হূদয় ভাঙ্গা ঢেউ ছবির খলনায়ক যে পোশাক ব্যবহার করেছেন, তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও নেতাদের ব্যবহূত পোশাকের সঙ্গে মিলে যায়। এ ধরনের পোশাক নেতিবাচক চরিত্রে ব্যবহার করলে অনেকের মনেই আঘাত লাগতে পারে। সেন্সর বোর্ড মনে করে, চলচ্চিত্রে এ ধরনের পোশাকের ব্যবহার গ্রহণযোগ্য নয়। তাই ছবিটিকে প্রদর্শনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করা হয়েছে।’ হূদয় ভাঙ্গা ঢেউ ছবিটিকে অযোগ্য ঘোষণা করার কারণ হিসেবে এভাবেই বললেন সেন্সর বোর্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সদস্য।
সম্প্রতি সেন্সর বোর্ড পোশাকের কারণে ব্যয়বহুল ছবি হূদয় ভাঙ্গা ঢেউকে নিষিদ্ধ করেছে। ছবিটির পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘খলনায়কের গায়ের একটি পোশাকের ব্যাপারে সেন্সর বোর্ড আপত্তি জানিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমরা আপিল করেছি। আপিল বোর্ড এখন হূদয় ভাঙ্গা ঢেউ ছবির ভাগ্য নির্ধারণ করবেন।’
ব্যয়বহুল এই ছবির কারিগরি সুবিধা দিয়েছে ভারতের মুম্বাইয়ের একাধিক প্রতিষ্ঠান। নাচের দৃশ্যগুলোর নির্দেশনা দিয়েছেন বলিউডের ছবির কোরিওগ্রাফার। মারপিটের দৃশ্যায়ন করা হয়েছে বলিউডের সহযোগিতা নিয়ে। গানের দৃশ্যায়নের পেছনে খরচ করা হয়েছে অর্ধকোটি টাকারও বেশি।
ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনন্ত, বর্ষা, আলমগীরসহ আরও অনেকে।
সম্প্রতি সেন্সর বোর্ড পোশাকের কারণে ব্যয়বহুল ছবি হূদয় ভাঙ্গা ঢেউকে নিষিদ্ধ করেছে। ছবিটির পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘খলনায়কের গায়ের একটি পোশাকের ব্যাপারে সেন্সর বোর্ড আপত্তি জানিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমরা আপিল করেছি। আপিল বোর্ড এখন হূদয় ভাঙ্গা ঢেউ ছবির ভাগ্য নির্ধারণ করবেন।’
ব্যয়বহুল এই ছবির কারিগরি সুবিধা দিয়েছে ভারতের মুম্বাইয়ের একাধিক প্রতিষ্ঠান। নাচের দৃশ্যগুলোর নির্দেশনা দিয়েছেন বলিউডের ছবির কোরিওগ্রাফার। মারপিটের দৃশ্যায়ন করা হয়েছে বলিউডের সহযোগিতা নিয়ে। গানের দৃশ্যায়নের পেছনে খরচ করা হয়েছে অর্ধকোটি টাকারও বেশি।
ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনন্ত, বর্ষা, আলমগীরসহ আরও অনেকে।
No comments:
Post a Comment