Wednesday, April 27, 2011

মিথ্যুক গেইল!

পাকিস্তানের সঙ্গে পর পর দুটি একদিনের ম্যাচে হেরে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুটি ম্যাচেই ব্যর্থ হয়েছে তাদের ব্যাটিং লাইন-আপ। অভিজ্ঞ চন্দরপল, সারোয়ান, পোলার্ড, ব্রাভো ও গেইলকে বাদ দেওয়ায় তাই চাপেই আছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। এ রকম সময়ে বোমা ফাটানোর মতোই কথা বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন ক্রিস গেইল। 'আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমাকে দলে নেওয়া হয়নি'_ ক্রিকিনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটিই দাবি করেছেন ক্যারিবিয়ান অ্যাটাকিং ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল। তারই প্রেক্ষিতে মুখ খুললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডবি্লউআইসিবি)। তাদের দাবি গেইল মিথ্যা কথা বলছেন।

ডবি্লউআইসিবি'র প্রধান আর্নেস্ট হিলারি 'লাইন অ্যান্ড লেন্থ নেটওয়ার্ক' নামক এক পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, 'ক্রিস গেইল আইপিএলের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার আগে আমরা তার সঙ্গে যোগাযোগের যথেষ্ট চেষ্টা করেছি। তাকে কোনোভাবেই দল থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। বরং সে নিজেই খেলতে রাজি ছিল না। আমরা প্রমাণ করতে পারি যে সে অসত্য কথা বলেছে। প্রমাণ হিসেবে আমাদের কাছে রয়েছে চিঠি ও ইমেইল। কিন্তু আমরা তা করব না। আমরা প্রমাণ করতে চাই না যে সে মিথ্যা কথা বলেছে। তবে সে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে তাতে আমরা পুরোপুরি হতাশ। আমরা মনে হয় তাকে কেউ তাকে ভুল বুঝিয়েছে।' হিলারি দাবি করেন তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে গেইলকে আইপিএলে খেলতে দিবে। তিনি বলেন, 'আমরা চাই ক্রিকেটাররা অর্থ উপার্জন করুক। তবে আমরা এটাও চাই যে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রতি তাদের কথার প্রতিফলন ঘটাক।' তিনি আরও দাবি করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড গেইল, ডোয়াইন ব্রাভো ও কেরন পোলার্ডের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছে। পোলার্ড ও ব্রাভো বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও গেইল করেননি। তাদের দাবি গেইলকে বোর্ড নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিয়েছিল এই কারণে যে সে বোর্ডের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি এবং বোর্ড ভেবেছিল তার ইনজুরি থেকে পুনর্বাসনের জন্য বিশ্রামের দরকার।

ইচ্ছা নেই অহনার

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর বড় মেয়ে এশা দেওল অনেক আগেই যোগ দিয়েছেন বলিউডে। অনেকের ধারণা ছিল এবার ছোট মেয়ে অহনার পালা। হয়তোবা খুব শীঘ্রই তাকেও দেখা যাবে ফিল্মপাড়ায়। এমনকি 'রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট' নামক একটি ছবিতে অহনার অভিনয় করা নিয়ে গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছিল। বিষয়টিকে অস্বীকার করে ধর্মেন্দ্র বলেছেন, এগুলো মিডিয়ার বাড়াবাড়ি। অভিনয়ের কোনো ইচ্ছাই নেই অহনার। তাছাড়া পরিবার থেকেও এ ব্যাপারে তার প্রতি কোনো চাপ নেই

মার্বেল পাথরে গড়া ঐশ্বরিয়া

বেঙ্গালুরুতে শুরু হওয়া ইন্টারন্যাশনাল গ্রানাইট অ্যান্ড স্টোন ফেয়ারে ঐশ্বরিয়ার মার্বেল পাথরে গড়া একটি মূর্তি প্রদর্শিত হচ্ছে। ঐশ্বরিয়ার মার্বেল পাথরের মূর্তিটি তৈরি করেছে জয়পুর ফাইন আর্টস একাডেমীর কয়েকজন তরুণ শিক্ষার্থী। অনেক কম খরচে এটি তৈরি করা হয়েছে। তরুণ শিক্ষার্থীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঐশ্বরিয়ার এই মার্বেল-মূর্তিটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছে ১১ লাখ ভারতীয় রুপি। ইন্টারন্যাশনাল গ্রানাইট অ্যান্ড স্টোন ফেয়ারের শেষদিন মার্বেল পাথরের ঐশ্বরিয়াকে নিলামে তোলা হবে। সত্যিকারের নয়, এ হলো ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের মূর্তি। তবু মার্বেল পাথরের ঐশ্বরিয়াকে ছুঁয়ে দেখতে উৎসাহের কমতি নেই।

রানীকে মনে পড়ে অভিষেকের

রানী মুখার্জীকে মনে পড়ে অভিষেক বচ্চনের। এ পর্যন্ত অভিষেক ঐশ্বরিয়া রাইয়ের সঙ্গে যতগুলো ছবিতে জুটি হয়ে অভিনয় করেছেন সবক'টি ফ্লপ হয়েছে। আর তাই সবচেয়ে প্রিয় সহ-অভিনেত্রী হিসেবে সম্প্রতি রানীর নাম উল্লেখ করেছেন বলিউডের এ তারকা। এ প্রসঙ্গে অভিষেক বলেছেন, আমি এ পর্যন্ত যাদের সঙ্গে অভিনয় করেছি, তাদের মধ্যে রানীই সেরা। তিনিই আমার সবচেয়ে প্রিয় সহ-তারকা। রানী শুধু সুন্দরীই নন, অসাধারণ একজন অভিনেত্রীও বটে। তিনি আরও বলেছেন, 'যুবা', 'বান্টি অউর বাবলি', 'লাগা চুনরি মে দাগ' এবং 'কাভি আল বিদা না কহনা' ছবিতে রানীর সঙ্গে অভিনয় করেছি। আমার বিশ্বাস, এই ছবিগুলোতেই সেরা অনস্ক্রিন কেমিস্ট্রি দেখাতে পেরেছি আমি।
পর্দার বাইরে বাস্তব জীবনেও রানীর সঙ্গে অভিষেকের প্রেমের সম্পর্কের গুজব রটেছিল মিডিয়াতে।

আবারও হৃত্বিক-প্রিয়াংকার রোমান্স

আবারও পর্দায় আসছে হৃত্বিক-প্রিয়াংকার রোমান্স। 'কৃশ' ছবিতে তাদের রোমান্স এখনো ভোলার নয়। তাই তো এই জুটিকে নিয়ে করণ জোহর নির্মাণ করছেন 'অগ্নিপথ'। সম্প্রতি এ ছবির শুটিং করতে গিয়ে আগুনের কবলে পড়েছিলেন হৃত্বিক-প্রিয়াংকা। তবে হৃত্বিক আহত হলেও অক্ষত আছেন প্রিয়াংকা। জানা গেছে, প্রিয়াংকাকে বাঁচাতে গিয়েই আহত হয়েছেন হৃত্বিক। এ ঘটনা থেকে অনেকে মনে করছেন, হৃত্বিক-প্রিয়াংকার পর্দা রোমান্স আবার বাস্তবেও কি ঘটতে যাচ্ছে! দেখা যাক কি হয়।

Monday, April 25, 2011

নতুন অনলাইন রেডিও

পহেলা বৈশাখে 'রেডিও বেস্টওয়ে' নামে নতুন একটি অনলাইন রেডিও আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল। নতুন এ রেডিওর উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও বেস্টওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান
রেডিও বেস্টওয়ের ওয়েবসাইটে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, খেলা ও বিনোদনের সর্বশেষ সংবাদ জানা যাবে। বেস্টওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যান জানান, এই চ্যানেল বাংলার ভাষা ও সংস্কৃতি তুলে ধরতে অঙ্গীকারবদ্ধ। রেডিওটির স্লোগান 'জীবনের প্রয়োজনে জীবনের প্রতিধ্বনি'।

বন্যদের আখড়া

চলনে-বলনে এক্কেবারে আধুনিক হলেও ব্যবসাটা যেহেতু মাদকের, তাই ভেতরে ভেতরে ওরা সবাই বন্য। ডন উইন্সলোর বেস্টসেলিং উপন্যাস অবলম্বনে মাদক পাচার ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে অলিভার স্টোন নির্মাণ করছেন 'স্যাভেজেস'। ছবির কাহিনীতে দেখা যাবে মাদকের অতিরিক্ত দামের কারণে বন্ধুদের মধ্যে গাঁজা বিক্রি শুরু করে চন ও বেন নামের দুই তরুণ। ধীরে ধীরে তারা মায়ামির মাদক ব্যবসায় প্রবেশ করে গাঁজা নিয়ে। এ কাজে তাদের সাহায্য করে 'ও' নামের এক তরুণী। কিন্তু সমস্যা হয় তখনই, যখন নির্দয় এক ডিইএ এজেন্ট তাদের উৎখাত করতে উপস্থিত হয় এদিকে স্থানীয় মাদক মাফিয়া সর্দারনি তাদের হত্যার জন্য খুনি নিয়োগ করে। ছবিতে সর্বশেষ সংযোজন হয়েছেন ব্লেক লাইভলি। ও-এর চরিত্রে অভিনয় করবেন তিনি। এ চরিত্রে লিন্ডসে লোহানের অভিনয় করার কথা থাকলেও তাঁকে বাদ দেন অলিভার স্টোন। ছবির চন চরিত্রে আছেন টেইলর কিটশ, বেন চরিত্রে অ্যারন জনসন ও উমা থার্মান অভিনয় করবেন ব্লেকের মায়ের চরিত্রে। এ ছাড়া ডিইএ এজেন্টের চরিত্রে জন ট্রাভোল্টা, মেঙ্কিান মাদক রানি চরিত্রে সালমা হায়েক এবং ভাড়াটে খুনি চরিত্রে অভিনয় করছেন বেনিসিও দেল তরো।

সরাইলে লঞ্চডুবি

    এইচএসসির নষ্ট হওয়া ৪০০ উত্তরপত্রে নম্বর পাবেন পরীক্ষার্থীরাব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের রাজাপুরে গত ২০ এপ্রিল রাতে লঞ্চডুবিতে পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে এইচএসসি পরীক্ষার বাংলা দ্বিতীয় পত্রের ৪০০ উত্তরপত্র। এসব উত্তরপত্র আর মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে না। ঢাকা শিক্ষা বোর্ড বলছে, নষ্ট হয়ে যাওয়া এসব উত্তরপত্রের ক্ষেত্রে বিশেষ বিবেচনা করে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক সৈয়দ সাদিক জাহিদুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ভিজে যাওয়া উত্তরপত্রগুলোর বান্ডিল গতকাল সকালে খোলা হয়। কিন্তু এর কোনো লেখাই পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এর ফলে উত্তরপত্রগুলো মূল্যায়নও করা যাবে না। তিনি বলেন, পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের আগে সব বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকদের নিয়ে একটি সভা হয়।

ফাঁসির সেল থেকে মুক্তি পেয়ে আকাশ দেখল শিশু সুমাইয়া

সুমাইয়া লোহার বিরাট গারদের বাইরে এসে দেখে কী সুন্দর আকাশ। সবাই মুক্ত। কারো পায়ে শেকল নেই। দীর্ঘ প্রায় সাড়ে চার বছর ফাঁসির সেলের বন্দিদশা থেকে মুক্তির স্বাদ পেয়ে সাত বছর বয়সের সুমাইয়া কেঁদে ফেলল। এ কান্না মায়ের জন্য। আবার মুক্ত নতুন জীবনের জন্য। সুমাইয়ার কোনো অপরাধ ছিল না। তার মা খুনের মামলায় মৃতুদণ্ডপ্রাপ্ত। এ কারণে মায়ের সঙ্গেই তার জায়গা হয়েছিল ফাঁসির সেলে। গতকাল রবিবার সে সেল থেকে মুক্তি পেল।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের তত্ত্বাবধায়ক বজলুর রশিদ জানান, ২০০৭ সালের ৯ মার্চ চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের মেয়ে উজালা খাতুন তার স্বামী রাজা হোসেনকে হত্যা করে। ওই বছর ১০ মার্চ এ ব্যাপারে থানায় মামলা হয়। আটক করা হয় উজালা খাতুনকে। তখন উজালার মেয়ের বয়স আড়াই বছর। সে মায়ের দুধ পান করে। এ কারণে মায়ের সঙ্গে তার ঠাঁই হয় কারাগারে। ২০০৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চুয়াড়াঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ উজালাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এর পর থেকে সে কারাগারের ফাঁসির সেলে মায়ের সঙ্গেই ছিল। সেখানেই সুমাইয়া পার করেছে চার বছর তিন মাস। এখন তার বয়স সাত বছর। এর মধ্যে সুমাইয়ার নানি মহিরুননেচ্ছা নাতনিকে জিম্মায় নেওয়ার জন্য জেল সুপারের কাছে আবেদন করেন।
গতকাল দুপুরে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের কর্তৃপক্ষ সুমাইয়াকে তার নানির হাতে তুলে দেয়। কারাগারের ভেতর থেকে তখন মা উজালার কান্না শোনা যায়।

সবুজ ঘুঘু পরিবারে নতুন অতিথি

ঢাকা চিড়িয়াখানায় বিলুপ্তপ্রায় সবুজ ঘুঘুর পরিবারে এসেছে নতুন অতিথি। দুটি ডিমের মধ্যে একটি থেকে ফুটেছে ফুটফুটে বাচ্চা। এ ঘটনাকে বিরল হিসেবেই দেখছে বিশ্ব জু অ্যাসোসিয়েশন। কারণ চিড়িয়াখানায় সবুজ ঘুঘুর ডিম পাড়া ও বাচ্চা ফোটার দ্বিতীয় ঘটনা এটি। ২০০৯ সালে তাইওয়ানের তাইপে চিড়িয়াখানায় এ জাতের ঘুঘু প্রথমবারের মতো ডিম পাড়ে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা চিড়িয়াখানায় দুটি ডিম দেয় সবুজ ঘুঘু। ২০ দিন তা দেওয়ার পর শুক্রবার একটি বাচ্চা ফুটে। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ান ইমু পাখিও ডিম পেড়েছে। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী, ডিমে তা দিচ্ছে পুরুষ ইমু। চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. এ কে এম শহিদুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সবুজ ঘুঘুর ডিম থেকে বাচ্চা ফুটেছে। কয়েকদিনের মধ্যে ইমুর ডিম ফুটেও বাচ্চা হবে। এর ফলে ঢাকা চিড়িয়াখানা ওয়ার্ল্ড জু অ্যাসোসিয়েশনের কাছে সম্মানজনক স্থান পেয়েছে। সচরাচর এসব পাখি আবদ্ধ অবস্থায় ডিম পাড়ে না। তিনি জানান, স্ত্রী ইমু শুধু ডিম পাড়ে। এরপর পুরুষ ইমু তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়, লালন-পালন করে। চিড়িয়াখানার কর্মকর্তা বেগম মনসুরা হাছিন জানান, এক সময় সবুজ ঘুঘু বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় পাওয়া যেত। এখন প্রায় বিলুপ্ত। তিনি বলেন, আমরা যত্মসহকারে লালন-পালন করে বাচ্চা ফুটিয়েছি। এখন দুধে তুলো ভিজিয়ে ছানাকে খাওয়ানো হচ্ছে। ১৭ প্রজাতির ঘুঘুর মধ্যে সবুজ ঘুঘু সবচেয়ে সুন্দর। এ পাখির ডানা এবং পিঠ সবুজ। দুধ ছাড়াও শস্যদানা ও সরিষা খায়। এরা এপ্রিল-মে মাসে বনাঞ্চল ও বাঁশ ঝাড়ে বাসা বাঁধে। বাঁচে ছয় থেকে সাত বছর। একটি সবুজ ঘুঘু একসঙ্গে দুটিই ডিম দেয়। চিড়িয়াখানার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাকিফ-উল-আজম জানান, বৈশিষ্ট্য ও স্বভাব অনুযায়ী ইমু বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পাখি। দাঁড়ানো অবস্থায় আড়াই ফুট উচ্চতার হয়। পূর্ণ বয়স্ক একটি পাখির ওজন ৫০ কেজি। শরীর অমসৃণ কেশরাজিতে আবৃত থাকে। মাথা ও ঘাড়ে কালো চুলের মতো পালক। এরা জঙ্গলে দলবদ্ধ হয়ে বাস করে। খাদ্য ঘাস ও পোকা-মাকড়। একটি স্ত্রী পাখি একসঙ্গে ৯ থেকে ১২টি ডিম দেয়। বাচ্চা ফুটতে সময় লাগে ৫৬ দিন।