Wednesday, April 27, 2011

গেরিলা : বুকে হু হু কাঁপন ধরায়

বাংলাদেশি হিসেবে আমাদের নির্দিষ্ট কিছু আবেগ আছে। তবে সবচেয়ে বড় আবেগের বিষয় মুক্তিযুদ্ধ_ আমাদের মুক্তির যুদ্ধ। অনেকে বলেন, আমাদের দেশপ্রেম কমে যাচ্ছে। কিন্তু কারো সামনে মুক্তিযুদ্ধ সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হলে তার বুক হু হু করে কেঁপে উঠবেই। অজান্তেই চোখের কোণ
দিয়ে এক ফোঁটা হলেও জল গড়িয়ে পড়বে। 'দেশপ্রেম' শব্দটি তখন সার্থকতা নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। 'গেরিলা' যারা দেখেছেন এ
বিশ্বাস তাদের।
দেশের বেশ কয়েকটি হলে এখন চলছে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত চলচ্চিত্র 'গেরিলা'। মুক্তিযুদ্ধের কিছু ভয়াবহ দৃশ্য এখানে দেখানো হয়েছে। যা দেখে নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে নতুন করে। তারা যেন স্বচক্ষে দেখেছেন যুদ্ধের সময়কার পাক হানাদের বর্বরতা। এই প্রতিবেদকের মতো যারা বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান তারা তাদের প্রিয় পিতার বর্ণনায় নিশ্চয় শুনেছেন হানাদারদের নৃসংশতার কথা। কিন্তু ওই বর্ণনা কখনো সখনো এক কান দিয়ে ঢুকে অন্য কান দিয়ে বেরিয়ে গেছে। হৃদয় কিছুটা স্পর্শ করলেও কাঁপন ধরেনি। কিন্তু 'গেরিলা' দেখে বারবার কেঁপে উঠছে দেহ; মনও। অজান্তেই দর্শক বলে উঠছে, উফ, কী ভয়ঙ্কর... কী নৃসংশ... কী নির্মম... কতটা পাশবিক... কতটা অমানবিক... আহ্ এভাবেই আমাদের দেশের মানুষ নির্যাতিত হয়েছিল একাত্তরে। কোনও কোনও দর্শকের দু'হাত মুঠো বন্দী হয়ে যাচ্ছিল। যেন এখনই ঝাঁপিয়ে পড়বে পর্দায়_ মুক্তিযুদ্ধে। 'গেরিলা' দেখে তারা বুঝেছে_ নিজেদের প্রিয় পিতা, অগ্রজ এবং স্বজনরা কেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অতটা আবেগী হয়ে মানসপটের গল্প আওড়ান বারবার। মুক্তিযুদ্ধের ছবি এদেশের মানুষ আগেও দেখেছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ অতটা স্পষ্ট হয়নি। তাই হয়তো অনেকেই হা-ই তুলেছেন চোখ কচলাতে-কচলাতে। কিন্তু 'গেরিলা'র ক্ষেত্রে উল্টো স্রোত বইল। চোখের পলক কি পড়েছিল কারো? উত্তর জানা নেই।
'গেরিলা' চলচ্চিত্রের রয়েছে অসাধারণ এক শক্তি। পর্দায় যখন মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি আর্মির বুকের রক্ত ঝরাত কিংবা উড়িয়ে দিত তাদের আস্তানা; দর্শকও তখন চিৎকার করে উঠেছে। 'আমরা পেরেছি, আমরাই জয়ী'_ তাদের চিৎকারের অন্তর্নিহিত অর্থ নিশ্চয় এটাই। আর এ কারণেই ছবির শেষে অনেক দর্শক স্লোগান তুলেছেন, 'জয় বাংলা... জয় বাংলা...'। আবার যেন মুক্তিযুদ্ধে ফিরে গেছি আমরা। শো শেষে অনেক প্রবীণ চোখ মুছতে মুছতে বেরিয়ে এসেছেন। 'গেরিলা' দেখে যুদ্ধের স্মৃতি কাঁদাচ্ছে তাদের।
'গেরিলা' বিভিন্ন দিক থেকেই ব্যতিক্রম এবং একটি পরিপূর্ণ শিল্পসম্মত চলচ্চিত্র। যেমন এর চিত্রায়ণ, তেমনি শিল্পনির্দেশনা। সংগীতও কোনো অংশে কম যায় না। আর অভিনয়! এক কথায় অসাধারণ। 'গেরিলা'য় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক অভিনয়শিল্পীই চমৎকার অভিনয় করেছেন। তাদের মধ্যে দু'জনের কথা না বললেই নয়। কেন্দ্রীয় চরিত্রের জয়া আহসান আর শতাব্দী ওয়াদুদ। জয়ার অভিনয় যতটা আবেগী করেছে, শতাব্দীর অভিনয় করেছে ঠিক ততটাই হিংস্র। শতাব্দী দুটো চরিত্রে অভিনয় করেছেন। দুটোই পাকিস্তানি আর্মি অফিসারের। সব পাকিস্তানি আর্মিই '৭১-এ একইরকম ছিল, সমান ছিল তাদের পৈশাচিকতা_ শতাব্দীর চরিত্র দুটো বোধহয় সেই ইঙ্গিতই দিল। হিটলাররূপী শতাব্দী ওয়াদুদের দ্বিতীয় চরিত্রটি আরও একটি ইঙ্গিত দিল। আর তা হচ্ছে হিটলরা যুগে যুগে ফিরে আসেন।
'গেরিলা' চলচ্চিত্রের পরিচালক দেশের বিশিষ্ট নাট্য নিদের্শক নাসির উদ্দীন ইউসুফ নিজেই একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি সৈয়দ শামসুল হকের উপন্যাস 'নিষিদ্ধ লোবান' এবং নিজের মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা নিয়ে নতুন প্রজন্মের জন্য নির্মাণ করেছেন চলচ্চিত্রটি। তার এই সৃষ্টি বাংলাদেশীদের কতটা ঋণী করেছে তা প্রকাশ করা কঠিন। আগামী প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ধারনা দেবে 'গেরিলা'। তবে সবশেষে শেষ কথা_ অহংকার করার মতো মুক্তিযুদ্ধের একটি চলচ্চিত্র পেয়ে গেছি আমরা।

মৌমাছি গুনগুন করে কেন?

আসলে মৌমাছি তাদের ডানা দুটিকে অতি দ্রুত উপর-নিচে আন্দোলিত করে। এর ফলে ডানার কাছাকাছি বায়ুতে ঘনীভবন ও অনুভবনের সৃষ্টি হয় এবং নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কের তরঙ্গ উৎপন্ন হয়। এই তরঙ্গই আমাদের কানে মৌমাছির 'গুনগুন'।

বউ সুন্দরী আম

বউ সুন্দরী আমে ছেয়ে গেছে নওগাঁ জেলার হাটবাজার। এসব আম ফরমালিন মিশ্রিত হলেও দেদার কিনছে লোকজন। আম খেয়ে লাভ লোকসানের কথা না ভেবে মুখের স্বাদ মেটাতে এসব আম কিনছে ক্রেতারা। দোকানে সাজানো বউ সুন্দরীর টকটকে হলুদ রং মানুষের মন কাড়ছে সহজেই। লোভ সামলাতে না পেরে তাই অতিরিক্ত দামে ফরমালিন মিশ্রিত এসব আম কিনছেন তারা। ব্যবসায়ীরা জানায়, স্থানীয় জাতের আম এখনো হাটবাজারে ওঠেনি। তাই হাটবাজার ছেয়ে গেছে ভারতীয় বউ সুন্দরী আমে। এসব আম নওগাঁর সীমান্তবর্তী পত্নীতলার শিমুলতলী, ধামইরহাটের বস্তাবর, কালুপাড়া, চকচণ্ডী, চকিলাম ও সাপাহারের পাতাড়ী, হাঁপানীয়া, পোরশার নীতপুরসহ জেলার অন্যান্য সীমান্ত দিয়ে চোরাইপথে আনা হচ্ছে। বৈশাখের শুরু থেকেই এসব আম স্থানীয় ফলের দোকানগুলোতে শোভা পাচ্ছে। ফরমালিনসহ বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালে পাকানোর ফলে স্বাস্থ্যহানি ঘটাসহ শরীরে নানা উপসর্গ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকলেও মৌসুমের নতুন ফল হওয়ায় ক্রেতারা ঝোঁকের মাথায় আমগুলো দেদার ক্রয় করে খাচ্ছে। কিন্তু ভারত থেকে সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে বানের পানির মতো আসা বিষাক্ত কেমিক্যালে পাকানো ক্ষতিকারক এসব আম দোকানগুলোতে শোভা পেলেও প্রশাসনের কোনো নজরদারি নেই। ফলে ক্রেতারা বিষ সমতুল্য ওই সব আম ভক্ষণ করে চলেছে। এসব আম বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। প্রতি কেজির মূল্য ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। সীমান্তে নিয়োজিত দুই দেশের সীমান্তরক্ষী ও অসাধু কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই বিষাক্ত এসব আম নির্বিঘ্নে সীমান্তের ওপার থেকে এপার এনে বাজারজাত করা হচ্ছে বলে সচেতন ক্রেতারা জানান

মৌমাছি কি?

মৌমাছি এক ধরনের পতঙ্গ। মৌমাছি খুবই শৃক্সখলাবদ্ধ জীবনযাপন করে। এদের সামাজিক জীব বলা চলে। মৌমাছিদের রানী হলো তাদের সংঘবদ্ধ জীবনের পরিচালিকা। সাধারণ মৌমাছিরা মধু সংগ্রহ করে মৌচাকে জমা করে।

আলো জ্বালা পোকা

প্রাণীজগতের মধ্যে কেবল কি জোনাকি পোকারাই আলো জ্বালতে পারে? না, জৈবজ্যোতি বা বায়োলুমিনিসেন্স শুধু জোনাকিদেরই একচেটিয়া নয়। বিশেষ কিছু ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, স্পঞ্জ, শৈবাল, শামুক, ঝিনুক ও পতঙ্গরাও আলো জ্বালাতে পারে। উচ্চ শ্রেণীর প্রাণীদের মধ্যে সাধারণত বায়োলুমিনিসেন্স লক্ষ্য করা যায় না।

মুন্সীগঞ্জে জুতা চুরি নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষ, আহত ১০

মুন্সীগঞ্জের চরাঞ্চলের বানিয়াল মহেশপুর গ্রামে গতকাল সকালে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। বাংলাবাজার ইউনিয়নের বানিয়াল মহেশপুর গ্রামের প্রতিবেশী জামাল ব্যাপারি ও হেলাল ব্যাপারির লোকজনের মধ্যে সকাল ৮টার দিকে এ সংঘর্ষ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হেলাল ব্যাপারির নাতির জুতা চুরি গেলে প্রতিবেশীদের সন্দেহ করা হয়। এ নিয়ে হেলাল ব্যাপারি ও জামাল ব্যাপারির মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন জড়ো হলে পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে ওঠে। লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা। সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শহীদুল ইসলাম জানান, সামান্য কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষ হয়েছে।

মা হচ্ছেন ব্রুনি!

মা হতে যাচ্ছেন ফ্রান্সের ফার্স্টলেডি কার্লা ব্রুনি। খবরটি প্রকাশ করেছে সে দেশের বিখ্যাত সাপ্তাহিক 'ক্লোজার'। তাদের দাবি_ নিশ্চিত হয়েই তারা বিষয়টি প্রকাশ করেছে। তবে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি বা ব্রুনির কাছ থেকে। কিছুদিন আগে গুঞ্জন উঠেছিল, প্রেসিডেন্টকে নতুন অতিথি উপহার দিতে ইচ্ছা পোষণ করেছেন ৪৪ বছর বয়সী সাবেক এই মডেল। সত্য মিথ্যা যাই হোক, ব্রুনির মা হওয়ার খবরটি বাতাসের বেগে ছড়িয়ে পড়েছে।

মিথ্যুক গেইল!

পাকিস্তানের সঙ্গে পর পর দুটি একদিনের ম্যাচে হেরে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুটি ম্যাচেই ব্যর্থ হয়েছে তাদের ব্যাটিং লাইন-আপ। অভিজ্ঞ চন্দরপল, সারোয়ান, পোলার্ড, ব্রাভো ও গেইলকে বাদ দেওয়ায় তাই চাপেই আছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। এ রকম সময়ে বোমা ফাটানোর মতোই কথা বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন ক্রিস গেইল। 'আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমাকে দলে নেওয়া হয়নি'_ ক্রিকিনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটিই দাবি করেছেন ক্যারিবিয়ান অ্যাটাকিং ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল। তারই প্রেক্ষিতে মুখ খুললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডবি্লউআইসিবি)। তাদের দাবি গেইল মিথ্যা কথা বলছেন।

ডবি্লউআইসিবি'র প্রধান আর্নেস্ট হিলারি 'লাইন অ্যান্ড লেন্থ নেটওয়ার্ক' নামক এক পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, 'ক্রিস গেইল আইপিএলের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার আগে আমরা তার সঙ্গে যোগাযোগের যথেষ্ট চেষ্টা করেছি। তাকে কোনোভাবেই দল থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। বরং সে নিজেই খেলতে রাজি ছিল না। আমরা প্রমাণ করতে পারি যে সে অসত্য কথা বলেছে। প্রমাণ হিসেবে আমাদের কাছে রয়েছে চিঠি ও ইমেইল। কিন্তু আমরা তা করব না। আমরা প্রমাণ করতে চাই না যে সে মিথ্যা কথা বলেছে। তবে সে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে তাতে আমরা পুরোপুরি হতাশ। আমরা মনে হয় তাকে কেউ তাকে ভুল বুঝিয়েছে।' হিলারি দাবি করেন তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে গেইলকে আইপিএলে খেলতে দিবে। তিনি বলেন, 'আমরা চাই ক্রিকেটাররা অর্থ উপার্জন করুক। তবে আমরা এটাও চাই যে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রতি তাদের কথার প্রতিফলন ঘটাক।' তিনি আরও দাবি করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড গেইল, ডোয়াইন ব্রাভো ও কেরন পোলার্ডের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছে। পোলার্ড ও ব্রাভো বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও গেইল করেননি। তাদের দাবি গেইলকে বোর্ড নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিয়েছিল এই কারণে যে সে বোর্ডের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি এবং বোর্ড ভেবেছিল তার ইনজুরি থেকে পুনর্বাসনের জন্য বিশ্রামের দরকার।

ইচ্ছা নেই অহনার

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর বড় মেয়ে এশা দেওল অনেক আগেই যোগ দিয়েছেন বলিউডে। অনেকের ধারণা ছিল এবার ছোট মেয়ে অহনার পালা। হয়তোবা খুব শীঘ্রই তাকেও দেখা যাবে ফিল্মপাড়ায়। এমনকি 'রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট' নামক একটি ছবিতে অহনার অভিনয় করা নিয়ে গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছিল। বিষয়টিকে অস্বীকার করে ধর্মেন্দ্র বলেছেন, এগুলো মিডিয়ার বাড়াবাড়ি। অভিনয়ের কোনো ইচ্ছাই নেই অহনার। তাছাড়া পরিবার থেকেও এ ব্যাপারে তার প্রতি কোনো চাপ নেই

মার্বেল পাথরে গড়া ঐশ্বরিয়া

বেঙ্গালুরুতে শুরু হওয়া ইন্টারন্যাশনাল গ্রানাইট অ্যান্ড স্টোন ফেয়ারে ঐশ্বরিয়ার মার্বেল পাথরে গড়া একটি মূর্তি প্রদর্শিত হচ্ছে। ঐশ্বরিয়ার মার্বেল পাথরের মূর্তিটি তৈরি করেছে জয়পুর ফাইন আর্টস একাডেমীর কয়েকজন তরুণ শিক্ষার্থী। অনেক কম খরচে এটি তৈরি করা হয়েছে। তরুণ শিক্ষার্থীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঐশ্বরিয়ার এই মার্বেল-মূর্তিটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছে ১১ লাখ ভারতীয় রুপি। ইন্টারন্যাশনাল গ্রানাইট অ্যান্ড স্টোন ফেয়ারের শেষদিন মার্বেল পাথরের ঐশ্বরিয়াকে নিলামে তোলা হবে। সত্যিকারের নয়, এ হলো ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের মূর্তি। তবু মার্বেল পাথরের ঐশ্বরিয়াকে ছুঁয়ে দেখতে উৎসাহের কমতি নেই।