নওগাঁর ঘটক শামসুদ্দিন মণ্ডল। যিনি পুরো নওগাঁ ও আশপাশের জেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ২০০ বিয়ে দিয়েছেন। আর এসব বিয়ে সবই যৌতুকবিহীন। এমন দৃষ্টান্ত আসলেই বিরল।
আশি বছর বয়সী এই ঘটক এখন দাদুতে পরিণত হয়েছেন। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার কাছে ঘটক শামসুদ্দিন হলো এক আশ্বাসের নাম। কেননা যৌতুকবিহীন পাত্র তার সন্ধানে আছে অনেক। ঘটক শামসুদ্দিন বসবাস করেন নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের চক আবদাল কঞ্চিপুকুর গ্রামে। বাবা মৃত মফিজ উদ্দীন। ১৯৬২ সাল থেকে তিনি এক প্রকার স্বেচ্ছাশ্রমে ঘটকালি শুরু করেন। তখন থেকে তিনি যতগুলো বিয়ে দিয়েছেন তার সবই যৌতুকবিহীন। শামসুদ্দিন মণ্ডলরা ৩ ভাই ও ১ বোন। তিনিই সবার বড়। বাবা ছিলেন কৃষক। অভাবের কারণে পড়াশোনা বেশি করা হয়নি। পরিবারের বড় ছেলে হওয়ায় বাবার মৃত্যুর পর সংসারের দায়িত্ব তার কাঁধে এসে যায়। আর তখন থেকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন ঘটকালি। তেমন চাহিদা নেই। বিয়ে হলে যে যা দেয় তা নিয়েই সন্তুষ্ট শামসুদ্দিন। ছোট ভাই-বোনের বিয়ে দিয়েছেন। তাদের বিয়েও হয়েছে যৌতুকবিহীন।
আশি বছর বয়সী এই ঘটক এখন দাদুতে পরিণত হয়েছেন। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার কাছে ঘটক শামসুদ্দিন হলো এক আশ্বাসের নাম। কেননা যৌতুকবিহীন পাত্র তার সন্ধানে আছে অনেক। ঘটক শামসুদ্দিন বসবাস করেন নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের চক আবদাল কঞ্চিপুকুর গ্রামে। বাবা মৃত মফিজ উদ্দীন। ১৯৬২ সাল থেকে তিনি এক প্রকার স্বেচ্ছাশ্রমে ঘটকালি শুরু করেন। তখন থেকে তিনি যতগুলো বিয়ে দিয়েছেন তার সবই যৌতুকবিহীন। শামসুদ্দিন মণ্ডলরা ৩ ভাই ও ১ বোন। তিনিই সবার বড়। বাবা ছিলেন কৃষক। অভাবের কারণে পড়াশোনা বেশি করা হয়নি। পরিবারের বড় ছেলে হওয়ায় বাবার মৃত্যুর পর সংসারের দায়িত্ব তার কাঁধে এসে যায়। আর তখন থেকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন ঘটকালি। তেমন চাহিদা নেই। বিয়ে হলে যে যা দেয় তা নিয়েই সন্তুষ্ট শামসুদ্দিন। ছোট ভাই-বোনের বিয়ে দিয়েছেন। তাদের বিয়েও হয়েছে যৌতুকবিহীন।
1 comment:
Number plz
Post a Comment