Sunday, April 10, 2011

My Computer চালু করুন অনেক দ্রুত

আমরা অনেকেই মাই কম্পিউটার খুলতে গিয়ে বিরক্ত হয়ে পড়ি কেননা মাঝে মাঝে দেখা যায় মাই কম্পিউটার চালু হতে অনেক সময় নেয়। যাদের কম্পিউটারে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তারা নিম্নোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন এতে করে আপনার সমস্যার সমাধান হতে পারে। প্রথমত, Start Menu -> Run regedit লিখে এন্টার দিন। রেজিষ্ট্রি এডিটর চালু হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে যান HKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –> Microsoft –> Windows –> Current Version –> Explorer –> RemoteComputer –> এখানে আসার পর namespace এর {D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF} key টি মুছে দিন। দ্বিতীয়ত, My Computer –> Tools –> Folder Options –> View তে ক্লিক করুন। এরপর Automatically search for network files and folders এর সামনে চেক বক্সে একটি ক্লিক করা থাকে এটি তুলে দিন। উক্ত কাজ দুটি করার পর পিসি রিস্টার্ট দিন। দেখুন দ্রুত ওপেন হচ্ছে মাই কম্পিউটার

ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেভাবে সাইবারক্রাইম ঘটে

ভাইরাস :
কমপিউটার ব্যবহারকারীদের বড় আতঙ্কের নাম ভাইরাস এটি মূলত একটি প্রোগ্রাম, যা অদৃশ্য থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমপিউটার থেকে কমপিউটারে ডাটা মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে। ভাইরাস মূলত ইন্টারনেট, পনড্রাইভ, ফ্লপি বা এক্সটারনাল ডিভাইস থেকে আক্রন্ত হয়। ভাইরাস রুখতে হলে অবশ্যই এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে।
ওয়ার্ম :
ওয়ার্ম এবং ভাইরাস প্রায় একই ধরনের, তবে ভাইরাস থেকেও এটি ভয়াবহ। লোকাল বা ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক থেকে এটি দ্রুতগতিতে পিসিতে আক্রমণ করে ফাইল পাচার বা গায়েব করে দেয়। ওয়ার্ম ঠেকানোর একমাত্র উপায় হলো ফায়ার ওয়াল ব্যবহার।
স্পাইওয়্যার :
কমপিউটার-ক্রাইম আরেক আতঙ্ক হচ্ছে স্পাইওয়্যার। এর প্রধান ৎস ভুয়া ওয়েবসাইট। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যেসব ওয়েবসাইট ব্রাউজ করি, ঠিক একই ধরনের ওয়েবের টুল ব্রাউজারে এসে কড়1 নাড়বে। আর ভুল করে একবার ব্রাউজ করলেই প্রয়োজনীয় সব ডাটা, যেমন- ব্যাংকের গোপন কোড, বিভিন্ন পাসওয়ার্ড, মেইল অ্যাড্রেস ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে সর্বনাশ ঘটাবে।
ফিশিং :
ফিশিং হচ্ছে হ্যাকারদের নতুন কুটচাল। ইউজারদের বোকা বানিয়ে তথ্য সংগ্রহ কিংবা অর্থ সংগ্রহই এদের মূল উদ্দেশ্য। সাধারণত কোনো গুরুত্বপূর্ণ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটি হুবহু নকল করে মেইলে পাঠিয়ে দিয়ে ব্রাউজ করার অনুরোধ করবে। সম্প্রতি বাংলাদেশী ইন্টারনেট ইউজাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিভি প্রোগ্রামের হুবহু কিছু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে ওয়েবপেজগুলো পুরোপুরি ভুয়া। সাধারণত পুরনো ব্যবহারকারীরাই ফিশিং রুখতে পারে।
পর্নোসাইট :
সাইবারক্রাইম বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সাইবারক্রাইম সংঘটিত হয় পর্নোসাইট বা পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে। আর পর্নোসাইট সবচেয়ে বেশি তৈরি হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ২০১১ সালের প্রকাশিত ২০১০ সালের নর্টন সাইবারক্রাইম রিপোর্টে দেখা যায় দুই-তৃতীয়াংশ অ্যাডাল্ট ওয়েব ব্যবহারকারীরা নানাভাবে সাইবারক্রাইমের সাথে জড়িত।

উপরোল্লিখিত আতঙ্ক ছাড়াও রুট কীট, ট্রোজান, ফার্মিং ফেইক আইডি, অনলাইনে মাদক/জুয়া, নেশাপণ্য বিক্রি, ফ্রড -মেইল, প্রতারণাপূর্ণ অনলাইনে ভুয়া ডিগ্রি দেয়া ইত্যাদি ক্রাইমের আওতার পড়ে। উল্লিখিত ক্রাইমগুলো বিশ্বব্যাপী হয়ে থাকে

মল্লিকার চ্যালেঞ্জ

গত বছর মুনি্ন বাদনাম হুয়ি ও শিলা কি জাওয়ানি গানটির মাধ্যমে আইটেম গার্ল হিসেবে খ্যাতির শীর্ষে পেঁৗছে যান মালাইকা ও ক্যাটরিনা। এ ধারাবাহিকতায় যোগ দিতে যাচ্ছেন বলিউডের অন্যতম আবেদনময়ী অভিনেত্রী মলি্লকা শেরাওয়াত। সম্প্রতি একটি ছবির গানে আইটেম গার্ল হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে মলি্লকা বলেছেন, কাজটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। গানটি মুনি্ন ও শিলাকেও ছাড়িয়ে যাবে। ভেঙে ফেলবে তাদের সব রেকর্ড।

সাইবারক্রাইমের বিভাজন

সাইবারক্রাইমের অনেক বিভাজন রয়েছে। মূলত চার ভাগে এই ক্রাইমকে বিভাজন করা হয়ে থাকে।
০১. ব্যক্তির বিরুদ্ধে :
এসব ক্রাইমের মধ্যে সাধারণত স্প্যামিং, ভাইরাস স্প্রেডিং, শিশু পর্নোগ্রাফি, যৌন নিপীড়ন, আপত্তিকর ছবি/ইমেজ পোস্ট, ব্ল্যাক মেইল ইত্যাদি।
০২. প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সাইবারক্রাইম:
এসব সাইবারক্রাইম সাধারণত কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, সম্মিলিত সম্পদের বিরুদ্ধে হতে পারে, যেমন- ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, অন্যান্য ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি।
০৩. সরকার বা দেশের বিরুদ্ধে:
কোনো দেশের সার্বভৌমত্ব বা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে সাধারণত ধরনের সাইবারক্রাইম হয়ে থাকে। যেমন- উইকিলিকসে ফাঁস করা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন তথ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। যুক্তরাষ্ট্রের মতে এটা সাইবারক্রাইম।
০৪. সমাজের বিরুদ্ধে সাইবারক্রাইম :
সমাজের ওপর নেতিবাচক বিধিপত্র/আর্টিকেল পাচার বা চুরি, গোপন ক্যামেরায় তোলা ছবি, অনলাইনে জুয়া নেশাপণ্য বিক্রি, ব্যাংকিং সফটওয়্যার হ্যাকিং বা ক্র্যাকিং ইত্যাদি।
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠতে পারে, সাইবার - ক্রিমিনালরা কেনো এত দ্রুত বিস্তার লাভ করছে ভার্চুয়াল জগতে? কারণ, বর্তমানে সাইবারবিশ্বে প্রবেশ করা খুবই সহজ। ধরা পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। অন্যদিকে প্রচলিত অপরাধের ঝুঁকি বেশি। আবার যারা হ্যাকার কিংবা ক্র্যাকার, তারা বিশেষ ধরনের জটিল কমপিউটিং প্রোগ্রাম কিংবা কোড আয়ত্ত করে থাকে, যাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। সাধারণ প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীরা শুধু প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং চালয়ে থাকে, যা খুবই সীমিত। আবার সাধারণ ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা জ্ঞানের দুর্বলতা বা প্রাথমিক মৌলিক তথ্য দুর্বল হওয়ার ফলেও সাইবারক্রাইম বিস্তার লাভ করছে। যেমন- ব্যক্তিগত মেইলের পাসওয়ার্ডটি নামের অক্ষর দিয়ে তৈরি করলে, মেইলটি যেকেউ ঘাঁটাঘাঁটি করে খুলতে পারবে। অনেক সময় দেখা যায়, সংরক্ষিত ডাটা হারিয়ে গেলে পূর্বের ডাটা রিকভার না করেই ব্যবহারকারীরা বিকল্প পথ খুঁজে নেয়। ফলে আগের ডাটা থেকে অপরাধীদের অপরাধ করতে উৎসাহ যোগায়। মুক্ত সফটওয়্যার যেমন তথ্যপ্রযুক্তিকে সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, তেমনি কিছু অপরাধী এটিকে সাইবারক্রাইমে ব্যবহার করছে

দাউদ ইব্রাহীমের প্রেমিকা

করিনা কাপুরকে ঝরনার তলায় দাঁড়িয়ে 'রাম তেরি গঙ্গা মইলি' গান গাইতে দেখা যেতে পারে। অবাক হওয়ার কিছু নেই। শোনা যাচ্ছে, একতা কাপুর 'ওয়ান্স আপন এ টাইম ইন মুম্বই'র সিক্যুয়্যেলে দাউদ ইব্রাহীমের প্রেমিকা হিসেবে মন্দাকিনীর চরিত্র অফার করেছেন কারিনাকে। কারিনাও মৌখিকভাবে 'হ্যাঁ' বলেছেন। অক্ষয় কুমার দাউদের চরিত্রে অভিনয় করবেন ঠিক হয়ে গেছে। পরিচালনা করছেন মিলন লুথারিয়া।

Saturday, April 9, 2011

সাক্ষাৎকার (জোর করে প্রেম হয় না)

নার্গিস আলমগীর
 প্রবাসফেরত, ডুয়েল সিটিজেন, কবি-গীতিকার নার্গিস আলমগীর দেশেই বাকি জীবনটা কাটাতে চান। স্বদেশে থেকেই চালাতে চান তার সৃষ্টিকর্ম। প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে আজ তার সাক্ষাৎকার।

আপনার গান, কবিতা, গীতিকাব্যের মধ্যে ধর্ম, সাধনা, আধ্যাতিকতার প্রভাব বেশি কেন? এর রহস্য কি?

এটি আসলে আমার জন্মগত বিষয়। ছোটবেলা থেকেই ধর্ম, সৃষ্টি, স্রষ্টা, প্রকৃতি আমাকে বেশি ভাবিয়েছে। এখনো ভাবায়। এ কারণেই আমার লেখালেখিতে এ ভাবনার প্রভাব বেশি।

সুদূর আমেরিকায় দীর্ঘদিন পাশ্চাত্য জীবনযাপনেও কিভাবে এ ভাব ও চিন্তা ধরে রেখেছিলেন?

ব্যাপারটি আসলে একেবারেই মানসিক। দেশ-প্রবাসের দূরত্ব এ ভাবনাকে বদলাতে পারে না। আমেরিকায়ও আমি বাংলাদেশকে খুঁজেছি। ফ্লোরিডার বোকারটনেও আমি দেখেছি নবাবগঞ্জের বারুয়াখালীকে। সেখানে গল্প, কবিতা, গান ইত্যাদি সৃষ্টিশীলতায় আমার এ জীবন ও প্রকৃতিবাদী ভাব- ধারণা কোনো অসুবিধা হয়নি। এতে প্রবাসীদের সহায়তা ও সমর্থন পেয়েছি। বিভিন্ন উপলক্ষে ও উৎসবে সেখানে বাঙালি সাহিত্য-সংস্কৃতিচর্চায় আমার কোনো সমস্যা হয়নি। আমেরিকানসহ অন্য বিদেশিরাও আমাদের বাঙালি সাহিত্য-সংস্কৃতিচর্চায় বিমোহিত হয়েছেন।

বিভিন্ন গান ও কবিতায় আপনি প্রেম-ভালোবাসাকে অতিমাত্রায় আধ্যাতিকতা ও ভাববাদী বিষয় হিসেবে তুলে ধরছেন। এর কারণ কি?

এর কারণও ভাবনায় আমার নিজস্বতা। স্রষ্টা, স্রষ্টার সৃষ্টি ও প্রকৃতির প্রতি বেশি শরণাপন্ন হওয়ায় এমনটি হচ্ছে। স্রষ্টা এবং প্রকৃতির কাছে আমাদের ফিরে যেতেই হবে। এর বাইরে আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই। আমার উপলব্ধি হচ্ছে প্রেম-ভালোবাসায় জোরাজুরি চলে না। জোর করে প্রেম হয় না। তা ভেতর থেকে আসতে হয়। এর মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরতা, বিশ্বস্ততা এবং সর্বোপরি ঐশ্বরিক টান থাকতে হয়। এর নামই প্রেম।

এখন কি নিয়ে ব্যস্ত?

কবিতা ও গান লিখছি। একটি নাটকের গল্প ও সংলাপেও সময় দিচ্ছি। আর বাংলা নববর্ষে 'নোলক-মুহিনের মিক্সড 'শূন্য হয়ে পুণ্য', মনি জামানের 'কুড়ি টাকা' এবং জীবকের 'আরো আছে গান' অ্যালবামের একসঙ্গে প্রকাশনা উৎসব হবে। এ নিয়ে একটু ব্যস্ত আছি। আর বারী সিদ্দিকীর মিক্সড অ্যালবাম 'সুরের মূর্ছনা'র প্রস্তুতিও চলছে।

এর আগের অ্যালবামগুলোর কি অবস্থা? শ্রোতাদের রেসপন্স কেমন?

বারী সিদ্দিকীর 'মানব প্রেম' ও নোলকের 'আনন্দ দিন'-এ ভালো রেসপন্স পেয়েছি। মুহিন-নাজুর মিক্সড 'ছুঁই তোমাকে'ও বেশ ভালো হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই চমৎকার গায়।

শিল্পী নির্বাচনে আপনি নতুনদের বেশি প্রায়োরিটি দেন কেন?

নতুন হলেও এরা গায় ভালো। চেষ্টা করে আরও ভালো করতে। তাদের এই চেষ্টা ও উদ্যমকে কাজে লাগানো উচিত। এ জন্য তাদের ইন্সপায়ার করতে আমার বেশ ভালো লাগে।

পুরনোদের ব্যাপারে কি আপনার কোনো অনীহা আছে? বারী সিদ্দিকী ছাড়া পুরনো কাউকে তো আপনার কাজের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে না।

এ অভিযোগ একটুও সত্যি নয়। পুরনোরা তো এমনিতেই প্রতিষ্ঠিত। তাদের নাম, যশ, খ্যাতি সবই আছে। নতুনদের একটু সেই সুযোগ দেওয়া উচিত। আর বারী সিদ্দিকীর ব্যাপারে আমার ভাবনা ও মূল্যায়ন একটু অন্যরকম। কারণ আমার লেখা কিছু গানের ভাব ও বাণী তার কণ্ঠে বেশি মানানসই হয়।

আমাদের কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ আপনার রান্নাবান্নার কথা লিখেছেন তার 'কাঠপেন্সিলে'। সেখানে তিনি এনেছেন আপনার 'ডিজিটাল জাউ'-এর কথা। ডিজিটাল জাউ আসলে কি?

হুমায়ূন ভাই চমৎকার মানুষ। তিনি শুধু লেখক, সাহিত্যিকই নন, একজন ভাবুকও। আমি পাটশাক দিয়ে একটি ভেষজ রেসিপি করেছিলাম। তা তিনি তার কলমের তুলিতে এমনভাবে তুলে ধরেছেন যে, আমি বিস্মিত হয়েছি। মনে মনে একটু লজ্জাও পেয়েছি।

ছিনতাইকারীর কবলে অরুনা

অভিনেত্রী ও নির্মাতা অরুণা বিশ্বাস ছিনতাইকারীর কবলে পড়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি ছোটভাই পরিচালক মিঠু বিশ্বাসের ধানমণ্ডির বাসা থেকে নিজের বাসায় ফেরার সময় একটি প্রাইভেট কার তার পথ রোধ করে। ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে তার দুটি মোবাইল সেট, হীরার আংটি, অলঙ্কার, নগদ টাকা নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে তিনি ধানমণ্ডি থানায় একটি মামলা করেছেন। অরুণা বিশ্বাস বলেন, ছিনতাইয়ের পরের দিন আমার নতুন ধারাবাহিক নাটক 'লড়াই'র শুটিং ছিল মানিকগঞ্জে। তাই আগের দিন শুটিং নিয়ে আলোচনা করতে মিঠুর বাসায় গিয়েছিলাম।

অসিনকে সালমানের চুমু!



বলিউড অভিনেতা সালমান খান ছবিতে নায়িকার সঙ্গে চুমু খাওয়ার দৃশ্যে অভিনয়ে যথেষ্ট অনাগ্রহী। এবার সেই অনাগ্রহের অবসান হতে যাচ্ছে। পরিচালক ও নায়িকার অনুরোধে তিনি এবার চুমু খাওয়ার দৃশ্যে অভিনয় করবেন। আনিস বাজমি পরিচালিত ছবিটির নাম 'রেডি'। নির্মাতা অসিনকে চুমু খাওয়ার প্রস্তাব করলে সালমান সঙ্গে সঙ্গেই তা প্রত্যাখ্যান করেন। এরপর তিনি দীর্ঘদিন ধরে সালমানকে এতে রাজি করানোর চেষ্টায় ছিলেন। শেষে পরিচালক এবং নায়িকার প্রচেষ্টায় সেটা সফল হয়েছে। পরিচালক ও নায়িকা সালমানকে বলেন, ছবির গল্পের প্রয়োজনে আসলে এ ধরনের দৃশ্য সংযোজন করতে হচ্ছে। সালমানও শেষ পর্যন্ত তাতে রাজি হন।

সালমান এ ধরনের দৃশ্যে অভিনয় করতে রাজি হয়েছেন, এটি অনেকে এখনো বিশ্বাস করতে পারছেন না।

আবারও হৃদয় খান



হৃদয় খানের জিঙ্গেল করা 'আমার রবি' বিজ্ঞাপনটি এখন প্রচার হচ্ছে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। বিজ্ঞাপনটি নির্মাণ করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। এরই মাঝে বিজ্ঞাপনটি দর্শকের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলেছে। সেই সঙ্গে হৃদয়ের জিঙ্গেলটিও। ফারুকী এবং হৃদয়_ দুজনেই প্রসংশা কুড়াচ্ছেন বিভিন্ন মহল থেকে। প্রথমবারের মতো কোনো মুঠোফোন কোম্পানির বিজ্ঞাপনের জন্য জিঙ্গেল তৈরি করে তাক লাগিয়ে দেন হৃদয়। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই হৃদয় খান আবারও মুঠোফোনের জিজ্ঞেল তৈরি করছেন। এবারও নির্মাতা সেই মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। এবার তাদের বিজ্ঞাপন বাংলালিংকের জন্য। জানা গেছে, দেড় মিনিট দৈর্ঘ্যের এ বিজ্ঞাপনের জিঙ্গেলটি সাজানো হয়েছে শুধু সংলাপ দিয়ে। এরই মাঝে জিঙ্গেলটির কাজ শেষ হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হৃদয় খান বলেন,'সরয়ার ভাইয়ের কাজে বাড়তি মজা আছে। আছে আনন্দ। রবির কাজটি করে প্রচুর সাড়া পেয়েছি। সেই ধারাবাহিকতায়ই এ কাজটি করছি। আশা রাখি, এটিও সবাই পছন্দ করবে।' মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, 'এখনই কিছু বলবো না। শুধু জেনে রাখেন, চমক আছে; চমক।

রাখী সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে এফআইআর

জয়পুরের স্থানীয় আদালত পুলিশকে বলিউড আইটেম গার্ল রাখী সাওয়ান্তসহ মোট আটজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন। জানা গেছে, এক ব্যক্তিকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে এই এফআইআর দায়ের করতে বলা হয়েছে। 'রাখি কা স্বয়ম্বর' টিভি শো'য়ের চিত্রনাট্য রচয়িতা হিসেবে নিজেকে দাবি করায় গৌরব তিওয়ারি নামের এক ব্যক্তিকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছেন রাখী, রাহুল মহাজনসহ আরও ছয় ব্যক্তি। আর সে কারণেই তাদের বিরুদ্ধে এই এফআইআর দায়েরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গৌরব বলেছেন, প্রকৃত লেখক আমি নিজে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করেই চিত্রনাট্য ব্যবহার করেছে।