Wednesday, April 6, 2011

রক্তচক্ষু

যুক্তরাষ্ট্রের ব্রেইস ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কে একটি গাছের শিকড়ের কুণ্ডলি অনেকেরই দুঃস্বপ্নের কারণ হতে পারে। শিকড়ের জটলা এমনভাবে রয়েছে যে দেখলে মনে হবে এলোচুলের কেউ রক্তচক্ষু নিয়ে তাকিয়ে আছে। অদ্ভুত জটাবাঁধা শিকড় দেখে অনেকে রাতে ভয় পাওয়ার কথা লিখেছে ব্লগে।
 

এ কি 'কাণ্ড'!

গাছের হাসি
পৃথিবীতে এমন সব গাছ আছে যা দেখে গাছই মনে করবেন না অনেকে। দেখে আঁতকে উঠলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। এমন কিছু গাছের কথা জানাচ্ছেন সজল সরকার

হঠাৎ দেখে মনে হবে, কেউ বুঝি নিখুঁত হাতে ভাস্কর্য গড়েছে। আদতে হাসিমুখটা তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিকভাবেই। তবে চোখের দিকটায় বোধ হয় কেউ সামান্য রং মেখে দিয়েছে। রাতের আঁধারে দেখে অনেকেই ভেবেছিল, এ বুঝি অতিকায় ভল্লুক। নিউ ইয়র্কের একটি বাসার সামনে আছে মেহগনি প্রজাতির গাছটি। গোড়ার দিকে ভেতরের উল্টোপাল্টা আচরণে এমন অবস্থা হয়েছে বলে মনে করেন গাছ বিশেষজ্ঞরা।

জীবের নতুন ডোমেইন

জীবের সংজ্ঞা যেমন হয় তার চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন, নতুন একটি ডোমেইন আবিষ্কারের দাবি করেছেন গবেষকরা। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।
গবেষকদের মতে, জীবকে সাধারণত তিনটি ডোমেইনে ভাগ করা যায়। প্রথমটি হচ্ছে ইউক্যারিয়টস বা জটিল কোষীয় জীবসত্তা যেমন, মানুষ, পশু-পাখি এবং উদ্ভিদ এবং অন্যান্য ডোমেইনগুলো হচ্ছে সরল কোষীয় জীব যেমন ব্যাকটেরিয়া এবং আর্কাইয়া। কিন্তু সম্প্রতি গবেষকরা এই তিনটি ডোমেইনের বাইরে নতুন একটি ডোমেইন আবিষ্কারের দাবী করেছেন। ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার ইভোলিউশনারি বায়োলজিস্ট জোনাথান আইজেন জটিল জিন সিকোয়েন্সিং পদ্ধতি ব্যবহার করে সম্পূর্ণ অজানা একটি জীবের সন্ধান পেয়েছেন। সমুদ্রের পানি থেকে এই জীবের নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন ল্যাবরেটরি অফ মেভরিক এর গবেষক ড. ভেন্টার।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গবেষক আইজেন নমুনা পরীক্ষা করে দেখেছেন কিছু জিন জীবের তিন জাতীয় ডোমেইনের বাইরে। এই জিনের শ্রেণীবিন্যাস করাও কঠিন। গবেষকদের মতে, নতুন এই জীব হতে পারে কোনো ভাইরাস। এমনকি এই নতুন আবিষ্কার জীবনের ক্ষেত্রে নতুন শাখা যোগ করতে পারে। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে পাবলিক লাইব্রেরি অফ সায়েন্স সাময়িকীতে।

স্মিথের বিয়ে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিশ্বকাপ ট্রফি এনে দেওয়ার শপথ নিয়ে এবার উপমহাদেশে পা রেখেছিলেন প্রোটিয়াস অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ। ব্যর্থ হয়েছেন। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায়ের দুঃখ নিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন ওয়ানডের অধিনায়কত্ব। তবে এবার মনে হচ্ছে সবকিছু ভুলে নতুন করে জীবন শুরু করতে চাইছেন দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট দলের অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ। অচিরেই যে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন তিনি।
এরই মধ্যে আইরিশ মডেল ও সংগীতশিল্পী মরগান ডিনের সঙ্গে বাগদান পর্ব শেষ করেছেন বাঁহাতি এ ব্যাটসম্যান। মঙ্গলবার প্রোটিয়াস ক্রিকেট বোর্ড এ তথ্য দেয়।
বোর্ডের মুখপাত্র মাইকেল ওয়েন জানান, বিশ্বকাপ থেকে দল বিদায় নেওয়ার পরই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দেন দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট দলের এ অধিনায়ক। রবিবার ২৫ বছর বয়সী ডিনের সঙ্গে বাগদান পর্ব সম্পন্ন করেন। অচিরেই তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন বলে জানানো হয়েছে

৮১ তে সুচিত্রা সেন

৮১তে পা দিলেন বাংলা ছায়াছবির কিংবদন্তি নায়িকা সুচিত্রা সেন। আজ তার ৮০তম জন্মবার্ষিকী। আজ এ জন্মদিনেও অন্তরালেই থাকলেন তিনি। ১৯৫২ সালে 'শেষ কোথায়' চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে রুপালি পর্দায় উপস্থিত হয়ে পরবর্তীতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন জনপ্রিয় নায়িকা হিসেবে।

রূপালি পর্দা থেকে বিদায় নেওয়ার পর থেকেই লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান তিনি। গৃহবন্দী জীবনই তার পছন্দ। তার এই গৃহবন্দীত্ব নিয়ে প্রচলিত রয়েছে নানা কথা। কেউ বলেন, উত্তম কুমারের বিরহ এবং সর্বশেষ মৃত্যুতে তিনি ব্যাথিত। তাই অন্তরালে থেকেই তার ভালোবাসার প্রমাণ দিচ্ছেন। কেউ আবার বলছেন, বার্ধক্যের জীর্ণতা ঢাকতেই তার এই স্বেচ্ছা বন্দীত্ব। আরেকটি মতানুসারে এক দুর্ঘটনায় তার মুখমণ্ডল ঝলসে গেছে সেই বিভৎসতা লুকাতে এমন অন্দরবাস। সুচিত্রা সেন তো প্রায় তিন দশক ধরে অন্তরালেই রয়েছেন। কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের বাড়িটি তার একমাত্র ঠিকানা। তার বয়স বাড়ছে, সঙ্গে ঘিরে ধরছে নি:সঙ্গতা নামক এক অক্টোপাস। মেয়ে মুনমুন বা তার নাতনি রিয়া, রাইমা সবসময় নিজেদের ব্যস্ততার কারণে দেখা করতে পারেন না। তাই ক্রমেই সেই অক্টোপাস যেন গ্রাস করছে সুচিত্রা সেন নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে। একসময় যার মৃদু হাসির ঝলক দেখতে হলগুলোতে ভিড় উপচে পড়তো, সেই সুচিত্রা কদিন পরপরই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এখনো তিনি পুরোপুরি সুস্থ নন। নিজের ওপর পুরোপুরি ভরসা রাখতে পারছেন না সুচিত্রা। তাই বৃদ্ধ বয়সে একাকিত্ব সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যায় সহায়তা পেতে কলকাতা পুলিশের প্রকল্পে লিখিত ভাবে আবেদন করেছেন। প্রবীণদের জন্য এই সহায়তা প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে 'প্রণাম'। প্রণামের সদস্য হলে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত সহায়তা।

সুচিত্রা সেনের জন্ম ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল পাবনার সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার সেনডাঙ্গার জমিদার বাড়িতে। তার বাবা ছিলেন করুণাময় দাসগুপ্ত। বাবা-মায়ের পঞ্চম সন্তান ছিলেন সুচিত্রা। ১৯৪৭ সালে শিল্পপতি দিবানাথ সেন-এর সঙ্গে তার বিয়ে হয় । ১৯৫২ সালে 'শেষ কোথায়' ছবিতে তার প্রথম অভিনয় শুরু হলেও ওই ছবিটি মুক্তি পায়নি। ওই বছরেই উত্তম কুমারের সঙ্গে তার প্রথম মুক্তি প্রাপ্ত ছবি 'সাড়ে চুয়াত্তর'। সেই ছবিটিই বক্স অফিসে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছিল। তারপর থেকে আর সুচিত্রাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এরপর শাপমোচন, সবার উপরে, মরণের পারে, প্রণয় পাশা, সপ্তপদী, দ্বীপ জেলে যাই, মেজো বউ, হারানো সুর, জীবন তৃষ্ণাসহ একাধিক ছবিতে অভিনয় করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি হিন্দি ভাষায় 'দেবদাস' ছবিতে অভিনয় করেন।

'সাত পাকে বাঁধা' ছবিতে তিনি প্রথম ভারতীয় অভিনেত্রী হিসেবে ১৯৬৩ সালে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন। বাংলা চলচ্চিত্র জগতের মহানায়ক উত্তম কুমারের সঙ্গেই তিনি সবচেয়ে বেশি অভিনয় করেছিলেন। তার জন্মদিন উপলক্ষে আজ বুধবার বাংলার প্রত্যেকটি টেলিভিশন চ্যানেলে সুচিত্রা অভিনিত বিভিন্ন ছবি সমপ্রচার করবে।

অভিনয়ের জন্য নিজেই 'সুচিত্রা' নামটি বেছে নিয়েছিলেন। সুচিত্রা সেনের অভিনয় জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয় দেবকীকুমার বসু পরিচালিত 'ভগবান শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য' চলচ্চিত্রটি। পরবর্তী ছবি একই বছর, 'সাড়ে চুয়াত্তর'। পরিচালক নির্মল দে। কিন্তু সুচিত্রা-উত্তম জুটির সেই ম্যাজিক তখনো শুরু হয়নি। অগ্রদূত পরিচালিত 'অগি্নপরীক্ষা'য় (১৯৫৪) অভিনয় করে সুচিত্রা-উত্তম জুটি পাকাপাকি হয়ে যায়। হিন্দি-বাংলা মিলিয়ে মোট ৬০টি ছবিতে অভিনয় করেন কিংবদন্তি এই নায়িকা।

উত্তম-মধ্যম নাম পুরুষ

হেদায়েত একটা কলেজের বাংলার লেকচারার। নাজমা নামে এক মাঝবয়সী মেয়েকে বিয়ে করেছে কিছুদিন আগে। অন্যদিকে পল্টু এবং সাকিব হেদায়েতের এলাকার ছোট ভাই। পল্টু আর সাকিব ভালো বন্ধু। পল্টু পছন্দ করে নুসরাতকে, কিন্তু বলতে পারে না। এ ব্যাপারে সে সব সময় হেদায়েতের কাছ থেকে উপদেশ নেয় এবং সাকিব পল্টুর এই নারীঘটিত ব্যাপারকে অনেকটা মজার দৃষ্টিতে দেখে। হেদায়েত কি পারবে নাজমার সঙ্গে তার দোদুল্যমান সম্পর্ককে স্থির করতে? এমনি করে চলে নাটকের গল্পটি। 'উত্তম-মধ্যম নাম পুরুষ' শিরোনামের নাটকটি পরিচালনা করেছেন মৌনপ্রিয় খালেদ এবং চিত্রনাট্যে রূপ দিয়েছেন তানিন রহমান। নাটকে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু , আ. খ. ম হাসান, মুনমুন, রাশেদ মামুন অপু ও সুমা। নাটকটি শীঘ্রই একটি চ্যানেলে প্রচার হবে।

বিতর্কে সোনাক্ষী

ভারত বিশ্বকাপ জয়ের পর টুইটারে বিতর্কিত ছবি আপলোড করে চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী। সম্প্রতি সোনাক্ষী তার টুইটার অ্যাকাউন্টে এক ভারতীয় ব্যাটসম্যান ও পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদির একটি যৌথ ছবি আপলোড করেন। কম্পিউটারে সম্পাদিত ছবিটিতে দেখা গেছে, ভারতীয় ব্যাটসম্যান তার হাতের ব্যাট দিয়ে আফ্রিদির নিতম্বে বলের মতো পেটাচ্ছেন। সোনাক্ষী সেফ মজা করার উদ্দেশ্যেই ছবিটি আপলোড করলেও, এক পাকিস্তানি সমর্থক তাকে ধিক্কার জানান। পাকিস্তান থেকে একজন ভক্ত তার কাছে জানতে চান, তিনি ছবিটি তার অ্যাকাউন্ট থেকে সরিয়ে নেবেন কিনা। সোনাক্ষী এরপরই নিজের ভুল বুঝতে পেরে অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি সরিয়ে নিয়েছেন এবং সেই পাক সমর্থকের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি টুইটারে লিখেছেন, 'খেলার মাঠের লড়াই তো আর যুদ্ধের ময়দানের লড়াইয়ের মতো নয়। আমি প্রতিবেশীদের ভালোবাসি।

নিলামে টেইলরের প্রেমপত্র

নিলামে উঠেছে সদ্য প্রয়াত হলিউড কিংবদন্তি এলিজাবেথ টেইলরের লেখা ৬৬টি প্রেমপত্র। এগুলো তিনি লিখেছিলেন তার জীবনের প্রথম প্রেমিক এবং বাগদত্ত সাবেক এক মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পুত্র উইলিয়াম পাওলিকে। টেইলর যখন তার এই প্রেমপত্রগুলো লিখেছিলেন, তখন তিনি ছিলেন ১৭ বছরের তরুণী। ১৯৪৯ সালের মার্চ এবং নভেম্বরের মধ্যে লেখা এই প্রেমপত্রগুলোয় বেশ ভালোভাবেই ফুটে উঠেছে তরুণী টেইলরের হলিউডে উঠে আসার কাহিনী। ১৯৪৯ সালের ২৮ মার্চ লেখা এক চিঠিতে টেইলর পাওলিকে লিখেছিলেন, 'আমি চাই, আমাদের হৃদয় একে অন্যের কাছেই থাকুক অনন্তকাল পর্যন্ত। আমাদের বিয়ের ৭৫ বছর পর যখন আমাদের অনেকগুলো নাতি-পুতি থাকবে, তখনো যেন আমরা আজকের মতোই প্রেমিক-প্রেমিকা থাকি।'

ঠোঁটের জন্য শীর্ষে

অনেক কারণেই শীর্ষে অবস্থান করছেন হলিউডের অস্কারজয়ী অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। আকর্ষণীয় ফিগার, স্টাইলসহ নানাদিক দিয়ে অন্য অনেক নায়িকার চেয়ে এগিয়ে তিনি। আবারও শীর্ষে উঠে এলেন তিনি। তবে এবার আগের ক্যাটাগরিগুলোর জন্য নয়। হলিউডের সবচেয়ে আবেদনময়ী ঠোঁটের জন্য তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। লস্ এঞ্জেলেসের একটি ফ্যাশনবিষয়ক ম্যাগাজিন হলিডে ইনের সম্প্রতি চালানো একটি জরিপে শীর্ষস্থানীয় ঠোঁটের অধিকারী হন জোলি। আবেদনময়ী ঠোঁটের অধিকারী হিসেবে এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন স্কারলেট জেহানসন, তৃতীয় অবস্থানে ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট।

নিজেই তৈরি করুন ভাইরাস

কম্পিউটার আর ভাইরাস দুটি একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই আমরা এভাবে বলতে পারি, যেখানে কম্পিউটার সেখানেই ভাইরাস। তবে আমরা এই ভাইরাসকে অনেকেই ভয় পাই, কারণ পৃথিবীতে অনেক ভাইরাস আছে যেগুলো অনেক সময় হয়ে ওঠে অনেক ভয়ঙ্কর। এমনকি অনেক ভাইরাসের কারণে আপনার কম্পিউটারটি হতে পারে ডেড। আমরা ভাইরাস নিধনের জন্য এন্টি-ভাইরাস ব্যবহার করি। কিন্তু আপনার এন্টি-ভাইরাসটি কতটুকু কার্যকর? এটি কি পরীক্ষা করা দরকার নেই। চলুন আমরা পরীক্ষা করি এন্টি-ভাইরাসের। বর্তমানে অনেক রকমের এন্টি-ভাইরাস আছে। ইন্টারনেটে সার্চ দিলে অনেক ফ্রিরিওয়ার অথবা প্রিমিয়াম এন্টি-ভাইরাস পাওয়া যায়। কেউ যদি ভালো এন্টি-ভাইরাস সম্পর্কে না জেনে কোনো এন্টি-ভাইরাস ডাউনলোড করতে চায় তাহলে দেখা যায় এগুলোর বেশিরভাগই এন্টি-ভাইরাস নয়, ভাইরাস। বর্তমানে এন্টি-ভাইরাস জগতের শীর্ষে রয়েছে ক্যাসপারস্কি। তারপর এ্যাভিরা, এভাস্ট, এভিজি, নড৩২ ইত্যাদি। তবে আজ যে বিষয় নিয়ে লেখা তা জানা থাকলে আপনি আপনার এন্টি-ভাইরাসকে সহজেই চেক করতে পারেন, তা কার্যকরী কিনা। যাই হোক, এটি একটি ছোট পরীক্ষা যা দিয়ে আপনি আপনার এন্টি-ভাইরাসকে পরীক্ষা করতে পারেন। একটি ফেক ভাইরাস তৈরি করতে হবে। এটি দিয়ে আপনি আপনার এন্টি-ভাইরাসকে চেক করতে পারেন_ িনোটপ্যাড ওপেন করুন। নিচের লাইনটি কপি করে পেস্ট অথবা টাইপ করুন।

Code : X5O!P%_ AP[4 PZX54(P_)7CC)7}

৳EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!৳H+H* Creating the EICAR test virus

ডেস্কটপে অথবা যে কোনো জায়গায় ব্যাচ ফাইলে সেভ করুন। আপনার কাজ শেষ। এবার দেখুন আপনার এন্টি-ভাইরাস এটিকে ভাইরাস হিসেবে ধরে কিনা। যদি ধরতে পারে তাহলে বুঝবেন আপনার এন্টি-ভাইরাসটি কাজ করছে, অর্থাৎ ঠিক আছে।