নাটোরের লালপুরে গতকাল রবিবার ভটভটিতে (অবৈধ যান) চেপে এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ির ধাক্কায় ৯ পরীক্ষার্থী আহত হয়। তাদের দ্রুত লালপুর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার পর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়া হয়। লালপুর-গোপালপুর সড়কের শিমুলতলায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
লালপুর হাসপাতাল ও পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্র জানায়, দুপুর ২টায় অনুষ্ঠেয় কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন-১ বিষয়ে পরীক্ষা দিতে দেড়টার দিকে গোপালপুর পৌর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থীরা লালপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে যাচ্ছিল। লালপুর-গোপালপুর সড়কের শিমুলতলায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ভটভটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। ভটভটি উল্টে গিয়ে ইঞ্জিনের গরম পানিতে ৯ পরীক্ষার্থীর শরীর ঝলসে যায়। তারা হলো_আরজিনা খাতুন, পাপ্পু হাসান, ফারজানা খাতুন, শাহিনা খাতুন, জান্নাতুল মোস্তারি, সাবিনা ইয়াসমিন, রঙ্গিলা খাতুন, শারমিন সুলতানা ও অধরা চৌধুরী।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার আবদুর রাজ্জাক জানান, আহত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে সিটে বসে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পরিস্থিতি না থাকায় হাসপাতালের বেডে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়। লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জহিরুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার্থীদের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তিনি তাদের হাসপাতালের বেডে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন। পরীক্ষাকেন্দ্র সচিব ও মঞ্জিলপুকুর কৃষি, কারিগরি ও বাণিজ্যিক মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পরামর্শ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে আহতদের বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।
লালপুর থানার ওসি (তদন্ত) সিরাজুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা গ্রহণে পুলিশ সার্বিক সহযোগিতা করেছে। লালপুর ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুহুল আমিনকে মোবাইলে পাওয়া যায়নি।
লালপুর হাসপাতাল ও পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্র জানায়, দুপুর ২টায় অনুষ্ঠেয় কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন-১ বিষয়ে পরীক্ষা দিতে দেড়টার দিকে গোপালপুর পৌর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থীরা লালপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে যাচ্ছিল। লালপুর-গোপালপুর সড়কের শিমুলতলায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ভটভটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। ভটভটি উল্টে গিয়ে ইঞ্জিনের গরম পানিতে ৯ পরীক্ষার্থীর শরীর ঝলসে যায়। তারা হলো_আরজিনা খাতুন, পাপ্পু হাসান, ফারজানা খাতুন, শাহিনা খাতুন, জান্নাতুল মোস্তারি, সাবিনা ইয়াসমিন, রঙ্গিলা খাতুন, শারমিন সুলতানা ও অধরা চৌধুরী।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার আবদুর রাজ্জাক জানান, আহত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে সিটে বসে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পরিস্থিতি না থাকায় হাসপাতালের বেডে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়। লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জহিরুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার্থীদের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তিনি তাদের হাসপাতালের বেডে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন। পরীক্ষাকেন্দ্র সচিব ও মঞ্জিলপুকুর কৃষি, কারিগরি ও বাণিজ্যিক মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পরামর্শ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে আহতদের বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।
লালপুর থানার ওসি (তদন্ত) সিরাজুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা গ্রহণে পুলিশ সার্বিক সহযোগিতা করেছে। লালপুর ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুহুল আমিনকে মোবাইলে পাওয়া যায়নি।
No comments:
Post a Comment