Tuesday, August 24, 2010

হজে গিয়ে না ফিরলে হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

নভেম্বরে শুরু হওয়া হজ পালন করতে গিয়ে যদি কোনো হজযাত্রী দেশে ফিরে না আসেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে হজে গমন রোধে আয়োজিত এক সভা শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রতিবারই হজের সময় রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে সৌদি আরবে যাওয়ার চেষ্টা করে। তারা বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। তাই এবার যেন একই ঘটনা না ঘটে, সে দিকে লক্ষ্য রাখতে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে যাঁরা হজ পালন করতে যাবেন, আগস্ট মাসের মধ্য তাঁদের একটি তথ্য ভান্ডার পুলিশের বিশেষ শাখায় পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আর কোনো এজেন্সি যদি তথ্য ভান্ডার জমা না দেয় তাহলে বোঝা যাবে তারা অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে হজযাত্রীদের পাঠাচ্ছে।
এবার বাংলাদেশ থেকে ৯৪ হাজার হজযাত্রী হজ করতে যাবেন। গতবার এ সংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার।

 মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকো-সুন্দরী




মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার ৫৯তম আসর বসেছিল গতকাল সোমবার আমেরিকার লাস ভেগাসে মান্দালে বে ইভেন্টস সেন্টারে। লাস ভেগাসে সকালের দিকে চূড়ান্ত পর্বের জমকালো অনুষ্ঠান শুরু হয়। আর শেষ হয় টান টান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৮২ জন সুন্দরী এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। তাঁরা মেধা, প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা ও চমৎকার বক্তব্য দিয়ে বিচারক প্যানেলকে মুগ্ধ করেন।
চূড়ান্ত পর্বে প্রথমে ৮২ জন প্রতিযোগী থেকে ১৫ জন সেমি ফাইনালিস্টকে বাছাই করা হয়। এরপর বিভিন্ন ধাপ পেরোনোর মধ্য দিয়ে এঁদের মধ্য থেকে বেছে নেওয়া হয় যথাক্রমে সেরা ১০ এবং সেরা পাঁচ সুন্দরীকে। টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে অন্য সবাইকে পেছনে ফেলে সেরা সুন্দরীর মুকুটটি জিতে নেন ২২ বছর বয়সী মেক্সিকো-সুন্দরী ইমেনা নাভারেতে। তিনি শিশুশিক্ষার প্রযোজনীয়তার গুরুত্বের কথা বলে বিচারকদের নজর কাড়েন।
মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ নির্বাচিত হন যথাক্রমে ২৩ বছর বয়সী মিস জামাইকান ইয়েন্দি ফিলিপস এবং ১৯ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ান জেস্টিনা ক্যাম্পেবল। এ ছাড়া চতুর্থ ও পঞ্চম স্থান অধিকার করেন যথাক্রমে মিস ইউক্রেন এবং মিস ফিলিপাইন। এবারের মিস ইউনিভার্স ইমেনা নাভারেতেকে সেরার মুকুটটি পরিয়ে দেন গতবারের মিস ইউনিভার্স ভেনেজুয়েলার স্টিফেনিয়া ফার্ন্দাদেজ।

Monday, August 23, 2010

ই-কমার্স এর ক্ষেত্রে চীনের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি

তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর চীনে সম্প্রতি ই-কমার্স-এ নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য কেনা-বেচায় চীন বিশ্বের বৃহত্তম ওয়েব মার্কেটে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের প্রথমার্ধে চীনে অনলাইনে কেনাকাটার পরিমাণ প্রায় ৬০ ভাগ বেড়েছে।

চীনের ই-বিজনেস রিসার্স সেন্টারের মতে, গত জানুয়ারী থেকে জুন পর্যন্ত চীনে অনলাইন লেনদেনের পরিমাণের ছিল ৩৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা চীনের ২.২৫ ট্রিলিয়ন ইয়েনের সমান। স্টেট কাউন্সিল ইনফরমেশন অফিস এর সহকারী পরিচালক কুয়ান জিয়াকুইন বলেন, ২০০৯ সালে এই লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩.৬ ট্রিলিয়ন ইয়েন।

গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির তথ্য বিজনেস টু বিজনেস, বিজনেস টু কনজ্যুমার এবং কনজ্যুমার টু কনজ্যুমার এর লেনদেনের উপর সংগ্রহ করা হয়েছে। চীনে ই-কমার্স দ্রুত সম্প্রসারনের ফলে অনেক কোম্পানী অনলাইন স্টোর প্রতিষ্ঠা করছে খরচ কমিয়ে উন্নততর সেবা প্রদান করতে ।

বর্তমানে চীনে বিশ হাজার সাতশ ই-কমার্স ওয়েব সাইট রয়েছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা তেইশ হাজারে পৌছাবে। চীনের ইন্টারনেট অনেক বেশি সমৃদ্ধ। চীনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪২ কোটি। দেশটিতে গড়ে ৩৫ ভাগ হারে বাড়ছে অনলাইন বাণিজ্য। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেনেরও হার বাড়ছে চীনে।

বেলকিনের ওয়্যারলেস রাউটার


অফিস এবং বাসাকে নেটওয়ার্ক তারের ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে বিশ্বখ্যাত আমেরিকান ব্রান্ড বেলকিন এনেছে ওয়্যারলেস রাউটার । এই রাউটারের সাহার্য্যে আপনি বাসায় অথবা অফিসে তৈরী করতে পারেন ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক । ব্রডব্যান্ড, ওয়াইম্যাক্স, অথবা বিটিসিএল এর যেকোন একটি ইন্টারনেট কানেকশন নিয়ে বেলকিন রাউটারের সাহায্যে একসাথে ১৬ জন অপারেটর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন । এই রাউটারের সাহায্যে ১০০ মিটার পর্যন্ত নেটওয়ার্ক কভার করা যাবে । এর ডাটা ট্রান্সফার রেইট ৫৪ এমবিপিএস খুব সহজেই এটি স্থাপন করা যায়। এবং ওয়াইফাই জোন গড়ে তোলা যায়। বেলকিন এতে আপনি পাচ্ছেন তিন বছরের ওয়ারেন্ট্রি। এন১৫০ রাউটারটির সাহায্যে ৩০০ মিটার পর্যনত্ম নেটওয়ার্ক কভার করা যাবে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট ১৫০ এমবিপিএস।

ল্যাপটপ না নেটবুক, কেনার আগে জেনে নিন পার্থক্য

ল্যাপটপ ও নেটবুক, কোনটা কেনা উচিত তা নিয়ে দ্বিধায় থাকেন অনেকে ল্যাপটপ কেনার আগে তাই প্রস্তুত হোন কি কাজের জন্য কিনবেন? সে অনুষারে আপনার সিস্টেম কিনতে হবে

যদি শুধুমাত্র ওয়ার্ড প্রসেসিং বা ওয়েব ব্রাউজিং আপনার কাজ হয়, তবে নেটবুক আপনার জন্য যথেষ্ট্য এক্ষেত্রে আপনার জানা উচিত নেটবুকে আপনি কোন ডিভিডি রম পাচ্ছেন না তবে নেটবুকে খুব সহজেই ব্যাটারী পরিবর্তন করা যায় যা ল্যাপটপে যায় না নেটবুকে ব্যবহার করা হয় এটম মোবাইল প্রসেসর নেটবুকের বর্তমান বাজার মূল্য ২৫০০০ থেকে ৩৪০০০ টাকা

অন্যদিকে আপনার লক্ষ যদি হয়, আপনি ডেক্সটপের পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন তবে আপনি ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রথমেই আপনার মাথায় রাখতে হবে, নতুন প্রসেসর। কারণ, ডেক্সটপের মতো চাইলেই আপনার ল্যাপটপটি আপগ্রেড করতে পারবেন না। তাই বাজারের ভালো প্রসেসরের ল্যাপটপ কেনাটাই যুক্তিযুক্ত। এক্ষেত্রে, আপনি কিনতে পারেন কোর আই থ্রি বা কোর আই ফাইভ প্রসেসর যুক্ত ল্যাপটপ। ল্যাপটপে র‌্যাম পরিবর্তন করা কিছুটা ঝামেলাপূর্ণ। তারপর আছে গ্রাফিক্স কার্ড। ল্যাপটপে গ্রাফিক্স কার্ড পরিবর্তনযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে ভালো গ্রাফিক্স কার্ড যেমন এনভিডিয়ার পিক্সেল সেডার থ্রি যুক্ত ল্যাপটপ এখন বাজারে আছে। এরপর যদি স্ক্রিন ও পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট এর সমস্যা থাকে তবে কিনতে পারেন লেড স্ক্রিনের ল্যাপটপ। এর সুবিধা, স্ক্রিন কম ব্যাটারী টানে। তাই ব্যাটারী পাওয়ার সাপোর্ট দেয় বেশী। ল্যাপটপ পাওয়া যাবে ৩৬০০০ থেকে ৬৬০০০ টাকার মাঝে। ব্রান্ডিং এর ঝামেলা থাকলে চোখ বন্ধ করে কিনতে পারেন এইচপি, কম্প্যাক বা ডেল। তবে আসুস, এসারও দেখতে পারেন। মিলে যেতে পারে দামের সাথে আপনার চাহিদা।

কম্পিউটার ব্যবহারকারীর চোখের যত্ন

চাকরি সূত্রে কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের তাগিদে অথবা অনেক সময় ব্লগিংয়ের কারনে আপনাকে হয়তো প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে; তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে মনিটরের দিকেহয়তো স্ক্রিনে পড়তে পড়তে আগের লাইনের সঙ্গে পরের লাইন মিশে যায় বা একটি শব্দ পার্শ্ববর্তী শব্দের সঙ্গে মিশে যায়; মনিটরে কাজ করতে করতে মাথা তুললে কিছুক্ষণের জন্য দূরের জিনিস ঝাপসা দেখায়; কখনোবা একটি জিনিসের দুটো ইমেজ দেখা যায়এ ক্ষেত্রে আপনার আশঙ্কা হতে পারে নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করতে করতে আপনার চোখের কোনো ক্ষতি হলো কিনাযেহেতু চোখ একটা স্পর্শকাতর ইন্দ্রিয়তাই চোখের ব্যাপারে আমাদের অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা উচিতকারণ এর সামান্য কোনো অসুস্থতা আমাদের কাছে চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্মও দরুণভাবে ব্যাহত হয়

কম্পিউটার দ্বারা চোখের ক্ষতির ব্যাপারে আপনাকে আশ্বস্ত করে বলা যায়- কম্পিউটারে কাজ করার জন্যই চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- এখনো এমন অভিযোগ শোনা যায়নিতবে কম্পিউটারের মনিটর নিয়ে যারা নিয়মিত কাজ করেন তাদের প্রায় ৬০%-৭০% কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস দ্বারা আক্রান্ত মনিটর কিন্তু এই সিন্ড্রোম তৈরি করে নাআসলে চোখের গঠনগত, কার্যগত বা জৈব রসায়ন ঘটিত অসঙ্গতির কারণে যদি কম্পিউটারে স্বাভাবিক কাজের বিঘ্ন ঘটে, তবে সেই পরিস্থিতিই হলো কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএসকারো যদি সিভিএস আসে এবং তা যদি আমলে না নিয়ে কাজ করার প্রবণতা থাকে, সে ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নানা রকম জটিলতার জন্য হয়তো কম্পিউটারের কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে বা কম্পিউটারে কাজ করা থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে হতে পারে
প্রতিষেধক হিসেবে মনিটর এবং চোখের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত

১. প্রথমত মনিটরের গুণগত মান ভালো হওয়া চাই

২. কম্পিউটারের মনিটর যেন সব সময় চোখের লেভেল ৪ ইঞ্চি -৮ ইঞ্চি নিচে এবং ২০ ইঞ্চি-২৮ ইঞ্চি দূরে থাকেমনিটরটা সামান্য উপর দিকে রাখতে হবে

৩. মনিটরের উজ্জ্বলতা এবং কনট্র্যাস্ট লেবেল চোখের সহনীয় পর্যায়ে রাখা উচিতবর্ণের আকার যতোটা সম্ভব বড়ো এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ডের রং চোখের পক্ষে আরামদায়ক হওয়া উচিত

৪. ঘরের আলো এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই আলো সরাসরি মনিটর বা চোখের ওপর এসে প্রতিফলিত না হয়

৫. কিবোর্ড হাতে রপ্ত হলে ভালো, না হলে কিবোর্ডকে মনিটরের যতোটা সম্ভব কাছে রাখতে হবে যাতে মনিটর থেকে কিবোর্ডে চোখের মুভমেন্ট কম হয়

৬. যদি অফিস ঘর অপরিসর হয় এবং বাইরের দৃশ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়, তাহলে মনিটরের উল্টো দিকে বা প্রয়োজনে স্ক্রিন সেভাবে এমন কোনো ল্যান্ডস্কেপ রাখতে হবে যেটা অবসর সময়ে চোখকে আরাম দেবে
এতো গেল মনিটর সংক্রান্ত সতর্কতার কথাএবার আসা যাক চোখের সাবধানতার প্রসঙ্গে

৭. চোখের পলক স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি মিনিটে ১২-১৪ বার পড়েকিন্তু আমরা যখন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকি, তখন চোখের পাতা পড়ার হার অনেক কমে আসে চোখের পাতা কম পড়ার কারণে চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা কমে যায়যারা এসিতে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এটা আরো ত্বরান্বিত হয়একে ড্রাই আইবলে
চোখের পাতার অনেকগুলো কাজের মধ্যে একটা প্রধান কাজ হলো অশ্রুগ্রন্থি নিঃসৃত জলকে চোখের মধ্যে সমভাবে ছড়িয়ে দেওয়া; যাতে তা চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা, মসৃণতা, পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে বা বাড়িয়ে তোলেএর অভাবে চোখের নানা উপসর্গ হতে পারে, যা সিভিএস-এর জন্য ভীষণভাবে দায়ীসে কারণে প্রথম প্রথম খুব সচেতনভাবে বার বার চোখের পাতা ফেলার অভ্যাস করতে হবেপরবর্তী সময়ে যা সুঅভ্যাসে দাঁড়িয়ে যাবে

৮. এরপরই আসে চোখের বিশ্রামের কথাসাম্প্রতিককালে কম্পিউটার জগতে ২০/২০ বা ৬০/৬০ আন্তর্জাতিক স্লোগান চালু হয়েছে, যার অর্থ আপনি কম্পিউটারে টানা যতো মিনিট কাজ করবেন, ঠিক ততো সেকেন্ড সময় চোখকে বিশ্রাম দেবেন

৯. কম্পিউটারে কাজ করার ফাঁকে ফাঁকে উচিত ঘাড়ের দুএকটা ব্যায়াম করা এবং নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নিয়ম করে চোখেমুখে একটু পানি দিয়ে আসা

১০. চোখের ত্রুটিজনিত কারণে অনেককেই চশমা ব্যবহার করতে হয়কিন্তু কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষেত্রে চশমা একটা বিরাট অন্তরায়এর থেকে রেহাই পেতে হলে আপনাকে নিতে হবে এমনই একটা চশমা যেটা আপনাকে কম্পিউটারে সাবলীলভাবে কাজ করতে সাহায্য করবেঅবশ্যই সেটা হবে এমন একটা চশমা, যেটা মনিটরকে দেখতে এবং একইভাবে কাছের জিনিস দেখতে সাহায্য করবেঅর্থাৎ যেটাকে কাছের এবং মধ্যবর্তী দূরত্বের কমবিনেশন চশমা বলা হয়ে থাকেস্ক্রিনটা ২০ ইঞ্চি -১৪ ইঞ্চি কে কাছের দূরত্ব ধরা হয়চশমার উপরিভাগ দিয়ে মনিটর দেখা যাবে আর নিচের অর্থাৎ বাইফোকাল অংশ দিয়ে কাছের কাজ করা চলবেঅবশ্য এটা হাঁটাচলায় ব্যবহার করা যাবে না, সে ক্ষেত্রে আলাদা আরেকটা চশমা রাখতে হবে চমশার লেন্সে এন্টি রিফুলেকটিং কোটিং এর ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে সমাদৃত হচ্ছে

আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত এমন কোনো চোখের পরিসেবা কেন্দ্র চালু হয় নি, যেখানে কেবল সিভিএস সংক্রান্ত বিশেষ বিভাগ বা বিশেষজ্ঞ আছেনতবে ইউরোপ ও আমেরিকার মতো কিছু কিছু উন্নত দেশে এ বিষয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছেবাস্তবিক তাগিদে এ ধরনের পরিসেবা আমাদের দেশেও চালু করা অত্যাবশ্যকতবে যতোদিন না তেমন কোনো পরিসেবা কেন্দ্র চালু হচ্ছে, ততোদিন সবার সচেতনতাই কাম্য

ফেসবুকে বন্ধুদের নিজের অবস্থান জানানোর নতুন উপায়

image


জিওট্যাগিংনিয়ে মাতামাতির শুরুটা খুব বেশিদিনের নয়সহজে ইন্টারনেটে নিজের সর্বশেষ অবস্থান জানানোর এক নয়া তরিকা এই জিওট্যাগিং৷ ইতিমধ্যে এই সেবা দিয়ে জনপ্রিয় হয়েছে কয়েকটি ওয়েবসাইটফেসবুকও দিচ্ছে নতুন এই সেবা

ধরুন আপনি গিয়েছেন বেড়াতে গ্রামে কিংবা কোন এক রেস্তোরায় অথবা আছেন কোন শপিং মলেবন্ধুদের খুব সহজেই তা জানাতে পারেন ফেসবুকের নতুন এই সেবা ব্যবহার করে এজন্য শুধু চেক ইন' করতে হবে আপনার মোবাইলে এরপর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফেসবুক আপনার বন্ধুদের জানাবে কোথায় আছেন আপনি

ভেবে বসবেন না, এটাতো আগেও জানানো যেত স্ট্যাটাসে লিখে দিলেই হল! না, এবারকার বিষয়টি আরো সহজ এখানে, আপনার মোবাইল ফোনই জানান দেবে আপনার সঠিক লোকেশনেরতাই, ছলচাতুরির সুযোগ আর থাকছে না

ফেসবুকের প্লেসেস প্রোডাক্ট ম্যানেজার মিখায়েল ইয়েল শ্যারনের কথায়, এখন থেকে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা দ্রুতই জানাতে পারবেন তাদের সর্বশেষ অবস্থানআর তা মুহূর্তেই শেয়ার হবে বন্ধুদের মাঝে তবে, লোকেশন জানানোর এই নয়া তরিকা আপাতত সীমাবদ্ধ শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে

ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবের্গ অবশ্য জানিয়েছেন, পর্যায়ক্রমে সব দেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীই এই সেবার আওতায় আসবে

ফেসবুক প্লেস মানে লোকেশন জানানোর সেবা ব্যবহার করতে প্রয়োজন পড়বে একটু ভালো মানের মোবাইল ফোন আইফোন বা স্মার্টফোনগুলোতে এটি কাজ করবে অনায়াসে

অবশ্য ইতিমধ্যেই বিতর্কও শুরু হয়েছে ফেসবুকের নতুন এই সেবা নিয়েফেসবুকে লোকেশন জানানোর ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী কতটা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারবেন তাই নিয়ে দেখা দিয়েছে প্রশ্ন

টি-২০এর অধিনায়ক হলেন বোথা

দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডে দল দুটোতেই অধিনায়ক থাকা গ্রায়েম স্মিথ এবার একটি দলের অধিনায়কত্ব ছাড়ছেন। তাঁর জায়গায় দক্ষিণ আফ্র্রিকার টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক করা হয়েছে বোথাকেজানা যায় স্মিথের ওপর চাপ কমাতেই এটা করা হয়েছে।

ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা বোথাকে অধিনায়ক করার কথা জানিয়ে বলেছেন, ‘সর্বসম্মতভাবে বোর্ড বোথাকে অধিনায়ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেওর ওপর আমাদের আস্থা আছে, ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালোভাবে দল পরিচালনা করতে পারবে
অধিনায়কত্বটা চাপ হয়ে কাঁধের ওপর বসবে না বলে মনে করেন বোথাও, ‘আগে গ্রায়েমের অনুপস্থিতিতে আমি যখন অধিনায়কত্ব করেছি, উপভোগই করেছিআমি উন্মুখ হয়ে আছি
মাজোলা অবশ্য টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়া স্মিথকে সংকটে হাল ধরে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানালেনতবে স্মিথের কোচ কোরি ফন জিল এ ব্যাপারে আগে থেকে নাকি কিছুই জানতেন না!

মজিলার প্রোফাইলগুলো রেখে দিন

মজিলার প্রোফাইলগুলো রেখে দিন

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়া

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়া