গতবারের মতো এবারও দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজগুলোতে একাদশ শ্রেণিতে
জিপিএ’র ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে
ভর্তির জন্য আগামী ১৮ মে থেকে আবেদন পত্র গ্রহণ করা হবে। চলবে ৬ জুন
পর্যন্ত। শিক্ষার্থী ভর্তি শেষে ক্লাশ শুরু হবে ১ জুলাই।
টেলিটক মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করা যাবে। তবে সনাতন
পদ্ধতিতেও আবেদন জমা দেওয়া যাবে। এবার ভর্তি ফরমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে
১২০ টাকা।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে
২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা সংক্রান্ত সভায় এ
সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ উপস্থিত থেকে এ সব তথ্য জানান।
সভায় শিক্ষা সচিব কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরীসহ বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফল পুনঃনিরীক্ষণে যাদের ফল পরিবর্তন হবে তারা ১০
জুন পযর্ন্ত আবেদন করতে পারবেন। ১৬ জুন ভর্তির জন্য মনোনীত প্রার্থীদের
তালিকা প্রকাশ করা হবে। বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি ও টাকা জমা দেওয়া যাবে ৩০ জুন
পযর্ন্ত। ১৫ জুলাই বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা ও
নিবন্ধন ফি বোর্ডে জমা দিতে হবে। তবে বিলম্ব ফিসহ ভর্তি ও টাকা জমা দেওয়া
যাবে ১১ জুলাই পযর্ন্ত।
বিলম্ব ফিসহ ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের তালিকা ও নিবন্ধন ফি আগামী ২২ জুলাই
পর্যন্ত বোর্ডে জমা দেওয়া যাবে। ব্যবহারিক ক্লাস শুরু হবে ৫ সেপ্টেম্বর
থেকে। ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শাখা/বিষয় পরিবর্তনকারী শিক্ষার্থীর ডিডিসহ
তালিকা বোর্ডে পাঠানো যাবে।
ভর্তির নীতিমালা
কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করে
বিলম্ব ফিসহ অন্য কলেজে ভর্তি হতে চাইলে তাকে অভিভাবকের সম্মতিসহ সংশ্লিষ্ট
কলেজে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে ভর্তির সময় নেওয়া অর্থের ৫০ শতাংশ ফেরত
দেবে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
আটটি সাধারণ বোর্ডসহ মাদ্রাসা ও কারিগরি এবং
বোর্ডের পাশাপাশি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১১-২০১৩ সালে এসএসসি
পাসকৃত শিক্ষার্থীরা এবার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পাবে।
বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণরা যে কোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে। মানবিক
শাখা থেকে উত্তীর্ণরা মানবিকের পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ভর্তি হতে
পারবে। আর ব্যবসায় শিক্ষায় শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগে
ভর্তি হতে পারবে।
আসন সংরক্ষণ
সাতটি বিভাগীয় সদরের কলেজে ভর্তির
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজের ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। অবশিষ্ট
১০ শতাংশ আসনের মধ্যে ৩ শতাংশ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় সদরের বাইরের এলাকার
শিক্ষার্থীদের জন্য, ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ২ শতাংশ শিক্ষা
মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্ত দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ
সদস্যদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
বিভাগীয় শহর ছাড়া অন্য জেলা
শহরের কলেজের ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকী ৩ শতাংশ
সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় সদরের বাইরের এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য, ৫ শতাংশ
মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্ত দপ্তরের
কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব
প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্দের সদস্যদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত রাখা
হয়েছে।
জিপিএ-৫, ৪৩ গ্রেড
জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সব বিষয়ের উপর সর্বোচ্চ ৪৩ গ্রেড পয়েন্ট ধরে জিপিএর ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে।
বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের মেধাক্রম
নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত, উচ্চতর গণিত অথবা জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত
জিপিএ বিবেচনায় আনা হবে।
আর মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ভর্তির
ক্ষেত্রে পর্ায়েক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলায় অর্জিত গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা
করা হবে।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তি
স্কুল ও কলেজ সংযুক্ত
প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিজ প্রতিষ্ঠানে ভর্তির
সুযোগ পাবে। তিনশ’র বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর অনুমতি আছে এমন
প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে হবে। তবে পাঁচশ’র বেশি
শিক্ষার্থী হলে অবশ্যই অনলাইনে ভর্তি করাতে হবে।
অতিরিক্ত ফি নিলে ব্যবস্থা
কোনো শিক্ষার্থীর কাছ
থেকে অনুমোদিত ফির বেশি নেওয়া যাবে না উল্লেখ করে নীতিমালায় বলা হয়েছে,
অতিরিক্ত ফি নিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আশা করি প্রতিষ্ঠানগুলো এ ব্যাপারে সজাগ থাকবে।
নটরডেমে ভর্তি পরীক্ষা
সকল
কলেজে মাধ্যমিকের ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী করা হলেও গত বছর রাজধানীর
নটরডেম কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।
এবারো প্রতিষ্ঠানটি ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার বিষয়ে আবেদন করেছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা বিষয়টি বিবেচনায় নিতে পারি।
অন্য
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার বিষয়ে আবেদন করলে কি করবেন- এমন
প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানতো আর এক না। নটরডেম
কলেজে অল্প টাকায় দরিদ্র মেধাবীদের শিক্ষা দিচ্ছে। তাদের বিষয়টি তো বিবেচনা
করা যেতেই পারে।
সভায় শিক্ষা সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী,
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন, ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাসলিমা বেগম উপস্থিত ছিলেন।
গত ৯ মে দশ বোর্ডের (আটটি সাধারণ বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা) অধীনে
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এতে ৮৯ দশমিক ০৩ শতাংশ
শিক্ষার্থী পাস করেছে, যাদের মধ্যে ৯১ হাজার ২২৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাস ও
জিপিএ- প্রাপ্তির দিক থেকে রেকর্ড সৃষ্টি করে মাধ্যমিক স্তরের
শিক্ষার্থীরা।
গত ৩ ফ্রেবুয়ারি থেকে অনুষ্ঠিত এই পরীক্ষায় ১২ লাখ ৯৭ হাজার ৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করে ১১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭৮ জন।
উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের শ্রেণিতে ভর্তির পরও এ বছর এক লাখের ওপরে আসন খালি থাকবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
Wednesday, May 15, 2013
জিপিএ’র ভিত্তিতে একাদশে ভর্তি ১৮ মে থেকে
Tuesday, May 14, 2013
Why the Syrian quagmire threatens Turkey
Turkey's tragic loss of at least 47 people in the car bombings in the border town of Reyhanli illustrates vividly that Turkey is not immune to the raging violence next door.
Turkey has suffered
similar, though far less deadly events in the past year, including Syria
downing a Turkish jet, the killing of five Turks in cross-border
artillery fire and a car bomb blast at a Turkey-Syria border crossing in
February killing more than a dozen people.
Labels:
BD TOP NEWS,
সারা বিশ্ব
মিয়ানমারে মহাসেন থেকে বাঁচতে গিয়ে ‘নিহত ২০০’
মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে বঙ্গোপসাগরে ২০০ জন রোহিঙ্গাবাহী একটি নৌকা উল্টে
গিয়ে একজন বাদে সবাই নিহত হয়েছে। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে
কাতারভিত্তিক একটি সংবাদ মাধ্যম এ খবর জানিয়েছে।
চলতি সপ্তাহে আসন্ন মহাসেন ঝড়ের আঘাত থেকে বাচাঁতে নৌকায় করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) কিরস্টেন মিলড্রেন বলেন, “মঙ্গলবারের দুর্ঘটনায় মাত্র একজন জীবিত রয়েছে বলে জানা গেছে।”
ওসিএইচএ’র মিয়ানমার শাখা বারবারা মানজি সিটুই প্রধান জানান, নৌকাটি রাখাইন রাজ্যের পুকতাও থেকে যাত্রা করে এবং সোমবার রাতের দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
উদ্ধার তৎপরতা চলছে বলে জানান তিনি।
মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, গত বছর সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় হাজার হাজার মুসলমান ঘর ছাড়া হয়। তাদেরকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। তাদেরকেই নিরাপদে সরিয়ে আনা হচ্ছিল।
টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তের নিচু অঞ্চলে আশ্রয় কেন্দ্রগুলো থেকে কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ১৫৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
তবে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো অভিযোগ করেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে মানুষ সরিয়ে নেওয়ার এ প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতিতে চলছে। এর আগে আশ্রয়চ্যুতদের আশ্রয় দেওয়ার সতর্কতা উপেক্ষা করেছিল সরকার।
জাতিসংঘ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহাসেন ‘জীবন বিপন্নকারী পরিস্থিতি’ বয়ে আনতে পারে।
নাসা জানিয়েছে, ১৭ মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে এবং মায়ানমারের উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানতে পারে মহাসেন।
মঙ্গলবার বিভিন্ন আবহাওয়া সূত্র জানিয়েছে, বুধবার দুপুরের পরই কক্সবাজার উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে। এসময় এর গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৫ থেকে ১৩৪ কিমিতে উঠানামা করবে। সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
চলতি সপ্তাহে আসন্ন মহাসেন ঝড়ের আঘাত থেকে বাচাঁতে নৌকায় করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) কিরস্টেন মিলড্রেন বলেন, “মঙ্গলবারের দুর্ঘটনায় মাত্র একজন জীবিত রয়েছে বলে জানা গেছে।”
ওসিএইচএ’র মিয়ানমার শাখা বারবারা মানজি সিটুই প্রধান জানান, নৌকাটি রাখাইন রাজ্যের পুকতাও থেকে যাত্রা করে এবং সোমবার রাতের দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
উদ্ধার তৎপরতা চলছে বলে জানান তিনি।
মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, গত বছর সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় হাজার হাজার মুসলমান ঘর ছাড়া হয়। তাদেরকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। তাদেরকেই নিরাপদে সরিয়ে আনা হচ্ছিল।
টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তের নিচু অঞ্চলে আশ্রয় কেন্দ্রগুলো থেকে কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ১৫৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে।
তবে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো অভিযোগ করেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে মানুষ সরিয়ে নেওয়ার এ প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতিতে চলছে। এর আগে আশ্রয়চ্যুতদের আশ্রয় দেওয়ার সতর্কতা উপেক্ষা করেছিল সরকার।
জাতিসংঘ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহাসেন ‘জীবন বিপন্নকারী পরিস্থিতি’ বয়ে আনতে পারে।
নাসা জানিয়েছে, ১৭ মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে এবং মায়ানমারের উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানতে পারে মহাসেন।
মঙ্গলবার বিভিন্ন আবহাওয়া সূত্র জানিয়েছে, বুধবার দুপুরের পরই কক্সবাজার উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে। এসময় এর গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৫ থেকে ১৩৪ কিমিতে উঠানামা করবে। সঙ্গে প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
Labels:
BD TOP NEWS,
সারা বিশ্ব
‘নিহত হেফাজতকর্মী সোহেল’ ক্লাস করছেন
গত ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধের সময় গুলিতে নিহত বলে প্রচারিত মাদ্রাসাছাত্র মো. সোহেল (১৮) বেঁচে আছেন।
সোহেল চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার উজানী মাদ্রাসার ছাত্র।
রোববার চাঁদপুরের স্থানীয় সাংবাদিকরা উজানী মাদ্রাসায় গিয়ে দেখতে পান অন্য
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সোহেল ক্লাস করছেন।
গত শনিবার (১১ মে) দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় চাঁদপুর জেলা সংবাদদাতার বরাত
দিয়ে সোহেলের মৃত্যুর খবরটি ছাপা হয়।
এছাড়া আগেরদিন (১০ মে) চাঁদপুরের স্থানীয় দৈনিক ইলশেপাড় পত্রিকায়ও সংবাদটি
প্রকাশিত হয়।
ইনকিলাবের সংবাদে বলা হয়, “৫ মে দিবাগত রাতে র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি’র
সাঁড়াশি অভিযানে কচুয়া উজানী মাদ্রাসার ছাত্র শাহাদত বরণ করে।
“হেফাজতে ইসলামের ঐ কর্মীর নাম সোহেল (২৩)। বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে।”
দাউদকান্দি উপজেলার গোয়ালমারি ইউনিয়নের দক্ষিণ নর্দী গ্রামের আব্দুল আজিজ
মিয়ার ছেলে সোহেল উজানী মাদ্রাসার ছাত্র।
রোববার স্থানীয় চাঁদপুর প্রবাহের সাংবাদিক মো. মহিউদ্দিন এবং ভোরের কাগজের
জেলা সংবাদদাতা মো. রাকিবুল হাসান কথা বলেন সোহেলের সঙ্গে।
সোহেল তাদের বলেন, গত ৫ মে ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে তিনি অংশগ্রহণ করেননি।
ওইদিন তিনি উজানী মাদ্রাসাতেই ছিলেন।
প্রকাশিত সংবাদটি গুজব বলেও জানান তিনি।
উজানী মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আব্দুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মাদ্রাসার
সোহেল নামের পাঁচজন ছাত্র রয়েছে। তারা সকলেই মাদ্রাসায় অধ্যায়নরত রয়েছে।
এছাড়া ওইদিনের হেফাজতের সমাবেশে তাদের মাদ্রাসার কেউ নিহত হয়নি বলেও তিনি
নিশ্চিত করেন।
সোহেলের মৃত্যু সংক্রান্ত এ সংবাদটি গুজব, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন
তিনি।
bdnews24.com
‘হিজড়া’ সম্প্রদায় পুনর্বাসনে সরকারি কর্মসূচি
তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরিচিত ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের নিরাপদ আবাসন, শিক্ষা ও
স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে বঞ্চিত হচ্ছে উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ
প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন জানিয়েছেন, ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়কে পুনর্বাসনের
মাধ্যমে সমাজের স্বাভাবিক ধারায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায়
নিয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, “এ লক্ষ্যে ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দিতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান অর্থবছরে বাজেট রাখা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা।”
মঙ্গলবার সমাজসেবা অধিদফতরে ‘হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেক নাগরিককে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। আর সে কারণেই কাউকে সমাজের মূলধারা থেকে সরিয়ে রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
মানকিন বলেন, “কর্মসূচির আওতায় ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। চলতি অর্থবছরে পাইলট কার্যক্রমের আওতায় ৭টি জেলায় এ কর্মসূচি পরিচালিত হবে।”
জেলাগুলো হচ্ছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, বগুড়া ও সিলেট। এ জন্য বর্তমান অর্থবছরে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা। আগামী অর্থবছরে আরও ১৪টি জেলাকে কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। বর্তমান অর্থবছরে ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা উপবৃত্তি ও ৩৫০ জন কর্মক্ষম ‘হিজড়া’-কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সমাজকল্যাণ সচিব সুরাইয়া বেগম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. নাজমূল আহসান। এর আগে এ উপলক্ষে রাজধানীর বেতার ভবন থেকে সমাজসেবা অধিদফতর পর্যন্ত একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের নেতৃত্বে র্যালিতে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
পরে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
তিনি বলেন, “এ লক্ষ্যে ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দিতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান অর্থবছরে বাজেট রাখা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা।”
মঙ্গলবার সমাজসেবা অধিদফতরে ‘হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেক নাগরিককে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। আর সে কারণেই কাউকে সমাজের মূলধারা থেকে সরিয়ে রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।”
মানকিন বলেন, “কর্মসূচির আওতায় ‘হিজড়া’ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও কর্মক্ষম ‘হিজড়াদের’ আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। চলতি অর্থবছরে পাইলট কার্যক্রমের আওতায় ৭টি জেলায় এ কর্মসূচি পরিচালিত হবে।”
জেলাগুলো হচ্ছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, বগুড়া ও সিলেট। এ জন্য বর্তমান অর্থবছরে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা। আগামী অর্থবছরে আরও ১৪টি জেলাকে কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। বর্তমান অর্থবছরে ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা উপবৃত্তি ও ৩৫০ জন কর্মক্ষম ‘হিজড়া’-কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সমাজকল্যাণ সচিব সুরাইয়া বেগম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. নাজমূল আহসান। এর আগে এ উপলক্ষে রাজধানীর বেতার ভবন থেকে সমাজসেবা অধিদফতর পর্যন্ত একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের নেতৃত্বে র্যালিতে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
পরে ‘হিজড়া’ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
বাড়ছে পানি, আশ্রয়কেন্দ্র অভিমুখে উপকূলবাসী
তিনদিন ধরে ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আতঙ্কে রয়েছেন সুন্দরবনসহ বৃহত্তর খুলনা
উপকূলের লাখ লাখ মানুষ। যে কোনো মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায়
নির্ঘুম রাতযাপন করছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার আশ্রয় কেন্দ্রে প্রয়োজনীয়
মালামাল নিয়ে রেখে আসছেন।
মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ অঞ্চলের আকাশে গুমোটভাব। মাঝে মধ্যে
কোথাও কোথাও ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। সমুদ্র ও নদীতে পানির
উচ্চতা বেড়েই চলছে। পানির উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে মানুষের আতঙ্কের
মাত্রা।
এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আঘাত আনতে পারে- এ আশঙ্কায় সমুদ্র বন্দর মংলায় এলার্ট-২ জারি রয়েছে। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরার বঙ্গোপসাগর প্রভাবিত উপকূলীয় এলাকার জনসাধারণকে সতর্ক করে মাইকিং করা হয়েছে। গভীর সমুদ্রে থাকা মাছ ধরার ট্রলার ইতোমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে শুরু করেছে।
মংলা সমুদ্র বন্দরের নৌ-ঘাঁটি বিএনএস মংলার সব যুদ্ধজাহাজ খুলনার তিতুমীর নৌ-ঘাঁটিতে সরিয়ে আনা হয়েছে।
সার্বিক অবস্থা মনিটরিংয়ের জন্য তিন জেলাতে ২৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় ১০, বাগেরহাটে ১০ ও সাতক্ষীরায় ৮টি। এছাড়া জেলাগুলোর সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে ২৭৬ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় ১১৬, বাগেরহাটে ৮২ ও সাতক্ষীরায় ৭৮।
খুলনা জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, ঘুর্ণিঝড় মহাসেনে প্রাণহানি এড়াতে খুলনা জেলায় ১৬৯টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঝড়ের তীব্রতা বাড়লে উপকূলবাসীর পার্শ্ববর্তী আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সদর এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে উদ্ধার কাজের জন্য ট্রলার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে। খুলনার কয়রা থেকে দিঘলিয়া পর্যন্ত উপজেলা বাসীদের এ সম্পর্কে সতর্ক করে মাইকিং করা হচ্ছে।
খুলনা জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, দুর্যোগ মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকার সাইক্লোন শেল্টারগুলো খুলে রাখা হয়েছে।
বাংলানিউজের বিশেষ অনুসন্ধানীতে জানা যায়, ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সিডরে কেবলমাত্র খুলনা জেলায় ১৬ জন এবং ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলায় ২৩৯ জনের প্রাণহানি হয়। সর্বশেষ চলতি মাসের কালবৈশাখীর আঘাতে এ জেলার সুন্দরবন সংলগ্ন দু’টি উপজেলায় ৫ জনের প্রাণহানি হয়।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আতঙ্কে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন উপকূলের যেসব স্থানে আশ্রয় কেন্দ্র নেই সেখানকার মানুষ। ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে তারা মৃত্যু ঝুঁকিতে থাকেন।
বিশেষ এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, উপকূলীয় এলাকায় গড়ে ৬ হাজার ২৩৩ জনের জন্য একটি মাত্র সাইক্লোন শেল্টার রয়েছে। অথচ দুর্যোগকালীন এসব এলাকায় নির্মিত প্রতিটি সাইক্লোন শেল্টারে এক হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১২শ’ মানুষ আশ্রয় নিতে পারেন। অবশিষ্ট ৫ হাজার মানুষ ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকে।
সুন্দরবন সংলগ্ন কয়রা উপজেলার স্কুল শিক্ষক মো. আব্দুল্লাহ বাংলানিউজকে জানান, বার বার এসব উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনলেও নির্মাণ করা হয়নি প্রয়োজনীয় আশ্রয় কেন্দ্র। এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আঘাত আনলে আবারও উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ব্যাপক ধ্বংসলীলা বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আমির হোসেন চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের খবরে সুন্দবনের সকল স্টেশন, ফাঁড়ি ও ক্যাম্পের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে। জেলে ও বনজীবীসহ পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রায় চলে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জলযানগুলোকে নিরাপদে রাখা হয়েছে।
উপকূলীয় মৎস্য সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হানতে পারে এ আশঙ্কায় সুন্দরবন থেকে হাজার হাজার মাছ ধরা ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে উপকূলের খুলনা, মংলা, কয়রা, দাকোপ, শরণখোলা, রায়েন্দা, বাগেরহাট কেবি বাজার, তাফালবাড়ি ও মোরেলগঞ্জে নোঙ্গর করেছে।
সিডর ও আইলা বিধ্বস্ত জেলা বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিলন বাংলানিউজকে জানান, ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় এমন খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। এ এলাকার সাইক্লোন সেল্টারগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মাইকিং করে সকলকে দুর্যোগ মোকাবেলায় সচেতন করা হচ্ছে।
কয়রার বেদকাশি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ মান্নান বাংলানিউজকে জানান, ইতোমধ্যে ২৪টি মসজিদ থেকে মাইকিং করে উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। দুর্যোগকালীন সাইক্লোন সেন্টার ও ইউনিয়ন পরিষদ প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে।
দাকোপ উপজেলার সুতরখালী ইউপি চেয়ারম্যান জিএম আশরাফ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় মহাসেন সম্পর্কে সবাইকে অবহিত করা হয়েছে।
এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আঘাত আনতে পারে- এ আশঙ্কায় সমুদ্র বন্দর মংলায় এলার্ট-২ জারি রয়েছে। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরার বঙ্গোপসাগর প্রভাবিত উপকূলীয় এলাকার জনসাধারণকে সতর্ক করে মাইকিং করা হয়েছে। গভীর সমুদ্রে থাকা মাছ ধরার ট্রলার ইতোমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে শুরু করেছে।
মংলা সমুদ্র বন্দরের নৌ-ঘাঁটি বিএনএস মংলার সব যুদ্ধজাহাজ খুলনার তিতুমীর নৌ-ঘাঁটিতে সরিয়ে আনা হয়েছে।
সার্বিক অবস্থা মনিটরিংয়ের জন্য তিন জেলাতে ২৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় ১০, বাগেরহাটে ১০ ও সাতক্ষীরায় ৮টি। এছাড়া জেলাগুলোর সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে ২৭৬ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় ১১৬, বাগেরহাটে ৮২ ও সাতক্ষীরায় ৭৮।
খুলনা জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, ঘুর্ণিঝড় মহাসেনে প্রাণহানি এড়াতে খুলনা জেলায় ১৬৯টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঝড়ের তীব্রতা বাড়লে উপকূলবাসীর পার্শ্ববর্তী আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সদর এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে উদ্ধার কাজের জন্য ট্রলার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে। খুলনার কয়রা থেকে দিঘলিয়া পর্যন্ত উপজেলা বাসীদের এ সম্পর্কে সতর্ক করে মাইকিং করা হচ্ছে।
খুলনা জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, দুর্যোগ মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকার সাইক্লোন শেল্টারগুলো খুলে রাখা হয়েছে।
বাংলানিউজের বিশেষ অনুসন্ধানীতে জানা যায়, ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সিডরে কেবলমাত্র খুলনা জেলায় ১৬ জন এবং ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলায় ২৩৯ জনের প্রাণহানি হয়। সর্বশেষ চলতি মাসের কালবৈশাখীর আঘাতে এ জেলার সুন্দরবন সংলগ্ন দু’টি উপজেলায় ৫ জনের প্রাণহানি হয়।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আতঙ্কে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন উপকূলের যেসব স্থানে আশ্রয় কেন্দ্র নেই সেখানকার মানুষ। ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে তারা মৃত্যু ঝুঁকিতে থাকেন।
বিশেষ এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, উপকূলীয় এলাকায় গড়ে ৬ হাজার ২৩৩ জনের জন্য একটি মাত্র সাইক্লোন শেল্টার রয়েছে। অথচ দুর্যোগকালীন এসব এলাকায় নির্মিত প্রতিটি সাইক্লোন শেল্টারে এক হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১২শ’ মানুষ আশ্রয় নিতে পারেন। অবশিষ্ট ৫ হাজার মানুষ ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকে।
সুন্দরবন সংলগ্ন কয়রা উপজেলার স্কুল শিক্ষক মো. আব্দুল্লাহ বাংলানিউজকে জানান, বার বার এসব উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনলেও নির্মাণ করা হয়নি প্রয়োজনীয় আশ্রয় কেন্দ্র। এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় মহাসেন আঘাত আনলে আবারও উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ব্যাপক ধ্বংসলীলা বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আমির হোসেন চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের খবরে সুন্দবনের সকল স্টেশন, ফাঁড়ি ও ক্যাম্পের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে। জেলে ও বনজীবীসহ পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রায় চলে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জলযানগুলোকে নিরাপদে রাখা হয়েছে।
উপকূলীয় মৎস্য সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হানতে পারে এ আশঙ্কায় সুন্দরবন থেকে হাজার হাজার মাছ ধরা ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে উপকূলের খুলনা, মংলা, কয়রা, দাকোপ, শরণখোলা, রায়েন্দা, বাগেরহাট কেবি বাজার, তাফালবাড়ি ও মোরেলগঞ্জে নোঙ্গর করেছে।
সিডর ও আইলা বিধ্বস্ত জেলা বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিলন বাংলানিউজকে জানান, ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় এমন খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। এ এলাকার সাইক্লোন সেল্টারগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মাইকিং করে সকলকে দুর্যোগ মোকাবেলায় সচেতন করা হচ্ছে।
কয়রার বেদকাশি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ মান্নান বাংলানিউজকে জানান, ইতোমধ্যে ২৪টি মসজিদ থেকে মাইকিং করে উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। দুর্যোগকালীন সাইক্লোন সেন্টার ও ইউনিয়ন পরিষদ প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে।
দাকোপ উপজেলার সুতরখালী ইউপি চেয়ারম্যান জিএম আশরাফ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় মহাসেন সম্পর্কে সবাইকে অবহিত করা হয়েছে।
দিনাজপুরে এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে হত্যা
দিনাজপুরের সদর উপজেলার পল্লীতে রত্না রায় (১৮) নামে এক এইচএসসি
পরীক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দুইজনকে আটক
করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার সকালে তাকে হত্যা করা হয়। রত্না সদর উপজেলার পূর্ব পারগাঁও গ্রামের রঞ্জিত রায়ের মেয়ে ও দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে রত্নাকে কে বা কারা শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। সকালে বাড়ির পাশ থেকে গলায় রশি পেঁচানো লাশ দেখে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়।
পরে পুলিশ খবর পেয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। পুলিশ ধারণা করছে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বাংলানিউজকে জানান, লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মঙ্গলবার সকালে তাকে হত্যা করা হয়। রত্না সদর উপজেলার পূর্ব পারগাঁও গ্রামের রঞ্জিত রায়ের মেয়ে ও দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে রত্নাকে কে বা কারা শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। সকালে বাড়ির পাশ থেকে গলায় রশি পেঁচানো লাশ দেখে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়।
পরে পুলিশ খবর পেয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। পুলিশ ধারণা করছে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বাংলানিউজকে জানান, লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
প্রেমিকের সঙ্গে কলহ: যশোরে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা
যশোরে প্রেমিকের সঙ্গে কলহের জের ধরে জেসমিন সুলতানা (২৫) নামে এক কলেজছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে শহরের স্টেডিয়ামপাড়ার তারা ছাত্রীনিবাসের একটি কক্ষ থেকে পুলিশ ওই ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে।
জেসমিন সুলতানা সরকারি এমএম কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী ও সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামের আতাউর রহমানের মেয়ে।
ছাত্রীনিবাসের শিক্ষার্থীরা বাংলানিউজকে জানান, জেসমিনের ঘরের অন্য সদস্যরা বাড়িতে থাকায় সোমবার রাতে একাই ওই ঘরে ছিল। রাতের পর থেকে তার ঘরের দরজা বন্ধ ছিল। মঙ্গলবার সকালে কাজের বুয়া খাবার দিতে গিয়ে ওই ঘর বন্ধ পান। এরপর পাশের ঘরে খাবার রেখে যান। পরে দুপুরের রান্না করতে এসেও তিনি ঘর বন্ধ দেখেন।
এ সময় ঘরের জানালা দিয়ে দেখা যায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে লাশ ঝুলছে। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে জেসমিনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক শেখ বাংলানিউজকে জানান, মেয়েটির ঘর থেকে একটি ভাঙা মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ডায়েরিতে প্রেমের সম্পর্কের কথা লেখা রয়েছে।
এ কারণে প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে কলহের জের ধরে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার দুপুরে শহরের স্টেডিয়ামপাড়ার তারা ছাত্রীনিবাসের একটি কক্ষ থেকে পুলিশ ওই ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে।
জেসমিন সুলতানা সরকারি এমএম কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী ও সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামের আতাউর রহমানের মেয়ে।
ছাত্রীনিবাসের শিক্ষার্থীরা বাংলানিউজকে জানান, জেসমিনের ঘরের অন্য সদস্যরা বাড়িতে থাকায় সোমবার রাতে একাই ওই ঘরে ছিল। রাতের পর থেকে তার ঘরের দরজা বন্ধ ছিল। মঙ্গলবার সকালে কাজের বুয়া খাবার দিতে গিয়ে ওই ঘর বন্ধ পান। এরপর পাশের ঘরে খাবার রেখে যান। পরে দুপুরের রান্না করতে এসেও তিনি ঘর বন্ধ দেখেন।
এ সময় ঘরের জানালা দিয়ে দেখা যায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে লাশ ঝুলছে। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে জেসমিনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক শেখ বাংলানিউজকে জানান, মেয়েটির ঘর থেকে একটি ভাঙা মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ডায়েরিতে প্রেমের সম্পর্কের কথা লেখা রয়েছে।
এ কারণে প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে কলহের জের ধরে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মুন্না ভাই এর সময় শেষ!
বুধবার-ই মুক্ত পরিবেশে জীবন-যাপন সঞ্জয় দত্তের শেষ দিন। ১৬ মের মধ্যে সাড়ে
তিন বছরের জন্য শ্রীঘরে তাকে ঢুকতেই হচ্ছে। মঙ্গলবার আত্মসমর্পণের সময়
বৃদ্ধির সর্বশেষ আবেদনও খারিজ করে দিয়েছেন ভারতীয় সুপ্রীম কোর্ট।
সঞ্জয়ের চলতি অভিনীত দুটি অসম্পূর্ণ ছবির এক প্রযোজক আদালতে আবেদনটি দায়ের করেছিলেন। এছাড়াও আরো পাঁচটি ছবি রয়ে গেছে যেগুলোতে এখনো সঞ্জয়ের অংশের শুটিং বাকি।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরন মামলায় অভিযুক্ত আসামী সঞ্জয়কে ভারতীয় আদালত ৫ বছরের সাজা দেন।
মুন্না ভাই খ্যাত এ অভিনেতা সুপ্রীমকোর্টে রায় পুনর্বিবেচনার আপিল করলে ১০ মে শুক্রবার তা নাকচ হয়ে যায়। আগামী ১৬ মে’র মধ্যে আতœসমর্পনের নির্দেশ দেন আদালত।
আগ্নেয়াস্ত্র রাখার দায়ে এর আগে নি¤œ আদালত তাকে ৫ বছরের কারাদন্ড দিলেও তিনি ইতোমধ্যে আঠারো মাস জেলে কাটানোয় তাকে সাড়ে তিন বছর কারা ভোগ করতে হবে।
উল্লেখ্য,১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণে ২৫৭ জন নিহত এবং ৭১৩ জন আহত হয়েছিলেন।
সঞ্জয়ের চলতি অভিনীত দুটি অসম্পূর্ণ ছবির এক প্রযোজক আদালতে আবেদনটি দায়ের করেছিলেন। এছাড়াও আরো পাঁচটি ছবি রয়ে গেছে যেগুলোতে এখনো সঞ্জয়ের অংশের শুটিং বাকি।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরন মামলায় অভিযুক্ত আসামী সঞ্জয়কে ভারতীয় আদালত ৫ বছরের সাজা দেন।
মুন্না ভাই খ্যাত এ অভিনেতা সুপ্রীমকোর্টে রায় পুনর্বিবেচনার আপিল করলে ১০ মে শুক্রবার তা নাকচ হয়ে যায়। আগামী ১৬ মে’র মধ্যে আতœসমর্পনের নির্দেশ দেন আদালত।
আগ্নেয়াস্ত্র রাখার দায়ে এর আগে নি¤œ আদালত তাকে ৫ বছরের কারাদন্ড দিলেও তিনি ইতোমধ্যে আঠারো মাস জেলে কাটানোয় তাকে সাড়ে তিন বছর কারা ভোগ করতে হবে।
উল্লেখ্য,১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণে ২৫৭ জন নিহত এবং ৭১৩ জন আহত হয়েছিলেন।
Airbus rolls out new A350 XWB
Airbus has showed off its new A350 XWB, rolling out its first flyable plane on Monday fresh from the paintshop in company livery.
The aircraft is the first
in a family of super efficient passenger planes Airbus designed to go
head-to-head against rival Boeing's 787 Dreamliner and 777s.
"XWB" means "extra wide
body." There are three members in the A350 family: the A350-800, the
A350-900 and the A350-1000, which seat 270, 314 and 350 passengers
respectively, in three-class seating.
The largest of the three
lightweight carbon-composite aircraft, the A350-1000, is 73.88 meters
long and has a range of approximately 8,400 nautical miles, or 15,600
kilometers. The catalog price is US$320.6 million. As of March 31, there
were 110 orders for the A350-1000 among a total of 616 orders from 34
customers. Most orders, 414, have been for the A350-900.
The plane unveiled on
Monday at Airbus HQ in Toulouse, France is the latest milestone in what
has been a turbulent production history for the A350.
Critics have said the A350 program -- first launched in 2007 -- was a poorly-designed, hasty response to Boeing's 787.
Dreamliner battery fix: Behind the scenes
"The company, which was
hip-deep in sorting out A380 development, simply hadn't foreseen the
huge pent-up demand for a more efficient 250-seat airliner, and tried to
take the easy way out by offering a re-engined version of its A330,"
aviation journalist David Kaminski-Morrow, air transport editor of Flightglobal.com, told CNN in an earlier report.
Airbus reworked the design, configurations and technology to increase the plane's range and efficiency.
The unveiled plane, which Airbus have tagged "MSN001," will undergo final tests before its maiden flight expected in June.
Airbus said it took less
than a week to complete the aircraft painting. Last month, engines were
installed, ground vibration tests and flight test instrumentation
verification were completed.
Labels:
BD TOP NEWS,
সারা বিশ্ব
Subscribe to:
Posts (Atom)