'পপগুরু' খ্যাত কণ্ঠশিল্পী আজম খান অসুস্থ হয়ে আবারও হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। জানা গেছে, তার মুখগহ্বরের ক্যান্সার শরীরের অন্যান্য স্থানেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এ প্রসঙ্গে আজম খানের মেয়ে ইমা খান জানিয়েছেন, হঠাৎ করেই বাবা হাতে ব্যথা অনুভব করায় তাকে আমরা দ্রুত স্কয়ার হাসপাতালে নেই এবং চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করি। বর্তমানে বাবার চিকিৎসা করছেন রেডিওলজিস্ট কামরুজ্জামান। তিনি এখন হাসপাতালটির ১৩০৭ নম্বর কেবিনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।
ইমা খান আরও জানান, চিকিৎসকরা বলেছেন বাবার শরীরে ক্যান্সার এখন ফোর্থ স্টেজে আছে। এছাড়া বাবার ডান হাতের হাড়েও ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়েছে, যা খুবই খারাপ লক্ষণ। এ অবস্থায় তার শরীর অসম্ভব দুর্বল হওয়ায় এখন সিঙ্গাপুর নেওয়াও সম্ভব নয়। সে জন্য ডাক্তাররা বলছেন যতটুকু সম্ভব দেশেই চিকিৎসা করানো হোক। এখন যে পরিস্থিতি তাতে বাবাও বাইরে যেতে রাজি নন। বাবার মতে, দেশে আত্মীয়স্বজন আছে, বিদেশে গেলে যদি আরও খারাপ কিছু হয় তাহলে সবার সঙ্গে শেষ দেখাও করতে পারব না।
উল্লেখ্য, মুখগহ্বরের ক্যান্সারে আক্রান্ত কণ্ঠশিল্পী আজম খানকে দ্বিতীয় দফা চিকিৎসা দিতে ২০১০ সালের ৭ নভেম্বর সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তাকে কেমোথেরাপি
দেওয়া হয়।
তাকে মোট ৩০টি টমোথেরাপি (রেডিওথেরাপি) ও ৫টি কেমোথেরাপি দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি ২১টি টমোথেরাপি (রেডিওথেরাপি) ও ১টি কেমোথেরাপি নেওয়ার পর ২৭ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসেন।
ইমা খান আরও জানান, চিকিৎসকরা বলেছেন বাবার শরীরে ক্যান্সার এখন ফোর্থ স্টেজে আছে। এছাড়া বাবার ডান হাতের হাড়েও ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়েছে, যা খুবই খারাপ লক্ষণ। এ অবস্থায় তার শরীর অসম্ভব দুর্বল হওয়ায় এখন সিঙ্গাপুর নেওয়াও সম্ভব নয়। সে জন্য ডাক্তাররা বলছেন যতটুকু সম্ভব দেশেই চিকিৎসা করানো হোক। এখন যে পরিস্থিতি তাতে বাবাও বাইরে যেতে রাজি নন। বাবার মতে, দেশে আত্মীয়স্বজন আছে, বিদেশে গেলে যদি আরও খারাপ কিছু হয় তাহলে সবার সঙ্গে শেষ দেখাও করতে পারব না।
উল্লেখ্য, মুখগহ্বরের ক্যান্সারে আক্রান্ত কণ্ঠশিল্পী আজম খানকে দ্বিতীয় দফা চিকিৎসা দিতে ২০১০ সালের ৭ নভেম্বর সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তাকে কেমোথেরাপি
দেওয়া হয়।
তাকে মোট ৩০টি টমোথেরাপি (রেডিওথেরাপি) ও ৫টি কেমোথেরাপি দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি ২১টি টমোথেরাপি (রেডিওথেরাপি) ও ১টি কেমোথেরাপি নেওয়ার পর ২৭ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসেন।
No comments:
Post a Comment