Thursday, April 14, 2011

গুঞ্জনের ধাক্কায় কঙ্গনা

হলিউডের জেরার্ড বাটলারের সঙ্গে বলিউড অভিনেত্রীদের সম্পর্ক নতুন ঘটনা নয়। কিছুদিন আগেও বাটলার ও প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকম গুঞ্জন শুনা যাচ্ছিল। এবার সেই গুঞ্জনের ধাক্কা লাগল কঙ্গনা রানাওয়াতের গায়ে। সম্প্রতি লসঅ্যাঞ্জলসে একটি ছবির শুটিং করতে গিয়ে বাটলারের সঙ্গে বিমানবন্দর থেকেই উধাও হয়ে যান কঙ্গনা। পরে সেখানকার একটি রেস্টুরেন্টে দুজনকে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা যায়।

মার্ডার-২ এ মিস লঙ্কা

বলিউডের অন্যতম ব্যবসা সফল ছবি মার্ডারের পরবর্তী সিকুয়্যেলে দেখা যাবে মিস শ্রীলঙ্কা জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজকে। ইতোমধ্যে ছবিটির প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ছবিটিতে তাকে যথেষ্ট আবেদনময়ী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। অভিনেতা ইমরান হাসিমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ও অন্তরঙ্গ দৃশ্যগুলো খুব সাবলীলভাবেই সম্পন্ন করেছেন তিনি। পরিচালকের মতে জ্যাকুলিনের এ রকম ইতিবাচক অভিনয় তাকে অনেক দূর নিয়ে যাবে।

গুডবাই সিডন্স ( Good Bye Sidonce)

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটিই ছিল বাংলাদেশের কোচ হিসেবে সিডন্সের শেষ ম্যাচ। ২০০৭ সালের শেষের দিকে টাইগারদের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় তার হাতে। চুক্তি অনুযায়ী তার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩০ জুন। বিসিবির পক্ষ থেকে চুক্তির মেয়াদ আর বৃদ্ধি করা হবে না। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের অনেক উত্থান-পতনের সাক্ষী এই অস্ট্রেলিয়ান কোচ। খুব শীঘ্রই নতুন কোচ খোঁজার কাজ শুরু হবে।

ইলিশের জয়জয়কার

ফাইভ স্টার থেকে ফুটপাতের হোটেল-রেস্তোরাঁ, অভিজাত ক্লাব, গাছতলা থেকে সুরম্য প্রাসাদের অন্দরমহল_ সর্বত্র আজ মাছের রাজা ইলিশের জয়জয়কার। ইলিশ-পান্তা ছাড়া এখন আর উৎসবপ্রিয় বাঙালির নববর্ষ বরণ ভাবাই যায় না। ইলিশের কদর তাই আজ ঘরে-বাইরে সর্বত্র বেশি। ইলিশ মৌ মৌ ঘ্রাণ, সঙ্গে পান্তা কাচালঙ্কা আর পোড়া মরিচের সঙ্গে পেয়াজ ভাবলেই জিভে আসে জল। তাই দিয়ে বর্ষবরণের উৎসবে মেতেছে বাঙালি সর্বত্র। গুলশান-ধানমন্ডি, উত্তরা-বনানী নগরীর সব রেস্তোরাঁয় বিজ্ঞাপনের ব্যানার ঝুলিয়ে জানান দেওয়া হয়েছে ইলিশের মহাআয়োজনের সুসংবাদ। ইলিশের মৌসুম এখন নয়। বাজারে দাম তাই চড়া। তবুও সরবরাহে ঘাটতি নেই। বাজার, শপ, বাড়ি হাঁক-ডাক দিয়ে গত রাত পর্যন্ত মহাধুমধামে ইলিশ বিক্রি হয়েছে। বুদ্ধিমতী গৃহিণীরা আগেভাগেই ইলিশের মজুদ ঘরের ফ্রিজে করে ফেলেছেন।
'দামাদামি নাই। নিলে এক দাম তেরশ টাকা। জোড়া আড়াই হাজার'_ বুধবার সকালে মিরপুর ১ নম্বর সেকশনের বাজারে এক মাছ বিক্রেতা এক কেজি ওজনের একেকটি ইলিশের জন্য এভাবেই দাম হাঁকলেন। বিক্রেতার বলা 'এক দামে' অনেককেই মাছ কিনতে দেখা গেল। আর আর্থিক সঙ্গতি না থাকায় অনেকেই আবার ফিরে যাচ্ছিলেন মাছ না কিনেই। মিরপুরের মতো রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরেও ইলিশের দাম একই রকম দেখা যায়। কারণ পহেলা বৈশাখ। মিরপুর এক নম্বর, কারওয়ানবাজার ও মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ইলিশ কিনতে ভিড় দেখা যায়। ইলিশের সরবরাহও বেশ, তবে দাম বেশি। অন্য সময় যে ইলিশ ৩৫০-৫০০ টাকায় বিক্রি হয়, বুধবার তা বিক্রি হচ্ছে এক হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়। বছরের অন্য সময় কেজি ধরে ইলিশ বিক্রি হলেও বাংলা নববর্ষের ঠিক আগের দিন তা আর কেজি দরে কিনতে পাওয়া যাচ্ছে না। ইলিশের পাশাপাশি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে জাটকা। মিরপুর এক নম্বর বাজারের বিক্রেতা শাহিন বলেন, 'ঝামেলা না করে এক দামে বিক্রি করছি। কেউ না নিলে অসুবিধা নাই। রাতে আরও বেশি দামে বিক্রি 
করা যাবে।'
'পাইকারদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই খুচরা বাজারেও দাম বেশি', বলেন তিনি। ইলিশের দাম যে অনেক বেশি তা টের পাওয়া গেল এনজিও কর্মকর্তা আতিকুর রহমানের কথায়। ৯০০ টাকা দিয়ে একটি ইলিশ কিনে তিনি বলেন, 'মেয়ের বায়না মেটাতেই ইলিশ কেনা। একটি ইলিশ কিনেই বাজারের টাকা শেষ, তাই বাসায় চলে যাচ্ছি। আর ফিরোজা বেগম বাজারের বিভিন্ন দোকানে ঘণ্টাখানেক ঘুরেও বড় সাইজের একটি ইলিশ কিনতে পারেননি। তাই তার আক্ষেপটাও অন্যরকম_ 'কোথায় ইলিশ, বাজারে যা বিক্রি হচ্ছে সবই তো জাটকা। মহানগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, জাটকা থেকে একটু বড় ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৪০০ টাকায়। আর এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। মেগাশপগুলোতে ৬৫০-৮০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বিক্রির ঘোষণা থাকলেও সেখানে ইলিশ মিলছে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন। কলেজ শিক্ষার্থী মুরাদ জানান, চিড়িয়াখানা রোডে একটি নামকরা মেগাশপে বৈশাখ উপলক্ষে ৬৫০ টাকা কেজি ধরে ইলিশ বিক্রির কথা থাকলেও বুধবার সকালে সেখানে ইলিশ পাওয়া যায়নি।

Wednesday, April 13, 2011

ক্যারির নগ্ন ছবি

সন্তানসম্ভবা মার্কিন পপ তারকা মারায়া ক্যারি আর তার স্বামী অভিনেতা নিক ক্যানন সম্প্রতি তাদের বেশ কয়েকটি নগ্নছবি তুলেছেন। জানা গেছে, ছবিগুলো নাকি তাদের বাড়ির দেয়ালে টাঙানোর পরিকল্পনা করেছেন এই দম্পতি। এ প্রসঙ্গে ক্যারি বলেছেন, আমার সন্তানরা এই ছবিগুলো দেখবে। ব্যাপারটা একটু অদ্ভুতই বটে। যখন তারা বড় হবে এবং তাদের বন্ধুরা আমাদের বাড়িতে আসবে তখন তারা বলবে, আরে, তোমার বাবা নেংটুপুটু!
অন্যদিকে ক্যারির স্বামী ক্যানন জানান, আমি বুঝতে পারছি না ক্যারি কেন এ ছবিগুলো দেয়ালে লাগাতে চায়।
এতে যদি আমাদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হতো তখন আমার কিছু বলার থাকবে না।
৪২ বছর বয়স্কা অন্তঃসত্ত্বা মারায়া ক্যারি এ বছরের মে মাসে জমজ সন্তানের জন্ম দিতে যাচ্ছেন। তার আগেই দেওয়ালে উঠছে তাদের নগ্ন ছবি। 

অসিনের অভিসার

বলিউডে খুব একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করতে পারেননি গজিনি চলচ্চিত্রখ্যাত অভিনেত্রী অসিন। তবে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন নীল নিতিন মুকেশের হৃদয়ে। চুটিয়ে প্রেম করে যাচ্ছেন তারা । বের হচ্ছেন গোপন অভিসারে । একে অপরের বিভিন্ন বিষয় অনুকরণও করছেন। এমনকি পোশাক-আশাক থেকে শুরু করে একই ব্রান্ডের গাড়ি কেনা। সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করলেও মুকেশের সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যাচ্ছে অসিনকে।


রাতের ঘুম হারাম

বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পরপরই ওয়ানডে ও টি-টুয়েন্টি দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ান কুমার সাঙ্গাকারা। নিজের ক্যারিয়ারের স্বার্থেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অবশেষে এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সাঙ্গাকারা বলেছেন, বাকি সময়টা সুনামের সঙ্গে খেলে যেতে চাই। ক্রিকেট একটি আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক খেলা। অধিনায়কের চাপ নিলে রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়। বিশেষ করে উপমহাদেশের যে কোনো দলের নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন ব্যাপার।

হিল্লোল-শশীর পলায়ন

ঘর বাঁধার স্বপ্ন নিয়ে পালিয়েছেন হিল্লোল ও শশী। ঘটনাটি বাস্তবে নয়, নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, এই প্রজন্মের শহরমুখী গ্রাম্য তরুণ সানী। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার উদ্দেশ্যে ঢাকায় এসে বিজলী বোর্ডিং নামে একটি হোস্টেলে ওঠে। সানী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে আসে। ছুটি শেষে ঢাকায় ফেরার সময় ট্রেন স্টেশনে বাবার সঙ্গে সানীর কথোপকথন গল্পের বিস্তার পর্ব। সানীর বাবা বিজলী বোর্ডিংয়ে তার বন্ধুদের মজার সব গল্প বলে। এসব চরিত্র একে একে প্রবেশ করে গল্পে। ফারুক চাচা বোর্ডিংয়ের সামনের বাড়ির শিলাকে ভালোবাসলেও মুখোমুখি হতে সাহস পায় না। বোর্ডিংয়ের ধূর্ত চরিত্র কবিরকে দায়িত্ব দেয় শিলাকে রাজি করানোর। শিলাকে পাওয়ার জন্য ফারুক উদ্ভট সব কাণ্ড করে বেড়ায়। আদিত্য অঞ্জন মধুর পরিচালনায় 'নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক' শিরোনামের নাটকটি শুটিং শুরু হয়েছে। এতে আরো অভিনয় করছেন মেহজাবিন, ফারুক আহমেদ, তমাল, রনো প্রমুখ।

বান্ধবী থেকে জীবনসঙ্গী

২০০৫ সালে প্রথম দেখাতেই অভিনেত্রী ঈশা শ্রাবণীর প্রেমে পড়ে যান ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য জহির খান। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ছয়টি বছর। ক্যারিয়ারের জন্য সুযোগ হয়নি ঘরবাঁধার। কিন্তু এ ব্যাপারে ঈশা নিজেই এবার এগিয়ে আসলেন। হতে চান বান্ধবী থেকে জীবনসঙ্গিণী। ঈশাকে বউ করে ঘরে তুলতে আপত্তি নেই খান পরিবারেরও। সবকিছু ঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই বিয়ের পিঁড়িতে দেখা যাবে এ জুটিকে।

Tuesday, April 12, 2011

জলকেলিতে মেতেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয়দের প্রধান সামাজিক অনুষ্ঠান বৈসাবী শুরু হয়েছে শনিবার থেকে। নতুন বছরকে বরণ এবং পুরনো বছরের বিদায়কে ঘিরে পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিসত্তাসমূহ নিজস্ব সামাজিক ঐতিহ্য নিয়ে সমন্বিতভাবে বৈসাবী উৎসব পালন করে থাকে। এ উপলক্ষে তিন পার্বত্য জেলায় নেওয়া হয়েছে সপ্তাহব্যাপী নানা কর্মসূচি। বান্দরবান বৈসাবী উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুইটিং মারমা জানিয়েছেন, বৈসাবী উপলক্ষে সাত দিনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। শনিবার থেকে কর্মসূচি শুরু হলেও মূল অনুষ্ঠান হবে ১২ এপ্রিল থেকে। এ উপলক্ষে রাঙামাটি ক্ষুদ্র আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক উৎসব এবং খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন খেলাধুলা শুরু হয়েছে। পুরনো বছরকে বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণের জন্য মূলত এ উৎসব। পুরনো বছরের সব গ্লানি, দুঃখ-বেদনা ধুয়ে মুছে নতুন বছর যাতে সুন্দর এবং স্বচ্ছন্দময় হয় তার জন্যই সব প্রয়াস। নববর্ষ উৎসবকে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদিবাসী জনগোষ্ঠী বিভিন্ন নামে অভিহিত করে থাকে। এ উৎসবটি মারমা ও চাকরা 'সাংগ্রাই', চাকমারা 'বিজু', ত্রিপুরারা 'বৈসু', ম্রোরা 'চাংক্রান', খুমীরা 'সাংক্রাইং', খেয়াংরা 'সাংরান' ও তঞ্চঙ্গ্যা জনগোষ্ঠী 'বিষু' নামে পালন করেন। এ উৎসব শুধু উপজাতিরাই নয়, বাঙালিও নানাভাবে পালন করে থাকে। বৈসাবী উৎসবটি দেখার জন্য দেশ-বিদেশের পর্যটকের আগমন ঘটে পার্বত্য চট্টগ্রামে। বিভিন্ন উপজাতি তরুণ-তরুণী ও কিশোর-কিশোরীরা পাহাড়ের স্ব স্ব পল্লীগাঁয়ের জলে ও ঝরনার পানিতে ফুল ভাসায়। পরদিন ঘরে ঘরে উৎসবের মূলবিজু এবং তৃতীয় দিন গোজ্যেপোজ্যে দিন উদযাপিত হয়। মারমাদের সাংগ্রাই উৎসবের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী পানি খেলা। তরুণ-তরুণীরা একে অপরের প্রতি পানি ছুড়ে মেরে পুরনো গ্লানি ধুয়ে ফেলে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়। এদিকে মারমাপ্রধান বান্দরবানে ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসব উপলক্ষে সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দিনব্যাপী জলকেলি বা ওয়াটার ফেস্টিভাল, উপজাতিদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সাংগ্রাই র‌্যালি ও প্রার্থনাসভা। মারমাদের প্রাচীন ও বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন খেলা এ উৎসবকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। এ উপলক্ষে বান্দরবানের সাত উপজেলায় উপজাতি পল্লীতে সাজ সাজ রব। সবাই নতুন বছরকে বরণ এবং পুরনো বছরের বিদায়কে ঘিরে মারমারা এ উৎসব পালন করেন। সাংগ্রাই উদযাপন কমিটি সূত্রে জানা গেছে, ১৩ এপ্রি্রল সাংগ্রাই র‌্যালি, হ্যান্ডবল, ভলিবল, ঘিলা খেলা অনুষ্ঠিত হবে ১৪ এপ্রিল উজানীপাড়া বুদ্ধক্যাংয়ে বুদ্ধপূজা, ১৫ ও ১৬ এপ্রিল জলকেলি বা ওয়াটার ফেস্টিভাল, উপজাতিদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ১৭ এপ্রিল প্রার্থনার মাধ্যমে শেষ হবে সাংগ্রাই উৎসব। এ ছাড়াও সাংগ্রাই উপলক্ষে উপজাতিরা পিঠা তৈরি উৎসব পালন করেন। সাংগ্রাই উপলক্ষে স্থানীয় বাজারগুলোতে উপজাতি তরুণ-তরুণীরা নতুন সাজ-পোশাক কেনায় ব্যস্ত হয়ে উঠেছে।