকচই করে দিল।

Tuesday, May 7, 2013

বিদায় 'হটমেইল'

এককালের জনপ্রিয় ইমেইল সেবা 'হটমেইল' বন্ধ করে দিল মাইক্রোসফট। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখন থেকে হটমেইল ব্যবহারকারীরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আউটলুকের ইমেইল সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফট কর্মকর্তা ডিক ক্র্যাডক জানান, ইতিমধ্যে হটমেইলের সব তথ্য আউটলুকে সফলভাবে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ জন্য প্রায় ৩০ কোটি হটমেইল ব্যবহারকারীর ১৫ কোটি গিগাবাইট তথ্য সরাতে হয়েছে। এসব ব্যবহারকারী আগের তুলনায় আরো উন্নত ইমেইল সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই পর্যায়ক্রমে হটমেইল ব্যবহারকারীদের তথ্য আউটলুকে সরানোর কাজ শুরু করে মাইক্রোসফট।

কম্পিউটার হ্যাক করবে ডাচ্ পুলিশ!

এত দিনে হ্যাকারদের পিছু নিয়েছে পুলিশ। এবার সাইবার ক্রাইম মোকাবিলায় ডাচ্ পুলিশ বিভিন্ন সন্দেহভাজন ব্যক্তির কম্পিউটার হ্যাক করবে। এ বিষয়ে অনুমতি দিতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। নতুন এ আইনে তদন্তকারী পুলিশরা কম্পিউটার হ্যাক করার পাশাপাশি স্পাইওয়ার ইনস্টলও করতে পারবে। এমনকি ব্যবহারকারীদের অজান্তেই তাদের ই-মেইল পড়া ছাড়াও বিভিন্ন ফাইল নষ্ট করতে পারবে। এ ছাড়া দেশের বাইরে থাকা সার্ভারের সংযোগও ছিন্ন করা যাবে।
তবে শুরুতেই এ উদ্যোগ সমালোচনার মুখে পড়েছে। তাদের দাবি, অপ্রয়োজনীয় এ আইন মানুষের বিপদের কারণ হতে পারে। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে সরকারের এ উদ্যোগ নাগরিকদের নতুন বিপদের মুখে ফেলবে। তবে বিষয়টি মানতে নারাজ ডাচ্ সরকার। শিশু পর্নোগ্রাফিসহ সন্ত্রাসবাদ ও তথ্য চুরির বিষয়ে আইনটি প্রয়োগ করা হতে পারে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে খসড়া আইনও তৈরি করেছে তারা। বছরের শেষ নাগাদ সংসদে আইনটি উপস্থাপন করা হবে বলে জানা গেছে।