স্পেসএক্স নামের যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রাইভেট স্পেস ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি ২০১৩ সালে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী রকেটটি উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে। জানা গেছে, ফ্যালকন ৯- হেভি নামের এ রকেট ব্যবহার করে মহাকাশ স্টেশনে রোবোটিক কার্গো পাঠানো যাবে। খবর বিবিসি অনলাইনের। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, নতুন এ রকেটটি ৫৩ টনেরও বেশি লোড নিতে পারবে যা যে কোনো মহাকাশযানের অন্তত দ্বিগুণ। স্পেসএক্স সিইও এলন মাস্ক জানিয়েছেন, রকেটটি মহাশূন্যে মানুষ পাঠানোর মতো উপযোগী করেই যথেষ্ট নিরাপদভাবে নির্মিত। এমনকি নাসার হিউম্যান রেটিং-স্ট্যান্ডার্ড মেনেই নকশা করা। এলন মাস্ক আরও জানিয়েছেন, ৭০ মিটার লম্বা এ রকেটটি আরও উচ্চাকাক্সক্ষী মিশন নিয়ে স্পেস স্টেশনে যেতে পারবে।
Friday, April 8, 2011
দুই কিশোরীর অজানায় অভিযান!
পঞ্চম শ্রেণী পড়ুয়া দুই বান্ধবী শখ করে ট্রেনে উঠেছিলো বগুড়া স্টেশন থেকে। লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনে চড়ে তারা চলে আসে লালমনিরহাট স্টেশনে। লালমনিরহাট থেকে ট্রেন আর না ছাড়ায় তারা স্টেশনে নেমে পড়ে। কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে প্ল্যাটফরমে। তারপর সেখান থেকে বেরিয়ে এদিক ওদিক ঘুরতে ঘুরতে যায় লালমনিরহাট শহরের শাহজাহান কলোনীতে। তাদের গতিবিধি লক্ষ্য করে সন্দেহ হওয়ায় এক ব্যক্তি বিষয়টি পুলিশকে জানায়। পুলিশ তাদের নিয়ে যায় থানায়। থানায় তারা পুলিশকে জানায়, দুজন স্কুল পালিয়ে শখ করে ট্রেনে উঠেছিলো। তাদের বাড়ি বগুড়ায়। তারা দুজনেই বগুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী। লালমনিরহাট সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুস সোবহান জানান, গতকাল সকালে লালমনিরহাট শহরের শাহজাহান কলোনী থেকে শিশু দুটিকে উদ্ধার করা হয়। এদের একজনের নাম সাজিদা ইসলাম মীম (১১)। সে বগুড়ার উত্তর শেওলা পাড়ার সফিকুল ইসলামের মেয়ে। অন্যজন মোহসিনা মুস্তাদী তিথী (১০)। সে বগুড়ার বিদ্যানন্দ পাড়ার আবু নোমানের মেয়ে। এসআই আব্দুস সোবহান জানান, মেয়ে দুটি বুধবার স্কুল থেকে পালিয়ে বগুড়া রেলষ্টেশনে আসে। তারা ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা লালমনিরহাটগামী আন্তঃনগর ট্রেন লালমনি এক্সপ্রেসে উঠে পড়ে। ট্রেনটি বগুড়া থেকে ছেড়ে লালমনিরহাট যায়। লালমনিরহাট শেষ স্টেশন হওয়ার তারা আর যেতে না পেরে স্টেশনে নেমে পড়ে। উদ্দেশ্যবিহীনভাবে ঘুরতে ঘুরতে চলে যায় লালমনিরহাট শহরের শাহজাহান কলোনীতে। সেখানে মেয়ে দুটিকে দেখে সন্দেহ হওয়ায় এক ব্যক্তি বিষয়টি সদর থানাকে অবহিত করেন। মীমের পিতা সফিকুল ইসলাম জানান, বুধবার স্কুল ছুটির পর থেকে তাদের না পেয়ে সারা রাত নিকটাত্মীয়সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করা হয়েছে। কিন্তু না পেয়ে তারা যারপর নাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। মেয়েকে ফিরে পেয়ে তারা হাফ ছেড়ে বাঁচলেন।
পুরনো টিভির সন্ধান
বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো টেলিভিশন সেটের সন্ধান মিলেছে ব্রিটেনে। সম্প্রতি এটি নিলামে তোলা হয়েছে। দাম হাঁকা হয়েছে পাঁচ হাজার পাউন্ড। দাম শুনে আঁতকে উঠলেও এটা একেবারেই বিরল একটি ঘটনা যে, এর পেছনে আছে ৭৫ বছরের টিভি সম্প্রচারের ইতিহাস। খবর, টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
সবচেয়ে বিস্ময়ের ব্যাপার হলো এটি এখনো যথেষ্ট সচল। মার্কনি টাইপ-৭০২ মডেলের এ টিভি সেটটি তৈরি হয়েছে ১৯৩৬ সালে। ব্রিটেনে প্রথম টিভি সম্প্রচার শুরুর মাত্র তিন সপ্তাহ পর ১০০ পাউন্ডে টিভিটি কেনা হয়। পুরনো ওই সেটটি টিভি সম্প্রচার ইতিহাসের প্রথম যুগ থেকেই নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে। এত বছরের ব্যবহারে মাত্র ৩০ শতাংশ যন্ত্রপাতি বদল করতে হয়েছে এটার। ৭৫ বছরের পুরনো ১২ ইঞ্চি পর্দার টিভি সেটটি কাঠের বাক্সের মধ্যে বসানো। আধুনিক টিভির মতো পর্দায় এর ছবি তৈরি হয় না। ছবি আয়নায় প্রতিফলিত হয়ে দর্শকদের চোখে এসে পড়ে। টিভিটির বর্তমান মালিক ব্রিটেনের ডালউইচের বাসিন্দা জি বি ডেভিস। তার এলাকায় বৈদ্যুতিক বিভ্রাটের কারণে ১০ বছর সম্প্রচার বন্ধ থাকায় তিনি এটা নিলামে উঠিয়েছেন।
সবচেয়ে বিস্ময়ের ব্যাপার হলো এটি এখনো যথেষ্ট সচল। মার্কনি টাইপ-৭০২ মডেলের এ টিভি সেটটি তৈরি হয়েছে ১৯৩৬ সালে। ব্রিটেনে প্রথম টিভি সম্প্রচার শুরুর মাত্র তিন সপ্তাহ পর ১০০ পাউন্ডে টিভিটি কেনা হয়। পুরনো ওই সেটটি টিভি সম্প্রচার ইতিহাসের প্রথম যুগ থেকেই নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে। এত বছরের ব্যবহারে মাত্র ৩০ শতাংশ যন্ত্রপাতি বদল করতে হয়েছে এটার। ৭৫ বছরের পুরনো ১২ ইঞ্চি পর্দার টিভি সেটটি কাঠের বাক্সের মধ্যে বসানো। আধুনিক টিভির মতো পর্দায় এর ছবি তৈরি হয় না। ছবি আয়নায় প্রতিফলিত হয়ে দর্শকদের চোখে এসে পড়ে। টিভিটির বর্তমান মালিক ব্রিটেনের ডালউইচের বাসিন্দা জি বি ডেভিস। তার এলাকায় বৈদ্যুতিক বিভ্রাটের কারণে ১০ বছর সম্প্রচার বন্ধ থাকায় তিনি এটা নিলামে উঠিয়েছেন।
ইলিশে আগুন
পহেলা বৈশাখ সামনে রেখে রাজধানীর বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে জাটকা ও মা-ইলিশ। আর ক'দিন পরই বাংলা বর্ষবরণে পান্তা-ইলিশের জন্য চলছে নানা আয়োজন। নববর্ষের ভোরে পান্তাভাতের সঙ্গে ইলিশভাজা পেতে ব্যাকুল রাজধানীর মানুষ। বাঙালির এই উৎসবকে উপলক্ষ করে হঠাৎ আগুন লেগেছে ইলিশের গায়ে। একশ্রেণীর ব্যবসায়ী বর্ষবরণের আগে কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে ফায়দা লোটার পরিকল্পনা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল ঢাকার যাত্রাবাড়ী ও কারওয়ানবাজারে প্রতি মণ ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২৪-২৫ হাজার টাকায়। অথচ এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয় ১৭-১৮ হাজার টাকায়। পাশাপাশি প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে অসাধু জেলেরা পদ্মা ও মেঘনার ২০ স্পটে চালাচ্ছেন জাটকা ও মা-ইলিশ ধরার মহোৎসব। হাতেগোনা কয়েকজন আইনশৃক্সখলা বাহিনীর নাকের ডগায় এ কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
যাত্রাবাড়ী ও কারওয়ানবাজার ঘুরে মাছ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, নববর্ষের কারণে পাইকারি বাজারে সাত-আট শ টাকায় এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হলেও খুচরা বাজারে তা বেড়ে এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের আশঙ্কা পহেলা বৈশাখের আগে এক কেজি ইলিশের দাম দেড় থেকে দুই হাজার টাকা হতে পারে। কারওয়ানবাজারের ইলিশ বিক্রেতা জসিমউদ্দিন জানান, দুই দিনের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজিতে দাম ৪০০-৫০০ টাকা বেড়ে গেছে।
গতকাল ঢাকার যাত্রাবাড়ী ও কারওয়ানবাজারে প্রতি মণ ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২৪-২৫ হাজার টাকায়। অথচ এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয় ১৭-১৮ হাজার টাকায়। পাশাপাশি প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে অসাধু জেলেরা পদ্মা ও মেঘনার ২০ স্পটে চালাচ্ছেন জাটকা ও মা-ইলিশ ধরার মহোৎসব। হাতেগোনা কয়েকজন আইনশৃক্সখলা বাহিনীর নাকের ডগায় এ কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
যাত্রাবাড়ী ও কারওয়ানবাজার ঘুরে মাছ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, নববর্ষের কারণে পাইকারি বাজারে সাত-আট শ টাকায় এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হলেও খুচরা বাজারে তা বেড়ে এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের আশঙ্কা পহেলা বৈশাখের আগে এক কেজি ইলিশের দাম দেড় থেকে দুই হাজার টাকা হতে পারে। কারওয়ানবাজারের ইলিশ বিক্রেতা জসিমউদ্দিন জানান, দুই দিনের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজিতে দাম ৪০০-৫০০ টাকা বেড়ে গেছে।
ধোনির আইপিএল বীমা
আজ শুরু হচ্ছে আইপিএল টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসর। দলে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি এ আসরের জন্য মোটা টাকার বীমার কাজটিও সেরে ফেলেছেন প্রত্যেক খেলোয়াড়। এদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী দলের অধিনায়ক ধোনি। টাকার অংকে যার পরিমাণ প্রায় ৫১ কোটি। টুর্নামেন্ট চলাকালীন ধোনির কোনো দুর্ঘটনার বিপরীতে এ অর্থ প্রদান করবে সে দেশের একটি বীমা কোম্পানি।
চলচ্চিত্রের গানে ন্যান্সি
আবারও চলচ্চিত্রের টাইটেল গানে কণ্ঠ দিলেন ন্যান্সি। মোহাম্মদ আরিফুর রহমান খান মিঠু ও সালেহ আহমেদ রুবেলের পরিচালনায় 'ওয়েটিং দ্য সিনেমা'র টাইটেল গাইলেন তিনি। সিনেমাটির অডিও অ্যালবাম বাজারে আসছে শীঘ্রই। জানা যায়, আগামী ঈদেই সিনেমাটি মুক্তি পাবে। ন্যান্সি ছাড়াও এতে আরও পাঁচটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন চ্যানেল আই খুদে গানরাজের পড়শি, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের জার্সি ডিজাইনার সৌরভ, মুনিম ও পৃত্থী রাজ। 'ওয়েটিং দ্য সিনেমা'র টাইটেলসহ অন্য সব গানের কম্পোজিশন করেছেন পৃত্থী রাজ। এ সম্পর্কে ন্যান্সি বলেন, 'তারুণ্যনির্ভর এ সিনেমার গল্প শুনেই আমি কণ্ঠ দিতে রাজি হয়েছি।
পৃত্থী রাজের সঙ্গে এটি আমার প্রথম কাজ।' গানটিতে হাই মেটাল মিউজিকের সঙ্গে সফট কণ্ঠের কম্পোজিশন ভিন্নতা এনেছে।
পৃত্থী রাজের সঙ্গে এটি আমার প্রথম কাজ।' গানটিতে হাই মেটাল মিউজিকের সঙ্গে সফট কণ্ঠের কম্পোজিশন ভিন্নতা এনেছে।
দুই সুন্দরীর ভালোবাসায় ফেরা
প্রথমবারের মতো একসঙ্গে অভিনয় করছেন 'সুপার হিরো সুপার হিরোইন' বিজয়ী মিমো এবং লাক্স তারকা মৌসুমী। 'ভালোবাসায় ফেরা' নাটকে প্রথমবারের মতো দুজনই স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করছেন। সাগর জাহানের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করছেন জিয়াউদ্দিন আলম। আগামী ২০ এপ্রিল নাটকটিতে অভিনয়ের জন্য তারা একসঙ্গে রাঙ্গামাটি যাবেন। নাটকটিতে মিমো ও মৌসুমীর বিপরীতে অভিনয় করছেন যথাক্রমে আদনান ও ইরেশ যাকের। নাটকের গল্পে দেখা যাবে ইরেশ যাকের ও মিমো স্বামী-স্ত্রী। রাঙ্গামাটিতে বেড়াতে যায় তারা। সেখানে মিমোর সাথে দেখা হয় আদনানের। একসময়ে ইরেশ জানতে পারে আদনান ও মিমোর পূর্ব সম্পর্ক রয়েছে। অন্যদিকে আদনানের সঙ্গে যায় তার স্ত্রী মৌসুমী। শুরু হয় দুই পরিবারের কলহ। নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে মিমো বলেন, প্রথমবার একসঙ্গে আমি ও মৌসুমী অভিনয় করছি। নাটকে আমার এমনিতেই খুব কম অভিনয় করা হয়। তাই কাজটি ভালো হবে আশা করছি। মৌসুমী বলেন, ভালো কাজের সঙ্গে থাকার ইচ্ছাতেই আমার এই পথচলা। আশা করছি, ভালো কাজের তালিকায় এই নাটকটি উল্লেখযোগ্য একটি কাজ হবে।
তিন মিনিটে ছয় কোটি
ঘরোয়া অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন হালের বলিউড ক্রেজ দীপিকা পাডুকোন। সম্প্রতি লন্ডনে শুটিং করতে গেলে সেখানকার এক ব্যবসায়ী পরিবার এ প্রস্তাবটি রাখেন। সেই অনুষ্ঠানে 'দম মারো দম' গানের তালে দীপিকাকে মাত্র তিন মিনিট নাচার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। এর বিনিময়ে পারিশ্রমিক হিসেবে তাকে ছয় কোটি টাকা দিতে রাজি হন তারা। কিন্তু এ রকম কোনো অনুষ্ঠানে নাচবেন না বলে জানিয়ে দেন দীপিকা।
Thursday, April 7, 2011
পুলিৎজার প্রাইজ
বিভিন্ন েেক্ষত্রে অবদানের জন্য বিশ্বের সেরা পুরস্কার হচ্ছে নোবেল প্রাইজ। কিন্তু নোবেল প্রাইজে সাংবাদিকতার কোনো ক্যাটাগরি নেই। তবে বিশ্বব্যাপী এই সেক্টরেও দেওয়া হয় বেশ কিছু পুরস্কার। এইসব পুরস্কারের মধ্যে পুলিৎজার প্রাইজকে সাংবাদিকতার নোবেল বলা হয়। মার্কিন যুুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতিমান সাংবাদিক জোসেফ পুলিৎজারের (১৮৪৭-১৯১১) রেখে যাওয়া অর্থ থেকে তার নামানুসারে প্রতি বছর এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সাধারণত পুলিৎজার পুরস্কার দেওয়া হয় সাংবাদিকতা, সাহিত্য ও সংগীতে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি উপদেষ্টা বোর্ড কর্তৃক মনোনীত ব্যক্তিদের এ পুরস্কার দেয়া হয়। পুলিৎজার বিজয়ী প্রত্যেককে ১০ হাজার ডলার, একটি সম্মাননাপত্র ও একটি স্বর্ণপদক দেওয়া হয়। পুলিৎজার পুরস্কার সাংবাদিকতা শাখায় বিশেষ প্রতিবেদন, মন্তব্য প্রতিবেদন, আন্তর্জাতিক রিপোর্ট, অর্থনৈতিক রিপোর্ট, অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও সমালোচনামূলক প্রতিবেদনে দেয়া হয়। শিল্প-সাহিত্য শাখায় বায়োগ্রাফি, ননফিকশন, ফিকশন, কবিতা, নাটক ও সংগীত বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হয়। বিশ্বজুড়ে সমাদৃত এই পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রশাসকের ভূমিকা পালন করে। পুলিৎজার নামের এই হাঙ্গেরীয়-মার্কিন সাংবাদিকই পুলিৎজার পুরস্কারের প্রচলন করেছিলেন। ১৯১১ সালে মৃত্যুর সময় পুলিৎজার কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে প্রচুর পরিমাণ অর্থ রেখে গিয়েছিলেন। তাঁর অর্থের কিছু অংশ দিয়ে ১৯১২ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা স্কুল গঠিত হয়েছিল। এই অর্থের মাধ্যমে ১৯১৭ সালের ৪ জুন প্রথম পুলিৎজার পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বর্তমানে প্রতি বছরে এপ্রিল মাসে পুরস্কারটি ঘোষিত হয়।
রহস্যময় ট্যাটু
সমপ্রতি লিবিয়া থেকে আগত শরণার্থীদের দেখতে টিউনিসিয়া-লিবিয়া সীমান্ত এলাকা সফরে গিয়েছিলেন জোলি। আর এ সফরকালে সাংবাদিকদের ক্যামেরা বন্দি হলো জোলি এবং তার শরীরে আঁকা নতুন একটি ট্যাটু। নতুন ট্যাটু কেন_ এ নিয়ে হয়েছে নানা গবেষণা। গবেষকদের কাছ থেকে রহস্যের সামাধানও এসেছে। বলা হলো, হয়তো নতুন করে আরও একটি সন্তান দত্তক নিতে যাচ্ছেন জোলি। আর সেটাই প্রকাশ করেছেন তিনি ট্যাটুর মাধ্যমে। '৩৫ ডিগ্রি নর্থ'র সংকেত বলছে, নতুন সন্তানটি দত্তক নেয়া হচ্ছে আলজেরিয়া থেকে।
Subscribe to:
Posts (Atom)