বিরেন্দর শেবাগের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে কোচি টাস্কার্সকে ৩৮ রানে হারাল দিল্লির ডেয়ারডেভিলস। এ জয়ে পয়েন্ট তালিকার তলানি থেকে দিলি্ল উঠে গেল সপ্তম স্থানে। আট ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৬।
গতকাল নেহেরু স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দিলি্লর অধিনায়ক বিরেন্দর শেবাগ। কিন্তু শুরুটা ভালো হয়নি। মাত্র চার রানেই দুই উইকেট হারিয়ে চরম বিপর্যয়ে পড়ে দিলি্ল। ৩৫ রানের মাথায় তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটলেও শেবাগ ছিলেন তার ছন্দে। এক পাশে নিয়মিত বিরতিতে উইকেটের পতন ঘটতে থাকে। আর অন্য প্রান্তে উইকেট আগলে রেখে রানের চাকা সচল রাখেন শেবাগ। সাজঘরে ফেরার আগে ৪৭ বলে আটটি চার ও পাঁচটি ছয়ের সাহায্যে ৮০ রান করেন তিনি। মূলত শেবাগের ব্যাটিং তাণ্ডবেই শুরুর ধাক্কা সামল দেয় দিলি্ল। বীর'র দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই ১৫৭ রানের লড়াকু ইনিংস গড়ে তারা। ১০ রানে দুটি উইকেট নেন শ্রীশান্ত। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন রমেশ পাওয়ার, রবিন্দ্র জাদেজা ও বিনয় কুমার। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিলি্লর বোলারদের তোপের মুখে পড়ে কোচি। দলের ২৮ রানের মধ্যে আউট হন টপ অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে পরে ম্যাচে ফিরতে পারেনি মাহেলা জয়াবর্ধনের দল। ঘরের মাঠে শেষপর্যন্ত ১১৯ রান তুলেই গুটিয়ে যায় কোচির ইনিংস। মারউই ও মর্কেল তিনটি করে উইকেট নিয়ে ধস নামান কোচির ইনিংসে। এছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেন ইরফান পাঠান ও অজিত আগারকার।
গতকাল নেহেরু স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দিলি্লর অধিনায়ক বিরেন্দর শেবাগ। কিন্তু শুরুটা ভালো হয়নি। মাত্র চার রানেই দুই উইকেট হারিয়ে চরম বিপর্যয়ে পড়ে দিলি্ল। ৩৫ রানের মাথায় তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটলেও শেবাগ ছিলেন তার ছন্দে। এক পাশে নিয়মিত বিরতিতে উইকেটের পতন ঘটতে থাকে। আর অন্য প্রান্তে উইকেট আগলে রেখে রানের চাকা সচল রাখেন শেবাগ। সাজঘরে ফেরার আগে ৪৭ বলে আটটি চার ও পাঁচটি ছয়ের সাহায্যে ৮০ রান করেন তিনি। মূলত শেবাগের ব্যাটিং তাণ্ডবেই শুরুর ধাক্কা সামল দেয় দিলি্ল। বীর'র দুর্দান্ত ব্যাটিংয়েই ১৫৭ রানের লড়াকু ইনিংস গড়ে তারা। ১০ রানে দুটি উইকেট নেন শ্রীশান্ত। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন রমেশ পাওয়ার, রবিন্দ্র জাদেজা ও বিনয় কুমার। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিলি্লর বোলারদের তোপের মুখে পড়ে কোচি। দলের ২৮ রানের মধ্যে আউট হন টপ অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে পরে ম্যাচে ফিরতে পারেনি মাহেলা জয়াবর্ধনের দল। ঘরের মাঠে শেষপর্যন্ত ১১৯ রান তুলেই গুটিয়ে যায় কোচির ইনিংস। মারউই ও মর্কেল তিনটি করে উইকেট নিয়ে ধস নামান কোচির ইনিংসে। এছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেন ইরফান পাঠান ও অজিত আগারকার।
No comments:
Post a Comment