বদলে যাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তেল চুরি ঠেকাতে ভারতের মতো বাংলাদেশে বিদ্যুতের মাধ্যমে ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। এ বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালকের মতামত চাওয়া হয়েছে। মতামতের ওপর ভিত্তি করে রেলওয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন, অবকাঠামো উন্নয়নসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। ফলে রেল পরিচালনায় সরকারের কোটি কোটি টাকা সাশ্রয় এবং তেল চুরির ঘটনা বন্ধ হবে।
সড়ক ও রেলপথ বিভাগের উপসচিব শাহ মো. ইমাদাদুল হক স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ১১ এপ্রিল রেলের মহাপরিচালক তৌহিদুল আনোয়ারের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে রেলওয়ের তেল চুরি হচ্ছে। এ ছাড়া নানা ধরনের বিপত্তির কারণে যথাসময়ে রেল ছেড়ে যেতে ও নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পেঁৗছতে পারে না। এসব বিবেচনা করে সরকার দেশব্যাপী রেলের নেটওয়ার্ক গতিশীল করার জন্য তেজগাঁও, আখাউড়া, পাহাড়তলী, নাভারণ, ঈশ্বরদী ও লালমনিরহাটে পাওয়ার প্লান্ট স্থাপনের প্রস্তাব করে। রেলওয়ের একটি সূত্র জানায়, ট্রেন চালাতে নির্ধারিত তেলের অতিরিক্ত এক লিটার জ্বালানি তেল খরচ হলে, চালকের বেতন থেকে কেটে নেওয়ার বিধান থাকার পরও তেল চুরি কমছে না। তেল চুরির অসংখ্য ঘটনা আইনশৃক্সখলা বাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছে। ২৪টি জিআরপি থানায় এক বছরে ৫০০ মামলা হয়েছে। তার পরও কিছু হচ্ছে না। তেল চুরি বেড়েই চলেছে। বিদ্যুতের মাধ্যমে ট্রেন চালানো হলে তেল চুরি রোধ করা সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
রেলের মহাপরিচালক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদ্যুতে রেল চালানোর প্রস্তাব মন্ত্রণালয় থেকে পেয়েছি। আমরা কারিগরি দিকগুলো বিবেচনা করে কর্মপন্থা নির্ধারণ করব। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বিদ্যুতে রেল চালানো গেলে আর্থিক সাশ্রয় হবে। যথাসময়ে রেল চলাচল করবে। রেল ফিরে পাবে তার হারানো গৌরব।
সড়ক ও রেলপথ বিভাগের উপসচিব শাহ মো. ইমাদাদুল হক স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ১১ এপ্রিল রেলের মহাপরিচালক তৌহিদুল আনোয়ারের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে রেলওয়ের তেল চুরি হচ্ছে। এ ছাড়া নানা ধরনের বিপত্তির কারণে যথাসময়ে রেল ছেড়ে যেতে ও নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পেঁৗছতে পারে না। এসব বিবেচনা করে সরকার দেশব্যাপী রেলের নেটওয়ার্ক গতিশীল করার জন্য তেজগাঁও, আখাউড়া, পাহাড়তলী, নাভারণ, ঈশ্বরদী ও লালমনিরহাটে পাওয়ার প্লান্ট স্থাপনের প্রস্তাব করে। রেলওয়ের একটি সূত্র জানায়, ট্রেন চালাতে নির্ধারিত তেলের অতিরিক্ত এক লিটার জ্বালানি তেল খরচ হলে, চালকের বেতন থেকে কেটে নেওয়ার বিধান থাকার পরও তেল চুরি কমছে না। তেল চুরির অসংখ্য ঘটনা আইনশৃক্সখলা বাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছে। ২৪টি জিআরপি থানায় এক বছরে ৫০০ মামলা হয়েছে। তার পরও কিছু হচ্ছে না। তেল চুরি বেড়েই চলেছে। বিদ্যুতের মাধ্যমে ট্রেন চালানো হলে তেল চুরি রোধ করা সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
রেলের মহাপরিচালক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদ্যুতে রেল চালানোর প্রস্তাব মন্ত্রণালয় থেকে পেয়েছি। আমরা কারিগরি দিকগুলো বিবেচনা করে কর্মপন্থা নির্ধারণ করব। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বিদ্যুতে রেল চালানো গেলে আর্থিক সাশ্রয় হবে। যথাসময়ে রেল চলাচল করবে। রেল ফিরে পাবে তার হারানো গৌরব।
No comments:
Post a Comment