Saturday, August 28, 2010

সাপ্তাহিক বাজারদর (১৯.০৮.২০১০)

বাবুবাজারের চালের দাম (পাইকারি)

১৯ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

মিনিকেট

৩৬.১৭-৩৭.৫১ টাকা

৩৬.১৭-৩৭.৫১ টাকা

নাজিরশাইল

৩৭.৫১-৪৩.৪১ টাকা

৩৪.৮৩-৪২.৮৭ টাকা

লতা (বিআর ২৮)

৩২.১৫-৩৪.৩০ টাকা

৩২.৬৯-৪২.৮৭ টাকা

পারিজা

৩২.৯৬-৩৩.৭৬ টাকা

৩২.১৫-৩৩.৪৯ টাকা

গুটি স্বর্ণা

৩১.৬২-৩১.৮৭ টাকা

৩১.৬১-৩২.১৫ টাকা

রহমতগঞ্জের বাজারদর (পাইকারি)

১৯ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

মসুর ডাল

৮৮-৯২.৫০ টাকা

৮৮-৯২ টাকা

বোল্ডার (মোটা)

৬৫.৫০-৭০ টাকা

৬৮-৭০ টাকা

মুগ ডাল

৮৫-৯০ টাকা

৯০-১০৫ টাকা

খেসারি

৩৮ টাকা

৩৮ টাকা

ডাবলি ডাল

২৪.৫০ টাকা

২৩.৫০ টাকা

অ্যাংকর ডাল

২৪.৫০ টাকা

২৪.৫০ টাকা

ছোলা

৩৮-৩৯ টাকা

৩৮-৩৯ টাকা

মটর ডাল

৭৫ টাকা

৮০ টাকা

মৌলভীবাজারের বাজারদর (পাইকারি)

১৯ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

সয়াবিন তেল

৭৮ টাকা ৫১ পয়সা

৭৭ টাকা ৪৪ পয়সা

সুপার পাম

৭৫ টাকা ৫৬ পয়সা

৭৩ টাকা ৬৯ পয়সা

পাম

৭৩ টাকা ৮৭ পয়সা

৭২ টাকা ৩৫ পয়সা

চিনি

৪৫ টাকা ০২ পয়সা

৪৫ টাকা ০১ পয়সা

আটা

২৪ টাকা

২৩ টাকা ৮০ পয়সা

ময়দা

২৯ টাকা ৪০ পয়সা

২৯ টাকা ৪০ পয়সা

শ্যামবাজারের বাজারদর (পাইকারি)

১৯ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

আলু

১০-১০.৫০ টাকা

১১-১২ টাকা

পেঁয়াজ (দেশি)

১৬-১৮ টাকা

১৯-২১ টাকা

পেঁয়াজ (ভারতীয়)

১৩-১৪ টাকা

১৬-১৭ টাকা

রসুন (দেশি)

১৩০-১৩৬ টাকা

১২৬-১২৭ টাকা

রসুন (চীন)

১৪৫-১৫০ টাকা

১৪৪-১৪৬ টাকা

আদা (চীন)

১০০ টাকা

৯৭-১০০ টাকা

খাতুনগঞ্জের বাজারদর (পাইকারি )

১৯ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

চিনি

৪৩ টাকা ৯৪ পয়সা

৪৪ টাকা ৭৪ পয়সা

সয়াবিন

৭৫ টাকা ৫৬ পয়সা

৭১ টাকা ৫৪ পয়সা

পাম

৭০ টাকা ৭৩ পয়সা

৬৯ টাকা ৬৬ পয়সা

মসুর ডাল (দেশি)

৮৮ টাকা

৮৮ টাকা

মসুর ডাল (নেপাল)

৯৩ টাকা

৯৫ টাকা

মুগ ডাল (ভালোমানের)

১০২ টাকা

৯৭ টাকা

মটর ডাল

২৩ টাকা ৫০ পয়সা

২৩ টাকা ২০ পয়সা

পাহাড়তলীর চালের বাজারদর (পাইকারি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

১২ আগস্টের দাম (কেজিপ্রতি)

মিনিকেট (সিদ্ধ)

৩৩.৪৯ -৩৪.৮৩ টাকা

৩৩.৪৯-৩৪.৮৩ টাকা

মিনিকেট (আতপ)

৩২.৮২-৩৩.৪৯ টাকা

৩২.৮২-৩৩.৪৯ টাকা

জিরাশাইল

৩৯ টাকা

৩৯ টাকা

পারিজা

৩২.৮২-৩৪.১৬ টাকা

৩২.৮২-৩৪.১৬ টাকা

স্বর্ণা (আতপ)

৩৫ টাকা ৫০ পয়সা

৩৫ টাকা ৫০ পয়সা

পাকিস্তানি আতপ

২৬ টাকা ১২ পয়সা

২৭ টাকা ৫০ পয়সা

মোটা সিদ্ধ

২৭ টাকা

২৭ টাকা

ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি।

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা: চূড়ান্ত মডেল টেস্ট-৩:বাংলা ২য় পত্র

সময়: ৫০ মিনিট \ মান: ৫০
১. পত্র লেখার প্রকৃত উদ্দেশ্য কী?
ক. ভাষার শিক্ষা গ্রহণ খ. নিজের পরিচয় প্রকাশ
গ. মনের ব্যথা দূর করা
ঘ. মনের ভাব অপরকে জানানো
২. ‘আমরণ’ শব্দটি কোন সমাস?
ক. কর্মধারায় খ. বহুব্রীহি গ. অব্যয়ীভাব ঘ. তত্পুরুষ
৩. বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় গুণ কী?
ক. এই ভাষার সব ধ্বনি উচ্চারণের জন্য ১টি করে বর্ণ আছে খ. এই ভাষায় সহজ শব্দ আছে
গ. এই ভাষা উচ্চারণ খুবই সহজ
ঘ. এই ভাষা বলা সহজ
৪. ‘সমুদ্র’ শব্দের প্রতিশব্দ কোনটি?
ক. নিচয় খ. শবরী গ. জলদ ঘ. জলধি
৫. কোন ধরনের অনুবাদে অনেক সময় মূল বক্তব্য থেকে অনুবাদের সঙ্গতি রক্ষা হয় না?
ক. আক্ষরিক অনুবাদে খ. ভাবগত অনুবাদে
গ. আক্ষরিক ও ভাবগত অনুবাদে
ঘ. বিষয়গত অনুবাদে
৬. ভ্রমণ কাহিনী কোন ধরনের রচনা?
ক. চিন্তামূলক খ. বিবৃতিমূলক বা বর্ণনামূলক
গ. ঘটনামূলক ঘ. কাহিনীমূলক
৭. প্রবন্ধ কথাটির প্রত্যয়গত অর্থ কী?
ক. রচনা খ. কোনো বিষয় সম্পর্কে দেখা
গ. প্রকৃষ্ট বন্ধন ঘ. কোনো কিছুর অবতারণা করা
৮. ‘আলস্য’ কোন প্রকারের বিশেষ্য?
ক. জাতিবাচক খ. সমষ্টিবাচক
গ. ব্যক্তিবাচক ঘ. গুণবাচক
৯. কোনটি তদ্ধিত প্রত্যয়ের শ্রেণীবিভাগ?
ক. তত্সম, বাংলা ও বিদেশি খ. তত্সম ও বাংলা
গ. তত্সম, তদ্ভব ও দেশি
ঘ. তদ্ভব, অর্ধতত্সম ও বিদেশি
১০. কোনটি সমীভবনের উদাহরণ?
ক. রিকশা>রিস্কা খ. লাবু>লাউ
গ. সুবর্ণ>স্বর্ণ ঘ. জন্ম>জম্ম
১১. ভাব সম্প্রসারণ অর্থ—
ক. ভাবের বিস্তৃতি খ. ভাবের সংক্ষেপণ
গ. ভাবের বিমুক্তি ঘ. ভাবের উদ্ধৃতি
১২. ‘পাঞ্জাবি’ শব্দটি অর্থের দিক থেকে কোন শ্রেণীর?
ক. রূঢ়ি শব্দ খ. যোগরূঢ় শব্দ
গ. সাধিত শব্দ ঘ. মৌলিক শব্দ
১৩. Example is better than precept-এর সঠিক অনুবাদ কোনটি?
ক. গরু মেরে জুতো দান খ. উদাহরণ বেশ ভালো
গ. উপদেশ অপেক্ষা দৃষ্টান্ত শ্রেয়
ঘ. উপদেশ উদাহরণের চেয়ে ভালো
১৪. ‘তবক’ শব্দের অর্থ কী?
ক. অনুভূতি খ. পীত গ. অবহেলা ঘ. বোঁটা
১৫. ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে—
ক. ভাষার শৃঙ্খলা খ. ভাষার উন্নতি
গ. ভাষার নিয়ম প্রতিষ্ঠা ঘ. ভাষার বিশ্লেষণ
১৬. বাংলা ভাষার ধ্বনি প্রধানত কয় প্রকার?
ক. ২ প্রকার খ. ৩ প্রকার
গ. ৪ প্রকার ঘ. ৫ প্রকার
১৭. সাধু ভাষায় কোন শব্দের প্রাধান্য বেশি?
ক. তত্সম খ. তদ্ভব গ. অর্ধ-তত্সম ঘ. দেশি
১৮. ‘সুবন্ত’ শব্দটির সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক. সুব+অন্ত খ. সুপ্+অন্ত গ. সুপ+ন্ত ঘ. সু+পন্ত
১৯. ‘কুলি’ শব্দের স্ত্রীবাচক শব্দ কী?
ক. কুলিনী খ. মেয়ে কুলী গ. মজুরনী ঘ. কামিন
২০. কোনটি খাঁটি বাংলা উপসর্গ?
ক. প্র খ. অঘা গ. পাতি ঘ. সম
২১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ কোনটি?
ক. আব খ. অনু গ. অব ঘ. অতি
২২. তত্সম উপসর্গ কোনটি?
ক. অজ খ. গর গ. পরা ঘ. পাতি
২৩. ‘শান্তি’-এর প্রকৃতি প্রত্যয় কোনটি?
ক. শান্ত+ঈ খ. শাম+তি গ. শম্+ক্তি ঘ. শম্+ত্তি
২৪. ‘হরতাল’-কোন ভাষার শব্দ?
ক. পাঞ্জাবি খ. জাপানি গ. তুর্কি ঘ. গুজরাটি
২৫. কোনটি উপসর্গযোগে গঠিত সাধিত শব্দ?
ক. গায়ক খ. গরমিল গ. নাবিক ঘ. রাজপুত
২৬. ‘জলধি’ কোন শব্দ?
ক. রূঢ়ি খ. যৌগিক শব্দ গ. মৌলিক ঘ. যোগরূঢ়
২৭. ‘ইতর’-এর বিপরীত শব্দ কোনটি?
ক. ভদ্র খ. শত্রু গ. সুন্দর ঘ. চতুর
২৮. বাংলা সনের দ্বিতীয় মাস কোনটি?
ক. জ্যোষ্ঠ খ. জ্যেষ্ঠ গ. জ্যৈষ্ঠ ঘ. জেষ্ঠ
২৯. আলস্য, বিলাসিতা, পরশ্রীকাতরতা, তিক্ততা, হীনতা, মহত্ত্ব ইত্যাদি কোন ধরনের বিশেষ্য?
ক. জাতিবাচক খ. ভাববাচক
গ. গুণবাচক ঘ. সমষ্টিবাচক
৩০. মূলের ভাব সম্প্রসারণে কিসের সাহায্য নিতে হয়?
ক. যুক্তি ও বিচার বুদ্ধির খ. আবেগের
গ. ভাষাজ্ঞানের ঘ. প্রেরণার
৩১. কোনটিতে দৃষ্টান্ত অবশ্যই থাকতে হয়?
ক. সারাংশ, সারমর্ম গ. রচনা ঘ. ভাব সম্প্রসারণ
৩২. ভাব সম্প্রসারণে কোনটি আশা করা যায়?
ক. বাহুল্য কথা খ. অত্যাবশ্যকীয় দৈর্ঘ্য
গ. অনাবশ্যকীয় স্বল্পতা ঘ. অযৌক্তিক উপমা
৩৩. ‘শাবক’ শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক. শা+বক খ. শৌ+বক গ. শৌ+অক ঘ. শা+অক
৩৪. প্রবন্ধের বিষয়বস্তু সাধারণত কয় প্রকার?
ক. দুই প্রকার খ. তিন প্রকার
গ. চার প্রকার ঘ. ছয় প্রকার
৩৫. ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ’ কোন ধরনের রচনা?
ক. চিন্তামূলক খ. তথ্যমূলক
গ. বিবৃতিমূলক ঘ. ঐতিহাসিক
৩৬. ‘Architect’-এর সঠিক বাংলা কোনটি?
ক. কারুশিল্পী খ. প্রকৌশলী গ. নির্মাতা ঘ. স্থপতি
৩৭. বাক্যে অর্থ সঙ্গতি রক্ষাকে কী বলে?
ক. আকাঙ্ক্ষা খ. উদ্দেশ্য গ. আসত্তি ঘ. যোগ্যতা
৩৮. ব্যাঞ্জনবর্ণ কতটি?
ক. ৩৭টি খ. ৩৯টি গ. ৩৮টি ঘ. ৪০টি
৩৯. ডাকযোগে পুস্তক প্রেরণের জন্য কার বরাবরে পত্র পাঠাতে হয়?
ক. পুস্তক লেখকের
খ. প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মালিকের
গ. পুস্তক প্রকাশকের ঘ. পুস্তক বিক্রেতার
৪০. প্রবন্ধে কোন ভাষা রীতি অনুসরণীয়?
ক. সাধুরীতি খ. চলিত রীতি
গ. সাধু বা চলিতের যেকোনো একটি
ঘ. আঞ্চলিক রীতি
৪১. কোনগুলো পরাশ্রয়ী বর্ণ?
ক. ক, খ খ. ঙ, ঞ গ. ং, ঁঘ. হ, শ
৪২. ‘পুস্তিকা’ শব্দটি কোন অর্থে ব্যবহূত হয়?
ক. ক্ষুদ্রার্থে খ. বৃহদার্থে গ. লিঙ্গ অর্থে ঘ. বিশেষ অর্থে
৪৩. ‘মহিমা’ শব্দটি সঠিক প্রকৃতি ও প্রত্যয় কোনটি?
ক. মহৎ+ইমন খ. মহি+ইমা
গ. মহিম+আ ঘ. মহা+ইমা
৪৪. ‘তিরোধান’-এর বিপরীত শব্দ কোনটি?
ক. বর্তমান খ. অবস্থান গ. আবির্ভাব ঘ. ধ্বংস
৪৫. ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না।’ এখানে ‘ফুলের’ শব্দটি কোন কারকে কোন বিজ্ঞপ্তি?
ক. কর্মে ষষ্ঠী খ. অপাদানে ষষ্ঠী
গ. কর্তৃকারকে ষষ্ঠী ঘ. অধিকরণে ষষ্ঠী
৪৬. অর্থবোধক ধ্বনি সমষ্টিকে কী বলে?
ক. শব্দ খ. প্রকৃতি গ. প্রত্যয় ঘ. বাক্য
৪৭. ‘As you sow, so you reap’ এর সঠিক বাংলা কোনটি?
ক. যেমন কর্ম করবে তেমন ফল পাবে
খ. যেমন চাইবে, তেমন হবে
গ. যেমন নাচবে, তেমন গাইবে
ঘ. যেমন কর্ম, তেমন ফল
৪৮. বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় চিঠিপত্র বিলিবণ্টন করে কে?
ক. ডাক বিভাগ খ. কুরিয়ার সার্ভিস
গ. যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ঘ. পোস্ট অফিস
৪৯. প্রাপকের নাম ও ঠিকানা কোথায় লিখতে হয়?
ক. চিঠির ডাক দিকে খ. খামের বাঁ দিকে
গ. খামের ডান দিকে গ. চিঠির বাঁ দিকে
৫০. সারাংশে কোনটি বর্জনীয়?
ক. মূলভাব খ. প্রদত্ত অনুচ্ছেদের শব্দ
গ. উপমা-অলংকার ঘ. সহজ শব্দ।

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা: চূড়ান্ত মডেল টেস্ট-৪

সময়: ৩ ঘণ্টা \ মান: ১০০
Part A : Grammar-Marks 60
1. Fill in the blanks with suitable articles. Use a cross (×) mark where an article is not necessary : 1×5=5
Money is called (a) — fuel of life. Though money is (b) — must in our practical life, it can not ensure all happiness. Happiness lies in contentment. (c) — happy man is liked by all. Morality plays (d) — important role in this regard. We must exercise morality in every step of live for building up (e) — corruption-free nation.
2. Read the following passage and rewrite it in past tense : 1×5=5
The farmer will wake up early in the morning and will go out in quest of work. He will toil hard from dawn to dusk for his employer and will get his wages at night. Then he will go to market, purchase his daily necessaries and will return to his hut.
3. Change the following sentences into active or passive voice : 1×5=5
(a) Did she kill herself?
(b) They ought to stop torture.
(c) Perhaps you have seen a pier glass.
(d) The green mangoes did not taste sweet.
(e) I was introduced to the plays and poems.
4. Transform the following sentences as directed : 1×5=5
(a) Bangladesh is nicer than most other countries in the world. (Positive)
(b) Every rose has a thorn. (Nagative)
(c) You are a very honest man. (Exclamatory)
(d) No one will deny this. (Affirmative)
(e) Nobody will ever trust a cheat. (Interrogative)
5. Put a suitable preposition from the box in each gap. You can use a preposition more than once : 1×5=5
off to from after in of for
(a) He came again — school in the afternoon.
(b) He is certain — passing the exam.
(c) He voted — me.
(d) A sinner has to atone — his sins.
(e) We should not be callous — the sufferings of the poor.
6. Fill in the gaps with suitable conjunctions given in the box. You can use a conjunction more than once.1×5=5
though if since whether lest
(a) Five years have passed — I saw you.
(b) — you help me, I shall remain grateful to you.
(c) — he scolds me, I respect him.
(d) A teacher knows well — a student reads or not.
(e) He held my hand — I should fall.
7. Fill in the gaps with right form of verbs from the list. Put them in the correct tense. 1×5=5
leave bring thank forget lead
(a) Had you told me, I — a car.
(b) False news — a nation to ruin.
(c) I went outside the room having — him.
(d) He — the place soon.
(e) She sent a reply — me.
8. Fill in the gaps with suitable pronouns from the box. 1×5=5
anyone our who whom you both same
(a) He has two brothers — live in Canada.
(b) I would do the — again.
(c) — did you see in the fair?
(d) We haven’t seen —.
(e) All the members of —family were invited to the dinner.
9. Fill in the gaps with suitable adjectives from the box. 1×5=5
great wise well other big dark little
(a) Mr. Rahman is a — man.
(b) It was a — night. (c) Dhaka is a — city.
(d) A — learning is a dangerous thing.
(e) Take — care of your health.
10. Fill in the gaps with suitable adverbs from the box. 1×5=5
Largely repeatedly hurriedly
impatiently punctually
(a) She left the room — as he was late.
(b) Meera waited — for the result.
(c) I told you — not to play in the rain.
(d) The train arrives —.
(e) Birds fly in the sky —.
11. Fill in the gaps with the phrases and idioms from the list. 1×5=5
by leaps fight belong green French
and bounds shy of to eye leave

(a) The book — me.
(b) We should not enjoy —.
(c) The price of rice is increasing —.
(d) He always — me.
(e) Do not be a — to your friends
success.
12. Re-write the following sentences in the reported speech. 1×5=5
(a) The boy said to the teacher, ‘I’ll attend my classes regularly in future.’
(b) Rakib said to Raju, ‘How are you today?’
(c) The manager said to the man, ‘I will tell you the process of opening a bank account.’
(d) My friend said to me, ‘Why are you sitting alone in your room at this hour?’
(e) The tourist said to the receptionist, ‘Please give a vacant room.’

Part-B : Composition- Marks 40
13. Write an application to the Headmaster of your school for a testimonial. 5
14. Read the beginning of the story and complete it in your own way and give a suitable title to it. 5
One day a man was going to Kamalapur by a taxi. He had a purse with him. It contained a good amount of money. The man was in a hurry. Before getting down from the taxi, he paid the fair. But at the time of putting the purse back to his pocket, it slipped and got into the vehicle....
15. Make a dialogue between you and Jewel about how to learn English. 5
16. Write a paragraph on anyone of the following : 10
(a) A Railway station
(b) Early rising
(c) Moon lit night
(d) Your grandmother

17. Write a composition on any one of the following : 15
(a) A Journey by train
(b) Your aim in life
(c) The proper use of time
(d) Your favourite hobby.

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-২  অংশ-১
মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্টের ১ম অংশ ছাপা হলো।
১। রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল কোনটি?
(ক) পরমাণুর কেন্দ্রস্থলে ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট ভারী বস্তু আছে। এই ভারী বস্তুকে পরমাণুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস বলে। (খ) পরমাণু বিদ্যুৎ-নিরপেক্ষ। সুতরাং নিউক্লিয়াসের ধনাত্মক চার্জ সংখ্যার সমানসংখ্যক ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসকে পরিবেষ্টিত করে রাখে।
(গ) পরমাণুর বহিঃস্তরে ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট হালকা বস্তু রয়েছে। এই হালকা বস্তুকে পরমাণুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস বলে। নিউক্লিয়াস ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট হওয়ার জন্য বহিঃস্তরের পরমাণুগুলো ছন্নছাড়া হয়ে অবস্থান করে। (ঘ) পরমাণু বিদ্যুৎ-নিরপেক্ষ নয়। তাই নিউক্লিয়াসের ধনাত্মক চার্জ সংখ্যার সমানসংখ্যক ইলেকট্রন পরমাণুকে পরিবেষ্টিত করে রাখে।
২। জৈব জ্বালানি হিসেবে রয়েছে মিথানল, প্রোপানল, ইথানলের ব্যবহার। এ তিনটির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও লাভজনক কোনটি আমাদের দেশে?
(ক) ইথিলিন, ইথিলিন পার অক্সাইড, হাইড্রোকার্বন, প্রোপানল (খ) ইথিলিন, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, ইথেন, মিথেন, মিথানল (গ) মিথেন, পেন্টাভ্যালেন্ট, পার অক্সিজোম, মিথানল, প্রোপানল, ইথানল (ঘ) ইথানল
৩। সম্প্রতি এশিয়া মহাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থাপনা কোনটি? কোন সংস্থার প্রতিযোগিতায় এ ধরনের দর্শনীয় স্থানগুলোর জন্য ভোট গ্রহণ করা হয়? তাজমহলকে কোন ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে?
(ক) প্যারিসের আইফেল টাওয়ার। ‘ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড ওয়ান্ডারফুল স্পেস’ সংস্থার প্রতিযোগিতায় ভোট গ্রহণ করা হয়। তাজমহলকে ইউনেসকো ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
(খ) ইতালির রোমের কলোসিয়াম। ‘ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর সার্চিং দি মোস্ট ওয়ান্ডারফুল ইনস্টিটিউশন’ সংস্থার প্রতিযোগিতায় দর্শনীয় স্থানগুলোর জন্য ভোট গ্রহণ করা হয়। তাজমহলকে ইউনিলিভার ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
(গ) ভারতের আগ্রার তাজমহলকে এশিয়া মহাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থাপনা ঘোষণা করা হয়েছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড অ্যাট্রাকশন’ সংস্থা সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর জন্য ভোট গ্রহণ করে। তাজমহলকে ইউনেসকো ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
(ঘ) বাংলাদেশের সুন্দরবনকে এশিয়া মহাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থাপনা ঘোষণা করা হয়। ‘দি অ্যাসোসিয়েশন ফর হান্টিং মোস্ট অ্যাট্রাকটিভ প্লেস ইন এশিয়া’ সংস্থাটি সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর জন্য ভোট গ্রহণ করে। তাজমহলকে ইনিলিভার ও এশিয়াটিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
৪। কার জন্য কত সালে তাজমহল নির্মাণ করা হয়? সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রীর নাম কী?
(ক) ১৬৩০ সালে সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রীর জন্য তাজমহল নির্মাণ করা হয়। সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রীর নাম নূরজাহান। (খ) ১৬৩১ সালে সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী মমতাজ মহলের জন্য তাজমহল নির্মাণ করা হয়।
(গ) ১৬৩২ সালে সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী মমতাজ মহলের জন্য তাজমহল নির্মাণ করা হয়। ঘ. ১৬৩২ সালে সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী সম্রাজ্ঞী আরজুমান বানু বেগমের জন্য তাজমহল নির্মাণ করা হয়।

মডেল টেস্ট-২: অংশ-১ সঠিক উত্তর:
১। ক, খ। ২। ঘ ৩। গ ৪। গ, ঘ।

Friday, August 27, 2010

আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল লড়াই নভেম্বরে

বিশ্বকাপ থেকে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর কেউই হাসি-মুখে দেশে ফিরতে পারেনি। দুই দলকেই বিদায় নিতে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দল দুটির মুখোমুখি লড়াই থেকে বঞ্চিত হয়েছেন ফুটবলপ্রেমীরা। তবে ফুটবলপ্রেমীদের সেই না পাওয়ার দুঃখের অবসান ঘটতে যাচ্ছে। আগামী নভেম্বরেই দেখা যাবে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের মহারণ! খবর বুয়েনস এইরেস হেরাল্ড।
ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনা অধ্যায় শেষ। অন্তর্বর্তীকালীন কোচ সার্জিও বাতিস্তার নেতৃত্বেই নতুনভাবে যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে আর্জেন্টিনা। দেশটির ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, আগামী ১৭ নভেম্বর কাতারের দোহায় প্রীতি ম্যাচে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা।
ব্রাজিলের বিপক্ষে নামার আগে অবশ্য আরও লড়াই অপেক্ষা করছে লিওনেল মেসিদের জন্য। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন ও ৮ অক্টোবর জাপানের বিপক্ষে নামবে আর্জেন্টিনা।

 রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষে ভর্তি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলতি ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণীতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে এবারের ভর্তির প্রক্রিয়া নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আটটি অনুষদের অধীনে ১৭টি ক্লাস্টার বা গুচ্ছ আকারে মাত্র চার দিনে সব বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে টেলিটক মোবাইল ফোনের এসএমএস পদ্ধতি।
ভর্তি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন শুরু ও শেষ: আসন্ন ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে টেলিটক মোবাইল ফোনের এসএমএসের মাধ্যমে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। এসএমএসের পদ্ধতি পরবর্তী সময়ে পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
ভর্তি পরীক্ষা শুরু: আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে তা চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিদিন চারটি করে ক্লাস্টার বা্রগুচ্ছ পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা শুরু হবে সকাল নয়টা থেকে ১০টা, বেলা ১১টা থেকে ১২টা, দুপুর একটা থেকে দুইটা ও বিকেল চারটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা: ভর্ত্রিপরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০সহ মোট জিপিএ ৮.০০ পেতে হবে। মানবিক শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.২৫ করে মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। বাণিজ্য শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ করে মোট জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। এখানে শিক্ষার্থীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার বছর ২০০৬, ২০০৭ ও ২০০৮ তিনটি সালের যেকোনো একটি এবং এইচএসসি বা সমমান পাসকৃত শিক্ষার্থীদের বছর ২০০৮ ও ২০১০ হতে পারবে। এ এবং ও লেভেল পরীক্ষায় পাসকৃত আবেদনকারীকে এ লেভেলে পাঁচটি বিষয়ে এবং ও লেভেলে দুটি বিষয়ে ন্যূনতম বি পেতে হবে।্রতবে সনাতন পদ্ধতি ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা আবেদনকারীরা চলতি শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
ভর্তি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন ফি: ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদনপত্রের জন্য একটি বিভাগের গুচ্ছের জন্য ১৫০ টাকা, দুটি বিভাগের গুচ্ছের জন্য ২০০ টাকা, তিনটি বিভাগের গুচ্ছের জন্য ২৫০ টাকা, চারটি বিভাগের গুচ্ছের জন্য ৩০০ টাকা ও পাঁচটি বিভাগের গুচ্ছের জন্য ৩৫০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।্র
নতুন ইউনিট ও ক্লাস্টার: বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি অনুষদের আওতায় ১৭টি ক্লাস্টার বা গুচ্ছ বিভাগে ভর্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ইউনিটসমূহ হচ্ছে; কলা অনুষদ—ইউনিট এ : এ-১ বাংলা, এ-২ ইংরেজি, এ-৩ দর্শন, ইতিহাস এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, এ-৪ আরবি এবং ইসলামিক স্টাডিজ, এ-৫ ভাষা (ফার্সি, উর্দু ও সংস্কৃত), এ-৬ নাট্যকলা ও সংগীত এবং চারুকলা বিভাগ। আইন অনুষদ—ইউনিট বি: আইন ও বিচার বিভাগ। বিজ্ঞান অনুষদ—ইউনিট সি: সি-১ রসায়ন, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান এবং ফার্মেসি, সি-২ পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, ফলিত গণিত, পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং পরিসংখ্যান বিভাগ। বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ—ইউনিট ডি: হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যব্যবস্থা, ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং এবং ফাইন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ। সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ইউনিট ই: ই-১ অর্থনীতি, সমাজকর্ম, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান ও ফোকলোর বিভাগ, ই-২ রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, লোকপ্রশাসন এবং ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। জীব ও ভূবিজ্ঞান অনুষদ ইউনিট এফ: এফ-১ ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগ, এফ-২ উদ্ভিদবিজ্ঞান এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, এফ-৩ ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগ। কৃষি অনুষদ ইউনিট জি: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, ফিশারিজ, অ্যাগ্রোনমি অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন, অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যান্ড ভেটেরিনারি সায়েন্স এবং ক্রপ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ। প্রকৌশল অনুষদ ইউনিট এইচ: অ্যাপ্লাইড ফিজিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ম্যাটেরিয়ালস সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ।্র
আসন বৃদ্ধি: এবার আটটি বিভাগে ৯০টি ও আদিবাসী কোটায় ১০টিসহ মোট ১০০টি আসন বৃদ্ধি করা হয়েছে।
যোগাযোগ: বিস্তারিত তথ্যাদির জন্য ওয়েবসাইট www।ru.ac.bd।/ व्व्व.बौन्दोला.कॉम> eudocation

মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-১  অংশ-৪
মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, গতকালের পর আজ মডেল টেস্টটির ৪র্থ অংশ ছাপা হলো।
১৭। সন্নিবেশ সংখ্যা কাকে বলে?
ক. কঠিন অবস্থার রসায়নে দ্বিমাত্রিকভাবে একটি পরমাণুর পাশে যতটি পরমাণু আছে, তাকে ওই পরমাণুর সন্নিবেশ সংখ্যা বলে।
খ. কঠিন অবস্থার রসায়নে একমাত্রিকভাবে যতটি পরমাণুর পাশে যতটি অণু আছে, তাকে বলে ওই পরমাণুর সন্নিবেশ সংখ্যা।
গ. কঠিন অবস্থার রসায়নে ত্রিমাত্রিকভাবে একটি পরমাণুর সঙ্গে যতটি পরমাণু থাকে, ওই পরমাণু সংখ্যাকে সে পরমাণুর সন্নিবেশ সংখ্যা বলে।
ঘ. কঠিন অবস্থার রসায়নে পঞ্চম মাত্রিকভাবে পাঁচটি পরমাণুর সঙ্গে যতটি পরমাণু থাকে, ওই পরমাণু সংখ্যাকে সে পরমাণুর সন্নিবেশ সংখ্যা বলে।
১৮। কোনটি ডট গুণন? এর অপর নাম কী?
ক. দুটি ভেকটরের গুণফল যদি একটি স্কেলার রাশি হয়, তবে এই গুণফলকে স্কেলার গুণন বা ডট গুণন বলে। ডট গুণনের অপর নাম স্কেলার গুণন।
খ. দুটি ভেকটরের গুণফল যদি একটি পূর্ণ সংখ্যা হয়, তবে এই গুণফলকে স্কেলার গুণন বা ডট গুণন বলে। ডট গুণনের অপর নাম স্কেলার গুণন।
গ. তিনটি ভেকটরের গুণফল যদি তিনটি পূর্ণ সংখ্যা হয়, তবে এই গুণফলকে স্কেলার বা ডট গুণন বলে। ডট গুণনের অপর নাম স্কেলার গুণন।
ঘ. চারটি ভেকটরের গুণফল যদি তিনটি পূর্ণ সংখ্যা হয়, তবে এই গুণফলকে স্কেলার বা ডট গুণফল বলে।
ডট গুণনের অপর নাম ভেকটর গুণন।
১৯। শূন্যস্থানটি পূরণ করো।
She—into tears (burst).
ক. She burst into tears.
খ. She bursted into tears.
গ. She had burst into tears.
ঘ. She bursting into tears.
২০। নিচের কোন তথ্যটি সঠিক নয়?
ক. He is sure for success.
খ. She was ordered to be hung.
গ. She has done a mistake.
ঘ. Please wait until I come back.
২১। নাসিকার কাজ কী?
(ক) প্রশ্বাস বায়ু প্রবেশে সাহায্য করে। (খ) প্রশ্বাস বাতাসে যেসব ধূলিকণা বা রোগজীবাণু থাকে, সেই ধুলাবালিকে লোম ও শ্লেষ্মাঝিল্লি ছাঁকনির মতো করে ছাঁকতে সাহায্য করে।
(গ) নাসাপথ অতিক্রমকারী বাতাস কিছুটা গরম ও আর্দ্র হয়ে ফুসফুসে ঢুকে যায়। (ঘ) স্বরতন্ত্রী কাঁপার জন্য স্বরের সৃষ্টি হয়।
২২। কোনটি পেশিকলার সাধারণ বৈশিষ্ট্য নয়?
(ক) এই কলার কোষগুলো লম্বা সুতার মতো
(খ) কোষগুলোতে সুস্পষ্ট নিউক্লিয়াস রয়েছে
(গ) পেশিকলার প্রায় ৩ শতাংশ পানি
(ঘ) সারকোপ্লাজমের মধ্যে পরস্পর সমান্তরালভাবে মাইয়োফিব্রিল নামে অনেকগুলো উপতন্তু রয়েছে।
২৩। মিউকোষা থেকে ভিলাই নামের আঙুলের মতো কিছু অভিক্ষেপ বের হয়। কোথা থেকে এই অভিক্ষেপ বের হয়?
(ক) পাকস্থলীর কলাস্থান থেকে (খ) ক্ষুদ্রান্তের কলাস্থান থেকে (গ) বৃক্কের মিউকোষা থেকে
(ঘ) বৃক্ক নালিকা থেকে।

মডেল টেস্ট-১: অংশ-৪ সঠিক উত্তর: ১৭. গ ১৮. ক ১৯. খ ২০. ক ২১. ঘ ২২. গ ২৩. খ।

রাশিফল

কন্যা আজকের এই তারিখে জন্মগ্রহণ করায় পাশ্চাত্য মতে আপনি কন্যা রাশির জাতক-জাতিকা। আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা ৫ ও ৯। গুরুত্বপূর্ণ দিন মঙ্গল ও বুধবার। এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার রাশিতে আজকের পূর্বাভাস


মেষ

মেষ (২১ মার্চ—২০ এপ্রিল)

শিক্ষা ক্ষেত্রে কারও কারও বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রিয়জনের কাছ থেকে পছন্দের জিনিস উপহার পেতে পারেন। কোনো আইনি সমস্যার সমাধান হতে পারে। প্রেমের বিয়েতে অভিভাবকের সম্মতি পাবেন।

বৃষ

বৃষ (২১ এপ্রিল—২১ মে)

বৈদেশিক বাণিজ্যে শুভ যোগাযোগ ঘটতে পারে। বেকারদের কেউ কেউ আজ নতুন কাজের সন্ধান পাবেন। পাওনা আদায়ে তত্পর হোন। চাকরিতে শুভ পরিবর্তনের সম্ভাবনা আছে। রাজনৈতিক তত্পরতা শুভ।

মিথুন

মিথুন (২২ মে—২১ জুন)

ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে তেজীভাব বিরাজ করবে। পাওনা আদায় করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে পারেন। যৌথ বিনিয়োগ শুভ। প্রেমের ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বীর আবির্ভাব ঘটতে পারে। দূরের যাত্রা শুভ।

কর্কট

কর্কট (২২ জুন—২২ জুলাই)

সৃজনশীল কাজের জন্য প্রশংসিত হবেন। ব্যবসায়িক লেনদেনে আপনার স্বার্থ অক্ষুণ্ন থাকবে। প্রতিবেশীর সঙ্গে বিরোধের অবসান হতে পারে। পরকীয়ার অপবাদ ঘুচবে। আজ আকস্মিকভাবে অর্থপ্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে।

সিংহ

সিংহ (২৩ জুলাই—২৩ আগস্ট)

ব্যবসায়িক লেনদেনে আপনার স্বার্থ অক্ষুণ্ন থাকবে। বেকারদের কারও কারও কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা আছে। আপনি একজন সংগীতশিল্পী হয়ে থাকলে আজ এ ক্ষেত্রে সম্মাননা পেতে পারেন। দূরের যাত্রা শুভ।

কন্যা

কন্যা (২৪ আগস্ট—২৩ সেপ্টেম্বর)

বেকারদের কারও কারও ব্যবসায়িক উদ্যোগ ফলপ্রসূ হতে পারে। যৌথ কাজে সাফল্যের সম্ভাবনা আছে। কোনো ঘনিষ্ঠ বন্ধুর কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পেতে পারেন। প্রেমের বিয়েতে অভিভাবকের সম্মতি পাবেন।

তুলা

তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর—২৩ অক্টোবর)

কর্মস্থলে কারও প্ররোচনায় ভুল সিদ্ধান্ত গৃহীত হতে পারে। নতুন চাকরিতে প্রশিক্ষণের সুযোগ আসতে পারে। আজ আপনার অর্থভাগ্য বিশেষ শুভ। প্রেমের ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া পাবেন। দূরের যাত্রা শুভ।

বৃশ্চিক

বৃশ্চিক (২৪ অক্টোবর—২২ নভেম্বর)

শিক্ষা ক্ষেত্রে বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। পাওনা আদায়ে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। বেকারদের কেউ কেউ ঝুঁকিপূর্ণ বিদেশ যাত্রায় সফল হবেন। প্রাক্তন প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আকস্মিকভাবে সাক্ষাৎ ঘটতে পারে।

ধনু

ধনু (২৩ নভেম্বর—২১ ডিসেম্বর)

পেশাগত দ্বন্দ্বের অবসান হবে। বেকারদের কারও কারও জন্য আজ সুখবর আছে। ব্যবসায়িক চুক্তি সম্পাদনের জন্য দিনটি শুভ। পরিবারের কোনো সদস্য আপনার বিপক্ষে অবস্থান নিতে পারে। আর্থিক লেনদেন শুভ।

মকর

মকর (২২ ডিসেম্বর—২০ জানুয়ারি)

শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবেন। ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে তেজীভাব বিরাজ করবে। ভেঙে যাওয়া প্রেমের সম্পর্ক জোড়া লাগতে পারে।

কুম্ভ

কুম্ভ (২১ জানুয়ারি—১৮ ফেব্রুয়ারি)

ব্যবসায়িক তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে লাভবান হবেন। আজ আকস্মিকভাবে অর্থপ্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে। বেকারদের কারও কারও বিদেশ যাত্রার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হতে পারে। দূরের যাত্রা শুভ।

মীন

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি—২০ মার্চ)

ব্যবসায়ে মূলধনের অভাব দূর হবে। পাওনা আদায় করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে পারেন। চাকরিতে শুভ পরিবর্তনের সম্ভাবনা আছে। শিল্পকলা কিংবা সাহিত্যকর্মের জন্য সম্মাননা পেতে পারেন।

রাসায়নিক মেশানো মুড়ি নদীতে

ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করায় তিন হাজার ৭০০ কেজি মুড়ি গতকাল বৃহস্পতিবার বুড়িগঙ্গা নদীতে ফেলেছেন ভেজালবিরোধী ভ্রাম্যমাণ আদালত। ঢাকার কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরায় কয়েকটি মুড়ির কারখানা থেকে এসব মুড়ি জব্দ করা হয়। আদালত এসব কারখানার চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডও দেন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত জিঞ্জিরা ফেরিঘাট এলাকায় এম হোসেন মুড়ির কারখানায় অভিযান চালান। সেখানে মুড়ি ভাজার আগে চাল লবণ-পানি দিয়ে এক দিন ভিজিয়ে রাখা হয়। পরে চাল চুলায় গরম করার সময় ৫০ কেজি চালে ১০০ গ্রাম সোডিয়াম হাইড্রোসালফাইট বা হাইড্রোজ (রাসায়নিক পদার্থ) ব্যবহার করা হয়। এ অপরাধে আদালত ওই কারখানার মালিক আবু তাহেরকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। ওই কারখানার এক হাজার ২০০ কেজি মুড়ি নদীতে ফেলা হয়।
পরে আদালত পাশের বিছমিল্লাহ মুড়ির কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৭৩ কেজি হাইড্রোজ উদ্ধার করেন। কারখানাটির এক হাজার কেজি মুড়ি বুড়িগঙ্গায় ফেলা হয়। হাইড্রোজ ব্যবহার করার অপরাধে ওই কারখানার কর্মচারী জিল্লুর রহমানকে ছয় মাস ও রিপন দাসকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। একই এলাকার হাবি বাল্লু মিয়ার মুড়ির কারখানায় অভিযান চালিয়ে আদালত হাইড্রোজ ব্যবহার করা দেড় হাজার কেজি মুড়ি বুড়িগঙ্গায় ফেলেন। কারখানাটি থেকে প্রায় সাড়ে তিন কেজি হাইড্রোজ উদ্ধার করা হয়। ওই কারখানার মালিক মীর জাহান সাংবাদিকদের বলেন, মুড়ি সাদা করতে হাইড্রোজ ব্যবহার করা হয়। আদালত মীর জাহানকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
আদালত পরিচালনাকারী ঢাকা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন বলেন, খাবারে নিষিদ্ধ রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার অপরাধে বিশুদ্ধ খাদ্য অধ্যাদেশ, ১৯৫৯-এর ৬-এ ধারা অনুযায়ী চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অভিযানে অংশ নেওয়া বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তা এস এম আবু সাঈদ প্রথম আলোকে বলেন, হাইড্রোজ একটি শক্তিশালী ক্ষার। এটা পেটে গেলে তা মানবদেহের রক্তের শ্বেতকণিকা, হিমোগ্লোবিনসহ গুণাগুণ নষ্ট করে ফেলে।
এদিকে ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত গতকাল রাজধানীর উত্তর শাহজাহানপুরের হোসেন আল রহমানিয়া বিরিয়ানি ও কাবাব ঘরে অভিযান চালান। সেখানে কাবাবের সঙ্গে নিষিদ্ধ রং মেশানোর বিষয়টি হাতেনাতে ধরা হয়। এ অপরাধে আদালত হোটেলের মালিক শরিফুর রহমানকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে আদালত পাশের বিছমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের ফ্রিজে পুরোনো ইফতারি দেখে প্রতিষ্ঠানটিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। নিষিদ্ধ লাল রং ব্যবহার করায় মতিঝিলের শাহী জাফরান হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।
এরপর আদালত খিলগাঁওয়ের রূপম অটো মুড়ি কারখানায় অভিযান চালান। মুড়ি ভাজতে হাইড্রোজ ব্যবহারের কারণে কারখানাটিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।

চার লাখ গরু, দেখভালে ১০ জন

পথের দুধারের যেকোনো বাড়িতে তাকালেই চোখে পড়বে গরু ও গোয়ালঘর। সড়কে গরু, মাঠে চরছে গরু। গরুকে পরম যত্নে খাওয়ানো বা স্নান করানোর দৃশ্যও শাহজাদপুর উপজেলার যেকোনো গ্রামের অতি সাধারণ ছবি।
৩২৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের শাহজাদপুরে সরকারি হিসাবে গরুর সংখ্যা তিন লাখ ৭১ হাজার ৮৫টি। এর ৯০ শতাংশই আবার গাভি। তাই পশুর রোগ অ্যানথ্রাক্স (তড়কা) নিয়ে এই এলাকার মানুষই সবচেয়ে বেশি ভাবনায় আছে। সংসারের ভরসা আদরের গরুর অসুখ হলে শাহজাদপুরের মানুষও যেন অসুস্থ হয়ে যায়।
খামারিদের দেওয়া তথ্যমতে, দুগ্ধ উত্পাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেডের (মিল্ক ভিটা) মোট তরল দুধের শতকরা ৮৫ ভাগই যায় এখান থেকে। এ ছাড়া ব্র্যাক, আফতাব, আকিজ, অ্যামো, প্রাণ, বিক্রমপুর ডেইরিসহ আরও অনেক বেসরকারি সংস্থা এ এলাকা থেকে দুধ নেয়। গরুই হচ্ছে এ উপজেলার মানুষের জীবিকার প্রধান মাধ্যম। কিন্তু স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, শাহজাদপুরের প্রতি সরকারের প্রাণিসম্পদ কর্তৃপক্ষের বাড়তি কোনো যত্ন নেই। প্রাপ্ত তথ্য তাদের বক্তব্যকেই সমর্থন করে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, গরু অসুস্থ হলে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লোকজনকে পাওয়া যায় না।
গবাদিপশুর ব্যবস্থাপনার অবস্থা যে বিশেষ ভালো নয়, তার স্বীকারোক্তি পাওয়া গেল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাফ হোসেনের কথাতেই। হতাশার সঙ্গে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, দেশের অন্য সব উপজেলায় গড়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার গরু আছে। কিন্তু এই উপজেলায় গরুর সংখ্যা পৌনে চার লাখ। অন্য উপজেলার মতোই এখানে মোট জনবল মাত্র ১০। এত কম লোক দিয়ে এখানে সেবা দেওয়া কঠিন।
আলতাফ হোসেন বলেন, ‘এখানে একজনমাত্র চিকিত্সক। তিনি কীভাবে পৌনে চার লাখ গরুর চিকিত্সার দায়িত্ব নেবেন?’
অন্যান্য উপজেলা, মিল্ক ভিটা, মানবমুক্তিসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে লোক এনে আপাতত ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে জানিয়ে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এভাবে ধার করে তো চলা যায় না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাবিবুর রহমানও একই কথা বললেন। তিনি বলেন, অন্তত ১০ জন চিকিত্সক এবং ৪২ জন মাঠকর্মী দরকার। ইউএনও জানান, যখনই (ঊর্ধ্বতন) কেউ এ এলাকা পরিদর্শনে এসেছেন, তাঁকে মৌখিকভাবে এ কথা জানানো হয়েছে। এবার ঊর্ধ্বতন মহলকে তিনি চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানাবেন।
শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাসিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, নানা রকম অসুখ-বিসুখের কারণে অনেকেই খামারের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। সরকারের এ ব্যাপারে বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া দরকার।
শাহজাদপুরের পোতাজিয়া ইউনিয়নের টিআর বন্দর এলাকার খামারি রফিকুল ইসলামও মনে করেন, জনবল বৃদ্ধি ও বিশেষ পরিকল্পনা দরকার। প্রথম আলোকে তিনি বললেন, এই এলাকায় লোকজন যেহেতু গরুর ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে, তাই এখানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া উচিত।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, দেশের সবচেয়ে বেশি গবাদিপশু সিরাজগঞ্জ জেলায়। এখানে জনবল বাড়ানোটা বিশেষ জরুরি। ১৯৮২ সালের জনবলকাঠামো দিয়েই এখনো অধিদপ্তর চলছে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে এ বিষয়ে অনেক চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সমন্বয়হীনতা, পরস্পরকে দোষারোপ: উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার অভিযোগ, শাহজাদপুরের বেশির ভাগ দুধ নেয় মিল্ক ভিটা। এ ছাড়া অনেক বেসরকারি সংস্থা এখানে কাজ করে। কিন্তু গরুর কোনো অসুখ-বিসুখ হলে দেখভাল করতে হয় প্রাণিসম্পদ কার্যালয়কেই। অথচ মিল্ক ভিটা খামারিদের কাছ থেকে চিকিত্সা বাবদ টাকা কেটে নেয়।
অনেক খামারিও একই অভিযোগ করলেন। রেশমবাড়ী গ্রামের খামারমালিক আবদুস সামাদ ফকির বলেন, মিল্ক ভিটা ও প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। কেউই ঠিকমতো কাজ করে না।
চিথুলিয়া গ্রামের খামারমালিক নুরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, টাকা ছাড়া প্রাণিসম্পদ বিভাগের লোকজন ভ্যাকসিন (প্রতিষেধক) দেন না। চর চিথুলিয়া গ্রামের কোমেলা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের বাড়ির পাঁচটি গরু মারা গেছে। তাঁর ছেলে আবদুল হামিদ অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত। কোমেলা অভিযোগ করেন, তাঁদের বাড়িতে টিকা দিতে এত দিন কেউ আসেননি। তবে পাঁচটি গরু মারা যাওয়ার পর মিল্ক ভিটার লোকজন টিকা দিয়ে গেছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন বলেন, এখানকার বেশির ভাগ খামারিই মিল্ক ভিটায় দুধ দেন। কাজেই টিকা দেওয়ার দায়িত্ব তাঁদের।
আলতাফ হোসেন মিল্ক ভিটার বিরুদ্ধে তাঁদের সঙ্গে সমন্বয় না করার অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা কোন এলাকায় টিকা দিচ্ছে, আমরা জানি না। তারা হয়তো কোনো এলাকায় ১০০ গরুর মধ্যে তাদের সমিতির ৮০টি গরুকে টিকা দেয়, ২০টি বাকি রেখে আসে। আমরা ওই এলাকায় গিয়ে শুনি, সেখানে টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। কিন্তু ২০টি গরু ঝুঁকিতেই থেকে যায়। কাজেই আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করা উচিত।’
আলতাফ হোসেন আরও বলেন, বিভিন্ন এনজিও গ্রামে নতুন গরু নিয়ে আসে, যা তাঁদের জানানো হয় না। সেগুলোও টিকার বাইরে থেকে যায়।
কিন্তু মিল্ক ভিটার ব্যবস্থাপক (সমিতি) আ ফ ম ইদ্রিস এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি উল্টো প্রাণিসম্পদ বিভাগকে দায়ী করে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সর্বশেষ হিসাবে মিল্ক ভিটার সমিতিগুলোর আওতায় শাহজাদপুরে ৭৮ হাজার গরু আছে। এগুলো দেখভালের জন্য আমাদের আটজন সার্জন ও ৬০ জন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা আছেন। আমরা গত অর্থবছরে ৫১ হাজার তড়কার টিকা দিয়েছি। এর মধ্যে শতকরা ৯০ ভাগই দেওয়া হয়েছে শাহজাদপুরে। কিন্তু তাঁরা সারা জেলায়ও তো এত টিকা দেননি।’
সমন্বয়হীনতার অভিযোগ সম্পর্কে ইদ্রিস বলেন, ‘আমরা কখন কোন এলাকায় টিকা দিই, সেই অনুলিপি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।’
গরুর চিকিত্সার জন্য মিল্ক ভিটা কর্তৃপক্ষের কমিশন কেটে রাখার ব্যাপারে ব্যবস্থাপক বলেন, ‘ক্যাটল ডেভেলপমেন্ট ফান্ড বা সিডিএফ (গবাদিপশু উন্নয়ন তহবিলের) হিসেবে আমরা প্রতি লিটার দুধের দাম দেওয়ার সময় ২৫ পয়সা করে কেটে রাখি। এর মধ্যে জাত উন্নয়ন, কৃত্রিম প্রজননসহ সবকিছু আছে। চিকিত্সার জন্য আলাদা করে টাকা কাটা হয় না। আর কোথাও কোনো গরু অসুস্থ হয়েছে শুনলেই আমরা ছুটে যাই।’
অ্যানথ্রাক্স পরিস্থিতি: গবাদিপশুর অ্যানথ্রাক্স সংক্রমণের মাত্রা কমে এলেও মানুষের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। গতকাল ১৯ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে বেলকুচিতে রয়েছেন ছয়জন, কামারখন্দে পাঁচজন এবং শাহজাদপুরে আটজন। এ নিয়ে সিরাজগঞ্জে মোট ১৪১ জন এই রোগে আক্রান্ত হলেন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা সবাই অসুস্থ গরু জবাই বা কাটাকাটি করেছেন কিংবা মাংস খেয়েছেন।
জেলার সিভিল সার্জন নুরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। পুরোনো আক্রান্তদের ঘা শুকিয়ে আসছে। নতুন করে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের রক্ত সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। নতুন করে কোনো আক্রান্ত এলাকা না পাওয়া গেলে ঢাকা থেকে আসা টিমগুলো ফেরত যাবে।’
শাহজাদপুরের অ্যানথ্রাক্স-পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন বলেন, গরুর সংখ্যা বেশি বলে এই এলাকায় অ্যানথ্রাক্সের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। আপাতত বাইরে থেকে এনে মোট ৮০ জন লোক নিয়ে আক্রান্ত এলাকা ও এর আশপাশে টিকা দেওয়া কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সব গরুকে টিকা দিতে ১৫ দিন লেগে যাবে। তিনিও পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে বলে দাবি করেন।