Sunday, September 5, 2010

১০৬ বছরেও কুমারী!

জীবনে কোনো দিন কোনো পুরুষ তাঁকে চুমুও খেতে পারেননি। ১০৫ বছর পেরিয়ে ব্রিটিশ এই নারী গতকাল শনিবার ১০৬ বছরে পা রেখেছেন। ব্রিটেনের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য সান এ তথ্য জানিয়েছে।
ইসা ব্লাইদ নামের শতবর্ষী এই নারীর ভাইঝি শিনা ক্যাম্বেল গত শুক্রবার বলেছেন, ‘আমার জানা নেই ব্লাইদের মতো জীবনে কেউ এমনটি করেছেন। কোথাও এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে বলেও মনে হয় না। তিনি কখনোই প্রেম অনুভব করেননি। কোনো পুরুষের সংস্পর্শে আসেননি। মাঝে মধ্যে শেরি মদ খান তিনি।’ ইসা ব্লাইদ মনে করেন, অবিবাহিত থাকাই তার এই বয়সেও শক্ত-সমর্থ থাকার পেছনের কারণ
নিয়মিত গির্জায় যেতেন ইসা ব্লাইদ। গির্জায় ধর্মসংগীতে অংশ নিতেন। গলফ খেলায় ছিলেন পারঙ্গম।
১৯০৪ সালে ব্লাইদের জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্কটল্যান্ডের এডিনবরায় আছেন। হুইস্কি কোম্পানিতে ৩৫ বছর কাজ করেছেন। প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ পদে থাকায় চাকরিজীবনে খুবই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে তাঁকে।
শিনা ক্যাম্বেল বলেন, ‘এত ব্যস্ততার মধ্যেও ব্লাইদ নিজেকে সবসময় গির্জার সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতেন। গির্জার ধর্মীয়সংগীত ছিল তাঁর খুবই প্রিয়। ফুলের ক্লাবের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল বন্ধুর মতো।’ তিনি আরও বলেন, ‘জীবনে কখনো দুঃখ পেতে দেখিনি ব্লাইদকে। একজন চমৎকার মানুষ তিনি। তাঁকে দেখলে আপনার মনেই হবে না, তিনি একজন শতবর্ষী।’ টাইমস অব ইন্ডিয়া।

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদের ৩৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৩৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ৫ সেপ্টেম্বর। দিবসটি উপলক্ষে নড়াইল সদর উপজেলার নূর মোহাম্মদনগরে (সাবেক মহিষখোলা) বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরে কোরআনখানি ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
এ ছাড়া পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে যশোরের কাশিপুর গ্রামে বীরশ্রেষ্ঠর মাজারে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। বীরশ্রেষ্ঠর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও আত্মীয়স্বজন নড়াইল থেকে কাশিপুর গ্রামে মাজার জিয়ারত করতে যাবেন। সেখানেও কোরআনখানি ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
১৯৩৬ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি নূর মোহাম্মদ শেখ নড়াইল সদর উপজেলার মহিষখোলা গ্রামে (বর্তমান নূর মোহাম্মদ নগর) জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের আজকের দিনে তিনি যশোর জেলার গোয়ালহাটি গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিন সঙ্গীকে বাঁচাতে নিজের জীবন উত্সর্গ করেন।

প্রথমবারের মতো ভর্তি ফরম পাওয়া যাবে অনলাইনে

ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের (সম্মান) ভর্তি ফরম অনলাইনে পাওয়া যাবে ও অনলাইনেই জমা দেওয়া যাবে। ভর্তি ফরমের এই টাকা ৮০৬টি ডাকঘরের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ফরম পাওয়া যাবে না ও জমাও নেওয়া হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আইনুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে দ্বিতীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বছরই প্রথমবারের মতো ভর্তির জন্য অনলাইনে ফরম পাওয়া যাবে ও অনলাইনেই তা জমা দেওয়া যাবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে আমরা ডাকঘরের সঙ্গে চুক্তি করেছি, তারা ফরম বিক্রির টাকা আমাদের দিয়ে দেবে এবং শিক্ষার্থীদের একটি গোপন নম্বর দেবে। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে ছবিসহ ফরম পূরণ করবেন এবং নির্ধারিত স্থানে গোপন নম্বরটি বসাবেন। নির্ধারিত স্থানে গোপন নম্বর দিয়ে পূরণ করলেই প্রবেশপত্র পাওয়া যাবে। প্রবেশপত্রটি প্রিন্ট করে নিয়ে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে অনলাইনে ফরম পাওয়া যাবে। উপজেলা সদরের ডাকঘর ও শহরের ডাকঘরগুলোতে একটি বিষয়ের জন্য জমা দিতে হবে ৩০০ টাকা এবং একাধিক বিষয়ের জন্য দিতে হবে ৩৫০ টাকা। ডাকমাশুল দিতে হবে ২৭ টাকা। ক, খ, গ, ঘ ও ঙ ইউনিটে অভিন্নভাবে ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে। ভর্তি-সংক্রান্ত তথ্য ও নির্দেশিকা www.jkkniu.edu.bd ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

হাজারীবাগে বস্তিতে আগুন ৫০ ঘর পুড়েছে

রাজধানীর হাজারীবাগের চরগঘাটা লেনের বস্তিতে গতকাল শনিবার রাতে অগ্নিকাণ্ডে ৫০টি ঘর পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, রাত পৌনে ১০টার দিকে হাজারীবাগের চরগঘাটা লেনের বস্তির একটি ঘরে গ্যাসের চুলা থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। মুহূর্তের তা একের পর এক ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার ফল প্রকাশ

কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকুল মাদারাসিল আরাবিয়ার (বেফাক) ৩৩তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর বিভিন্ন শ্রেণীতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিন হাজার ৭৫৮ জন পরীক্ষার্থী। গড় পাসের হার ৬৫ শতাংশ। ফলাফলের সব তথ্য www.befaq-bd. com-এ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
গতকাল শনিবার বেফাকের কার্যালয়ে বোর্ডের মহাসচিব মাওলানা আবদুল জব্বারের হাতে ফলাফলের বই তুলে দেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা মুহাম্মাদ ইসমাইল।

তাপে পাকে কাঁচা পেঁপে, খেজুরে পাখির বিষ্ঠা


বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার পাশাপাশি তাপ দিয়েও কৃত্রিমভাবে পাকানো হচ্ছে অপরিপক্ব ফল। গতকাল শনিবার ভেজালবিরোধী ভ্রাম্যমাণ আদালত পুরান ঢাকার শ্যামবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকটি ফলের আড়তে এ কাজ করতে দেখেন।
আদালত কৃত্রিমভাবে পেঁপে পাকানো ও বিক্রি এবং খেজুরের মধ্যে পাখির বিষ্ঠা পাওয়া যাওয়ায় কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেন। এছাড়া একজনকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তাপ দিয়ে পাকানো পেঁপে ও পচা খেজুর আদালতের নির্দেশে নষ্ট করে ফেলা হয়।
গতকাল দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পুরান ঢাকার শ্যামবাজার লালকুঠি এলাকার পাইকারি ফলের আড়তে অভিযান চালান। আদালত একে একে মেসার্স সিটি এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স বাদশা এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স ভাই ভাই এজেন্সি ও মামুন এন্টারপ্রাইজে অভিযান চালান। প্রতিটি আড়তে কৃত্রিমভাবে পেঁপে পাকাতে দেখেন আদালত।
আড়তগুলোতে প্রতিটি পেঁপে কাগজে মুড়িয়ে স্তূপাকারে রাখা হয়। পরে মাঝখানে মাটির পাত্রে কাঠের টুকরো জ্বালিয়ে তাপ দেওয়া হয়। এতে মাত্র ২৪ ঘণ্টায় কাঁচা ও অপরিপক্ব পেঁপে পাকা রং ধারণ করে।
সিটি এন্টারপ্রাইজের মালিক খোরশেদ আলম কোনো ধরনের রাসায়নিক দেওয়ার কথা অস্বীকার করে আদালতকে বলেন, তাঁদের আড়তে পেঁপেগুলোতে তাপ দেওয়া হয় মাত্র। তিনি বলেন, পেঁপে গাছ থেকে তোলার সময় চাষি বা পাইকারেরা রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে থাকতে পারে। খোরশেদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, পেঁপে পাকা রং করাতেই তাপ দেওয়া হয়। ভালো রং ছাড়া খুচরা বিক্রেতারা তাঁদের কাছ থেকে কিনতে চান না।
মামুন এন্টারপ্রাইজের মালিক নূর ইসলাম বলেন, রোজার সময় বেশি লাভের জন্য তাঁরা কৃত্রিম উপায়ে পেঁপে পাকান।
কৃত্রিম উপায়ে পেঁপে পাকানোর অভিযোগে আদালত সিটি এন্টারপ্রাইজ ও মামুন এন্টারপ্রাইজকে দুই লাখ টাকা করে এবং বাদশা এন্টারপ্রাইজ ও ভাই ভাই এজেন্সিকে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেন। তাপ দেওয়া কাঁচা পেঁপে জব্দ করেন আদালত। পরে তা ডেমরার ডাম্পিং স্টেশনে নষ্ট করা হয়।
আদালত ওয়াইজঘাট এলাকার ফলের আড়ত মেসার্স রাসেল এন্টারপ্রাইজে অভিযান চালান। সেখানে মজুদ বিপুল পরিমাণ খেজুরের অধিকাংশ দেখা যায় পচা। এই খেজুরের মধ্যে বেশ কিছু পাখির বিষ্ঠাও পাওয়া যায়। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক জহিরুল ইসলামকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। পাখির বিষ্ঠা থাকার কথা আদালতের কাছে স্বীকার করে জহিরুল ইসলাম বলেন, ওই খেজুর মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসেছে। কীভাবে এর মধ্যে পাখির বিষ্ঠা এল তা তাঁদের জানা নেই। রাসেল এন্টারপ্রাইজ থেকে ৩০ কেজি ওজনের ৫০০ বস্তা খেজুর জব্দ করা হয় এবং তা ডাম্পিং স্টেশনে নষ্ট করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত ফরমালিন ব্যবহার করা হচ্ছে কি না তা দেখতে বাদামতলীর একটি ফলের দোকানেও ঢুকেছিলেন। তবে পরিবেশ অধিদপ্তরের দুজন কর্মকর্তা সেখানকার কিছু আঙুর ও আপেল পরীক্ষা করে ফরমালিনের অস্তিত্ব পাননি।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী ঢাকা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ আল-আমীন বলেন, বিশুদ্ধ খাদ্য অধ্যাদেশ অনুযায়ী এসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আদালতকে সহায়তা করেন বিএসটিআইয়ের তিনজন কর্মকর্তা ও র‌্যাব ১০-এর একটি দল।

মাস্টার্স ১ম পর্ব প্রাইভেট কোর্সে রেজিস্ট্রেশন তথ্য

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০০৯ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে (প্রাইভেট) রেজিস্ট্রেশনের আবেদন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
যোগ্যতা : ক) ২০০৮ সাল অথবা তার আগে ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে ২০০৯ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে (প্রাইভেট) রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার যোগ্য।খ) ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ ২০০৮ সাল অথবা তার আগে সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে ২০০৯ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার যোগ্য। তবে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে অর্জিত ফাজিল বা কামিল ডিগ্রি এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাজিল বিএ (স্পেশাল) সনদ গ্রহণযোগ্য নয়। গ) বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা উল্লিখিত যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ও বিভাগীয় প্রধানের অনুমতিক্রমে প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার যোগ্য। ঘ) উল্লিখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পূরণ এবং উত্তম আচরণের প্রত্যয়নপত্র প্রদান সাপেক্ষে কারাবন্দীরাও নিচের শর্তে উক্ত কোর্সে প্রাইভেট রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার যোগ্য। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে এ বিষয়ে অনুমতি গ্রহণ করতে হবে। অন্যান্য যাবতীয় বিধি/নিয়মাবলি বন্দীদের বেলায় অপরিবর্তিত থাকবে।
বিষয় নির্বাচন: ক) মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে (প্রাইভেট) রেজিস্ট্রেশনের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত বিষয়সমূহ—বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, আরবি, ইসলামিক স্টাডিজ, সংস্কৃত, পালি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং ও ফিন্যান্স। খ) ব্যবহারিক ক্লাস বা মাঠকর্মসম্বলিত বিষয়ে মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে প্রাইভেট রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
গ) বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই ডিগ্রি (পাস) পর্যায়ে পঠিত অথবা সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ বিষয় নির্বাচন করা যাবে।
ঘ) ডিগ্রি (পাস) কোর্সে পঠিত ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ের সমগোত্রীয় বিষয় হিসেবে ইতিহাস বিষয়টি গণ্য করা যাবে।
রেজিস্ট্রেশনের শর্তাবলি : ক) উক্ত কোর্সে একজন প্রাইভেট পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশনের আবেদন করার সময় কোনো পরীক্ষাকেন্দ্র নির্বাচন করার পর পরবর্তী সময়ে কেন্দ্র পরিবর্তনের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তা ছাড়া প্রাইভেট পরীক্ষার্থীরা যে বিষয়ে রেজিস্ট্রেশনের আবেদন জমা দেবেন, পরবর্তী সময়ে সে বিষয় পরিবর্তন করা যাবে না।
খ) মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সের (নিয়মিত) জন্য নির্ধারিত পাঠ্যসূচি প্রাইভেট পরীক্ষার্থীদের হুবহু অনুসরণ করতে হবে। গ) পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ও পরীক্ষাসংক্রান্ত সব বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে।
ঘ) মাস্টার্স ১ম পর্ব (প্রাইভেট) পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বিরতিহীনভাবে ৩ (তিন) শিক্ষাবর্ষ। মাস্টার্স ১ম পর্ব পাসের পর মাস্টার্স শেষ পর্বের জন্য পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। কোনোক্রমেই রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বৃদ্ধি বা নবায়ন করা হবে না। ঙ) মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে (নিয়মিত) ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার অযোগ্য। তা ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী একই সময়ে একাধিক কোর্সে কিংবা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে/প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করলে দ্বৈত ভর্তিজনিত কারণে উক্ত শিক্ষার্থীর ভর্তি ও ফলাফল বাতিল বলে গণ্য হবে।
আবেদন করার নিয়মাবলি: কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণপূর্বক স্নাতকোত্তর ১ম পর্ব কোর্সে (প্রাইভেট) ২২/৮/২০১০ তারিখ থেকে ভর্তি-ইচ্ছুক প্রার্থীদের নিচের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে: ভর্তির আবেদন ফরম পূরণের জন্য প্রযোজ্য ওয়েবসাইট: www.nu-bbs.info কম্পিউটারে পূরণকৃত আবেদন ফরমের একটি প্রিন্ট কপি, নির্ধারিত আবেদন ফি, রেজিস্ট্রেশন ফি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দিয়ে কলেজ থেকে রিসিভ কপি সংগ্রহ করতে হবে। অসম্পূর্ণ বা ভুল তথ্যসম্বলিত আবেদন ভর্তির অযোগ্য। # বিস্তারিত তথ্যের জন্য www.nu.edu.bd অথবা www.nu-bbs.info ওয়েবসাইট দেখতে হবে।
কম্পিউটারে পূরণকৃত আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপির সঙ্গে নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে: ক) এসএসসি/সমমান, এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষা পাসের মূল সনদপত্র ও নম্বরপত্রের সত্যায়িত ফটো কপি।খ) ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষা পাসের মূল/সাময়িক সনদপত্র ও নম্বরপত্রের সত্যায়িত ফটো কপি। গ) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্য কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গৃহীত মাইগ্রেশন সনদের সত্যায়িত ফটো কপি।ঘ) সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ অথবা গেজেটেড অফিসার কর্তৃক চারিত্রিক সনদ এবং পাঠবিরতি সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। ঘ) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ডিগ্রি (পাস) কোর্সের মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত ফটো কপি।চ) সদ্য তোলা পাসপোর্ট আকারের দুই কপি সত্যায়িত ছবি। ছ) প্রতিরক্ষা বাহিনীতে কর্মরত প্রার্থীদের ‘শিক্ষা ছুটি দেওয়া হবে’ মর্মে বিভাগীয় প্রধানের প্রত্যয়নপত্র।
মাস্টার্স ১ম পর্ব কোর্সে (প্রাইভেট) রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য বাবদ ধার্যকৃত ফি: আবেদন ফি: ১০০/- (এক শ) টাকা, রেজিস্ট্রেশন ফি: ৪৫০/- (চার শ পঞ্চাশ) টাকা, বিলম্ব-ফিসহ রেজিস্ট্রেশন ফি: ৮০০/- (আট শ) টাকা
ভর্তির সময়সূচি: ক) বিলম্ব-ফি ছাড়া অনলাইন আবেদনের কম্পিউটার-প্রিন্ট কপি সংশ্লিষ্ট কলেজে জমাপূর্বক ভর্তির শেষ তারিখ: ৪/১১/২০১০। শিক্ষার্থীপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ফি ৪৫০/- টাকা হারে ব্যাংক ড্রাফট করার শেষ তারিখ: ৭/১১/২০১০। ব্যাংক ড্রাফট, অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি, আনুসঙ্গিক কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক (মাস্টার্স) শাখায় জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ৮/১১/২০১০ খ) বিলম্ব-ফিসহ অনলাইন আবেদনের কম্পিউটার-প্রিন্ট কপি সংশ্লিষ্ট কলেজে জমাপূর্বক ভর্তির শেষ তারিখ: ২৫/১১/২০১০। বিলম্ব-ফিসহ শিক্ষার্থীপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ফি মোট ৮০০/- টাকা হারে ব্যাংক ড্রাফট করার শেষ তারিখ: ২৮/১১/২০১০, বিলম্ব-ফিসহ ব্যাংক ড্রাফট, অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ও আনুসঙ্গিক কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক (মাস্টার্স) শাখায় জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ২৯/১১/২০১০।

নিচের ৪৭টি কলেজে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করা যাবে:
১. ঢাকা কলেজ, ঢাকা
২. ইডেন মহিলা কলেজ, ঢাকা
৩. সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা
৪. কবি নজরুল সরকারি কলেজ, ঢাকা
৫. ঢাকা সিটি কলেজ, ঢাকা
৬. তেজগাঁও কলেজ, ঢাকা
৭. লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা
৮. মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজ, ঢাকা
৯. শেখ বোরহানুদ্দিন কলেজ, ঢাকা
১০. হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজ, ঢাকা
১১. সরকারি বাঙলা কলেজ, ঢাকা
১২. সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
১৩. নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ, ঢাকা
১৪. আবুজর গিফারী কলেজ, ঢাকা
১৫. বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ, ঢাকা
১৬. সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজ, মাদারীপুর
১৭. সরকারি সা’দত কলেজ, টাঙ্গাইল
১৮. সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর
১৯. সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ
২০. টঙ্গী সরকারি কলেজ, গাজীপুর
২১. ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ, গাজীপুর
২২. আনন্দমোহন কলেজ, ময়মনসিংহ
২৩. সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর
২৪. নরসিংদী সরকারি কলেজ, নরসিংদী
২৫. সরকারি তোলারাম কলেজ, নারায়ণগঞ্জ
২৬. নেত্রকোনা সরকারি কলেজ, নেত্রকোনা
২৭. সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ, মানিকগঞ্জ
২৮. রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী
২৯. সরকারি আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
৩০. দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
৩১. কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
৩২. সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
৩৩. সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ, সিরাজগঞ্জ
৩৪. নওগাঁ সরকারি কলেজ, নওগাঁ
৩৫. চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম
৩৬. চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ, চট্টগ্রাম
৩৭. ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, কুমিল্লা
৩৮. এম.সি কলেজ, সিলেট
৩৯. চাঁদপুর সরকারি কলেজ, চাঁদপুর
৪০. হাজী মুহাম্মদ মোহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম
৪১. নোয়াখালী সরকারি কলেজ, নোয়াখালী
৪২. সরকারি বিএম কলেজ, বরিশাল
৪৩. বিএল কলেজ, খুলনা
৪৪. এমএম কলেজ, যশোর
৪৫. কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ, কুষ্টিয়া।
৪৬. লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ, লক্ষ্মীপুর
৪৭. পটুয়াখালী সরকারি কলেজ, পটুয়াখালী।

 মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি

মডেল টেস্ট-৩  অংশ-২
মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ একটি মডেল টেস্টের ২য় অংশ ছাপা হলো।
৩। অন্তঃশ্বসন কাকে বলে?
(ক) শ্বসনের যে ধাপ কলায় সংঘটিত হয় এবং যখন রক্ত থেকে অক্সিজেন কলাকোষে প্রবেশ এবং কোষমধ্যস্থ খাদ্য জারিত করে শক্তি তৈরি করে এবং কোষ থেকে রক্তে কার্বন ডাইঅক্সাইড পরিত্যাগ করে তাকে অন্তঃশ্বসন বলে।
(খ) শ্বসনের যে ধাপ রক্তে সংঘটিত হয় এবং যখন রক্ত থেকে অক্সিজেন গলবিলে প্রবেশ করে ও কোষমধ্যস্থ খাদ্য জারিত-বিজারিত হয়ে শক্তি তৈরি করে আর কোষ থেকে রক্তে কার্বন ডাইঅক্সাইড ত্যাগ করে তাকে অন্তঃশ্বসন বলে।
(গ) শ্বসনের যে ধাপে রক্তের গ্লুকোজ বেয়ে হিমোগ্লোবিনের সঙ্গে যুক্ত হয় এবং রক্ত থেকে অক্সিজেন গলবিলে প্রবেশ করে ও কোষমধ্যস্থ খাদ্য জারিত ও এনজাইমে বিশ্লিষ্ট হয়ে শক্তি তৈরি করে, কোষ থেকে রক্তে কার্বন ডাইঅক্সাইড ত্যাগ করে তাকে অন্তঃশ্বসন বলে।
(ঘ) শ্বসনের যে ধাপে রক্তে গ্লাইকোলাইসিস তৈরি হয়ে হিমোগ্লোবিনের সঙ্গে যুক্ত হয় এবং রক্ত থেকে অক্সিজেন গলবিলে প্রবেশ করে ও কোষমধ্যস্থ খাদ্য জারিত, বিজারিত, বিশ্লিষ্ট হয়ে শক্তি তৈরি করে, কোষ থেকে রক্তে অক্সিজেন ত্যাগ করে তাকে অন্তঃশ্বসন বলে।
৪। কোন তথ্যাটি সঠিক নয়?
(ক) খাবার গ্রহণের সময় এপিগ্লটিস স্বরযন্ত্রকে ঢেকে দেয়। এতে খাদ্যদ্রব্য ল্যারিংকসে প্রবেশ করতে পারে না। (খ) স্বরতন্ত্রীর কাঁপনের ফলে স্বরের উৎপত্তি হয়। কথা বলতে বা কোনো শব্দ তৈরি করতে মুখ এবং স্বরতন্ত্রী একসঙ্গে ব্যবহূত হয়। (গ) মানুষের ফুসফুস বক্ষগহ্বরে ডায়াফ্রামের ওপরে হূৎপিণ্ডের দুই পাশে থাকে বলে লাল বর্ণের আর কোণাকার অঙ্গ।
(ঘ) মানুষের ডান ও বাঁ দিকে দুটি ফুসফুস রয়েছে। এই দুটি খাঁজের দ্বারা বিভক্ত নয়। ডান ফুসফুস তিন খণ্ডবিশিষ্ট, বাঁ ফুসফুস চার খণ্ডবিশিষ্ট।
৫। লোহিত রক্তকণিকায় প্রবিষ্ট কার্বন ডাইঅক্সাইডের একাংশ হিমোগ্লোবিনের অ্যামাইনো গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কী তৈরি করে? যৌগের বিক্রিয়াটি দেখাও।
(ক) কার্বামিনোহিমোগ্লোবিন তৈরি করে। বিক্রিয়াটি হলো:
CO2+Hb.NH2 Hb.NHCOOH
(খ) কার্বন অ্যামাইনো এসিটাইল কো-এ-রিডাকটেজ তৈরি করে।
বিক্রিয়াটি হলো: CO2+2NO3+CCFCOOH+A3+2
(গ) কার্বামিথোমিগ্লোবিন এসিটাইল কো-এ-রিডাকটেজ তৈরি করে। বিক্রিয়াটি হলো: CO2+2ANO3+MNO4COOH+2CO3
(ঘ) কার্বন অ্যামাইনো এসিটেট তৈরি করে। বিক্রিয়াটি হলো: C+CO3+2ANO3 COOH+HbHCOOH

মডেল টেস্ট-৩: অংশ-২ সঠিক উত্তর: ৩. ক ৪. ঘ ৫. ক।

ঈদের আগে বিক্রি বেড়েছে

চলতি সপ্তাহে কম্পিউটার যন্ত্রাংশের দাম কিছুটা কম। প্রসেসর, প্রিন্টার, মাদারবোর্ড ও মনিটরের দাম বেশকমেছে। আর বাজারগুলোতে ঈদের কেনাকাটার ভিড়ও দেখার মতো। বিক্রেতারা জানান, ঈদ উপলক্ষে বিক্রি বেড়েছে। গতকাল শনিবার পাওয়া বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দাম নিচে দেওয়া হলো:
প্রসেসর: ইন্টেল কোর আই ৭ (২.৮ গি.হা.) ২৪৪০০ টাকা, ইন্টেল কোর আই ৫ (২.৬৬ গি.হা.) ১৫৫০০ টাকা, ইন্টেল কিউ ৯৫০৫ (২.৮৩ গি.হা.) ১৭০০০ টাকা, ইন্টেল সেলেরন ১.৮ গি.হা. ২৮০০ টাকা। ইন্টেল কোর আই ৩ ২.৯৩ গি.হা. ৯০০০ টাকা কোর আইথ্রি ৩.০৬ গি.হা. ৯৮০০ টাকা। পেন্টিয়াম ডুয়েল কোর ২.৭ ৫০০০ টাকা। ইন্টেল কোর টু কোয়াড ৮৬০০-১৩৩০০ টাকা; ২.৬৬ গি.হা. ১২৫০০ টাকা। ইন্টেল কোর টু ডুয়ো কেরাজ ই ৭৫০০ ২.৯৩ গি.হা. ৮৫০০ টাকা। মাদারবোর্ড: ইন্টেল ডিপি ৫৫ ডব্লিউবি (ডিডিআরএ) ৯৪০০ টাকা, ইন্টেল ডিএইচ ৫৫ এইচসি ৯৬০০ টাকা। গিগাবাইট এইচ ৫৫-এমএইচটুএইচ (ডিডিআর ৩) ৭৭০০ টাকা। ইন্টেল ডিজি৪৫ এসজি ১০৭০০ টাকা, ইন্টেল ডিজি ৪৫আইডি ৮১০০ টাকা। ডিজি৪১আরকিউ ৪৫০০ টাকা। ৪১টিওয়াই ৫৫০০ টাকা। ইন্টেল ৪৩জিটি ৬৬০০ টাকা। গিগাবাইট জি ৪১ ইন্টেল টিপসেট ৪৫০০ টাকা। আসুস জি৪১ ৪৩০০ টাকা। ফক্সকন জি৩১ এমভি ৩২৫০ টাকা, এইচ৫৫ এমএক্সভি ৫৮০০ টাকা। র‌্যাম: ২ গি.বা. ডিডিআর-২ ৩৪০০ টাকা। ১ গি.বা. ডিডিআর টু ১৭৫০ টাকা; ২ গি.বা. ডিডিআর ৩ ৪৫০০ টাকা। হার্ডডিস্ক ড্রাইভ: ১৬০ গি.বা. (৭২০০ আরপিএম) ২৭৫০ টাকা। ৩২০ গি.বা. ৩৩০০ টাকা। ৫০০ গি.বা. ৩৭০০ টাকা। ১ টেরাবাইট ৬২০০ টাকা। পেনড্রাইভ: ২ গি.বা. ৫০০ টাকা; ৪ গি.বা. ৭০০ টাকা; ৮ গি.বা. ১৩০০ টাকা। এলসিডি মনিটর: স্যামসাং ১৫.৬'' ৭৮০০ টাকা। ফিলিপস ১৮.৫'' ৮৭০০ টাকা; ডেল ১৮.৫'' ৮৫০০ টাকা। স্যামসাং ১৮.৫'' ৯২০০ টাকা। এলজি ১৮.৫'' ৮৭০০ টাকা। এইচপি ১৮.৫'' ৯৫০০ টাকা। স্যামসাং ২১.৫'' ১২৬০০ টাকা। গ্রাফিকস কার্ড: গিগাবাইট জিভি ১ গি.বা. ৯৫০০ জিটি ৪৭০০ টাকা। গিগাবাইট পিসিআই এক্সপ্রেস ১ গি.বা. ৯৫০০ জিটি ৪৫০০ টাকা। স্যাফায়ার (এইচডি ৪৩৫০) ১ গি.বা. ৪,১০০, এইচডি ৩৪৫০ ৫১২ মে.বা. ৩২০০ টাকা। পিসিআই এক্সপ্রেস ৪৫৫০ এইচডি ৫১২ মে.বা. ৪৬০০ টাকা, এক্সএফএস এক্সপ্রেস ১ গি.বা জিএফ ৯৪০০ জিটি ৪৩০০ টাকা। ফক্সকন জিফোর্স পিসিআই ১০,৫০০ টাকা। ডিভিডি রাইটার/রি-রাইটার: সামসাং ৫২x২৪x৫২এক্স ১৭৫০ টাকা এবং আসুস ৫২x৩২x৫২এক্স ২১০০ টাকা, সনি ডিভিডি-আরডব্লিউ ১৮০০ টাকা। ডিভিডি-রম ড্রাইভ: আসুস ১৮এক্স ১৪৫০ টাকা, ১৩৫০ টাকা এবং বেনকিউ ১৬ এক্স ১৩৫০ টাকা। কেসিং: ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। মাউস: ১৫০ থেকে ৯০০ টাকা। কিবোর্ড: সাধারণ ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। মাল্টিমিডিয়া ৬০০ টাকা। স্পিকার: ক্রিয়েটিভ ইনস্পায়ার (৫: ১) ৫৩০০ টাকা, (৭: ১) ৯৮০০ টাকা, (৪: ১) ৪৫০০ টাকা, (২: ১) ২৭০০ টাকা। মাইক্রোল্যাব (২: ১) ১৩৫০ থেকে ২৪০০। মাইক্রোল্যাব (২: ১) ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা, (৫: ১) ৪৫০০ টাকা, ক্রিয়েটিভ এসবিএস (এ৩০০) ২৫০০ টাকা, ডিলাক্স (২:১) ১৭০০। গোল্ডেন ব্রিজ এফটি ৮১৬ (২: ১) ১৩০০। গোল্ডেন ব্রিজ এফটি ৮১২ (২: ১) ১৩০০। গোল্ডেন ব্রিজ এফটি ৮০৫ (২: ১) ১৩০০। জিপিআরএস মডেম: আসুস ইউএসবিটি ৭১০০ টাকা, মোবিডাটা ২৮০০-৪২০০ টাকা (ইউএসবি)। টিভিকার্ড: এভারমিডিয়া এক্সটারনাল (ইউএসবি) ৪৫০০ টাকা ও ইন্টারনাল ৩২০০ টাকা, গেডমি (ইউএসবি) টিভিকার্ড ২১০০, রিয়ালভিউ এক্সটারনাল (এলসিডি) ২২৫০ টাকা ও গেড মি (এলসিডি) ২১০০ টাকা। কে-ওয়ার্ল্ড ২৭০০ টাকা। প্রিন্টার: ক্যানন পিক্সমা আইপি ২৭৭০ ৩০০০ টাকা, এইচপি ১৬৬০ ডেস্কজেট ২৮০০ টাকা, এপসন সি ৫৯ ৩৫০০ টাকা, এইচপিসি পি (লেজার) ১০০৫, ৯৫০০ টাকা; ব্রাদার এইচএল ২১৪০-৭৫০০ টাকা। এমএফসি ৭৩৪০ থেকে ২৩৫০০ স্যামসাং এমএল ১৬৪০ (লেজার) ৬০০০। ডিজিটাল ফটোফ্রেম: ট্রানসেন্ড ৮৫০০, জিনিয়াস ৭৫০০ টাকা। পোর্টেবল হার্ডডিস্ক: ট্রানসেন্ড (২৫০ গি.হা) ৫১০০ টাকা, (৩২০ গি.হা) ৫৬০০ টাকা, (৫০০ গি.হা) ৭৫০০ টাকা, (১ টি বি) ১৯৫০০ টাকা। ইউপিএস: ৬৫০ ভিএ ২৬০০ টাকা, ৮০০ ভিএ ৩০০০ টাকা, ১২০০ ভিএ ৫২০০ টাকা, ২ কেভিএ ১০৫০০ টাকা। রেডফক্স ৬৫০ভিএ ২৮০০ টাকা। অ্যান্টি ভাইরাস: নরটন সিঙ্গেল ইউজার ১১০০ টাকা। ক্যাসপারস্কি সিঙ্গেল ১০৯৯ টাকা। থ্রি ২১৯৯ টাকা।

Saturday, September 4, 2010

বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে টেঙ্টাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজকে

শীঘ্রই বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে রাজধানীর কলেজ অব টেঙ্টাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যান্ড টেকনোলজি। এ কথা জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, সংসদের আসন্ন অধিবেশনেই টেঙ্টাইল বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিল পাস করা হচ্ছে। অধিবেশনের প্রথম সপ্তাহেই বিল পাস করা হবে। বিল পাস হলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসত্মবায়ন কাজ দ্রম্নত শুরম্ন করা হবে।
শুক্রবার দেশের সরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সমমানের প্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয় শিফটের ভর্তি পরীৰা পরিদর্শনকালে শিৰামন্ত্রী এসব কথা বলেছেন। রাজধানীর আগারগাঁওস্থ ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনকালে শিৰামন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নিতাই চন্দ্র সূত্রধর, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল কাসেম, ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ অধিদফতর মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তারা। প্রথমবারের মতো অনলাইনে দেশের সকল সরকারী পলিটেকনিকে ইনস্টিটিউট সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনায় সনত্মোষ প্রকাশ করেন শিৰামন্ত্রী। শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে দ্বিতীয় শিফটের ভর্তি পরীৰা। ১০ হাজার ২৪০টি আসনের বিপরীতে পরীৰায় অংশ নেয় ৩৩ হাজার ৬৪২ পরীৰার্থী। ফল প্রকাশ হবে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর। এর আগে গত ২৪ জুলাই প্রথম শিফটে ভর্তি পরীৰা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথম শিফটে ১০ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে পরীৰায় অংশ নিয়েছিল ৫৩ হাজার ২৯৪ পরীৰার্থী। দেশের ৪৯টি সরকারী পলিটেকনিক ও সমমানের প্রতিষ্ঠানে ৩২টি টেকনোলজিতে চার বছর মেয়াদী ডিপেস্নামা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির পুরো প্রক্রিয়াই এবার হচ্ছে অনলাইনে। দেশের ৪৯টি সরকারী পলিটেকনিক ও সমমানের প্রতিষ্ঠানে ৩২টি টেকনোলজিতে চার বছর মেয়াদী ডিপেস্নামা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে দুই শিফট মিলিয়ে প্রতিবছর ২০ হাজারেরও বেশি শিৰার্থী ভর্তির সুযোগ পায়। প্রথম শিফটের শিৰা কার্যক্রম চলে সকালে এবং দ্বিতীয় শিফটের শিৰা কার্যক্রম চলে বিকেলে। এছাড়া দেশের বেসরকারী ১২৯টি পলিটেকনিকে আরও প্রায় ২০ হাজার শিৰার্থী পড়ালেখার সুযোগ পায়। শুক্রবার পরীৰা কেন্দ্র পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের কাছে কারিগরি শিৰার সমস্যা এবং এ শিৰার উন্নয়নে সরকারের নেয়া পদৰেপের নানা দিক তুলে ধরেন শিৰামন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশে ৭০ হাজারের বেশি বিদেশী শ্রমিক আমাদের দেশের পোশাকশিল্পে কাজ করছে। এ শিল্পে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা মেটাতেই তেজগাঁওয়ে অবস্থিত টেঙ্াইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপানত্মরের সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়েছে। এজন্য আগামী সংসদ অধিবেশনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই এ সংক্রানত্ম বিলটি উপস্থাপন করা হবে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরম্ন হচ্ছে নবম জাতীয় সংসদের ষষ্ঠ অধিবেশন।
শিৰামন্ত্রী আরও বলেন, 'দীর্ঘদিন থেকে দেশে কারিগরি শিক্ষা অবহেলিত। সরকার এ অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। এর মধ্যে চারটি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ ২৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রক্রিয়া শুরম্ন হয়েছে। এছাড়া দেশের প্রত্যেকটি উপজেলায় কারিগরি স্কুল স্থাপনের সিদ্ধানত্ম নিয়েছে সরকার।
কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধর অনলাইন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলেন, 'অনলাইলের মাধ্যমে ফরম বিতরণ, পূরণ, মোবাইলের মাধ্যমে ভর্তির টাকা প্রেরণসহ সবকিছু হয়েছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। ভর্তির এ প্রক্রিয়া কারিগরি শিৰায় যোগ্য ও মেধাবীদের আসার পথ আরও সহজ করবে বলেও মনে করেন অধিদফতরের মহাপরিচালক। তিনি জানান, এর আগে ভর্তি করা হতো শিৰার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীৰার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে। ভর্তি প্রক্রিয়ার অনিয়ম দূর করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে চলতি বছর অর্থাৎ ২০১০-১১ শিৰাবর্ষ থেকে শুরম্ন হয়েছে ভর্তি পরীৰা।
উলেস্নখ্য, ১৯৫০ সালে ডিপেস্নামা কোর্স নিয়ে শুরম্ন হয় রাজধানীর কলেজ অব টেঙ্টাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যান্ড টেকনোলজির শিৰা কার্যক্রম। এরপর ১৯৭৭-৭৮ শিৰাবর্ষে চালু করা হয় ডিগ্রী কোর্স। মোট ৫টি বিষয়ে প্রতিবছর দু'শ'রও বেশি শিৰার্থী এখানে ভর্তি হচ্ছে। বর্তমানে মোট শিৰার্থী এক হাজার ২০০। শিৰক আছেন ৪০ জন। যে ৫টি বিভাগে এখানে শিৰার্থীরা পড়ার সুযোগ পাচ্ছে তা হলো গার্মেন্টস, ইয়ান ম্যানুফ্যাকচারিং, ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং, ওয়েভ প্রসেসিং এবং টেঙ্টাইল ম্যানেজমেন্ট। এছাড়া নতুন শিৰাবর্ষেই খোলা হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনিং বিভাগ।