আমরা প্রত্যেক অভিভাবকই উদ্বিগ্ন থাকি কোনোমতে যেন সন্তানের টিনএজ বয়সটা ভালোভাবে পার করা যায়। আসলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কি কোনো কারণ আছে, তা নিচের আলোচনা থেকে কিছুটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
এই সময়ে পরিবর্তন_ হঠাৎ শরীরের গঠনের কারণে, হরমোনের কারণে, আবেগের কারণে, চাওয়া-পাওয়ার কারণে ইত্যাদি।
সাইকোলজিস্টদের মতে, বয়োসন্ধিকালে অনেকেই নিজের মতো করে পৃথিবীকে দেখতে চায় ব্যাখ্যা করতে, ভাবতে চায়, নিজেকে মনে করে অথরিটি, অন্যের সমালোচনা গ্রহণ করতে চায় না, অন্যের ভুল ধরতে চায়, তাদের মধ্যে ভাবনা আসে সবাই যেন তাদের দিকে মনোযোগ দেবে, তারা হলো সেন্টার অব অ্যাটেনশন।
ভেতরে এক ধরনের সামুদ্রিক ঝড়ের মতো উদ্ভব হয়, যাকে Inner turmoil বলে। নিজেকে উপস্থাপন করা, প্রতিযোগিতায় ছেড়ে দেওয়া, অজানাকে জানার আগ্রহ-কৌতূহল জাগে। এই কৌতূহলের কারণে অনেকে নেশায় আসক্ত হতে পারে। দেখি না একটু খেয়ে কেমন লাগে এ রকম কৌতূহল জাগে। Rebellious Bahaviour করা। মোটর কার চালানো, অস্বাভাবিকভাবে যত্রতত্র দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানো। কি করছে, কি পরিণত হতে পারে_ এরকম কোনো হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। অনেক ছেলে-মেয়ে প্রেমে পড়ে যায়, কিন্তু এই Romantic Love বেশিদিন থাকে না। বাবার সঙ্গে কনফ্লিক্ট-এর কারণে হঠাৎ আচার-ব্যবহারের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এতে অনেকে রাগ করে স্কুলে যাওয়াই বন্ধ করে দেয়। তারপর একসময় লেখাপড়াই বন্ধ হয়ে যায়। আবার অনেককে দেখা যায়, অশোভনীয় আচরণ করতেও দ্বিধাবোধ করে না। নিজেকে বিভিন্ন পরিবেশ-পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে না।
সন্তানদের নিয়ে বাবা-মা চিন্তিত হন যেসব কারণে_
সন্তান বেশ কিছুদিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে, স্কুল থেকে পালালে, রেজাল্ট খারাপ হলে এবং খারাপ ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে মিশতে শুরু করলে। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, বাবা-মা সবার কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলে। ছেলে-মেয়েরা খাবার না খেলে। অথবা বেশি বেশি খাবার খেলে। বারবার দুর্ঘটনায় পড়লে, খারাপ আচরণ করলে। যেমন নিজের ভুলের কারণে বারবার দুর্ঘটনায় পতিত হলে। বিষণ্নতায় ভুগলে। ছেলে-মেয়েরা যখন বলে কিছুই ভালো লাগছে এবং চরম অস্বস্তিতে ভোগে। একদম চুপচাপ হয়ে যায়, কারও সঙ্গে কথাবার্তা তেমন বলে না।
এই সময়ে পরিবর্তন_ হঠাৎ শরীরের গঠনের কারণে, হরমোনের কারণে, আবেগের কারণে, চাওয়া-পাওয়ার কারণে ইত্যাদি।
সাইকোলজিস্টদের মতে, বয়োসন্ধিকালে অনেকেই নিজের মতো করে পৃথিবীকে দেখতে চায় ব্যাখ্যা করতে, ভাবতে চায়, নিজেকে মনে করে অথরিটি, অন্যের সমালোচনা গ্রহণ করতে চায় না, অন্যের ভুল ধরতে চায়, তাদের মধ্যে ভাবনা আসে সবাই যেন তাদের দিকে মনোযোগ দেবে, তারা হলো সেন্টার অব অ্যাটেনশন।
ভেতরে এক ধরনের সামুদ্রিক ঝড়ের মতো উদ্ভব হয়, যাকে Inner turmoil বলে। নিজেকে উপস্থাপন করা, প্রতিযোগিতায় ছেড়ে দেওয়া, অজানাকে জানার আগ্রহ-কৌতূহল জাগে। এই কৌতূহলের কারণে অনেকে নেশায় আসক্ত হতে পারে। দেখি না একটু খেয়ে কেমন লাগে এ রকম কৌতূহল জাগে। Rebellious Bahaviour করা। মোটর কার চালানো, অস্বাভাবিকভাবে যত্রতত্র দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানো। কি করছে, কি পরিণত হতে পারে_ এরকম কোনো হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। অনেক ছেলে-মেয়ে প্রেমে পড়ে যায়, কিন্তু এই Romantic Love বেশিদিন থাকে না। বাবার সঙ্গে কনফ্লিক্ট-এর কারণে হঠাৎ আচার-ব্যবহারের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এতে অনেকে রাগ করে স্কুলে যাওয়াই বন্ধ করে দেয়। তারপর একসময় লেখাপড়াই বন্ধ হয়ে যায়। আবার অনেককে দেখা যায়, অশোভনীয় আচরণ করতেও দ্বিধাবোধ করে না। নিজেকে বিভিন্ন পরিবেশ-পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে না।
সন্তানদের নিয়ে বাবা-মা চিন্তিত হন যেসব কারণে_
সন্তান বেশ কিছুদিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে, স্কুল থেকে পালালে, রেজাল্ট খারাপ হলে এবং খারাপ ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে মিশতে শুরু করলে। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, বাবা-মা সবার কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলে। ছেলে-মেয়েরা খাবার না খেলে। অথবা বেশি বেশি খাবার খেলে। বারবার দুর্ঘটনায় পড়লে, খারাপ আচরণ করলে। যেমন নিজের ভুলের কারণে বারবার দুর্ঘটনায় পতিত হলে। বিষণ্নতায় ভুগলে। ছেলে-মেয়েরা যখন বলে কিছুই ভালো লাগছে এবং চরম অস্বস্তিতে ভোগে। একদম চুপচাপ হয়ে যায়, কারও সঙ্গে কথাবার্তা তেমন বলে না।
No comments:
Post a Comment