তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরিচিত ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের নিরাপদ আবাসন, শিক্ষা ও
স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে বঞ্চিত হচ্ছে উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ
প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন জানিয়েছেন, ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়কে পুনর্বাসনের
মাধ্যমে সমাজের স্বাভাবিক ধারায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায়
নিয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, “এ লক্ষ্যে ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দিতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান অর্থবছরে বাজেট রাখা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা।”
মঙ্গলবার সমাজসেবা অধিদফতরে ‘হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেক নাগরিককে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। আর সে কারণেই কাউকে সমাজের মূলধারা থেকে সরিয়ে রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
মানকিন বলেন, “কর্মসূচির আওতায় ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। চলতি অর্থবছরে পাইলট কার্যক্রমের আওতায় ৭টি জেলায় এ কর্মসূচি পরিচালিত হবে।”
জেলাগুলো হচ্ছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, বগুড়া ও সিলেট। এ জন্য বর্তমান অর্থবছরে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা। আগামী অর্থবছরে আরও ১৪টি জেলাকে কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। বর্তমান অর্থবছরে ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা উপবৃত্তি ও ৩৫০ জন কর্মক্ষম ‘হিজড়া’-কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সমাজকল্যাণ সচিব সুরাইয়া বেগম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. নাজমূল আহসান। এর আগে এ উপলক্ষে রাজধানীর বেতার ভবন থেকে সমাজসেবা অধিদফতর পর্যন্ত একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের নেতৃত্বে র্যালিতে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
পরে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
তিনি বলেন, “এ লক্ষ্যে ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দিতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান অর্থবছরে বাজেট রাখা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা।”
মঙ্গলবার সমাজসেবা অধিদফতরে ‘হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেক নাগরিককে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। আর সে কারণেই কাউকে সমাজের মূলধারা থেকে সরিয়ে রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
মানকিন বলেন, “কর্মসূচির আওতায় ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। চলতি অর্থবছরে পাইলট কার্যক্রমের আওতায় ৭টি জেলায় এ কর্মসূচি পরিচালিত হবে।”
জেলাগুলো হচ্ছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, বগুড়া ও সিলেট। এ জন্য বর্তমান অর্থবছরে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা। আগামী অর্থবছরে আরও ১৪টি জেলাকে কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। বর্তমান অর্থবছরে ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা উপবৃত্তি ও ৩৫০ জন কর্মক্ষম ‘হিজড়া’-কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সমাজকল্যাণ সচিব সুরাইয়া বেগম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. নাজমূল আহসান। এর আগে এ উপলক্ষে রাজধানীর বেতার ভবন থেকে সমাজসেবা অধিদফতর পর্যন্ত একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের নেতৃত্বে র্যালিতে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
পরে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
No comments:
Post a Comment