প্রেম করে বিয়ে করেও শেষ রক্ষা হলো না ভাঙ্গা উপজেলার পুলিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র সবুজ মুন্সীর (১৬)। সোমবার রাত ৩টায় তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পরিবারের দাবি, তাকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন হত্যা করে লাশ গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখেছে। শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি, সবুজ আত্মহত্যা করেছে। জানা গেছে, তিন মাস আগে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ব্রাহ্মণপাড়া গ্রামের সবুজ মুন্সী একই গ্রামের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে নিয়ে প্রেমের টানে পালিয়ে যায়। কোর্টে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে তারা বিয়ে করে। নিহতের পরিবার জানায়, দুই পরিবারের সমঝোতার পর সবুজ ফরিদপুরে তার দাদার বাসায় থেকে পড়াশোনা করছে। গত শনিবার থেকে স্কুলে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা শুরু হলে সে পরীক্ষা দিতে বাড়িতে আসে। গত সোমবার তার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে তাদের বাড়ির পাশে আসতে বলে। তার স্ত্রী এলে তার সঙ্গে শারীরিক মেলামেশা করতে চায়। তাতে সে রাজি হয়নি। এর কিছুক্ষণ পর সে গাছের ডালে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দাদন আলী ফকির বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না এটি হত্যা না আত্মহত্যা।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দাদন আলী ফকির বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না এটি হত্যা না আত্মহত্যা।
No comments:
Post a Comment