২০ মে’র মধ্যে হেফাজতে ইসলামকে নিষিদ্ধ না করা হলে ২৩ মে ঢাকা অবরোধের
আল্টিমেটাম দিয়েছে বাংলাদেশ ইমাম-ওলামা সমন্বয় ঐক্য পরিষদ নামের একটি সংগঠন
মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘হেফাজত ইসলাম কর্তৃক পবিত্র কোরআন ও হাদিস জ্বালিয়ে মুসলিম উম্মার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ হানার প্রতিবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আল্টিমেটামের ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন-৫ মে মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় শান্তিপূর্ণ অবস্থানের অনুমতি নিয়ে হেফাজতে ইসলাম বায়তুল মোকাররমের উত্তর ও দক্ষিণ গেট, পুরানা পল্টন, গোলাপ শাহ মাজার, বঙ্গবন্ধু এ্যভিনিউতে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিলো।
ঐ এলাকার ফুটপাতে থাকা গরীব হকারদের দোকানপাট-ভ্যানগাড়ি ও বাসে আগুন দিয়ে এবং আইল্যান্ড ভেঙে নিজেদের দানবীয় শক্তির প্রমাণ দিয়েছে তারা। তাদের তাণ্ডব থেকে রেহাই পায়নি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক-রাজনৈতিক স্থাপনাও।
একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে হেফাজতে ইসলাম ও জামায়াতে ইসলাম যে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা দেশের সংবিধান পরিপন্থী।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এ ধরণের অপরাধ সংগঠিত করার জন্য হেফাজতে ইসলাম নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাহরির, হরকাতুল জিহাদ, জামায়াত-শিবির এবং বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের একত্রিত করে ঢাকায় এনেছিলো।
এসব সংগঠনের সন্ত্রাসীদের দিয়েই হেফাজতে ইসলাম মধ্যযুগীয় তাণ্ডব চালিয়েছে। পাশাপাশি তারা সুপরিকল্পিতভাবে কোরআন শরীফে আগুন দিয়ে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের মুসলিম উম্মার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।
তাই হেফাজতে ইসলামের সব কার্যক্রম বন্ধ এবং জামায়াতে ইসলামের নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে সরকারের এখনই পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ।
সরকারকে আল্টিমেটাম জানিয়ে তারা বলেন, আগামী ২০ মে’র মধ্যে হেফাজতে ইসলামকে নিষিদ্ধ না করা হলে, ২১ মে সারাদেশের সকল মসজিদে দোয়া, ২২ মে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশ এবং ২৩ মে ঢাকা অবরোধ করা হবে।
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব শাহ মো ওমর ফারুক, সদস্য নুর মোহাম্মদ, আহাদ আলী নিলফামারী, আরিফ উদ্দিন সোহরওয়ার্দী, ডা. আল ইমরান প্রমুখ।
মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘হেফাজত ইসলাম কর্তৃক পবিত্র কোরআন ও হাদিস জ্বালিয়ে মুসলিম উম্মার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ হানার প্রতিবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আল্টিমেটামের ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন-৫ মে মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় শান্তিপূর্ণ অবস্থানের অনুমতি নিয়ে হেফাজতে ইসলাম বায়তুল মোকাররমের উত্তর ও দক্ষিণ গেট, পুরানা পল্টন, গোলাপ শাহ মাজার, বঙ্গবন্ধু এ্যভিনিউতে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিলো।
ঐ এলাকার ফুটপাতে থাকা গরীব হকারদের দোকানপাট-ভ্যানগাড়ি ও বাসে আগুন দিয়ে এবং আইল্যান্ড ভেঙে নিজেদের দানবীয় শক্তির প্রমাণ দিয়েছে তারা। তাদের তাণ্ডব থেকে রেহাই পায়নি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক-রাজনৈতিক স্থাপনাও।
একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে হেফাজতে ইসলাম ও জামায়াতে ইসলাম যে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা দেশের সংবিধান পরিপন্থী।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এ ধরণের অপরাধ সংগঠিত করার জন্য হেফাজতে ইসলাম নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাহরির, হরকাতুল জিহাদ, জামায়াত-শিবির এবং বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের একত্রিত করে ঢাকায় এনেছিলো।
এসব সংগঠনের সন্ত্রাসীদের দিয়েই হেফাজতে ইসলাম মধ্যযুগীয় তাণ্ডব চালিয়েছে। পাশাপাশি তারা সুপরিকল্পিতভাবে কোরআন শরীফে আগুন দিয়ে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের মুসলিম উম্মার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।
তাই হেফাজতে ইসলামের সব কার্যক্রম বন্ধ এবং জামায়াতে ইসলামের নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে সরকারের এখনই পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ।
সরকারকে আল্টিমেটাম জানিয়ে তারা বলেন, আগামী ২০ মে’র মধ্যে হেফাজতে ইসলামকে নিষিদ্ধ না করা হলে, ২১ মে সারাদেশের সকল মসজিদে দোয়া, ২২ মে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশ এবং ২৩ মে ঢাকা অবরোধ করা হবে।
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব শাহ মো ওমর ফারুক, সদস্য নুর মোহাম্মদ, আহাদ আলী নিলফামারী, আরিফ উদ্দিন সোহরওয়ার্দী, ডা. আল ইমরান প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment