বাগেরহাটের মোল্লাহাটে নববধূ শরীফাকে (২০) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা
কেটে করে হত্যা করেছে পাষণ্ড স্বামী। পরে স্বামী নিজেই পুলিশের কাছে ধরা
দিয়েছে।
মঙ্গলবার ভোরে মোল্লারহাট উপজেলার উদয়পুর দৈবকান্তি গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
ঘাতক স্বামী মাহমুদ সিকদার নিজেই পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা স্বীকার করেছেন।
মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল আনাম বাংলানিউজকে জানান, উদয় পুর গ্রামের আবু দাউদ সেখের মেয়ে শরীফার সঙ্গে মাহমুদ শিকদারের তিন দিন আগে বিয়ে হয়।
সোমবার রাতে শরীফার সঙ্গে তার ফুফাতো ভাই সজীবের মোবাইল ফোনে কথা হয়। এনিয়ে মাহমুদ পরকীয়া সর্ম্পকের আখ্যা দিয়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে ধারালো দা দিয়ে শরীফাকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করে মাহমুদ।
হত্যাকাণ্ডের পর মাহামুদ শিকদার নিজে বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। পরে তিনি নিজেই পুলিশের হাতে ধরা দেন। তাকে মোল্লাহাট হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
গৃহবধূ শরীফা বেগমের লাশ পুলিশ উদ্ধার করে বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে বলে ওসি জানান।
মঙ্গলবার ভোরে মোল্লারহাট উপজেলার উদয়পুর দৈবকান্তি গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
ঘাতক স্বামী মাহমুদ সিকদার নিজেই পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা স্বীকার করেছেন।
মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল আনাম বাংলানিউজকে জানান, উদয় পুর গ্রামের আবু দাউদ সেখের মেয়ে শরীফার সঙ্গে মাহমুদ শিকদারের তিন দিন আগে বিয়ে হয়।
সোমবার রাতে শরীফার সঙ্গে তার ফুফাতো ভাই সজীবের মোবাইল ফোনে কথা হয়। এনিয়ে মাহমুদ পরকীয়া সর্ম্পকের আখ্যা দিয়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে ধারালো দা দিয়ে শরীফাকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করে মাহমুদ।
হত্যাকাণ্ডের পর মাহামুদ শিকদার নিজে বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। পরে তিনি নিজেই পুলিশের হাতে ধরা দেন। তাকে মোল্লাহাট হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
গৃহবধূ শরীফা বেগমের লাশ পুলিশ উদ্ধার করে বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে বলে ওসি জানান।
No comments:
Post a Comment