মিরপুর ১ নম্বর সেকশনে বাঙলা কলেজের পাশে তুংহাই গার্মেন্টসে গতকাল বুধবার
রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ওই কারখানার মালিক ও
বিজিএমইএর পরিচালক মাহবুবুর রহমান, পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত
ডিআইজি) জেড এ মোর্শেদসহ আটজন মারা গেছেন। গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ
ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া অন্য ব্যক্তিরা হলেন অতিরিক্ত ডিআইজির গাড়িচালক রিপন চাকমা, মাহবুবুর রহমানের তিন বন্ধু নাজমুল ইসলাম, মোস্তফা স্বপন, বাদল ও মাহবুবুর রহমানের অফিস সহকারী শিহাব উদ্দিন। নিহত আরেক যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, ১২ তলা ভবনটির তৃতীয় তলায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে। দ্রুতই তা দোতলা ও চতুর্থ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কারখানাটি বন্ধ ছিল। কারখানার মালিক, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজিসহ আরও কয়েকজন ওই সময় ভবনটির ভেতর ছিলেন।
ফায়ার সার্ভিসের ভাষ্য, ধারণা করা হচ্ছে, আগুন লাগার ঘটনা টের পেয়ে তাঁরা নিচে নেমে আসার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিপুল পরিমাণ ধোঁয়ার মধ্যে তাঁরা নামতে পারেননি। পরে তাঁরা ছাদে ওঠার চেষ্টা করেন। কিন্তু ছাদের দরজায় তালা থাকায় তাঁরা সিঁড়িতে আটকা পড়ে যান। একপর্যায়ে ধোঁয়ায় শ্বাসরোধ হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। দুই ঘণ্টার চেষ্টায় তারা আগুন নেভায়।
পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখান থেকে সাতজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিত্সকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুর রহমানকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও পুলিশের ডিআইজি জেড এ মোর্শেদকে স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। ঘটনাস্থল থেকে আরও এক অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষের অপারেটর বাবুল মিয়ার ভাষ্য, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আনুমানিক এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ওই ভবন থেকে নগদ আরও ১০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
মিরপুর অঞ্চলের পুলিশের উপকমিশনার ইমতিয়াজ আহমেদ প্রথম আলো ডটকমকে জানান, মারা যাওয়া ওই ব্যক্তিরা ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। অতিরিক্ত ধোঁয়ায় তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মারা যাওয়া অন্য ব্যক্তিরা হলেন অতিরিক্ত ডিআইজির গাড়িচালক রিপন চাকমা, মাহবুবুর রহমানের তিন বন্ধু নাজমুল ইসলাম, মোস্তফা স্বপন, বাদল ও মাহবুবুর রহমানের অফিস সহকারী শিহাব উদ্দিন। নিহত আরেক যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, ১২ তলা ভবনটির তৃতীয় তলায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে। দ্রুতই তা দোতলা ও চতুর্থ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কারখানাটি বন্ধ ছিল। কারখানার মালিক, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজিসহ আরও কয়েকজন ওই সময় ভবনটির ভেতর ছিলেন।
ফায়ার সার্ভিসের ভাষ্য, ধারণা করা হচ্ছে, আগুন লাগার ঘটনা টের পেয়ে তাঁরা নিচে নেমে আসার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিপুল পরিমাণ ধোঁয়ার মধ্যে তাঁরা নামতে পারেননি। পরে তাঁরা ছাদে ওঠার চেষ্টা করেন। কিন্তু ছাদের দরজায় তালা থাকায় তাঁরা সিঁড়িতে আটকা পড়ে যান। একপর্যায়ে ধোঁয়ায় শ্বাসরোধ হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। দুই ঘণ্টার চেষ্টায় তারা আগুন নেভায়।
পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখান থেকে সাতজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিত্সকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুর রহমানকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও পুলিশের ডিআইজি জেড এ মোর্শেদকে স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। ঘটনাস্থল থেকে আরও এক অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষের অপারেটর বাবুল মিয়ার ভাষ্য, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আনুমানিক এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ওই ভবন থেকে নগদ আরও ১০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
মিরপুর অঞ্চলের পুলিশের উপকমিশনার ইমতিয়াজ আহমেদ প্রথম আলো ডটকমকে জানান, মারা যাওয়া ওই ব্যক্তিরা ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। অতিরিক্ত ধোঁয়ায় তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment