Tuesday, April 19, 2011

অন্ধত্ব সারাতে ইনজেকশন

এটাকে বিশাল বড় ঘটনাই বলতে হবে। বিজ্ঞানীরা একটি নতুন ইনজেকশন আবিষ্কার করেছেন, যা দিয়ে অন্ধত্ব সারানো সম্ভব। অন্তত বিজ্ঞানীরা তা-ই দাবি করছেন। যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ডে অবস্থিত ইয়র্কশায়ার চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের নেতৃত্বে বহুজাতিক একটি দল নতুন ধরনের ইনজেকশনটি উদ্ভাবন করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁরা এ ইনজেকশন পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে ভালো ফল পেয়েছেন। আর এ চিকিৎসায় খরচ হবে দুই হাজার পাউন্ড স্টার্লিং। সানডে এঙ্প্রেস পত্রিকায় গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতের পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিজ্ঞানীরা এমন একটি জৈবযৌগ উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছেন, যা বহু হরমোন এবং ভিটামিন-ডি'র সমন্বয়ে গঠিত। যা প্রয়োগে চোখের রেটিনায় উদ্দীপনাময় প্রবাহ সৃষ্টি হয়। এ জৈবযৌগটি চোখের পেছন দিকের কোনো শিরায় রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে গেলে যে আকস্মিক দৃষ্টিহীনতা দেখা দেয় তা প্রতিরোধে সক্ষম।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ চিকিৎসা পদ্ধতি সফলভাবে ব্যবহার করা গেলে ডায়াবেটিস ও বার্ধক্যজনিত দৃষ্টিহীনতা নিবারণে তা সহায়ক হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহারে ইতিমধ্যে কয়েকজন রোগীর দৃষ্টিহীনতা দূর হয়েছে। এঁদের মধ্যে দুজন হলেন, ৫২ বছর বয়সী ক্যারল জনিস এবং ৮৩ বছর বয়সী মার্গারেট শিয়ার্ড।

ইয়র্কশায়ার চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাবিজ্ঞানী শফিক রেহমান বলেন, এ গবেষণার ফলাফলকে 'বিস্ময়কর' উল্লেখ করে বলেন, দৃষ্টিহীনতা দূর করতে তা আরো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা যাবে। লিডস হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের কনসালট্যান্ট অলিভার ব্যাকহাউস এ উদ্ভাবনকে স্বাগত জানান। আর যুক্তরাজ্যের রয়্যাল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ব্লাইন্ড পিপল এ ঘটনাকে বড় ধরনের অগ্রগতি বলে অভিনন্দন জানিয়েছে। 

নতুন জেনেলিয়া

পাল্টে যাচ্ছেন বলিউড অভিনেত্রী জেনেলিয়া ডি সুজা। দুষ্টু স্বভাবের মিষ্টি মেয়ের চরিত্রে আর নয়। এবার তিনি অভিনয় করবেন অ্যাকশনধর্মী ছবির মারদাঙ্গা চরিত্রে। সম্প্রতি নতুন একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন জেনেলিয়া। ছবির নাম 'ঊর্মি'। নির্মাণ করবেন সন্তোষ সিবা। আর এই ছবিতে নাম ভূমিকায় রয়েছেন এই সুহাসিনী। গল্পটি একটি মুসলিম পরিবারকে নিয়ে। জেনেলিয়ার বিপরীতে ছবিতে অভিনয় করবেন দক্ষিণী নায়ক পৃথি্বরাজ সুকুমারন। ছবিটি নির্মিত হবে মালায়াম, তামিল আর ইংলিশ ভাষায়। 

নগর বিড়ম্বনা

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে এরকম দৃশ্য প্রায়ই দেখা যায়। সাপ হাতে কিছু মহিলা ভয় দেখায় পথচারীদের। টাকা দাবি করে। তারা পেশায় বেদে। তাদের সাপ খেলায় মানুষের আর আগ্রহ নেই। অর্থ কামাইয়ের বিকল্প পথ হিসেবে এই পথ বেছে নিয়েছে তারা। এদের সাবধানে এড়িয়ে চলুন।

ক্রিকেটার শাহরুখ

এলেন, দেখলেন এবং জয়ও করলেন।

আরও স্পষ্ট করে বললে, জয় হলো সেই 'অভিনয়'-এরই। কি-না করলেন শাহরুখ খান। ম্যাচের পর সারা মাঠ পরিক্রমা। দর্শকদের উদ্দেশে ফ্লাইং কিস। এগুলো করেই থাকেন। কিন্তু অবাক হতে হলো, যখন পুলিশের দড়ি টপকে হঠাৎ উইকেটের কাছে চলে গেলেন তিনি। পাশের উইকেটে তখন প্র্যাকটিস সারছেন ইউসুফ পাঠান। হঠাৎ হাতে বল তুলে নিলেন 'কিং খান'। স্পিনারের ভঙ্গিমায় দৌড়ে এসে একের পর এক বল করতে শুরু করলেন পাঠানকে। ইউসুফও তখন ধুমধাড়াক্কা পেটাচ্ছেন শাহরুখকে। গ্যালারিজুড়ে দর্শক তখন ক্রিকেটার শাহরুখকে দেখে আনন্দে মাতোয়ারা। তখনো হয়তো কেউ জানেন না, আরও কি স্মরণীয় মুহূর্ত অপেক্ষা করছে।
পাঠান ব্যাট করছিলেন। হঠাৎ তার পিঠে হাত দিয়ে ডাকলেন একজন। পাঠান মুখ ফিরিয়ে দেখেন দাঁড়িয়ে আছেন সুনীল গাভাসকার। চাইতে হলো না, পাঠান নিজেই ব্যাটটা তুলে দিলেন গাভাস্কারের হাতে। শাহরুখ বল করছেন, ব্যাটে গাভাসকার।
না, এখানেও শেষ নয়। হঠাৎ দেখা গেল বল হাতে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন শেন ওয়ার্ন। ওয়ার্নকে দেখেই বুদ্ধিমান গাভাসকার ব্যাটটা তুলে দিলেন শাহরুখের হাতে। চার-পাঁচটা বল। অবাক করার মতো বিষয়, শাহরুখ দুটো বল বাউন্ডারির বাইরেও পাঠালেন। বিস্মিত ওয়ার্ন দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরলেন বলিউড বাদশাকে। মোট কথা, রাজস্থান রয়েলসকে নাস্তানাবুদ করে কলকাতা নাইট রাইডার্সের রবিবারের জয়ে ইডেন হয়ে রইল বেশ কিছু স্মরণীয় মুহূর্তের সাক্ষী। যা হয়তো দাদা-হীন [সৌরভ গাঙ্গুলি] ইডেনের পরম প্রাপ্তি।
কিছুতেই মেলানো যাচ্ছিল না ছবিটা। এই তো সপ্তাহও হয়নি। ফাঁকা গ্যালারি, ফাঁকা ইডেন। লোক হয়নি দেখে বিস্মিত শাহরুখ রাত একটায়ও 'কেঁদে' যাচ্ছেন। সৌরভহীন ইডেন যে তাকে এভাবে ধাক্কা দেবে, ভাবতেই পারেননি। প্রথম দিনই বুঝে গিয়েছিলেন, 'দাদা'-কে মাঠে না আনতে পারলে সর্বনাশ। তাই চেষ্টাও করেছিলেন_ পারেননি। যাই হোক, পরের খেলায় স্টেডিয়ামজুড়ে উপচেপড়া ভিড়। তাই শাহরুখ নিজে বল-ব্যাট করে দর্শকদের বাড়তি আনন্দ দিলেন। দর্শকও হেসে-খেলে মাঠ ছাড়লেন।



আংটি চুরি ( Pop singer Sakira )


মেক্সিকোতে এক কনসার্টে গাওয়ার সময় পপতারকা শাকিরার হাতের আংটি চুরি করেছেন তারই এক ভক্ত। কনসার্টে গান গাওয়ার এক ফাঁকে শাকিরা তার ভক্তদের মাঝে হাঁটছিলেন। সে সময় ওই ভক্ত শাকিরার সঙ্গে করমর্দনের সুযোগে আংটিটি ছিনিয়ে নেন। প্রাথমিক অবস্থায় তিনি আংটি চুরির ঘটনাটি বুঝতে পারেননি। কনসার্ট শেষ হওয়ার পর আঙ্গুলে আংটি না দেখে বিচলিত হন তিনি। পরে তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এই আংটিটি আমার বয়ফ্রেন্ডের দেওয়া। অন্য সব অলঙ্কার হারিয়ে গেলে আমার কষ্ট হতো না। পরবর্তী সময়ে ইউটিউবে এ ঘটনার একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। সেখানে দেখা গেছে, আংটি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনাটি। আর তা দেখে প্রচণ্ড অবাক হয়েছিলেন শাকিরা। তবে তারপরও পারফরমেন্স বন্ধ না করে গান চালিয়ে গেছেন তিনি। এই আংটিটি শাকিরাকে দিয়েছিলেন তারই বয়ফ্রেন্ড ও ফুটবল তারকা জেরার্ড পিক।

কালো গোলাপ আছে, নাকি নাই?

রূপকথার রাজ্যে রাজা, রানী, দৈত্য, দানব, উড়ন্ত পক্সখীরাজ ঘোড়া আরও কত কি-ই না আছে! রূপকথার পৃথিবী শুধু শিশু নয় ছোট-বড় সবার কাছেই ভীষণ প্রিয়। সেই রূপকথার রাজ্যের আরেক রাজার নাম 'ব্লাক রোজ'। ব্লাক রোজ বা কালো গোলাপ কিংবদন্তি হয়ে আছে প্রায় শত বছর ধরে। আজও সে আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করছে। একটা সময় কালো গোলাপ নিয়ে মাতামাতির অন্ত ছিল না। উনিশ শতকের গোড়ার দিকে ফ্লাওয়ার্স ল্যাঙ্গুয়েজ সৃষ্টি হয়। এ সময় কালো গোলাপ মৃত্যু, ঘৃণা, বিদায় এবং ভয়ের প্রতীক হয়ে ওঠে। শুধু তাই নয়, জীবনের লম্বা সময় অতিবাহিত করাকেও কালো গোলাপ দিয়ে বোঝানো হতো। তবে কালো গোলাপ যে শুধু খারাপ অর্থেই ব্যবহার হতো, তা নয়। খুব প্রিয় বন্ধুকে বা যুদ্ধে গমনরত সৈনিককেও কালো গোলাপ দেওয়া হতো আগের দিনে। কিন্তু সত্য হলো, যে কালো গোলাপ নিয়ে এত মাতামাতি, প্রকৃতপক্ষে তার কোনো অস্তিত্ব আছে কি? সত্যিই নেই। অনেকটা 'মোল্লার গরু খাতায় আছে, গোয়ালে নেই' অবস্থা আর কি। তাই কালো গোলাপকে রূপকথার গোলাপ বলাই বোধ হয় ভালো। কালো গোলাপ নামে কোনো ফুলই নেই। কালো টিউলিপ নামে যে ফুলকে আমরা চিনি, সেটা আসলে খুব গাঢ় বেগুনি রংয়ের ফুল। আর যুগ যুগ ধরে মানুষ যেটাকে কালো গোলাপ বলে জানে, সেটা আসলে গাঢ় লাল রংয়ের গোলাপ। যুগে যুগে কালো গোলাপ ধ্বংস-রহস্যময়তা ও মোহিনীশক্তির প্রতীক হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসী সৈন্যরা কালো গোলাপকে কল্যাণের প্রতীক হিসেবে গণ্য করত। এছাড়া কালো গোলাপ নিয়ে রচিত হয়েছে রোমান্স ও রহস্যময় গল্প। তৈরি হয়েছে ইন দ্য ফরেস্ট অব দ্য নাইট, ডেমন ইন মাই ভিউ, কার্টারেড মিরর, মিডনাইট প্রিবেটরের মতো সায়েন্স ফিকশন। আমাদের দেশেও তৈরি হয়েছে 'কালো গোলাপ' নামে একটি বাংলা সিনেমা। ভিক্টোরিয়ান যুগে কালো গোলাপের প্রচলন ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। ফ্যাশন সচেতনদের তালিকায় ঠাঁই নেয় কালো গোলাপ। বিশ শতকে শৈল্পিক নিদর্শনের দৃষ্টান্ত হিসেবেও কালো গোলাপ বিশেষ মূল্য পায়। অনেকের মতে কালো গোলাপের অভাবনীয় ও অনৈসর্গিক রং আধ্যাতিক শক্তিসম্পন্ন হওয়ার প্রত্যাশায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে। প্রাচীন যুগেও নাকি অভিজাত তরুণীদের স্নানঘরে সৌরভের জন্য রাখা হতো কালো গোলাপ। সম্প্রতি চীনের উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা গবেষণা করে উৎপন্ন করেছেন নীল গোলাপ। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো তারা সত্যি সত্যিই কালো গোলাপ উৎপন্ন করবেন।

পিন্টোর গোপন শুটিং (freida pinto)

'স্ল্যামডগ মিলিয়নিয়ার' খ্যাত অস্কারজয়ী অভিনয় শিল্পী ফ্রিদা পিন্টো এখন মুম্বাইয়ে তার পরবর্তী ছবি 'তৃষ্ণা'র শুটিং করছেন। তবে তিনি এ ছবির শুটিংয়ের খবরটা গোপন রাখতে চেয়েছিলেন। রাজস্থানের বিভিন্ন জায়গায় এবং মুম্বাইয়ে এক সপ্তাহ ধরে ছবিটির শুটিং চললেও, ব্যাপারটি গোপন রাখা হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে ফ্রিদা বলেছেন, আসলে আমি খবরটি চাউর করতে চাইনি। জানা গেছে, টমাস হার্ডির বিখ্যাত উপন্যাস 'টেস অব দ্য আরবারভিলস' অবলম্বনে ছবিটি নির্মিত হচ্ছে।

গৃহ-নির্যাতনকারী নিকোলাস

গৃহ-নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার হলেন হলিউডের অস্কারজয়ী অভিনেতা নিকোলাস কেইজ। যুক্তরাষ্ট্র সময় ১৬ এপ্রিল শনিবার নিউ অরলিন্স অঙ্গরাজ্যে এ ঘটনা ঘটে। গ্রেফতার হওয়ার পর ১১ হাজার ডলার মুচলেকায় জেলহাজত থেকে ছাড়া পান অভিনেতা।
শনিবার রাতে কেইজ দম্পতি তাদের ফরাসি কোয়ার্টারের বাড়ির সামনে এক তীব্র বাক-বিতণ্ডা শুরু করে। একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে গড়ায়। নিকোলাস কেইজ তার স্ত্রীকে টেনে বাড়ির ভেতর নিতে চাইলে স্ত্রী বাড়ির ভেতর প্রবেশ করতে অসম্মতি জানায়। এতে নিকোলাস কেইজ ক্ষিপ্ত হয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি ক্যাবকে জোরে আঘাত করে।

এফডিসিতে হাসান মাসুদ!

'মেড ইন বাংলাদেশ' চলচ্চিত্রে হাসান মাসুদ একজন পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ছয় বছর পর সেই হাসান মাসুদই আর একটি ছবিতে পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছেন। মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত 'ছোট্ট সংসার' নামের এই ছবিটি 'এফডিসি ঘরানায় নির্মিত হাসান মাসুদের প্রথম ছবি। তিনি বলেন, 'আমি আগে কখনো এফডিসির নির্মাতাদের অধীনে কাজ করিনি। তাই এটি আমার জন্য একেবারেই নতুন এক অভিজ্ঞতা। গত শনিবারই 'ছোট্ট সংসার' ছবির শুটিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে। এখন কেবল ডাবিংটাই বাকি।

অভিষেককে ছাড়াই ঐশ্বরিয়া

অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের বিয়ের প্রায় চার বছর হতে চলল। এই চার বছরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে এই তারকা দম্পতি একসঙ্গে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করেছেন। তাদের সর্বশেষ একসঙ্গে দেখা গেছে ৮৩তম একাডেমী অ্যাওয়ার্ডের অনুষ্ঠানে। এবার তাদের আবারও সুযোগ এসেছে কান চলচ্চিত্র উৎসবের লালগালিচায় হাঁটার। কিন্তু ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সেখানে যাওয়া হচ্ছে না বলিউড অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের। তাই অনেকটা বাধ্য হয়ে একাই কান চলচ্চিত্র উৎসবে যাবেন ঐশ্বরিয়া।
অভিষেক জানান, কান চলচ্চিত্র উৎসবে এবার আমার যাওয়া হচ্ছে না। কারণ শুটিংয়ের জন্য রাশিয়াতে থাকতে হবে। রাবণ ছবির প্রচারণার কাজে গতবারও আমরা একসঙ্গে সেখানে অংশ নিয়েছিলাম। জানা গেছে, কান চলচ্চিত্র উৎসবে এ নিয়ে দশমবারের মতো অংশ নিচ্ছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। আর এ নিয়ে বেশ গর্বিতও অভিষেক।
বলিউড অভিনেতা অভিষেক আরও জানান, আমি খুবই গর্বিত অ্যাশের এ ধরনের অর্জনে। আমি মনে করি, এটা শুধু অ্যাশের পক্ষেই সম্ভব।