মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে বঙ্গোপসাগরে ২০০ জন রোহিঙ্গাবাহী একটি নৌকা উল্টে
গিয়ে একজন বাদে সবাই নিহত হয়েছে। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে
কাতারভিত্তিক একটি সংবাদ মাধ্যম এ খবর জানিয়েছে।
চলতি সপ্তাহে আসন্ন মহাসেন ঝড়ের আঘাত থেকে বাচাঁতে নৌকায় করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) কিরস্টেন মিলড্রেন বলেন, “মঙ্গলবারের দুর্ঘটনায় মাত্র একজন জীবিত রয়েছে বলে জানা গেছে।”
ওসিএইচএ’র মিয়ানমার শাখা বারবারা মানজি সিটুই প্রধান জানান, নৌকাটি রাখাইন রাজ্যের পুকতাও থেকে যাত্রা করে এবং সোমবার রাতের দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
উদ্ধার তৎপরতা চলছে বলে জানান তিনি।
মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, গত বছর সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় হাজার হাজার মুসলমান ঘর ছাড়া হয়। তাদেরকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। তাদেরকেই নিরাপদে সরিয়ে আনা হচ্ছিল।
টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তের নিচু অঞ্চলে আশ্রয় কেন্দ্রগুলো থেকে কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ১৫৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
তবে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো অভিযোগ করেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে মানুষ সরিয়ে নেওয়ার এ প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতিতে চলছে। এর আগে আশ্রয়চ্যুতদের আশ্রয় দেওয়ার সতর্কতা উপেক্ষা করেছিল সরকার।
জাতিসংঘ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহাসেন ‘জীবন বিপন্নকারী পরিস্থিতি’ বয়ে আনতে পারে।
নাসা জানিয়েছে, ১৭ মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে এবং মায়ানমারের উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানতে পারে মহাসেন।
মঙ্গলবার বিভিন্ন আবহাওয়া সূত্র জানিয়েছে, বুধবার দুপুরের পরই কক্সবাজার উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে। এসময় এর গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৫ থেকে ১৩৪ কিমিতে উঠানামা করবে। সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
চলতি সপ্তাহে আসন্ন মহাসেন ঝড়ের আঘাত থেকে বাচাঁতে নৌকায় করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) কিরস্টেন মিলড্রেন বলেন, “মঙ্গলবারের দুর্ঘটনায় মাত্র একজন জীবিত রয়েছে বলে জানা গেছে।”
ওসিএইচএ’র মিয়ানমার শাখা বারবারা মানজি সিটুই প্রধান জানান, নৌকাটি রাখাইন রাজ্যের পুকতাও থেকে যাত্রা করে এবং সোমবার রাতের দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
উদ্ধার তৎপরতা চলছে বলে জানান তিনি।
মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, গত বছর সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় হাজার হাজার মুসলমান ঘর ছাড়া হয়। তাদেরকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। তাদেরকেই নিরাপদে সরিয়ে আনা হচ্ছিল।
টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তের নিচু অঞ্চলে আশ্রয় কেন্দ্রগুলো থেকে কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ১৫৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
তবে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো অভিযোগ করেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে মানুষ সরিয়ে নেওয়ার এ প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতিতে চলছে। এর আগে আশ্রয়চ্যুতদের আশ্রয় দেওয়ার সতর্কতা উপেক্ষা করেছিল সরকার।
জাতিসংঘ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহাসেন ‘জীবন বিপন্নকারী পরিস্থিতি’ বয়ে আনতে পারে।
নাসা জানিয়েছে, ১৭ মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে এবং মায়ানমারের উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানতে পারে মহাসেন।
মঙ্গলবার বিভিন্ন আবহাওয়া সূত্র জানিয়েছে, বুধবার দুপুরের পরই কক্সবাজার উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে। এসময় এর গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৫ থেকে ১৩৪ কিমিতে উঠানামা করবে। সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
No comments:
Post a Comment