রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ বুঝে নিতে প্রস্তুত স্থানীয় প্রশাসন। কাঁটাতারে
ঘিরে রাখা সংরক্ষিত এলাকাটিকে ঘিরে অপেক্ষা করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
সদস্যরা। মঙ্গলবার সকাল ছ’টায় জেলা প্রশাসনকে এই ধ্বংসস্তূপ বুঝিয়ে দেওয়ার
কথা ছিলো সেনাবানিহীর।
সকাল দশটাতেও অপেক্ষায় দেখা গেল তাদের। সোমবার রাতে সাঙ্গ হয়েছে উদ্ধার কাজ। শেষ হয়েছে টানা তিন সপ্তাহের লাশ টানার বিভীষিকা।
এরই মধ্যে উদ্ধার কাজে ব্যবহৃত ভারী যন্ত্রপাতি সরিয়ে নিয়েছে সেনাবাহিনী। ভাঙা ইট-পলেস্তারা সরিয়ে প্রস্তুত করা হচ্ছে আহত-নিহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য দোয়া-মাহফিলের স্থান। ধ্বংসস্তূপ হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দুপুর নাগাদ মিলাদ হবে এখানে।
ঢাকা জেলার সহকারী পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, “বাংলাদেশ পুলিশের প্রাথমিক দায়িত্ব হলো আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা। এরই অংশ হিসেবে আমরা ধ্বংসস্তূপের সামনে-পেছনেসহ চারদিকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছি। যতদিন ধ্বংসস্তূপের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা নিরাপত্তা দিয়ে যাবো।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান মোল্লা বলেন, “মঙ্গলবার সকাল ৬টায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ঢাকা জেলা প্রশাসনকে ধ্বংসস্তূপের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। এরই অংশ হিসেবে আমরা ইতোমধ্যে পুরো এলাকাটি কাঁটাতার দিয়ে ঘেরাও করে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে সর্বসাধারণের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিলে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।”
সকাল দশটাতেও অপেক্ষায় দেখা গেল তাদের। সোমবার রাতে সাঙ্গ হয়েছে উদ্ধার কাজ। শেষ হয়েছে টানা তিন সপ্তাহের লাশ টানার বিভীষিকা।
এরই মধ্যে উদ্ধার কাজে ব্যবহৃত ভারী যন্ত্রপাতি সরিয়ে নিয়েছে সেনাবাহিনী। ভাঙা ইট-পলেস্তারা সরিয়ে প্রস্তুত করা হচ্ছে আহত-নিহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য দোয়া-মাহফিলের স্থান। ধ্বংসস্তূপ হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দুপুর নাগাদ মিলাদ হবে এখানে।
ঢাকা জেলার সহকারী পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, “বাংলাদেশ পুলিশের প্রাথমিক দায়িত্ব হলো আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা। এরই অংশ হিসেবে আমরা ধ্বংসস্তূপের সামনে-পেছনেসহ চারদিকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছি। যতদিন ধ্বংসস্তূপের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা নিরাপত্তা দিয়ে যাবো।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান মোল্লা বলেন, “মঙ্গলবার সকাল ৬টায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ঢাকা জেলা প্রশাসনকে ধ্বংসস্তূপের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। এরই অংশ হিসেবে আমরা ইতোমধ্যে পুরো এলাকাটি কাঁটাতার দিয়ে ঘেরাও করে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে সর্বসাধারণের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিলে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।”
No comments:
Post a Comment