Saturday, September 4, 2010

সাপের বিমান ভ্রমণ!

ব্রিটেনে বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা জীবজন্তু পাচারকারী এক যাত্রীর বিদেশভ্রমণ আটকে দেন। তার পায়ের সঙ্গে পেঁচানো অবস্থায় অজগর সাপ এবং একটি কন্টেনারের মধ্যে মরা কবুতর পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, কোন রেসত্মরাঁয় পরিবেশনের জন্য অবৈধভাবে এ প্রাণীগুলো পাচার করা হচ্ছিল। ইউকে বোর্ডার এজেন্সি জানিয়েছে, তারা যাত্রীদের কাছ থেকে এ ধরনের অদ্ভুত জিনিস প্রায়ই পেয়ে থাকে। মজার কথা হলো বৃহস্পতিবার লন্ডনের হিথরো এবং গ্যাটউইক বিমানবন্দর থেকে একই সময় অনেক অস্বাভাবিক বস্তু পাওয়া গেছে। যেমন তাঞ্জানিয়া থেকে আনা বিষাক্ত সাপ। এক হাজারটি মাকড়সা, থাইল্যান্ড থেকে আনা কয়েকটি শিকারী পাখি।

ওয়ান্টেড উইপন অব ফেইট

এ্যাঞ্জেলিনা জোলির ধুমধড়াক্কা এ্যাকশন সিনেমা 'ওয়ান্টেড' তো দেখেছেন, তাই না? সিনেমাটির সাফল্যের পর ওয়ার্নার ব্রস কথা দিয়েছিল সিনেমা যেখান থেকে শেষ হয়েছে গেমটি তৈরি হবে তার পরের কাহিনী থেকে। সেই কথা তারা রেখেছে। গেম ডেভেলপার 'গ্রিম' বাজারে এনেছে 'ওয়ান্টেড উইপন অফ ফেইট' ওয়েসলি ও তার বাবার কাহিনীর উপর ভিত্তি করেই গেমটি তৈরি হয়েছে এবং গেমে এই দুই চরিত্রে গেমারকে খেলতে হবে। প্রথমদিকের স্টেজগুলো শেষ করার পর ওয়েসলি নতুন কিছু ৰমতা অর্জন করবে। যেমন এ্যাড্রেনালিন। সিনেমার মতো এখানেও ওয়েসলি গতিশীল কোন কিছু (বুলেট পর্যনত্ম) ধীর করে ফেলতে পারে, এছাড়া বুলেট কার্ভ করা (বুলেটের গতিপথ বাঁকিয়ে দেয়া) ওয়েসলির আর একটি ৰমতা। গেমের কোন কোন স্টেজে ওয়েসলির বাবার ভূমিকায় খেলতে হবে। প্রথমদিকে দেখা যাবে ওয়েসলিকে কোলে নিয়ে তার মা পালাচ্ছে এবং শত্রম্নর হাত থেকে বাবা তাকে বাঁচাবে। বাবার সত্যিকারের পরিচয় এবং মায়ের আসল খুনিকে, তা জানার জন্য একের পর এক মিশনে থাকে ওয়েসলি, গেমের এক পর্যায়ে ওয়েসলি জানতে পারে তার বাবা ছিল একটি আততায়ী সংগঠনের সদস্য। যুগ যুগ ধরে যারা বিশ্বের বিভিন্ন নেতা ও শীর্ষস্থানীয় লোকজন যেমন কেনেডি, গান্ধী এদের হত্যা পরিকল্পনায় তৎপর ছিল। ওয়েসলির মা নিহত হয় তার বাবার হাতেই। গেমটির গ্রাফিঙ্ েচাকচিক্য আছে তবে কিছুটা কমিক বইয়ের ছাপ রয়েছে, থার্ডপার্সন শূ্যটার হিসেবে গেমটির গেমপেস্ন অনেক ভাল। বিশেষ করে পেস্নয়ারে (ওয়েসলি) মুভমেন্ট, এক কাভার থেকে আর এক কাভারে ফিরে আসা, শত্রম্নকে ফাঁকি দেয়া, এগুলো গিয়ার্স অফ ওয়ার বা অন্য গেমের চেয়ে অনেক দ্রম্নত। এছাড়া বুলেট বাঁকানো শটগুলো সেস্নামোশনে দেখানো হয় যা গেমারকে মুগ্ধ করবে। তবে একজন শত্রম্নকে মারার পর গেমার বুলেট কার্ভিং এবং এ্যাড্রেনালিন ৰমতা পাবেন। তবে গেমটির দুর্বলতা হচ্ছে প্রায় সব স্টেজে শত্রম্ন পৰের আক্রমণ, মুভমেন্ট একই রকম। বৈচিত্র্য নেই। তবে সাউন্ড সিস্টেম ভাল। যারা দ্রম্নত লয়ের এ্যাকশন গেম পছন্দ করেন তাদের জন্য "ওয়ান্টেড" একটা ভাল ও উপভোগ্য গেম।

ট্রেনের টিকেট এখন মোবাইল ফোনে

ডিজিটাল বাইনারি সঙ্কেত শূন্য এক। সেই চুম্বকীয় আবর্তনে এনালগ পদ্ধতি বাতিল হয়েছে অনেক আগে থেকেই। এসেছে নয়া আবর্তনে ডিজিটাল পদ্ধতি। মেথডটা অনেক ভাল এবং অনেক নির্ভরযোগ্য। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশ এই তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট দেশটি বাংলাদেশ। সব অযোগ্যতাই যেন আষ্টে পৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে। বহু অভিশাপে পা দু'টি একটু বাড়ালে যুক্তিবাদীরা অযৌক্তিক যুক্তি তোলে। ফারাকটা অনেকটুকু তুলে ধরি, কোন একটি বিজ্ঞাপনে প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। বাড়ির ভৃত্য বাজারে গেছে বাড়ির বাজারের ফর্দ নিয়ে, দোকানীকে বলছে এক কেজি পিঁয়াজ, দুই কেজি চিনি, এক কেজি লবণ আর তিনটা চট্টগ্রামের ট্রেনের টিকিট। আর নিচের অংশটুকু বলার পর তার চোখে ভেসে ওঠে গত বছর ঠেলাঠেলি, মারামারি করে সংগ্রহ করতে হয়েছিল এই টিকিট। আর এখন লাইনে দাঁড়ানো ছাড়াই মোবাইল ফোনের রিচার্জ সেন্টারে গিয়ে ঝটপট কেটে ফেলা যাচ্ছে ট্রেনের টিকিট। পাঠকরা এরই মধ্যে আমার আসল উদ্দেশ্যটা বুঝে গেছেন। জীবনকে সহজ-সুন্দর এবং সবের্াপরি গতিময়তা সেকেন্ডের শ্রেষ্ঠ মুহূর্তকে কাজে লাগানো যাবে, যদি আমরা সবাই প্রাকটিস করি ডিজিটাল পদ্ধতি।
পাবলিক বাসে আমার যাতায়াত সবসময়ই তাই হয়ত বাংলাদেশের বিশেষ একটি শ্রেণী ছাড়া একেবারে সাধারণ মানুষের খুব কাছে বসে তাদের সুখ, দুঃখের অনুভূতি শেয়ার করা যায়। ইচ্ছে মতো। গ্রামীণফোনে কাষ্টমাররা ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবে তার মোবাইল থেকে। আপনার মোবাইলে * ১৩১*৩# চাপতে হবে। পিন নাম্বার দিতে হবে। আপনি কোন মাসের কত তারিখে যাবেন তার প্রথম তিনটি অৰর টাইপ করতে হবে। কোথায় যাবেন তার প্রথম তিনটি অৰর টাইপ করতে হবে। তারপর বার্তাটি পাঠাতে হবে। ফিরতি বার্তাটি আসলে 'ই-টিকেট' সেভ করতে হবে। তারপর নির্ধারিত ষ্টেশনে গিয়ে বার্তাটি দেখালে আপনার ট্রেনের টিকেটটি দিয়ে দেবে। এমনি করে বাংলালিংকেও টিকেট কাটা যাবে, যা আপনার মোবাইল দিয়েই সম্ভব। আর এজন্য থাকতে হবে মোবাইলে নির্দিষ্ট ব্যালেন্স। যদি কোন কারণে টিকেট কাটা না যায় তাহলে ই-টিকেটে কেটে নেওয়া টাকা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্স হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। আর এজন্য প্রতি টিকেটে চার্জ দিতে হবে মোবাইল কোম্পানীকে ২০ টাকা। তাই ইচ্ছেমত কাটা যাবে ট্রেনের টিকেট। আর ভ্রমণ করতে পারবেন সব খানে। এটাকে দ্রম্নত বাসত্মবায়ন করতে হবে। আর তা না হলে, মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটা, ঐ পর্যনত্ম রয়ে যাবে। উপরের খোলসটা হয়ত পাল্টাবে কিন্তু ঠেলাঠেলি আর 'এনালগ' ট্র্রাস্ক কলের মতো আমাদেরও থাকতে হবে অপেৰায়।

অভি ফাইলস সার্ভিস বন্ধ করে দিচ্ছে নকিয়া

অক্টোবর থেকে অভি ফাইলস সার্ভিস সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে নকিয়া। ই-মেইলের মাধ্যমে অভি ফাইলস সার্ভিস ব্যবহারকারীদের এ কথা জানিয়েছে নকিয়া। একই সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার থেকে অভি ফাইলস কানেক্টর সফটওয়্যারটি আনইন্সটল করারও উপদেশ দিয়েছে নকিয়া।
২০০৭ সাল থেকে চালু করা এই সুবিধার সাহায্যে নকিয়া ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো স্থান থেকেই নিজের কম্পিউটারের বিভিন্ন ফাইল ব্যবহার করার সুযোগ পেতেন।

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা: চূড়ান্ত মডেল টেস্ট-১১

সময়: ৪০ মিনিট \ মান: ৪০
১. দুই বা ততোধিক বস্তুর পারস্পরিক সমন্বয়ের কী বলে?
ক. সমন্বয় খ. অনুপাত গ. ভারসাম্য ঘ. সংগতি
২. গতি ও পুনরাবৃত্তি কোনটির প্রধান বৈশিষ্ট্য?
ক. অনুপাতের খ. ছন্দের গ. সমতার ঘ. সমন্বয়ের
৩. যৌথ সম্পদগুলো ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়—
ক. গৃহকর্তার খ. গৃহকর্ত্রীর গ. সদস্যদের ঘ. বয়স্কদের
৪. কোন যৌথ সম্পদটি যথেষ্ট সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করতে হয়?
ক. টেলিফোন খ. টয়লেট গ. কলতলা ঘ. ফ্যান
৫. মানসিক বিকাশের উপাদান হলো—
i. শারীরিক গঠন ও কাজের কৌশল
ii. বিবেচনা শক্তি ও অভিজ্ঞতা iii. কৌশল শিক্ষা ও নিপুণতা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i খ. ii গ. iii ঘ. ii ও iii
৬. গবেষকদের তথ্য সংগ্রহের একটি সম্পদশালী প্রতিষ্ঠান কোনটি?
ক. পার্ক খ. জাদুঘর গ. চিড়িয়াখানা ঘ. ঐতিহাসিক স্থান
৭. কাজ অনুযায়ী গৃহে ব্যবহূত সরঞ্জামগুলো কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
ক. ৪ খ. ৫ গ. ৬ ঘ. ৭
৮. সামগ্রী ক্রয়ের পরিকল্পনার সময় কোন বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে?
ক. কোন প্রতিষ্ঠানের তৈরি খ. চাহিদা পূরণ
গ. অকেজো অবস্থার মূল্য
ঘ. একাধিক কাজে ব্যবহার করা যায়
৯. গৃহের চারাগাছের যত্ন নিতে হবে—
i. ছায়া বা আচ্ছাদনের ব্যবস্থা করে
ii. পানি সেচের ব্যবস্থা করে
iii. প্রয়োজনে কীটনাশক ব্যবহার করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১০. উদ্ভিদের বংশ বিস্তারের মাধ্যম কী?
ক. চারা খ. ফুল গ. বীজ ঘ. ফল
১১. বীজ সংরক্ষণের সময় বীজের নাম, সংগ্রহের স্থান, তারিখ লিখে কোথায় এঁটে দিতে হবে?
ক. সংরক্ষণপাত্রে খ. পাত্রের তলানিতে
গ. পাত্রের মুখে ঘ. পাত্রের ঢাকনায়
# নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ১২ ও ১৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।
অন্তর্মুখী স্বভাবের মনির সাহেব সবাইকে শ্রদ্ধা করেন। তিনি সমাজের সবার অতি প্রিয়। এটা ফরিদ সাহেবের সহ্য হয় না। মনির সাহেব সমাজে যেসব কাজ করেন, ফরিদ সাহেব তা অধিক হারে করেও জনপ্রিয় হতে পারছেন না।
১২. মনির সাহেব সবার অতি প্রিয় হওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো—
ক. প্রতিবেশীকে সম্মান করা খ. প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব
গ. প্রতিবেশীকে সাহায্য করা ঘ. নিজেকে প্রকাশ না করা
১৩. ফরিদ সাহেব জনপ্রিয় হতে পারছেন না, কারণ—
i. তাঁর প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব
ii. নিজেকে ভালো প্রমাণের সর্বাত্মক চেষ্টা
iii. নিজেকে মনির সাহেবের চেয়ে ভালো প্রমাণের চেষ্টা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i খ. i ও ii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৪. পেট্রিডিস দিয়ে কী করা হয়?
ক. রান্না খ. কাপড় ধোয়া
গ. বীজ পরীক্ষা ঘ. খাদ্য গরম
১৫. রুটিনমাফিক চামড়া পরীক্ষা করে নির্ণয় করা হয়—
ক. যক্ষ্মা খ. বসন্ত গ. হাম ঘ. ডায়রিয়া
১৬. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে শিশুর কোন রোগটি বেশি হয়?
ক. জ্বর খ. ডায়রিয়া গ. ডিপথেরিয়া ঘ. হাম
১৭. শিশুর মানসিক আনন্দ ও বুদ্ধি বিকাশ হয়—
i. ধাঁধা, মজার ছড়ার মাধ্যমে
ii. নানা ধরনের বুদ্ধির খেলার মাধ্যমে
iii. দুর্ঘটনার খবর শোনার মাধ্যমে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. ii খ. iii গ. i ও ii ঘ. ii ও iii
১৮. সামাজিক জ্ঞান বিকাশে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী শিক্ষণীয় প্রচারমাধ্যম কোনটি?
ক. বই খ. সংবাদপত্র গ. বেতার ঘ. টেলিভিশন
১৯. দৈনিক খাদ্যতালিকায় প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ—
ক. ২০%-৪০% খ, ৩০%-৪০%
গ. ৫০%-৬০% ঘ. ৬০%-৭০%
২০. খাদ্য আমাদের কিসের চাহিদা মেটায়?
ক. রসনার খ. পরিতৃপ্তির গ. কাজ করার ঘ. পুষ্টির
২১. প্রোটিন জাতীয় খাদ্য—
i. বিভিন্ন ধরনের ছোট ও বড় মাছ
ii. শুঁটকি মাছ, লোনা মাছ iii. চাল, গম, আলু
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
২২. মিশ্র খাদ্য গ্রহণের জন্য প্রয়োজন কোনটি?
ক. বেশি টাকা-পয়সার খ. সবুজ শাকসবজির
গ. অধিক খাদ্যের ঘ. মৌলিক খাদ্য গোষ্ঠীর
২৩. ‘ইকমিক কুকার’ ও ‘প্রেসার কুকার’ ব্যবহার করা হয়—
ক. ভাপে সেদ্ধ পদ্ধতিতে খ. মৃদু তাপে সেদ্ধ পদ্ধতিতে
গ. বেকিং পদ্ধতিতে ঘ. ঝলসানো বা সেঁকা পদ্ধতিতে
# নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ২৪ ও ২৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।
ফরিদের বয়স ১৪ বছর। সে শাকসবজি ও ফলমূল খুব কম খায়।
২৪. ফরিদের দেহে তুলনামূলকভাবে কম আছে—
i. ক্যারোটিন, রিবোফ্লাভিন ও ভিটামিন
ii. লোহা, ক্যালসিয়াম ও আয়োডিন
iii. ফসফরাস, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i খ. i ও ii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
২৫. প্রতিদিন ফরিদের জন্য কত গ্রাম শাকসবজি প্রয়োজন?
ক. ২০০ খ. ৩০০ গ. ৪০০ ঘ. ৫০০
২৬. তৈজসপত্র যথাস্থানে গুছিয়ে রাখবে কেন?
ক. রান্নাঘর ছোট বলে খ. কাজের সময় পাওয়া যাবে বলে গ. অন্য কেউ ধরবে বলে ঘ. দুর্ঘটনা প্রতিরোধে
২৭. রান্নার বিভিন্ন প্রক্রিয়ার জন্য খাদ্যে তারতম্য হয়ে থাকে—
i. স্বাদ ii. গুণাগুণ iii. সুগন্ধ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
২৮. রন্ধনকারিণীর কী ব্যবহারের অভ্যাস থাকা ভালো?
ক. চোখে সব সময় চশমা পরা
খ. রান্নার সময় হাতে গ্লাভস পরা
গ. রান্নার সময় শাড়ি পরা ঘ. পায়ে জুতা ব্যবহার করা
২৯. কাপড়ের ওপর প্রয়োজনীয় চাপ ঠিক রাখে—
ক. টেনশন অ্যাঙ্গেল খ. প্রেসার ফুট
গ. নিডল বার ঘ. প্রেসার বার
৩০. নাইলন অন্যান্য তস্তুর চেয়ে সর্বাপেক্ষা—
ক. দামি খ. মজবুত গ. আরামদায়ক ঘ. ঠান্ডা
৩১. নীলের পানিতে কাপড় ডোবাতে হয়—
i. সাদা কাপড় হলদে ভাব হলে
ii. পানি ফিকে রং হলে iii. পানি নীল রং হলে
নিচের কোনটি সঠিক? ক. i খ. ii গ. iii ঘ. i ও ii
৩২. শাড়ি রিফু করার সময় সুতা কোথায় নেওয়া ভালো?
ক. দোকান থেকে কিনে খ. শাড়ির নিচের অংশ থেকে গ. দরজির কাছ থেকে ঘ. শাড়ির কোমরের অংশ থেকে
৩৩. কত খ্রিষ্টাব্দে একটি শিল্প মেলায় রেয়ন সুতা প্রদর্শন করা হয়?
ক. ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে খ. ১৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দে
গ. ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দে ঘ. ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে
৩৪. কাপড় কাচার ব্রাশ কিসের তৈরি হয়?
ক. প্লাস্টিকের খ. নারকেলের গ. বাঁশের ঘ. লোহার
৩৫. ওয়াশিং মেশিন কয় ধরনের?
ক. দুই ধরনের খ. চার ধরনের
গ. পাঁচ ধরনের ঘ. ছয় ধরনের
৩৬. জামা-কাপড় আকার অনুযায়ী আলাদা করে না ধুলে কী হয়?
ক. ভালো পরিষ্কার হয় না খ. রং উঠে যায়
গ. ছোট কাপড় হারিয়ে যায় ঘ. কাপড়ে ভাঁজ পড়ে যায়
৩৭. যে কাপড়ে তালি দিতে হয় তার রং এবং তালির কাপড়ের রং কেমন হওয়া উচিত?
ক. বৈচিত্র্যময় খ. অসংগতিপূর্ণ গ. অনুরূপ ঘ. উজ্জ্বল
৩৮. টমেটো ও বেগুনের বীজ কত ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে?
ক. ২৪-৩৬ ঘণ্টা খ. ২৬-৩৮ ঘণ্টা
গ. ৩৮-৪৮ ঘণ্টা ঘ. ৩৫-৪৫ ঘণ্টা
৩৯. আমাদের দেহে কত প্রকার খাদ্যের চাহিদা রয়েছে?
ক. ২ প্রকার খ. ৩ প্রকার গ. ৪ প্রকার ঘ. ৫ প্রকার
৪০. বাংলাদেশের কোথায় রেয়ন কারখানা আছে?
ক. চন্দ্রঘোনায় খ. বান্দরবানে
গ. কালুরঘাটে ঘ. রাঙামাটিতে।

 মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-৩  অংশ-১
মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্টের ১ম অংশ ছাপা হলো।
১। কোনটি সঠিক তথ্য?
ক. ঘ বাহুবিশিষ্ট দুটি বহুভুজের (ঘ-১) সংখ্যক বাহু যদি একই ক্রমে (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরকে নির্দেশ করে, তাহলে বহুভুজটির বিপরীত বাহু বিপরীতক্রমে ওই (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরের লব্ধি নির্দেশ করে।
খ. ঘ বাহুবিশিষ্ট একটি বহুভুজের (ঘ-১) সংখ্যক বাহু যদি একইক্রমে (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরকে নির্দেশ করে, তাহলে বহুভুজটির শেষ বাহু বিপরীতক্রমে ওই (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরের লব্ধি নির্দেশ করে।
গ. গঘ বাহুবিশিষ্ট দুইটি বহুভুজের (ঘ-১) সংখ্যক বাহু যদি একইক্রমে (ঘ-গঘ+১) সংখ্যক ভেক্টরকে নির্দেশ করে, তাহলে বহুভুজটির বিপরীত বাহু একইক্রমে উক্ত (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরের লব্ধি নির্দেশ করে।
ঘ. গঘ বাহুবিশিষ্ট তিনটি বহুভুজের (ঘ-১) সংখ্যক বাহু যদি দ্বিতীয়ক্রমে (ঘ-গ+১) সংখ্যক ভেক্টরকে নির্দেশ করে, তাহলে বহুভুজটির বিপরীত বাহু একইক্রমে উক্ত (ঘ-১) সংখ্যক ভেক্টরের লব্ধি নির্দেশ করে।
২। বহিঃশ্বসন কাকে বলে?
(ক) যে প্রক্রিয়ায় ফুসফুসে গ্যাসীয় বিনিময় ঘটে অর্থাৎ অক্সিজেন ফুসফুস থেকে রক্তে প্রবেশ করে এবং রক্ত থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড ফুসফুসে প্রবেশ করে তাকে বহিঃশ্বসন বলে।
(খ) যে প্রক্রিয়ায় ফুসফুসে গ্যাসীয় বিনিময় ঘটে অর্থাৎ কার্বন ডাইঅক্সাইড ফুসফুস থেকে রক্তে প্রবেশ করে এবং রক্ত থেকে অক্সিজেন ফুসফুসে প্রবেশ করে তাকে বহিঃশ্বসন বলে।
(গ) যে প্রক্রিয়ায় ফুসফুসে গ্যাসীয় ও রক্তের বিনিময় ঘটে অর্থাৎ ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ফুসফুস থেকে রক্তে প্রবেশ করে এবং রক্ত থেকে অক্সিজেন ফুসফুসে যায় তাকে বলে বহিঃশ্বসন।
(ঘ) যে প্রক্রিয়ায় ফুসফুসে রক্তের বিনিময় ঘটে এবং রক্ত বিশুদ্ধ বাতাসকে ফুসফুসে রেখে দূষিত বাতাসকে দেহের বাইরে বের করে দেয় তাকে বলে বহিঃশ্বসন।

মডেল টেস্ট-৩: অংশ-১ সঠিক উত্তর:
১. খ ২. ক।

মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ রাখুন

আজকাল অনেকেই তাদের পরিচিত সবার নাম, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা ইত্যাদি মোবাইল ফোনে সংরক্ষণ করে রাখেন। কিন্তু মোবাইল ফোন যেকোনো সময় চুরি বা ছিনতাই এমনকি হারিয়ে বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তখন আপনার সব গুরুত্বপূর্ণ নম্বর এবং তথ্যও হারিয়ে যাবে। আবার অনেক সময় অনেক কারণে মোবাইল সেট ফ্ল্যাশ করতে হয়। তখনো সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুছে যায়। এর একটি সমাধান হল কম্পিউটারে মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ রাখা। কম্পিউটারে মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ রাখার জন্য প্রথমে নকিয়া ফোনসেটের জন্য নকিয়া পিসি স্যুট সেটআপ দিন। http://www.nokia-asia.com/support/download-software/nokia-pc-suites/compatibility-and-download#download ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে নকিয়া পিসি স্যুইট নামিয়ে নিন।
তারপর নকিয়া মোবাইল ফোনটি ডাটা কেবেলর সাহায্যে কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করুন। এখন Nokia PC Suite ওপেন করে Backup আইকনে ক্লিক করুন বা File থেকে Backup-এ ক্লিক করুন। পুনরায় আবার Backup বাটনে ক্লিক করলে আপনি কী কী ব্যাকআপ রাখতে চান সেগুলোর একটি লিস্ট আসবে। সেখান থেকে পছন্দমতো কয়েকটি বা সবগুলো বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Next-এ ক্লিক করুন। মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তার একটি লিংক আসবে।
এখন আবার Next-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন কম্পিউটারে আপনার মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ তৈরি হয়ে গেছে। মোবাইল ফোনের ব্যাকআপ কম্পিউটার থেকে আবার মোবাইলে রিস্টোর করার জন্য একইভাবে Nokia PC Suite খুলে Backup-এ ক্লিক করুন।
তারপর Restore বাটনে ক্লিক করে পরপর দুইবার Next-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন মোবাইল ফোনে সব তথ্য জমা হয়ে গেছে।

নতুন মাদারবোর্ড বাজারে

ফক্সকনের নতুন মাদারবোর্ড বাজারে এনেছে বিজনেসল্যান্ড লিমিটেড। গেমারদের জন্য এক বিশেষ এ মাদারবোর্ডে রয়েছে এক্স৪৮ এক্সপ্রেস চিপসেট, তিনটি পিসিআইই এক্স ১৬ জেন ২.০ স্লট, ডুয়েল গিগাবিট ল্যান ইত্যাদি। কোরটুকোয়ড, কোরটুএক্সিট্রিম, কোরটুডুয়ো ইত্যাদি প্রসেসর সমর্থিত মাদারবোর্ডটির দাম তিন হাজার ৪০০ টাকা।

নতুন এলসিডি মনিটর বাজারে

স্যামসাংয়ের ফুল এইচডি ইকোফিট সিরিজের ২৭ ইঞ্চি প্রশস্ত পর্দার পি২৭৭০এইচ মডেলের নতুন এলসিডি মনিটর বাজারে এনেছে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। ৬৩ মিলিমিটার পুরুত্বের এ মনিটরে রয়েছে ম্যাজিক ব্রাইট-থ্রি, অফ টাইমার, ইমেজ সাইজ কালার ইফেক্ট, সেফ মোড, রেজুলেশন ১৯২০ বাই ১০৮০, বৈপরীত্য অনুপাত ৭০০০০:১, রেসপন্স টাইম মাত্র দুই মিলি সেকেন্ড, ওজন ৬ দশমিক ৭ কেজি ইত্যাদি। এ ছাড়া মনিটরে কানেক্টর হিসেবে রয়েছে ডিভিআই-আই, এইচডিএমআই, অডিও আউট ও অপটিক্যাল আউট সুবিধা। তিন বছরের বিক্রয়োত্তর সুবিধাসহ দাম ৩৭ হাজার টাকা।

ডেলের সেন্টার অব এক্সিলেন্সি চালু

কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডেল বাংলাদেশে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে চালু করেছে ডেল সেন্টার অব এক্সিলেন্স। এখন থেকে দ্য এক্সপ্রেস সিস্টেমস লিমিটেড ও ডেল যৌথভাবে নতুন এই সুবিধাটি প্রদান করবে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন কাজ আরও সাবলীলভাবে করতে পারবে। গত বুধবার রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে ডেল বাংলাদেশের মহাব্যবস্থাপক মীর সাদাত আলী বলেন, ‘ডেল সব সময়ই নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় সেন্টার অব এক্সিলেন্স নামের এই নতুন প্রযুক্তিটি শুরু করা হলো।’
দ্য এক্সপ্রেস সিস্টেমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল ফাত্তাহ্্ বলেন, ‘সব বড় বড় প্রতিষ্ঠান এখন প্রযুক্তিনির্ভর। প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটি প্রযুক্তি কতটা উপযোগী, তা নির্ণয় করার কোনো প্রযুক্তি ছিল না। নতুন এই সেবাটির মাধ্যমে এটি করা যাবে। তিনি আরও জানান, শুরুতে প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা অনুযায়ী আমরা বিনা মূল্যে তা করে দেব।’ এই সেবার ফলে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির বাজারে এক আমূল পরিবর্তন আসবে বলে তিনি মনে করেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, খুব শিগগিরই বড় পরিসরে এ কার্যক্রম চালু করা হবে। সেন্টার অব এক্সিলেন্সের নানা দিক নিয়ে কথা বলেন রিজিওনাল এন্টারপ্রাইজ ডিরেক্টর ডেলের সাউথ এশিয়া এএসজি গ্রুপের অ্যান্ডি সিম। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেল ও দ্য এক্সপ্রেস সিস্টেমস লিমিটেডের কর্মকর্তাগণ।