Friday, August 27, 2010

কম্পিউটার কে গতিশিল করার উপায়

কম্পিউটার ব্যবহার করেন। কিন্তু কম্পিউটার এর পরিচরযা জানেন না। আস্তে আস্তে কম্পিউটার হয়ে উঠে ধীর গতির। ভাল ভাবে কাজ করতে পারেন না।আমাদের একটু অলসতার কারণেই কম্পিউটার ধীর হয়। আমরা অল্প কিছু সময় কম্পিউটারকে দিয়ে কম্পিউটার গতিশীল করতে পারি।

ভাইরাস মুক্ত রাখুনঃ কম্পিউটার ধীর হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস।ভাইরাস শুধু আপনার কম্পিউটারকে ধীর করে না আপনার ড্রাইভগুলিকে কেটে দিতে পারে। ভাইরাসের প্রধানত ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রসার লাভ করে থাকে। তাই আজেবাজে সাইট থেকে বা অপ্রয়োজনীয় কোন ফাইল ডাউনলোড করবেন না। কোন সিডি ডিস্ক খোলার আগে এন্টি ভাইরাস দিয়ে পরিক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নিন। কম্পিউটারে ভাল মানসম্মত এন্টি ভাইরাস রাখুন।ইন্টারনেটে খোজলেই হাজার হাজার ফ্রী এন্টি ভাইরাস দেখা যায় তবে সাবধান এসব আজেবাজে এন্টি ভাইরাস কম্পিউটার কে আরও ধীর করে দেয়। আপনি মেকাফী অথবা AVG ব্যবহার করতে পারেন। সাপ্তাহে কমপক্ষে একবার আপনার কম্পিউটার ভাইরাস স্কেন করুন। Automatic update অন করে দিন এতে নতুন সংস্কার আপনা আপনি ডাউনলোড হবে। ভাইরাস গার্ড অন করুন এতে কোন ভাইরাস কম্পিউটার এ ঢোকার সাথে সাথে এন্টি ভাইরাস তা ডিলিট করে দিবে। এক সাথে দুটি এন্টি ব্যবহার করবেন না।

স্ক্যান ডিস্ক করুনঃ কম্পিউটারকে নিয়মিত স্কেন ডিস্ক করুন এতে কম্পিউটার এর বেড সেক্টর কেটে যাবে ফলে কম্পিউটার দ্রুত গতিতে কাজ করবে। এজন্য My Computer এ চলে যান। আপনার ড্রাইভ এর উপর ডান ক্লিক করুন। এখানে আসা মেনু থেকে Properties সিলেক্ট করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এথেকে Tools টব সিলেক্ট করুন। Error-Checking এর আওতাদিন Check Now … বাটনে ক্লিক করুন। Check Disk নামে একটি উইন্ডো আসবে। []Automatically file System errors ও []Scan for and attempt Recovery of Bed sector. চেক দিন সব শেষে Start বাটনে ক্লিক করুন।এভাবে প্রতিটি ড্রাইভে স্ক্যান ডিস্ক করুন।

System Restore বন্ধঃ System Restore চালু থাকলে যখনি আপনি কোন ফাইল কেটে দিন তখন তা ডিলিট হয়ে System Volume Information নামক ফোল্ডারে জমা হয়। তাই এটি কম্পিউটারের জায়গা দখল করে এবং ভার্চুয়াল মেমোরি লো করে দেয়। যার ফলে কম্পিউটার ধীর হয়ে যায়। এটি বন্ধ করার জন্য My Computer এ ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। এখান থেকে System Restore টব সিলেক্ট করুন। [] Turn off System Restore on all drive এ চেক দিয়ে ওকে করুন।

গ্রাফিক্স বন্ধ করুনঃ এক্সপি গ্রাফিক্স দ্বারা সম্মৃধ্য। কিন্তু এসব গ্রাফিক্স কম্পিউটার এর Ram এ অনেক জায়গা দখল করে।এসব গ্রাফিক্স দূর করার জন্য Control Panel থেকে System সিলেক্ট করুন। Advanced টব থেকে Performance এর আওতাধিন Setting ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো থেকে Adjust for best performance এ চেক দিয়ে OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন। যদিও কম্পিউটার কিছুটা খারাপ দেখা যাবে তবুও কম্পিউটার স্পীড সম্পন্ন হবে।

ওয়েস্টার্ন ডিজিটালের পোর্টেবল হার্ডডিস্ক

বাজারেওয়েস্টার্ন ডিজিটালের মাই পাসপোর্ট এসেনসিয়াল এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক বাজারে নিয়ে এসেছে কম্পিউটার সোর্স। ২৫০ জিবি থেকে শুরু করে এক টেরাবাইট ধারণক্ষমতার এই হার্ডডিস্কে রয়েছে স্মার্ট ওয়্যার সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি সব তথ্য বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করে ব্যাকআপ রাখে।

ইউএসবি পোর্টের সঙ্গে সংযোগ দিলেই প্লাগ অ্যান্ড প্লে সিস্টেমে চালু হয় এই হার্ডডিস্কটি। ২৫০ জিবি ধারণক্ষমতার হার্ডডিস্কটির দাম পাঁচ হাজার ৪০০ টাকা, ৩২০ জিবি ছয় হাজার ৪০০ টাকা, ৫০০ জিবি আট হাজার ৫০০ টাকা এবং এক টেরাবাইটের দাম ২১ হাজার টাকা। প্রতিটি ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল পোর্টেবল হার্ডডিস্কে রয়েছে তিন বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা।

বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা ল্যাপটপ তৈরি করেছে ভারত, মাত্র ৩৫ ডলার !

ল্যাপটপ, মূল্য মাত্র ৩৫ ডলার!ভাবা যায় ? বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা ল্যাপটপ তৈরি করেছে ভারত। মূলত শিক্ষার্থীদের জন্য এই ল্যাপটপ তৈরি করা হয়েছে বলে জানান ভারতের মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী কপিল শৈবাল। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় সেখানে চাহিদাও বিশাল। তাই বিপুল সংখ্যায় ল্যাপটপ তৈরি করতে হবে তাদের। এটা মাথায় রেখে বিশ্বের খ্যাতনামা ল্যাপটপ নির্মাতাদের সঙ্গে আলোচনা করবে মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগ।

নয়াদিল্লিতে চলতি সপ্তাহে এক সাংবাদিক সম্মেলনে কপিল শৈবাল এই স্বল্প দামের ল্যাপটপ উন্মোচন করেন। তিনি জানান, ল্যাপটপ উন্নয়নে ভারত এক বড় মাইল ফলক পেরিয়েছে। কারণ ল্যাপটপের মাদারবোর্ড, চিপ, প্রসেসর, মেমরি ও তথ্য প্রর্দশনের পর্দাসহ সবকিছু মাত্র ৩৫ ডলারে দেওয়ার স্বপ্ন সফল করেছে ভারত।

জানা গেছে, এই স্বল্পদামের ল্যাপটপে লিন্যাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এর আর্কষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে র্স্পশকাতর পর্দা। আর গতানুগতিক কাজের পাশাপাশি ইন্টারনেট ও পিডিএফ রিডার এর ব্যবহার এবং ভিডিও কনফারেন্স করার সুবিধাও থাকছে এ ল্যাপটপে।

ল্যাপটপটি নির্মাণে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ভারতের প্রিমিয়ার টেকনোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট এর একদল গবেষক, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স।

ল্যাপটপটি আগামী ২০১১ সালের মধ্যে বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা হবে বলে আশাবাদী কপিল সিবাল। তিনি আরও জানান, এর মূল্য কমিয়ে ২০ ডলার বা ১০ ডলার করার কথা ভাবছেন তারা।

ফুলে ঘ্রাণ থাকে কেন?

পরাগায়নে সাহায্য করার জন্য মৌমাছি সহ অন্যান্য কীট পতঙ্গকে আকর্ষণ করার জন্যই ফুল তার সুবাস ছড়ায়। এই ঘ্রাণ সৃষ্টি হয় বাতাসে ফুলের ছড়ানো বেশ কিছু রাসায়নিকের জটিল সংমিশ্রনের মাধ্যমে।

অনেক ফুল দেখতে একরকমের হলেও, সেগুলোর আকৃতি এবং রং এক রকম হলেও কোনো দুটি ফুলের ঘ্রাণ কখনো এক হয় না। এর কারণ হচ্ছে যে-সব রাসায়নিকের সংমিশ্রনে ফুলের ঘ্রাণ সৃষ্টি হয়, সেগুলো বহু বিচিত্র ধরনের এবং সেগুলোয় অনেক ধরনের পরিবর্তন ঘটে। তবে সবকিছুর মূল কথা হচ্ছে, ফুল তার ঘ্রাণের মাধ্যমে পরাগায়ন ঘটানোর জন্য কীট পতঙ্গকে সংকেত জানায় আর পরাগায়ন ঘটানোর জন্য তারা পুরষ্কার হিসেবে পায় ফুলের মধু।

যে-সব ফুলের মিষ্টি ঘ্রাণ থাকে, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মূলত: মৌমাছি, প্রজাপতি এবং অন্যান্য পতঙ্গের মাধ্যমে। অন্যদিকে যে-সব ফুলের বাসি ধরনের ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে গুবরে বা কাঁচপোকার মাধ্যমে।

একটা ফুল যখন পরাগায়নের জন্য প্রস্তুত হয়, তখনই সেটির ঘ্রাণ সবচাইতে বেশী হয় এবং সেটি সবচাইতে আকর্ষনীয়ো হোয়ে ওঠে। যে-সব ফুলের ঘ্রাণ দিনে বেশী হয়, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মৌমাছি এবং প্রজাপতির মাধ্যমে। আর যে-সব ফুল মূলত: রাতের বেলা গন্ধ ছড়ায়, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মূলত: দেয়ালী পোকা এবং বাদুড়ের সাহায্যের্।

ফুলে ঘ্রাণ থাকে কেন?

পরাগায়নে সাহায্য করার জন্য মৌমাছি সহ অন্যান্য কীট পতঙ্গকে আকর্ষণ করার জন্যই ফুল তার সুবাস ছড়ায়। এই ঘ্রাণ সৃষ্টি হয় বাতাসে ফুলের ছড়ানো বেশ কিছু রাসায়নিকের জটিল সংমিশ্রনের মাধ্যমে।

অনেক ফুল দেখতে একরকমের হলেও, সেগুলোর আকৃতি এবং রং এক রকম হলেও কোনো দুটি ফুলের ঘ্রাণ কখনো এক হয় না। এর কারণ হচ্ছে যে-সব রাসায়নিকের সংমিশ্রনে ফুলের ঘ্রাণ সৃষ্টি হয়, সেগুলো বহু বিচিত্র ধরনের এবং সেগুলোয় অনেক ধরনের পরিবর্তন ঘটে। তবে সবকিছুর মূল কথা হচ্ছে, ফুল তার ঘ্রাণের মাধ্যমে পরাগায়ন ঘটানোর জন্য কীট পতঙ্গকে সংকেত জানায় আর পরাগায়ন ঘটানোর জন্য তারা পুরষ্কার হিসেবে পায় ফুলের মধু।

যে-সব ফুলের মিষ্টি ঘ্রাণ থাকে, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মূলত: মৌমাছি, প্রজাপতি এবং অন্যান্য পতঙ্গের মাধ্যমে। অন্যদিকে যে-সব ফুলের বাসি ধরনের ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে গুবরে বা কাঁচপোকার মাধ্যমে।

একটা ফুল যখন পরাগায়নের জন্য প্রস্তুত হয়, তখনই সেটির ঘ্রাণ সবচাইতে বেশী হয় এবং সেটি সবচাইতে আকর্ষনীয়ো হোয়ে ওঠে। যে-সব ফুলের ঘ্রাণ দিনে বেশী হয়, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মৌমাছি এবং প্রজাপতির মাধ্যমে। আর যে-সব ফুল মূলত: রাতের বেলা গন্ধ ছড়ায়, সেগুলোর পরাগায়ন ঘটে মূলত: দেয়ালী পোকা এবং বাদুড়ের সাহায্যের্।

Thursday, August 26, 2010

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-১  অংশ-১
মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্ট ছাপা হলো। সঠিক উত্তর মিলিয়ে নাও আগামীকাল।
১। পৃথগভবন সূত্র কোনটি? এই সূত্র কোন বৈজ্ঞানিকের? এই সূত্রকে ইংরেজিতে কী বলে?
ক. সংকর জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জিনগুলো মিশ্রিত বা পরিবর্তিত না হয়ে পাশাপাশি অবস্থান করে এবং জননকোষ সৃষ্টির সময় পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে যায়। একে বলে পৃথগভবন সূত্র।
এই সূত্রটা বৈজ্ঞানিক মেন্ডেলের। ইংরেজিতে বলে Law of segregation।
খ. সংকরহীন জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জিনগুলো মিশ্রিত বা অপরিবর্তিত না হয়ে পাশাপাশি অবস্থান করে এবং জননকোষ তৈরির সময় পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে যায়। একে বলে পৃথকভবন সূত্র।
এই সূত্রটা বৈজ্ঞানিক ক্যারোলাস লিনিয়াসের। ইংরেজিতে বলে Law of Pasture।
গ. সংকরবিহীন জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জিনগুলো মিশ্রিত বা অপরিবর্তিত না হয়ে উল্টো দিকে অবস্থান করে এবং জননকোষ তৈরির সময় পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে যায়। এটা পৃথগভবন সূত্র।
এটা বৈজ্ঞানিক নিউটনের সূত্র। ইংরেজিতে একে বলে Law of victor।
ঘ. সংকর জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জিনগুলো মিশ্রিত বা পরিবর্তিত না হয়ে উল্টো দিকে অবস্থান করে এবং জননকোষ তৈরির সময় পরস্পর থেকে পৃথক হয় না।
এই সূত্রটা বিজ্ঞানী মেন্ডেলের। ইংরেজিতে একে বলে Law of sergation.
২। এপিস্ট্যাসিস কাকে বলে?
ক. একটি ক্রোমোজোম যখন অন্য একটি নন-অ্যালীলিক পশুর কার্যকারিতা প্রকাশে বাধা দেয় তখন এই পদ্ধতিকে এপিস্ট্যাসিস বলে।
খ. একটি জিন যখন অন্য একটি নন-অ্যালীলিক জিনের কার্যকারিতা প্রকাশে বাধা দেয় তখন এ প্রক্রিয়াকে বলে এপিস্ট্যাসিস।
গ. একটি ক্রোমোজোম যখন অন্য একটি নন-অ্যালীলিক জীবের কার্যকারিতা প্রকাশ করে না, তখন এই প্রক্রিয়াকে বলে এপিস্ট্যাসিস।
ঘ. দুটি ক্রোমোজোম যখন অন্য দুইটি নন-অ্যালীলিক জীবের কার্যকারিতা প্রকাশ করে তখন তাকে বলে এপিস্ট্যাসিস।
৩। নিচের কোনটি সঠিক তথ্য?
ক. কোনো বর্ণান্ধ মহিলার সঙ্গে স্বাভাবিক দৃষ্টি ব্যতীত পুরুষের বিয়ে হলে (F1+1)+1 জনুর সব পুত্র হবে বর্ণান্ধ।
খ. F1 জনুর মধ্যে ক্রস করানো হলে F2 জনুতে একটি করে বর্ণান্ধ পুত্র ও কন্যা এবং একটি করে স্বাভাবিক দৃষ্টির পুত্র ও কন্যা পাওয়া যাবে।
গ. F1 জনুর জিনোটাইপধারী পুরুষ ও মহিলার মধ্যে বিয়ে হলে দুটি কন্যা হবে স্বাভাবিক, অন্যটি হেটারো-জাইগাস কন্যা।
ঘ. F2 জনুর জিনোটাইপধারী পুরুষ ও মহিলার মধ্যে প্রচ্ছন্ন হলে দুটি কন্যা হবে অস্বাভাবিক এবং অন্যটি হবে হোমোজাইগাস পুত্র।
৪। লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা নিয়ে বর্ণিত ক্রসগুলো থেকে কী জানা যায়?
ক. বর্ণান্ধতা নারীর চেয়ে পুরুষের বেশি হয়। খ. পুরুষেরা কখনো বাহক হবে না।
গ. বর্ণান্ধ পিতার স্বাভাবিক কন্যা সমান অনুপাতে স্বাভাবিক ও বর্ণান্ধ পুত্রের জন্ম হবে।
ঘ. বর্ণান্ধ মহিলার পিতা সর্বদা বর্ণান্ধ হয় এবং ওই মহিলা সর্বদা বর্ণান্ধ পুত্রের মা হবে।
৫। হোমোজাইগাস কাকে বলে?
ক. কোনো জীবে দুটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী অ্যালীল দুটি সমান প্রকৃতির হলে তাকে বলে হোমোজাইগাস।
খ. কোনো জীবে তিনটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের অ্যালীল দুটি সমান প্রকৃতির হলে তাকে বলে হোমোজাইগাস।
গ. কোনো জীবে চারটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের অ্যালীল দুটি বিপরীত প্রকৃতির হলে তাকে বলে হোমোজাইগাস।
ঘ. কোনো জীবে একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী অ্যালীল দুটি সমান প্রকৃতির হলে তাকে বলে হোমোজাইগাস।
৬। বেনথাম ও হুকার সমস্ত উদ্ভিদ জগৎকে কয়টি ভাগে বিভক্ত করেন? ভাগগুলো কী কী?
ক. দুটি উপজগতে ভাগ করেন। ভাগ দুটি হলো Cryptogamia বা বীজহীন অপুষ্পক উদ্ভিদ এবং Phanerogamia বা সপুষ্পক উদ্ভিদ।
খ. তিনটি উপজগতে ভাগ করেন। ভাগ তিনটি হলো Cryogomidium বা নগ্নবীজী পাতা, Cryptogonadium বা অপুষ্পক উদ্ভিদ, Phanerogomia বা সপুষ্পক উদ্ভিদ।
গ. চারটি উপজগতে ভাগ করেন। ভাগ চারটি হলো Manogomy বা তালা পুষ্পক উদ্ভিদ, Cryogomidium বা নগ্নবীজী পাতা, Cryptogonadium বা অপুষ্পক উদ্ভিদ, Phanerogomia বা সপুষ্পক উদ্ভিদ।
ঘ. পাঁচটি উপজগতে ভাগ করেন। ভাগ পাঁচটি হলো Manogonadium বা অপুষ্পক উদ্ভিদ, Cryogomidium বা সপুষ্পক উদ্ভিদ, Pharomogium বা সুপ্তবীজী উদ্ভিদ, Macrogomia বা তালা পুষ্পক উদ্ভিদ।
৭। Fungi-এর (ফানজাই) বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক. এরা এককোষী বা বহুকোষী, থ্যালোফাইট জাতীয় উদ্ভিদ।
খ. এদের দেহে কোনো ক্লোরোফিল থাকে না।
গ. জীবন যাপনের জন্য সূর্যের আলোর প্রয়োজন নেই।
ঘ. এরা নিজেদের খাবার নিজেরা তৈরি করতে পারে না।

 মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-১  অংশ-২
মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্ট ছাপা হলো। সঠিক উত্তর নিচে দেওয়া হলো, মিলিয়ে নাও।
৮। অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) কী? এদের বৈশিষ্ট্য নয় কোনটি?
ক. কিংডম। বৈশিষ্ট্য: এরা বহুকোষী জীব।
খ. ফাইলাম। বৈশিষ্ট্য: এরা বহুকোষী জীব। কোষে কোন কোষপ্রাচীর, প্লাস্টিড, বৃহদাকার গহ্বর নেই।
গ. মেসোজোয়া। বৈশিষ্ট্য: এরা যৌন প্রজনন ছাড়া বংশ বৃদ্ধি করে।
ঘ. কিংডম। বৈশিষ্ট্য: এরা মৃতজীবী বা পরজীবী হিসেবে বাস করে।
৯। ঈস্টের জননে নিচের কোন ঘটনাটি ঘটে?
ক. ঈস্টের মুকুলোদগমে মাতৃকোষ শরীরের যেকোনো অংশ থেকে মুকুল বের করে।
খ. ঈস্টের মুকুলোদগমে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসটি ভাগ হয় আর একটি অপত্য নিউক্লিয়াস মুকুলের ভেতর চলে যায়।
গ. ঈস্টের দ্বিভাজন প্রক্রিয়ায় প্রথমে মাতৃকোষটি ফুলে যায় এবং পরে নিউক্লিয়াসটি দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়।
ঘ. ঈস্টের যৌন প্রজননের ক্ষেত্রে দুটি ঈস্টকোষ বা দুটি অ্যাস্কোস্পোর পরস্পরের কাছাকাছি এলে এদের নিউক্লিয়াস দুটি মিলিত হয়ে ডিপ্লয়েড নিউক্লিয়াস তৈরি হয়।
১০। ব্যাকটেরিয়ার প্রধান বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক. এরা বৃহৎ জটিল জীব। এরা মানুষের ত্বকের ওপরে বাস করে। এদের ম্যাট্রিক্সগুলো সুদৃঢ় নয়। এরা অমৃতজীবী, অমিথোজীবী, অভোজী হয়। টি-টু ভাইরাসের প্রতি এরা সংবেদনশীল নয়। এরা জৈব লবণ জারিত করে শক্তি সংগ্রহ করে। এরা ভ্রূণের দ্বারা বংশ বৃদ্ধি করে।
খ. এরা বৃহৎ, জটিল জীব। এরা মানুষের চুলের ওপরে বাস করে। এদের ম্যাট্রিক্সগুলো দৃঢ় নয়। এরা অমৃতজীবী, মিথোজীবী, অভোজী হয়। এরা টি-টু ভাইরাসের প্রতি অসংবেদনশীল। এরা অজৈব লবণ জারিত করে শক্তি সংগ্রহ করে। এরা পোষকের দ্বারা বংশ বিস্তার করে।
গ. এরা বৃহৎ, সরল জীব। এরা মানুষের পেটে বাস করে। এদের ম্যাট্রিক্সগুলো সুদৃঢ়। এরা অমৃতজীবী, অমিথোজীবী। এরা ফাজ ভাইরাসের প্রতি সংবেদনশীল। এরা জৈব লবণ জারিত করে পুষ্টি সংগ্রহ করে। এরা পায়ের দ্বারা খাদ্য সংগ্রহ করে।
ঘ. এরা ক্ষুদ্রতম, এককোষী, সরল জীব। এদের প্রোটোপ্লাজম আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত। এরা ফাজ ভাইরাসের প্রতি অতিরিক্ত সংবেদনশীল। এরা জৈব লবণ জারিত করে শক্তি সংগ্রহ করতে পারে। এরা দ্বিভাজন পদ্ধতিতে সংখ্যা বৃদ্ধি করে। এদের সুন্দর কোষপ্রাচীর আছে। এরা ক্ষেত্রবিশেষে কলোনি তৈরি করে।
১১। বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস কবে? বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রীর নাম কী?
ক। ২৯ মে। আ ফ ম মন্জুরুল হক খ. ৩১ মে। আ ফ ম রুহুল হক গ. ২৭ মে। মন্জুরুল হক ঘ. ২৬ মে। মতিয়া চৌধুরী।

মডেল টেস্ট-১: অংশ-১ ও ২ এর সঠিক উত্তর:
১. ক ২. খ ৩. খ, গ ৪. ক, খ, গ, ঘ ৫. ঘ ৬. ক ৭. ক, খ, গ, ঘ ৮. ঘ ৯. ক, খ, গ, ঘ ১০. ঘ ১১. খ।

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-১  অংশ-৩
মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্টের ৩ নম্বর অংশ ছাপা হলো। সঠিক উত্তর নিচে দেওয়া হলো মিলিয়ে নাও।
১২। ডাল্টনের আংশিক চাপ সূত্র কোনটি? আংশিক চাপ কাকে বলে?
ক. কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বিক্রিয়াহীন কোনো গ্যাস মিশ্রণের মোট চাপ ওই তাপমাত্রায় তার উপাদান গ্যাসের আংশিক চাপসমূহের যোগফলের সমান। কোনো গ্যাস মিশ্রণের কোনো একটি উপাদান গ্যাস ওই তাপমাত্রায় মিশ্রণের সমস্ত আয়তন একাকী দখল করলে যে চাপ প্রয়োগ করত, তাকে ওই উপাদান গ্যাসের আংশিক চাপ বলে।
খ. কোনো নির্দিষ্ট চাপে বিক্রিয়াহীন কোনো গ্যাস মিশ্রণের মোট তাপ ওই চাপে তার উপাদান গ্যাস ওই তাপমাত্রায় মিশ্রণের সমস্ত আয়তন একাকী দখল করলে যে চাপ প্রয়োগ করত, তাকেই বলে ডাল্টনের আংশিক চাপ সূত্র। এর অপর নাম আংশিক চাপ।
গ. কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বিক্রিয়াসম্পন্ন কোনো গ্যাস মিশ্রণের মোট তাপ ওই তাপমাত্রায় তার উপাদান তাপসমূহের গুণীতকের সমান। ওই মিশ্রণের উপাদান চাপ ওই তাপমাত্রায় মিশ্রণের সব চাপ, তাপ ও তাপমাত্রায় সমস্ত আয়তন যে স্থান দখল করে, তাকে বলে ডাল্টনের আংশিক চাপ। এটাই আংশিক চাপ।
ঘ. কোনো অনির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বিক্রিয়াহীন কোনো গ্যাস মিশ্রণের মোট চাপ ওই তাপমাত্রায় তার উপাদান গ্যাসসমূহের আংশিক তাপসমূহের যোজ্যতাকে ডাল্টনের আংশিক চাপ বলে। এটাই চাপ সূত্র ও আংশিক চাপ।
১৩। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে বাঙালি কোন নারী এমপি হবার গৌরব অর্জন করেন? তিনি যুক্তরাজ্যের কোন এলাকার অধিবাসী? তিনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন?
ক. রওশন আরা আলী। তিনি নিউইয়র্কের নাগরিক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন।
খ. রুশনারা আলী। তিনি পূর্ব লন্ডনের অধিবাসী। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী।
গ. টিউলিপ আলী। নেপালের অধিবাসী। তিনি অক্সফোর্ডের ছাত্রী।
ঘ. রুশনারা আলী। বার্মিংহামের অধিবাসী। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন।
১৪। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী যিনি হয়েছেন, তাঁর নাম কী? তাঁর পার্টির নাম কী? নতুন প্রধানমন্ত্রীর পূর্বে যিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তাঁর নাম কী?
ক. ডেভিড ক্যামেরন, তাঁর পার্টির নাম কনজারভেটিভ পার্টি, পুরোনো (ক্যামেরনের পূর্বের প্রধানমন্ত্রী) প্রধানমন্ত্রীর নাম ছিল গর্ডন ব্রাউন।
খ. ডেভিড চার্লস পিটার। তাঁর পার্টির নাম লেবার পার্টি। পুরোনো প্রধানমন্ত্রীর নাম ছিল আব্রাহাম লিংকন।
গ. উইলিয়াম ক্যামেরন। তাঁর পার্টির নাম পিপলস পার্টি। পুরোনো প্রধানমন্ত্রীর নাম টনি ব্লেয়ার।
ঘ. ডেভিড ম্যাককেইন। তাঁর পার্টির নাম হিউম্যান ডেমোক্রিটাস পার্টি। পুরোনো প্রধানমন্ত্রীর নাম চেরি ব্লেয়ার।
১৫। অণুব্যাপন কাকে বলে?
ক. বাহ্যিক তাপের প্রভাবে সরু ছিদ্রপথ দিয়ে কোনো গ্যাসের সজোরে বদ্ধ হওয়াকে বলে অণুব্যাপন।
খ. বাহ্যিক আলোর প্রভাবে সরু ছিদ্রপথ দিয়ে কোনো গ্যাসের সজোরে বদ্ধ হওয়াকে বলে অণুব্যাপন।
গ. বাহ্যিক চাপের প্রভাবে সরু ছিদ্রপথ দিয়ে কোনো গ্যাসের সজোরে বের হওয়াকে বলে অণুব্যাপন।
ঘ. বাহ্যিক তাপের প্রভাবে বদ্ধ পথ দিয়ে গ্যাসের বন্ধ হওয়াকে বলে অণুব্যাপন।
১৬। গ্যাসের গতি তত্ত্বের স্বীকার্য কোনটি?
ক. অণুগুলোর মোট আয়তন গ্যাসাধারের আয়তনের তুলনায় খুবই নগণ্য।
খ. গ্যাসাধারের দেয়ালের ওপর গ্যাসের অণুর অবিরাম সংঘর্ষের ফলেই গ্যাসের চাপের সৃষ্টি হয়।
গ. অণুগুলোর নিজের মধ্যে এবং অণু ও গ্যাসাধারের দেয়ালের মধ্যে কোনো আকর্ষণ বা বিকর্ষণ নাই।
ঘ। অণুগুলোর মোট গতিশক্তি তথা প্রতিটি অণুর গড় গতিশক্তি গ্যাসের তাপমাত্রার সমানুপাতিক।


মডেল টেস্ট-১: অংশ-৩ এর সঠিক উত্তর:
১২. ক ১৩. খ ১৪. ক ১৫. গ ১৬. ক, খ, গ, ঘ।

ফাস্ট ইথারনেট সুইচ বাজারে

জাইসেলের ইএস-৩১২৪এফ মডেলের লেয়ার২+ ম্যানেজড ফাস্ট ইথারনেট সুইচ বাজারে এনেছে কম্পিউটার সিটি। এতে রয়েছে ১৬কে ম্যাক অ্যাড্রেস টেবিল, পলিসি বেজড অপটিমাইজ মাল্টি সার্ভিস সেবা, আইজিএমপি স্নোপিং ভি১/ভি২/ভি৩/এমভিআর, নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য মাল্টিলেয়ার এওয়ার (এল২/এল৩/এল৪) এসিএল, সার্ভিস প্রভাইডের জন্য এসি/ডিসি ডুয়েল পাওয়ার ইনপুট ফ্লেক্সিবল সুবিধা। দাম ৬৮ হাজার টাকা

ইউটিউবের নতুন মুঠোফোন সংস্করণ

ভিডিও দেখার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবের মুঠোফোনের নতুন সংস্করণ চালু হয়েছে। সম্প্রতি ইউটিউবের মালিক গুগল এ সংস্করণ চালু করেছে। মুঠোফোনের এ সংস্করণে উন্নত ভিডিও দেখা ছাড়াও থাকছে দ্রুত দেখার সুবিধা।
এইচটিএমএল ৫ প্রোগ্রাম চলে এমন মুঠোফোনে ইউটিউবের সাইটটি সহজে দেখা যাবে। পাশাপাশি নতুন এ সংস্করণে (m.youtube.com) খুব সহজে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ফেসবুক, টুইটার এবং গুগল বাজে ভিডিও ঠিকানা (লিংক) দেওয়া-নেওয়ার (শেয়ার) সুবিধাও থাকছে। গুগলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মুঠোফোন-উপযোগী ইউটিউব সংস্করণটি ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে।
গত বছরেও যেখানে ভিডিওর সংখ্যা কম ছিল, সেখানে বর্তমানে মোবাইল সংস্করণ ইউটিউবে গড়ে ১০ কোটি ভিডিও চালানো হচ্ছে।
শুধু তাই নয়, মুঠোফোনের এ সংস্করণে প্রতি মিনিটে ভিডিও ফুটেজ আপলোড হচ্ছে। শুরুতে ২০০৭ সালে প্রথম চালু হওয়া ইউটিউবের মুঠোফোন সংস্করণে ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে নানা ধরনের সমস্যা ছিল। তবে এখন এসব সমস্যা দূর করে এমন উন্নত ব্যবস্থা করা হয়েছে, যে কেউ নিজের মুঠোফোনের মাধ্যমে যেকোনো জায়গা থেকে সহজে নিজের প্রিয় ভিডিও দেখতে পারবেন।
গুগলের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, সারা বিশ্বে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা মুঠোফোন গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে ইউটিউবের মুঠোফোন নতুন এ সংস্করণে উন্নত সব বৈশিষ্ট্য যুক্ত হয়েছে। অ্যাপলের স্পর্শকাতর সুবিধাসংবলিত মুঠোফোন আইফোন এবং মুঠোফোনের মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম চালিত স্পর্শকাতর ফোনগুলোতে ইউটিউবের নতুন সংস্করণটিতে পাওয়া যাবে বিশেষ সুবিধা। বর্তমানে ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি গ্রাহক রয়েছে ইউরোপে। এর পরই রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ডের স্থান।