কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবের উইকেট বলেই একটু বেশি হাসতে পারেন জিয়াউর রহমান।
এই উইকেট বেশির ভাগ সময় ব্যাটসম্যানদের, কখনো কখনো স্পিনারদেরও। কিন্তু
পেসারদের দিকে তাকিয়ে হেসেছে খুব কমই। অথচ জিয়া তাঁর ক্যারিয়ারের প্রথম ৫
উইকেট তুলে নিলেন এখানেই! পেলেন প্রথম ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কারও।
খেলা শেষে কৃতিত্বের কিছুটা অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমকেও দিলেন বাংলাদেশ দলের এই পেসার, ‘আমি উইকেট টু উইকেটই বোলিং করেছি। অধিনায়ক আমাকে বলেছেন, “তুমি স্টাম্প সোজা বোলিং করো। আর কিছু করা লাগবে না। যা করার ব্যাটসম্যানরাই করবে।” বলেছেন, ওভারে দুটি ডট বল দেওয়ার চেষ্টা করতে। আমিও একই চিন্তা নিয়ে বোলিং করেছি।’ শুনতে যতটা সহজ, এক জায়গায় বল ফেলে যাওয়া ততটাই কঠিন। জিয়া সে কঠিন কাজটাই করে দেখালেন কাল, ‘আমি বুলাওয়েতে এই প্রথম খেললাম। এখানে বল একটু আস্তে আসে। ভালো জায়গায় ফেললে বল ছোট ছোট কাট করে। এটা করে যেতে পারলে ব্যাটসম্যানদের পক্ষে খেলা কঠিন।’
কাল আরেকটা পরিকল্পনাও ছিল জিয়ার। উইকেট পান আর না পান, রান দেবেন কম, ‘রান করতে না পারলে ব্যাটসম্যান এমনিতেই চাপে পড়ে যায়। উইকেট টু উইকেট বল করায় এখানেও তা-ই হয়েছে।’ পরের দুই ম্যাচেও একই পরিকল্পনা তাঁর, ‘১০ ওভারে ৩০ বা ৩৫ রান দেব, এই টার্গেট নিয়ে বল করলে সাফল্য আসবেই। এটা করতে পারলে ব্যাটসম্যানরাই আপনাকে উইকেট দিয়ে যাবে।’
জিয়া মূলত বোলারই। কিন্তু মাঝে বোলারের চেয়ে ব্যাটসম্যান জিয়ার সাফল্যই দেখেছে সবাই। ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়েছে ব্যাট হাতে ইনিংস শুরু করার অভিজ্ঞতাও। তবে জিয়া বলছেন, বোলিংটা কখনোই ছেড়ে দেননি তিনি, ‘আমি কিন্তু বোলিং ছেড়ে দিইনি। মাঝে ইনজুরির কারণেই মূলত ঠিকভাবে বোলিং করতে পারিনি। ওই সময়ে ব্যাটিং নিয়ে কাজ করে ব্যাটিংটা ভালো করেছি। একই সঙ্গে বোলিংও চালিয়ে গেছি। এখন দুটো নিয়েই কাজ করছি।’
জিয়া যেটাকে সাফল্যের চাবিকাঠি বললেন, জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের চোখেও সেটাই ডুবিয়েছে তাঁদের, ‘বাংলাদেশের বোলাররা ভালো জায়গায় বল ফেলে গেছে, উইকেট টু উইকেট বল করে গেছে। এ রকম বলে যে রকম ধৈর্য নিয়ে ব্যাট করা উচিত ছিল, আমরা সেটা করিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ থেকে ব্যাটসম্যানরা যে রকম ক্রস ব্যাটে খেলে আসছিল, এখনো তা থেকে বের হতে পারিনি আমরা।’
সমালোচনা করেছেন নিজ দলের বোলিংয়েরও। সবুজাভ উইকেট লোভ দেখিয়েছিল বোলারদের। কিন্তু সেই লোভের ফাঁদে পা দিয়েই বোলিংটা হয়েছে এলোমেলো। ‘বোলাররা একটু বেশি উত্তেজিত হয়ে গিয়েছিল কি না, বলতে পারব না। তবে তারা ঠিক জায়গায় বল ফেলেনি। বোলিংয়ে ধারাবাহিকতাও ছিল না।’—বলেছেন টেলর।
সিরিজে এখনো দুটি ম্যাচ বাকি। তবে জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের আশা, তাঁরা সিরিজে ফিরবেন কালকের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই, ‘সিরিজ এখনো শেষ নয়। আমার বিশ্বাস, দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই আমরা সিরিজে ফিরব। সে জন্য আজকের (গতকাল) ভুলগুলো শোধরাতে হবে। মাঝের এক দিনে আমরা সেটাই করব।’
খেলা শেষে কৃতিত্বের কিছুটা অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমকেও দিলেন বাংলাদেশ দলের এই পেসার, ‘আমি উইকেট টু উইকেটই বোলিং করেছি। অধিনায়ক আমাকে বলেছেন, “তুমি স্টাম্প সোজা বোলিং করো। আর কিছু করা লাগবে না। যা করার ব্যাটসম্যানরাই করবে।” বলেছেন, ওভারে দুটি ডট বল দেওয়ার চেষ্টা করতে। আমিও একই চিন্তা নিয়ে বোলিং করেছি।’ শুনতে যতটা সহজ, এক জায়গায় বল ফেলে যাওয়া ততটাই কঠিন। জিয়া সে কঠিন কাজটাই করে দেখালেন কাল, ‘আমি বুলাওয়েতে এই প্রথম খেললাম। এখানে বল একটু আস্তে আসে। ভালো জায়গায় ফেললে বল ছোট ছোট কাট করে। এটা করে যেতে পারলে ব্যাটসম্যানদের পক্ষে খেলা কঠিন।’
কাল আরেকটা পরিকল্পনাও ছিল জিয়ার। উইকেট পান আর না পান, রান দেবেন কম, ‘রান করতে না পারলে ব্যাটসম্যান এমনিতেই চাপে পড়ে যায়। উইকেট টু উইকেট বল করায় এখানেও তা-ই হয়েছে।’ পরের দুই ম্যাচেও একই পরিকল্পনা তাঁর, ‘১০ ওভারে ৩০ বা ৩৫ রান দেব, এই টার্গেট নিয়ে বল করলে সাফল্য আসবেই। এটা করতে পারলে ব্যাটসম্যানরাই আপনাকে উইকেট দিয়ে যাবে।’
জিয়া মূলত বোলারই। কিন্তু মাঝে বোলারের চেয়ে ব্যাটসম্যান জিয়ার সাফল্যই দেখেছে সবাই। ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়েছে ব্যাট হাতে ইনিংস শুরু করার অভিজ্ঞতাও। তবে জিয়া বলছেন, বোলিংটা কখনোই ছেড়ে দেননি তিনি, ‘আমি কিন্তু বোলিং ছেড়ে দিইনি। মাঝে ইনজুরির কারণেই মূলত ঠিকভাবে বোলিং করতে পারিনি। ওই সময়ে ব্যাটিং নিয়ে কাজ করে ব্যাটিংটা ভালো করেছি। একই সঙ্গে বোলিংও চালিয়ে গেছি। এখন দুটো নিয়েই কাজ করছি।’
জিয়া যেটাকে সাফল্যের চাবিকাঠি বললেন, জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের চোখেও সেটাই ডুবিয়েছে তাঁদের, ‘বাংলাদেশের বোলাররা ভালো জায়গায় বল ফেলে গেছে, উইকেট টু উইকেট বল করে গেছে। এ রকম বলে যে রকম ধৈর্য নিয়ে ব্যাট করা উচিত ছিল, আমরা সেটা করিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ থেকে ব্যাটসম্যানরা যে রকম ক্রস ব্যাটে খেলে আসছিল, এখনো তা থেকে বের হতে পারিনি আমরা।’
সমালোচনা করেছেন নিজ দলের বোলিংয়েরও। সবুজাভ উইকেট লোভ দেখিয়েছিল বোলারদের। কিন্তু সেই লোভের ফাঁদে পা দিয়েই বোলিংটা হয়েছে এলোমেলো। ‘বোলাররা একটু বেশি উত্তেজিত হয়ে গিয়েছিল কি না, বলতে পারব না। তবে তারা ঠিক জায়গায় বল ফেলেনি। বোলিংয়ে ধারাবাহিকতাও ছিল না।’—বলেছেন টেলর।
সিরিজে এখনো দুটি ম্যাচ বাকি। তবে জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের আশা, তাঁরা সিরিজে ফিরবেন কালকের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই, ‘সিরিজ এখনো শেষ নয়। আমার বিশ্বাস, দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই আমরা সিরিজে ফিরব। সে জন্য আজকের (গতকাল) ভুলগুলো শোধরাতে হবে। মাঝের এক দিনে আমরা সেটাই করব।’