সিলেটে ডাকাতদের লুণ্ঠিত স্বর্ণ উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশের দুই উপপরিদর্শক (এসআই) ও এক কনস্টেবল লাঞ্ছিত হয়েছেন। সিলেট নগরীর বন্দরবাজার রহমান ম্যানসনের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের হাতে লাঞ্ছিত পুলিশ সদস্যরা হলেন, ছাতক থানার এসআই হারুন-উর-রশিদ, কনস্টেবল তৌহিদ ও সিলেট কোতোয়ালি থানার লামাবাজার ফাঁড়ির এসআই সোহেল রানা। গতকাল দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
ছাতক থানার এসআই হারম্নন উর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গত ১১ মার্চ ছাতক শহরের লাকি কমিউনিটি সেন্টারের মালিক শাহনেওয়াজের বাসায় ডাকাতি হয়। এ ঘটনায় রায়হান ও দুলাল নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা জানায়, ডাকাতিকালে লুণ্ঠিত স্বর্ণালঙ্কারগুলো তারা সিলেট নগরীর বন্দরবাজারের রহমান ম্যানসনের শাপলা জুয়েলার্সে বিক্রি করেছে। গতকাল দুপুরে রায়হান ও দুলালকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ঘটনা তদন্তে শাপলা জুয়েলার্সে যান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সিলেট কোতোয়ালি থানার লামাবাজার ফাঁড়ির এসআই সোহেল রানা। ডাকাতদের লুণ্ঠিত স্বর্ণ ক্রয়ের ব্যাপারে জুয়েলার্সের কর্মচারী তারেককে জিজ্ঞাসা করলে তিনি দোকান থেকে বের হয়ে মার্কেটের সব স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে জড়ো করে। একপর্যায়ে ব্যবসায়ীরা তাদের ধাক্কাধাক্কি করে মার্কেট থেকে বের করে দেন। পরে তারা বন্দরবাজার হকার পয়েন্ট অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। খবর পেয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান এসে ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলেন।
তিনি পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে বন্দরবাজার মায়া হোটেলে বৈঠক করেন। মেয়র মার্কেটের ব্যবসায়ীদের স্বর্ণ ক্রয়ের আগে যাচাই-বাছাই এবং লুণ্ঠিত স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশকে সহযোগিতা করার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে রহমান ম্যানসন ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির ফলে একটি অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতদের লুণ্ঠিত স্বর্ণ তাদের মার্কেটের কোনো দোকানে বিক্রি হলে তা উদ্ধারে ব্যবসায়ী সমিতি পুলিশকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, শাপলা জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী মিজান অসুস্থ হওয়ায় তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় অবস্থান করছেন। তিনি সুস্থ হয়ে ফিরলে তাকে পুলিশের কাছে পাঠানো হবে।
ছাতক থানার এসআই হারম্নন উর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গত ১১ মার্চ ছাতক শহরের লাকি কমিউনিটি সেন্টারের মালিক শাহনেওয়াজের বাসায় ডাকাতি হয়। এ ঘটনায় রায়হান ও দুলাল নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা জানায়, ডাকাতিকালে লুণ্ঠিত স্বর্ণালঙ্কারগুলো তারা সিলেট নগরীর বন্দরবাজারের রহমান ম্যানসনের শাপলা জুয়েলার্সে বিক্রি করেছে। গতকাল দুপুরে রায়হান ও দুলালকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ঘটনা তদন্তে শাপলা জুয়েলার্সে যান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সিলেট কোতোয়ালি থানার লামাবাজার ফাঁড়ির এসআই সোহেল রানা। ডাকাতদের লুণ্ঠিত স্বর্ণ ক্রয়ের ব্যাপারে জুয়েলার্সের কর্মচারী তারেককে জিজ্ঞাসা করলে তিনি দোকান থেকে বের হয়ে মার্কেটের সব স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে জড়ো করে। একপর্যায়ে ব্যবসায়ীরা তাদের ধাক্কাধাক্কি করে মার্কেট থেকে বের করে দেন। পরে তারা বন্দরবাজার হকার পয়েন্ট অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। খবর পেয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান এসে ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলেন।
তিনি পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে বন্দরবাজার মায়া হোটেলে বৈঠক করেন। মেয়র মার্কেটের ব্যবসায়ীদের স্বর্ণ ক্রয়ের আগে যাচাই-বাছাই এবং লুণ্ঠিত স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশকে সহযোগিতা করার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে রহমান ম্যানসন ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির ফলে একটি অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতদের লুণ্ঠিত স্বর্ণ তাদের মার্কেটের কোনো দোকানে বিক্রি হলে তা উদ্ধারে ব্যবসায়ী সমিতি পুলিশকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, শাপলা জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী মিজান অসুস্থ হওয়ায় তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় অবস্থান করছেন। তিনি সুস্থ হয়ে ফিরলে তাকে পুলিশের কাছে পাঠানো হবে।
No comments:
Post a Comment