Thursday, March 31, 2011

Overhead Cables: Removal stops for World Cup

Internet and TV cables are tangled from pole to pole at Motijheel in the capital. There is a government move to rid the city of such cables, but downtown Dhaka is still out of the measure. Photo: Rashed Shumon
Although the 23-kilometre overhead data cables between Uttara and Shahbagh had been shifted to underground, steps to clean more parts of Dhaka city are yet to see any progress.
Under a project that seeks to remove overhead cables from Dhaka, data cables on the main streets between Shahbagh and Motijheel were supposed to be moved underground by the end of February.
According to power ministry officials, the equipment required for the shifting are not yet in place.
“We cannot remove the cables unless the underground duct is ready,” said Anwar Hossain, deputy secretary of the power ministry.
However, spokesperson of two National Telecommunication Transmission Network (NTTN) companies that are responsible for underground equipment claimed the duct ready.
Meanwhile, members of the supervising committee of the project said no work has been done on the scheme over the past month and the initiative is unlikely to make any headway till the cricket world cup ends.
“With the world cup going on, the city corporation would not allow digging the main roads,” said Emdadul Huq, member of the supervising committee.
As a result, large underground equipment for relocating overhead cables is resting above ground.
Apart from being an eyesore, haphazard overhead data cables also put an extra weight on electric poles creating chances of accidents. As a solution, NTTN companies Summit Communications Ltd and Fiber@home Ltd were awarded the responsibility to prepare a countrywide underground optical fibre network -- a subterranean common duct to move the cables.
Internet service providers and cable operators of the city were supposed to start moving their cables underground from this October, after the underground network had been ready. The NTTN companies would maintain the network in exchange for a monthly charge from the service providers.
But the service providers complained of technological challenges and costs rising with the shifting. They dawdled from moving their cables for long.
It was not until this January when the cables finally started to disappear from the city landscape following a crackdown on the data lines. The drive caused Dhaka dwellers lose internet and cable TV connectivity for hours.
But as the drive moved towards the city's commercial hub Motijheel, the authorities had to think twice.
“A minute of non-connectivity to internet in Motijheel area can cause a huge loss of money,” said power ministry officials, adding, “We are now waiting for the underground network to be ready.”
Meanwhile, the authorities are planning to expand the network towards Dhanmondi Russell Square, said the officials.
The underground network is a robust infrastructure that would provide uninterrupted service without being affected by any disasters.
NTTN officials said the network gives unlimited capacity for data transfer and would need no revamps or updates in ten years.
Meanwhile, urban experts have raised concerns that the underground network may not be able to handle the increasing number of internet users and cable TV viewers.
The authorities may have to dig the streets in regular intervals to increase the capacity of equipment so that it can meet public demand, added the experts.

Dolphins stranded







This Ganges dolphin was found floating dead in the Arial Khan river. Locals believe the endangered species died.
One of a small pod of Ganges River dolphins that was stranded in the Arial Khan river allegedly died of starvation although the Department of Fisheries (DoF) and locals took initiative to save them.
The death of the dolphin came as a shock to the locals, especially to the school-goers. Hundreds of locals including children came to see it.
The dolphin weighed 32 kilograms and was found floating dead in the river near Dhaka-Khulna highway. It was buried at the river bank.
In February this year, a pod of around 10 to 15 Ganges dolphins were spotted stranded in a pool of half a kilometre stretch in the Arial Khan River near Hajji Shariatullah Bridge in Shibchar. The pool formed as water receded and a char emerged.
The locals with the help of the DoF declared the part of the river off-limits to fishermen. They even put up a banner cautioning people not to fish there or disturb the dolphins.
Locals believe the small pool has run out of food.
Zahir Chowdhury, a local who put effort to save the dolphins, urged the government to ensure food for the rest of the pod.
Md Manirul Mamun, upazila fisheries officer, said new water has started flowing in the river. So it appears the animal did not die for lack of food. "There could be some other reasons behind it," he suspected.

বিশ্ব রেকর্ড এবং হবু বিশ্বরেকর্ড

লঙ্গেস্ট লেগ

পা দিয়েও মাঝে মাঝে গড়া যায় বিশ্ব রেকর্ড। যা প্রমাণ করল ইংল্যান্ডের অধিবাসী লিসা। তার পা এত বড় যে, একটি কিশোর তার সঙ্গে দাঁড়ালে হাঁটুর সমান হবে। মজার ব্যাপার হলো বিয়ের জন্য তার পাত্র খুঁজতে বিপাকে পড়তে হয়েছিল তার বাবা-মাকে। যেসব পাত্র আসত সবাই ছিল তার কোমর পর্যন্ত। এই লিসাই বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা পা-এর অধিকারী।

বৃহত্তম রোলার কোস্টার

গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃক স্বীকৃত বিশ্বের সর্ববৃহৎ রোলার কোস্টারটি অবস্থিত চীনে। এটির টেস্ট রাইড যা সম্পন্ন হয়েছিল ২০০০ সালে। এর নাম স্টিল ড্রাগন।

পানিতে ড্যান্স

আমরা সবাই কিন্তু কম বেশি নাচ করি। আবার অনেক সময় অন্যকে নাচাই। অতএব বলতে পারি নাচপাগল মানুষ আমরা। আর এ নাচের কয়েকটি ব্যতিক্রমী ঘটনাও আছে। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পাওয়ার আশায় ১৯৯৮ সালে আফ্রিকার জোহানেসবার্গে দম্পতিরা বেছে নিয়েছিল পানি। পানিতেই তারা নেচেছিল জুটি নিয়ে সারাদিন।

পুরনোতম মোটর সাইকেলিস্ট

মোটরসাইকেল বা মোটরবাইক চালক ব্যক্তিটি ২০০৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৭ সালের গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে তার নাম উঠে। কারণ তিনি ছিলেন তখনকার সবচেয়ে পুরনোতম মোটরসাইকেলিস্ট, যার কাছে পুরনোতম মোটর বাইক চালানোর লাইসেন্স ছিল।

কমোড আর্ট

ঠিক কমোড নয়, কমোডের উপরের ঢাকনায় প্রায় ৩৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন নকশা ডিজাইন করে চলেছেন এক ব্যক্তি। তার তৈরি ডিজাইন এত সুন্দর হয় যে, তার নিজস্ব তৈরি টয়লেট-সিটের আর্ট মিউজিয়াম ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন নামিদামি ওয়েবসাইটে রিকমেন্ড করা হয়। তিনি এ যাবৎ ৮০০টি কমোডের ঢাকনার ওপর বিভিন্ন ডিজাইন করেছেন। তার লক্ষ্য এ সংখ্যা ১০০০-এর ঘর ছাড়ানো।

ক্লাস থ্রির প্রবীণ ছাত্র!

নওগাঁর মান্দা উপজেলার চকচম্পক গ্রাম। ৮৫ বছর বয়সী অহির উদ্দীন সবেমাত্র ক্লাস থ্রির ছাত্র। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো এই প্রবীণ ছাত্রটি গত বছর স্কুলে বেশিদিন উপস্থিত থাকার কারণে পুরস্কৃতও হন। সেই প্রবীণ ছাত্র অহির উদ্দিনের গল্প জানাচ্ছেন_ নাজমুল হক ইমন



'আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি, চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।' স্কুলের মাঠে চলছে এসেমবি্ল। সেখানেই গাওয়া হচ্ছে বিবিসির জরিপে শ্রেষ্ঠ হওয়া আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত। কিন্তু এ কি! ছোট ছোট ছেলেমেয়ের মধ্যে ওই প্রবীণ লোকটি কি করছেন? তিনিও ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে আপন মনে তালে তাল মিলিয়ে গেয়ে চলেছেন জাতীয় সংগীত। এভাবেই স্কুলে ছোট্ট ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে এক হয়ে স্কুলের সব নিয়ম মেনেই শুরু হয় অহির উদ্দিন মণ্ডলের প্রতিদিনের স্কুল। সকালে নামাজ পড়েই বই নিয়ে বসেন। তারপর স্কুলের পড়া হয়ে গেলে খাওয়া সেরে স্কুলের উদ্দেশে রওনা হন। বাড়ি থেকে স্কুলে যেতে সময় লাগে প্রায় ১৫ মিনিট। এই পথটুকু হেঁটেই যান সহপাঠীদের সঙ্গে অহির উদ্দিন মণ্ডল। প্রথম শ্রেণী থেকেই প্রথম বেঞ্চে বসা অহির উদ্দিন ক্লাসে বই রেখেই স্কুলের পিটির ঘণ্টা বাজতেই লাইনে দাঁড়িয়ে যান। তারপর পিটি সেরে ক্লাসে এসে একজন বাধ্য ছাত্রের মতো পড়া শুরু করেন। ক্লাসে স্যার এলে অহির উদ্দিন তার পড়া বুঝিয়ে দেন। বয়সে নাতি বয়সী অথবা ছেলে বয়সী শিক্ষিকা হলেও অহির উদ্দিন তাদের শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন। পড়া না পড়লে শিক্ষিকরাও তাকে শাসন করতে ভোলেন না। কিন্তু এটিই সত্য, অহির উদ্দিন সব পড়া পড়েই স্কুলে আসেন। বেশিদিন উপস্থিত থাকার কারণে এবার তিনি পুরস্কৃতও হয়েছেন। আর এ লেখাপড়া চালিয়ে যেতে চান তিনি মৃত্যু অবধি।

এক সময়ের দুর্দান্ত সেই দস্যি ছেলেটা, যে ঝোপঝাড় আর বনবাদাড় দাপিয়ে বেড়াত এককালের টগবগে অহির। কে জানত সেই অহির উদ্দিন শেষ বয়সে এসে হাতে তুলে নেবেন বই-স্লেট আর পা বাড়াবেন স্কুলের উদ্দেশে? বসবেন নাতি-নাতনির বয়সী ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে। আর এটাও কে জানত তার শেষ বয়সে সহপাঠী হবে তারাই। কেউ জানুক আর না জানুক বয়সের ভার কিন্তু দমাতে পারেনি অহির উদ্দিনের শিক্ষার অদম্য বাসনাকে। তাই ছোটবেলায় স্কুলে যেতে না পারলেও ৮৩ বছর বয়সে নানা চড়াই-উৎরাই আর ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে যুদ্ধ করে জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ২০০৮ সালে ছোট চকচম্পক দাখিল মাদ্রাসায় প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হন অহির উদ্দিন। এক বছর পর শুরু হয় বার্ষিক পরীক্ষা। জীবনের প্রথম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অহির উদ্দিন ভালো ফলাফল করেন। তার জীবনপ্রদীপ দিন দিন ম্লান হয়ে এলেও পরীক্ষায় সফলতা অর্জনের স্বপ্ন তাকে তাড়া করে ফেরে প্রতিনিয়ত। আর তাই পরীক্ষাটাকে যুদ্ধ মনে করেন। নিজের মেধা আর পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে সাফল্যের মুকুট ঠিকই ছিনিয়ে নেন অহির। দ্বিতীয় শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষায় পঞ্চম স্থান অধিকার করেন। যখন বয়সের কোঠা ৮৫; সেই হিসাবে অহির উদ্দিন এখন তৃতীয় শ্রেণীতে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার ছোট চকচম্পক গ্রামে সেই প্রবীণ ছাত্র অহির উদ্দিন বসবাস করছেন দীর্ঘদিন ধরেই। বাবা শিয়ালা মণ্ডল আর মা তছিমন সুন্দরী। বাবা কৃষিকাজ করতেন। পরিবারের অভাব ছোটবেলা থেকেই ছিল। তাই সে সময় পড়াশোনা হয়নি। গায়ে এক রকম হাওয়া খেয়েই বেড়িয়েছেন। তাছাড়া গ্রামে সে সময় লেখাপড়া করার ভালো কোনো ব্যবস্থাও ছিল না। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনি স্কুলে ভর্তি হয়েছেন আর নিয়মিত লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন। তার এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্কুলের শিক্ষকসহ গ্রামের সব শ্রেণী-পেশার মানুষ।

'উনি শিক্ষক নাকি অন্য কিছু?'

খুলনার সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইমরান হোসেন (৪৪) গল্প বলতে ভালোবাসেন। তিনি নিয়মিত তার বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের পাঠ্য বইয়ের বাইরে নানা গল্প শোনান। বিশেষ করে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীতে তার গল্প বলার প্রবণতা বেশি। কিন্তু তার গল্পের বিষয়বস্তু কোমলমতি ছাত্রীদের জন্য যেমন অশালীন, তেমনি বিব্রতকর ও ভয়ঙ্কর!

এ নিয়ে বিব্রত শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও অন্য শিক্ষকেরা। এ নিয়ে গত সোমবার ওই বিদ্যালয়ের ৪২ জন অভিভাবক প্রধান শিক্ষক ইমরান হোসেনের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে খুলনা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে স্বারকলিপি দিয়েছেন। ওই স্বারকলিপিতে ছাত্রীদের সঙ্গে অশালিন কথাবার্তা ও আচরণ এবং দুর্ব্যবহারসহ কোচিং ব্যবসার বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। স্বারকলিপি প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে খুলনা জেলা প্রশাসক মো. জমসের আহাম্মদ খন্দকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্বারকলিপিতে অভিভাবকরা অসংখ্য অভিযোগ করেছেন।

অভিভাবক ও ছাত্রীদের সূত্রে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক ইমরান হোসেন শ্রেণীকক্ষে পাঠদানের সময় বলেছেন, 'আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি তখন ম্যাডামরা টি শার্ট পরে ক্লাস নিত। আর আমার স্কুলের ম্যাডামরা আদি আমলের দাদি-নানিদের মতো ঢেকেঢুকে ক্লাসে আসে।'

তিনি নিজেকে ভারতের নায়কদের সঙ্গে তুলনা করে শিক্ষার্থীদের বলেন, তার বডিও নায়কদের মতো। তিনি মাঝে মাঝে ক্লাসেই পেশি দেখানোর চেষ্টা করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকর্মী শিক্ষক বলেন, প্রধান শিক্ষকের এ ধরনের আচরণে তারা বিব্রত। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা খুলনা অঞ্চলের উপপরিচালক টিএম জাকির হোসেন বলেন, অভিভাবকদের অভিযোগের একটি অনুলিপি পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য গতকাল সকালে বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষক ইমরান হোসেনকে পাওয়া যায়নি। তার মুঠোফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়।

বাদ পড়লেন চৈতি

উপস্থাপিকা নাদিরা নাছিম চৈতি 'টাইম টু ক্রিকেট' অনুষ্ঠান থেকে বাদ পড়েছেন। হইচই ফেলে দেওয়া তার নগ্ন ভিডিও প্রকাশের কারণেই অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনার দায়িত্ব থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বৈশাখী টেলিভিশনের একটি সূত্র। ওই সূত্র জানিয়েছে, চৈতির নগ্ন ভিডিও প্রকাশ এবং খবরটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় বৈশাখী টেলিভিশনের কর্মকর্তারা অস্বস্তিতে পড়েছেন। তাদের কেউ কেউ চৈতিকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। পরে সম্মিলিত সিদ্ধান্তে তাকে উপস্থাপনার দায়িত্ব থেকে বাদ দেওয়া হয়। অন্যদিকে চৈতি উপস্থাপিত বাংলাভিশনের লাইভ অনুষ্ঠান 'ওয়ালটন আমার পণ্য আমার দেশ' স্থগিত রাখা হয়েছে। আপাতত অনুষ্ঠানটি প্রচার হচ্ছে না। তবে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা থেকে তাকে বাদ দেওয়া হবে কিনা সে সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি। আপাতত তাকে সরিয়ে রাখা হয়েছে। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, উপস্থাপনা থেকে তাকে বাদ দেওয়ার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।

এরই মাঝে চৈতির নগ্ন ভিডিওর ঘটনা নিয়ে মিডিয়া এবং সারাদেশে আলোচনার ঝড় বইছে। শোবিজ অঙ্গন সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, গ্ল্যামার গার্লদের নিয়ে যদি একের পর এক এমন ঘটনা ঘটে তাহলে সাধারণ মানুষ মিডিয়ার ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্মাতা এ প্রসঙ্গে বলেছেন, 'আমরা সাধারণ মানুষের জন্য আইডল। আমাদের মানুষ অনুকরণ করে। তাই আমাদের এমন কাজ শোভা পায় না। দিন দিন যদি এ অবস্থা চলতে থাকে, তাহলে দেশের বিনোদন এবং সংস্কৃতি জগৎ ধ্বংস হয়ে যাবে।' সম্প্রতি উপস্থাপিকা চৈতির ৮ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের একটি নগ্ন ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। ক্লিপসটিতে চৈতির সঙ্গে রয়েছে শ্যামলা বর্ণের এক পুরুষ। ভিডিও চিত্রে অনেকটাই সাবলীল চৈতি। তার পুরুষ সঙ্গী কে এ নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন।