সময়টা বৈশাখ। কাঠফাটা রোদ, অসহনীয় গরম, আবার হঠাৎ কালবৈশাখী। সবমিলিয়ে একটা বিরক্তিকর প্রকৃতি। এত কষ্টের মাঝেও একটাই সান্ত্বনা, সময়টা এখন কৃষ্ণচূড়ার। চারদিকে যেন রঙের আগুন ধরেছে। সে আগুন নেভানোর কোনো দমকলও নেই। ব্যস্ত এই শহরের এদিক-সেদিক একটু চোখ ফেললেই চোখে পড়বে লাল রঙা কৃষ্ণচূড়া। লাল রঙা এ ফুলগুলোর দিকে একবার তাকালে চোখ ফেরানো দায়।
কৃষ্ণচূড়ার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া (Delonix regia)। চমৎকার পত্রপল্লব আর আগুন লাল ফুল ছাড়ানো ছাড়া এর যেন আর কোনো কাজ নেই। এটি ফাবাসিয়ি পরিবারের অন্তর্গত। গুলমোহর নামেও এর বেশ পরিচিতি রয়েছে। একটা সময় ছিল এটা শুধু মাদাগাস্কারের শুষ্ক পত্রঝড়া জঙ্গলে পাওয়া যেত এদের। কিন্তু এর সৌন্দর্য একে জঙ্গল থেকে তুলে নিয়ে এসেছে ইট-কাঠের শক্ত শহরেও। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন বড় বড় সড়কের পাশেও এদের শক্ত অবস্থান।
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং উজ্জ্বল সবুজ পাতা একে দৃষ্টিনন্দন করে তোলে। সৌন্দর্য ছড়ানো ছাড়াও, এই গাছ উষ্ণ আবহাওয়ায় শীতল ছায়া দিয়ে থাকে। এরা উচ্চতায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার হলেও শাখা-পল্লবে এর উচ্চতা অনেক। শুষ্ক অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে এর পাতা ঝরে গেলেও, নাতিষীতোষ্ণ অঞ্চলে এটি চিরসবুজ।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের রঙ উজ্জ্বল লাল। আমাদের দেশে বসন্তকালে এ ফুল ফোটা শুরু করে। গ্রীষ্মের কিছুটা সময়ও তাদের যৌবন টিকে থাকে। এর ফুলগুলো বড় চারটি পাপড়ি দিয়ে মোড়া। পাপড়িগুলো প্রায় ৪ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। এর পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০টি উপপত্রবিশিষ্ট।
কৃষ্ণচূড়া জন্মানোর জন্য উষ্ণ বা প্রায়-উষ্ণ আবহাওয়ার দরকার। বাংলাদেশ ছাড়াও আফ্রিকা, হংকং, তাইওয়ান, ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি জন্মে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও কিছু কিছু উপত্যকায় এদের দেখা যায়। তবে এসব অঞ্চলে ফুল ফোটার সময় ভিন্ন।
কৃষ্ণচূড়ার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া (Delonix regia)। চমৎকার পত্রপল্লব আর আগুন লাল ফুল ছাড়ানো ছাড়া এর যেন আর কোনো কাজ নেই। এটি ফাবাসিয়ি পরিবারের অন্তর্গত। গুলমোহর নামেও এর বেশ পরিচিতি রয়েছে। একটা সময় ছিল এটা শুধু মাদাগাস্কারের শুষ্ক পত্রঝড়া জঙ্গলে পাওয়া যেত এদের। কিন্তু এর সৌন্দর্য একে জঙ্গল থেকে তুলে নিয়ে এসেছে ইট-কাঠের শক্ত শহরেও। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন বড় বড় সড়কের পাশেও এদের শক্ত অবস্থান।
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং উজ্জ্বল সবুজ পাতা একে দৃষ্টিনন্দন করে তোলে। সৌন্দর্য ছড়ানো ছাড়াও, এই গাছ উষ্ণ আবহাওয়ায় শীতল ছায়া দিয়ে থাকে। এরা উচ্চতায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার হলেও শাখা-পল্লবে এর উচ্চতা অনেক। শুষ্ক অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে এর পাতা ঝরে গেলেও, নাতিষীতোষ্ণ অঞ্চলে এটি চিরসবুজ।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের রঙ উজ্জ্বল লাল। আমাদের দেশে বসন্তকালে এ ফুল ফোটা শুরু করে। গ্রীষ্মের কিছুটা সময়ও তাদের যৌবন টিকে থাকে। এর ফুলগুলো বড় চারটি পাপড়ি দিয়ে মোড়া। পাপড়িগুলো প্রায় ৪ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। এর পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০টি উপপত্রবিশিষ্ট।
কৃষ্ণচূড়া জন্মানোর জন্য উষ্ণ বা প্রায়-উষ্ণ আবহাওয়ার দরকার। বাংলাদেশ ছাড়াও আফ্রিকা, হংকং, তাইওয়ান, ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি জন্মে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও কিছু কিছু উপত্যকায় এদের দেখা যায়। তবে এসব অঞ্চলে ফুল ফোটার সময় ভিন্ন।
No comments:
Post a Comment