প্রথমে বেলা করে ঘুম থেকে ওঠা, খাওয়া-দাওয়া কমে যাওয়া, রাতজাগা, চড়া মেজাজ_ এ সবই হলো ভয়ঙ্কর ইয়াবা সেবনকারীর প্রাথমিক আলামত। পরে এক সময় ফুসফুস, কিডনি বিকল হতে হতে শরীর অকার্যকর হয়ে চলে যায় মৃত্যুর দিকে। সেই ইয়াবার সাম্রাজ্য এখন ঢাকায়। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, ঢাকা নগরীতেই প্রতিদিন ১৪ লাখ ইয়াবার চাহিদা। চার গ্রেডের মিলে ব্যবসায়ী সংখ্যা ১৫ হাজার। উঠতি টিনএজ ছেলেমেয়ে এখন ইয়াবা আগ্রাসনের শিকার। গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি ও উত্তরার অভিভাবকদের জন্য দুঃসংবাদ। আপনাদের ছেলেমেয়ের হাতের নাগালেই এখন ইয়াবা। ইয়াবা ভাসছে অলিতে-গলিতে। বেশ কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যানুযায়ী প্রতি ওয়ার্ডে ২০০'র বেশি ইয়াবা ব্যবসায়ী রয়েছে। জানা যায়, হাতে খরচের টাকা বেশি পাওয়া ছেলেমেয়েরাই এখন ইয়াবার নেশায় আসক্ত। এমনকি ডাক্তার, প্রকৌশলী ও তরুণ ব্যাংকার ব্যবসায়ীদের কাছেও ইয়াবা ভীষণ প্রিয়। এ ভয়াবহ মাদক 'ইয়াবা' নিয়ে সরকারসহ দেশবাসী উদ্বিগ্ন হলেইবা কি আসে যায়। আইনশৃক্সখলা বাহিনীর চোখের সামনে চলছে অলিগলিতে বেচাকেনা। এমন লাভজনক ব্যবসায় দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শেষ হলেইবা কি! এর বিরুদ্ধে কোথাও সাঁড়াশি অভিযান নেই। কারণ এটা বন্ধ হলেই যে বখরা বা চাঁদার মোটা অংক আদায় হবে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যা নামলেই গুলশান, ধানমন্ডি, বনানী ও উত্তরার বিস্তীর্ণ এলাকার অলিগলিতে উঠতি ছেলেমেয়েরা যেখানেই জড়ো হচ্ছে সেখানেই চলছে ইয়াবা সরবরাহ। মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে এক সময় হেরোইনসেবীদের সংখ্যা বাড়ত। এখন ইয়াবা আসক্তদের নিয়ে আসছেন অভিভাবকরা। শাড়ির আঁচলে অসহায় মায়েরা অশ্রুতে চোখ মোছেন নীরবে। বাবার বুকে গভীর বেদনা- দীর্ঘশ্বাস। সন্তানকে নিয়ে দেখা বড় বড় স্বপ্ন এখন ইয়াবার কারণে দুঃস্বপ্ন হয়ে যাচ্ছে।
জানা যায়, রাজধানীতে এমএলএম (মাল্টিলেভেল মার্কেটিং) পদ্ধতিতেই চলছে ইয়াবার রমরমা ব্যবসা। চারটি গ্রেডে বিভক্ত হয়ে ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে গডফাদাররা। সবচেয়ে নিচের গ্রেডের ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিক্রির টার্গেট থাকে প্রতিদিন ৪০-৫০টি। ওই গ্রেডের একেক ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণে ১০-১২ জনের সেবক গ্রুপ থাকে।
তবে প্রতিদিন লাখ পিসের অধিক ব্যবসা করে এমন মাদক ব্যবসায়ীর (প্রথম গ্রেড) সংখ্যাও বর্তমানে ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অর্ধেকের বেশি সারা দেশে ইয়াবা সরবরাহ করে। এদের অনেকেই অন্য ব্যবসার আড়ালে দেদারসে ইয়াবার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। রাজধানীর এমন কোনো গলি বাদ নেই যেখানে ইয়াবা ব্যবসায়ী নেই। র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা জানান, অবিশ্বাস্য রকমভাবে ইয়াবার বিস্তার ঘটছে সারা দেশে। প্রতি গলিতেই রয়েছে ইয়াবা ব্যবসায়ী। আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, ইয়াবা সেবক ও ব্যবসায়ীর তালিকায় ডাক্তার-প্রকৌশলী থেকে শুরু করে দিনমজুর পর্যন্ত প্রায় সব পেশার মানুষই রয়েছেন। তবে এর নিয়ন্ত্রণে র্যাব সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে খোদ রাজধানীতেই তৈরি হচ্ছে নকল ইয়াবা। ১৭ এপ্রিল মীরহাজিরবাগের ৪২৮/১ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ এমনই নকল ইয়াবা কারখানার সন্ধান পায়। এ সময় কারখানা থেকে দুই রাউন্ড গুলি, একটি বিদেশি পিস্তল ও নকল ইয়াবা তৈরির বিভিন্ন উপকরণসহ জাকির হাসান ওরফে জুয়েল (৩০) ও নাসির উদ্দিন (৩৭) নামের দুজনকে গ্রেফতার করে। গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা রাজধানীতে আরও নকল কারখানা থাকতে পারে।
ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার সাদিরা খাতুন জানান, সাবানের গুঁড়া, মোমের গুঁড়া, হেরোইন, বিশেষ ফ্লেভার মিশিয়ে ওই কারখানায় নকল ইয়াবা তৈরি হচ্ছিল। তবে বর্তমানে এমএলএম পদ্ধতিতে ইয়াবার ব্যবসা হওয়ার কারণে এর বিস্তার রোধ করা খুব কঠিন হচ্ছে। একই সঙ্গে কক্সবাজার সীমান্তবর্তী এলাকায় নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, ব্যবসা বাড়ানোর কৌশল হিসেবে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা প্রথমে তার পরিচিতজনদের কাছে একটি ইয়াবা বড়ি ফ্রি দিচ্ছে। প্রথমবার খাওয়ার পরই ওই ব্যক্তি অন্য রকম সতেজতা, একই সঙ্গে যৌন উত্তেজনা অনুভব করে। দুই-একদিন এর থেকে বিরত থাকলেও ওই অনুভূতি ভুলতে পারে না। ওই সময় ইয়াবা ব্যবসায়ীর কাছে গেলে সে কম মূল্যে তাকে আবার আরেকটি ইয়াবা পিল দেয়। এক পর্যায়ে সে আসক্ত হয়ে পড়ে ইয়াবাতে। প্রথমদিকে একটিতে অভ্যস্ত থাকলেও ক্রমান্বয়ে কারও কারও সেবনের মাত্রা সর্বোচ্চ ৬-৮টিতে গিয়ে ঠেকে। ওই সময় ইয়াবা ব্যবসায়ী সেবনকারীকে বিক্রেতা হিসেবে বেছে নেয়। টার্গেট দেয় দৈনিক ৪০-৫০টি। ওই ইয়াবা বিক্রির ফলে তার সেবনের খরচ অনেকটাই উঠে যাচ্ছে। একটি ইয়াবার দাম ৩০০-৪০০ টাকা। তাই সেবনকারীরা ২৫০ টাকায় এনে বিক্রি করতে উৎসাহবোধ করে। এতে তার সেবন বাবদ খরচের টাকা উঠে যায়। তবে পরিচিতজনদের বাইরে ইয়াবা বিক্রি করে না ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। তারা স্কুল-কলেজ বিশেষ করে ইংরেজি মিডিয়ামের ছাত্রছাত্রীদের এখন টার্গেট করে অগ্রসর হচ্ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলী জানান, ইয়াবার আগ্রাসন ঠেকাতে রাজধানীসহ দেশের প্রতিটি জেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাজধানীতে প্রতি মাসে কমপক্ষে ২০টি অভিযান চালানো হচ্ছে। এর সাফল্যও আমরা ইতোমধ্যে পেয়েছি।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ঢাকা মেট্রো অঞ্চলে গত বছর ৬৬টি মামলার বিপরীতে ইয়াবা উদ্ধার হয় মোট ৫ হাজার ৫৪৭টি। গ্রেফতারের সংখ্যা ৯০। তবে গত চার মাসে ১২৩টি মামলার বিপরীতে ইয়াবা উদ্ধার হয় ৭ হাজার ৭৯৫টি। গ্রেফতারের সংখ্যা ১৩১।
র্যাব সূত্র জানায়, গত বছর বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে ৭৫ হাজার ৮৫৪টি ইয়াবা উদ্ধারসহ ৫৭১ জনকে গ্রেফতার করে র্যাব। তবে চলতি বছর ২০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৮ হাজার ৯৩৬টি ইয়াবা উদ্ধারসহ ২১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল জিয়াউল আহসান জানান, র্যাব শুরু থেকেই ইয়াবার ব্যাপারে বিশেষ প্রাধান্য দিচ্ছে। তবে সীমান্ত এলাকা অনেক দীর্ঘ হওয়ার কারণে পুরো সীমান্ত এলাকা র্যাবের মাধ্যমে কাভার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ বিষয়টি নিয়ে কর্তৃপক্ষকে আরও গভীরভাবে ভাবা উচিত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যা নামলেই গুলশান, ধানমন্ডি, বনানী ও উত্তরার বিস্তীর্ণ এলাকার অলিগলিতে উঠতি ছেলেমেয়েরা যেখানেই জড়ো হচ্ছে সেখানেই চলছে ইয়াবা সরবরাহ। মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে এক সময় হেরোইনসেবীদের সংখ্যা বাড়ত। এখন ইয়াবা আসক্তদের নিয়ে আসছেন অভিভাবকরা। শাড়ির আঁচলে অসহায় মায়েরা অশ্রুতে চোখ মোছেন নীরবে। বাবার বুকে গভীর বেদনা- দীর্ঘশ্বাস। সন্তানকে নিয়ে দেখা বড় বড় স্বপ্ন এখন ইয়াবার কারণে দুঃস্বপ্ন হয়ে যাচ্ছে।
জানা যায়, রাজধানীতে এমএলএম (মাল্টিলেভেল মার্কেটিং) পদ্ধতিতেই চলছে ইয়াবার রমরমা ব্যবসা। চারটি গ্রেডে বিভক্ত হয়ে ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে গডফাদাররা। সবচেয়ে নিচের গ্রেডের ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিক্রির টার্গেট থাকে প্রতিদিন ৪০-৫০টি। ওই গ্রেডের একেক ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণে ১০-১২ জনের সেবক গ্রুপ থাকে।
তবে প্রতিদিন লাখ পিসের অধিক ব্যবসা করে এমন মাদক ব্যবসায়ীর (প্রথম গ্রেড) সংখ্যাও বর্তমানে ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অর্ধেকের বেশি সারা দেশে ইয়াবা সরবরাহ করে। এদের অনেকেই অন্য ব্যবসার আড়ালে দেদারসে ইয়াবার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। রাজধানীর এমন কোনো গলি বাদ নেই যেখানে ইয়াবা ব্যবসায়ী নেই। র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা জানান, অবিশ্বাস্য রকমভাবে ইয়াবার বিস্তার ঘটছে সারা দেশে। প্রতি গলিতেই রয়েছে ইয়াবা ব্যবসায়ী। আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, ইয়াবা সেবক ও ব্যবসায়ীর তালিকায় ডাক্তার-প্রকৌশলী থেকে শুরু করে দিনমজুর পর্যন্ত প্রায় সব পেশার মানুষই রয়েছেন। তবে এর নিয়ন্ত্রণে র্যাব সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে খোদ রাজধানীতেই তৈরি হচ্ছে নকল ইয়াবা। ১৭ এপ্রিল মীরহাজিরবাগের ৪২৮/১ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ এমনই নকল ইয়াবা কারখানার সন্ধান পায়। এ সময় কারখানা থেকে দুই রাউন্ড গুলি, একটি বিদেশি পিস্তল ও নকল ইয়াবা তৈরির বিভিন্ন উপকরণসহ জাকির হাসান ওরফে জুয়েল (৩০) ও নাসির উদ্দিন (৩৭) নামের দুজনকে গ্রেফতার করে। গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা রাজধানীতে আরও নকল কারখানা থাকতে পারে।
ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার সাদিরা খাতুন জানান, সাবানের গুঁড়া, মোমের গুঁড়া, হেরোইন, বিশেষ ফ্লেভার মিশিয়ে ওই কারখানায় নকল ইয়াবা তৈরি হচ্ছিল। তবে বর্তমানে এমএলএম পদ্ধতিতে ইয়াবার ব্যবসা হওয়ার কারণে এর বিস্তার রোধ করা খুব কঠিন হচ্ছে। একই সঙ্গে কক্সবাজার সীমান্তবর্তী এলাকায় নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, ব্যবসা বাড়ানোর কৌশল হিসেবে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা প্রথমে তার পরিচিতজনদের কাছে একটি ইয়াবা বড়ি ফ্রি দিচ্ছে। প্রথমবার খাওয়ার পরই ওই ব্যক্তি অন্য রকম সতেজতা, একই সঙ্গে যৌন উত্তেজনা অনুভব করে। দুই-একদিন এর থেকে বিরত থাকলেও ওই অনুভূতি ভুলতে পারে না। ওই সময় ইয়াবা ব্যবসায়ীর কাছে গেলে সে কম মূল্যে তাকে আবার আরেকটি ইয়াবা পিল দেয়। এক পর্যায়ে সে আসক্ত হয়ে পড়ে ইয়াবাতে। প্রথমদিকে একটিতে অভ্যস্ত থাকলেও ক্রমান্বয়ে কারও কারও সেবনের মাত্রা সর্বোচ্চ ৬-৮টিতে গিয়ে ঠেকে। ওই সময় ইয়াবা ব্যবসায়ী সেবনকারীকে বিক্রেতা হিসেবে বেছে নেয়। টার্গেট দেয় দৈনিক ৪০-৫০টি। ওই ইয়াবা বিক্রির ফলে তার সেবনের খরচ অনেকটাই উঠে যাচ্ছে। একটি ইয়াবার দাম ৩০০-৪০০ টাকা। তাই সেবনকারীরা ২৫০ টাকায় এনে বিক্রি করতে উৎসাহবোধ করে। এতে তার সেবন বাবদ খরচের টাকা উঠে যায়। তবে পরিচিতজনদের বাইরে ইয়াবা বিক্রি করে না ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। তারা স্কুল-কলেজ বিশেষ করে ইংরেজি মিডিয়ামের ছাত্রছাত্রীদের এখন টার্গেট করে অগ্রসর হচ্ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলী জানান, ইয়াবার আগ্রাসন ঠেকাতে রাজধানীসহ দেশের প্রতিটি জেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাজধানীতে প্রতি মাসে কমপক্ষে ২০টি অভিযান চালানো হচ্ছে। এর সাফল্যও আমরা ইতোমধ্যে পেয়েছি।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ঢাকা মেট্রো অঞ্চলে গত বছর ৬৬টি মামলার বিপরীতে ইয়াবা উদ্ধার হয় মোট ৫ হাজার ৫৪৭টি। গ্রেফতারের সংখ্যা ৯০। তবে গত চার মাসে ১২৩টি মামলার বিপরীতে ইয়াবা উদ্ধার হয় ৭ হাজার ৭৯৫টি। গ্রেফতারের সংখ্যা ১৩১।
র্যাব সূত্র জানায়, গত বছর বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে ৭৫ হাজার ৮৫৪টি ইয়াবা উদ্ধারসহ ৫৭১ জনকে গ্রেফতার করে র্যাব। তবে চলতি বছর ২০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৮ হাজার ৯৩৬টি ইয়াবা উদ্ধারসহ ২১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল জিয়াউল আহসান জানান, র্যাব শুরু থেকেই ইয়াবার ব্যাপারে বিশেষ প্রাধান্য দিচ্ছে। তবে সীমান্ত এলাকা অনেক দীর্ঘ হওয়ার কারণে পুরো সীমান্ত এলাকা র্যাবের মাধ্যমে কাভার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ বিষয়টি নিয়ে কর্তৃপক্ষকে আরও গভীরভাবে ভাবা উচিত।
No comments:
Post a Comment