বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর বেশ ক'জন ক্রিকেটার অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছেন। বিশেষ করে রানার্সআপ হওয়ার পর শ্রীলঙ্কার সাঙ্গাকারার দায়িত্ব ছাড়াটা ক্রিকেট দুনিয়াকে বেশ নাড়া দিয়েছে। গুঞ্জন উঠেছিল বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানও অধিনায়কের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে পারেন। এ ব্যাপারে সাকিব কোনো মন্তব্য না করলেও বোর্ডের এক পরিচালক বলেছেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করা সম্ভব নয়। গতকাল মিরপুর ক্রিকেট বোর্ড অফিসে আবারও শোনা গেল সাকিব নাকি অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করতে চাচ্ছেন না। আইপিএল খেলে ফেরত আসার পর সাকিব চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, সাকিব কী চিন্তা করছেন তা আমি জানি না। তবে বোর্ডই অধিনায়ক বদলের চিন্তাভাবনা করছে। সামনের বোর্ডে যে সভা অনুষ্ঠিত হবে তাতে এটাই এজেন্ডা হিসেবে রাখা হবে।
কথা হচ্ছে, অধিনায়ক যদি বদল হন তাহলে বাংলাদেশের নেতৃত্ব কার হাতে আসবে। এক্ষেত্রে অনেকে মাশরাফির সম্ভাবনার কথা বলছেন। কিছুদিন আগেও নীতিনির্ধারকরা মাশরাফিকে অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক আলোচনা করেছেন। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মাশরাফি কতটুকু জ্বলে উঠতে পারেন সেটার ওপর নির্ভর করেছিল তার অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার। সেই বিচারে তাকে ফ্লপই বলা যায়। প্রথম ম্যাচে ২ উইকেট পেলেও রানও দিয়েছেন অনেক। দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি দলেই ছিলেন না। সত্যি কথা বলতে কি, বিশ্বকাপে মাশরাফির বাদপড়াকে কেন্দ্র করে অনেক সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মনে হয়েছে বাদ দেওয়াটা যুক্তিসঙ্গই ছিল। কেননা এখনো তিনি ইনজুরি-মুক্ত নন। এ অবস্থায় তাকে অধিনায়কের পদে বসানো সম্ভব নয়। সাকিব না থাকলে একজনকে তো দায়িত্ব দিতেই হবে। কে এ দায়িত্ব পাবেন তা-ই এখন দেখার বিষয়।
কথা হচ্ছে, অধিনায়ক যদি বদল হন তাহলে বাংলাদেশের নেতৃত্ব কার হাতে আসবে। এক্ষেত্রে অনেকে মাশরাফির সম্ভাবনার কথা বলছেন। কিছুদিন আগেও নীতিনির্ধারকরা মাশরাফিকে অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক আলোচনা করেছেন। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মাশরাফি কতটুকু জ্বলে উঠতে পারেন সেটার ওপর নির্ভর করেছিল তার অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার। সেই বিচারে তাকে ফ্লপই বলা যায়। প্রথম ম্যাচে ২ উইকেট পেলেও রানও দিয়েছেন অনেক। দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি দলেই ছিলেন না। সত্যি কথা বলতে কি, বিশ্বকাপে মাশরাফির বাদপড়াকে কেন্দ্র করে অনেক সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মনে হয়েছে বাদ দেওয়াটা যুক্তিসঙ্গই ছিল। কেননা এখনো তিনি ইনজুরি-মুক্ত নন। এ অবস্থায় তাকে অধিনায়কের পদে বসানো সম্ভব নয়। সাকিব না থাকলে একজনকে তো দায়িত্ব দিতেই হবে। কে এ দায়িত্ব পাবেন তা-ই এখন দেখার বিষয়।
No comments:
Post a Comment