Thursday, July 28, 2011

কারিশমা এবার আইটেম গানে

বর্তমান প্রেক্ষাপটে আইটেম গান ছাড়া বলিউড ছবি কল্পনাও করা যায় না। সম্প্রতি অনেক অভিনেত্রী শুধু এ রকম গানের জোরেই ফিল্মপাড়ায় শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। হয়তো এ কারণেই দীর্ঘ বিরতির পর কেন্দ্রীয় চরিত্র বাদ দিয়ে আইটেম গানে অভিনয় করতে রাজি হয়েছেন কারিশমা কাপুর। 'হাউসফুল' ছবির পরবর্তী সিক্যুয়েলে এ রকম একটি চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। কারিশমার এ সিদ্ধান্তে ভক্তরা অনেকটাই মর্মাহত হয়েছেন।

Wednesday, July 27, 2011

প্রথমবারের মতো বাপ্পা

প্রথমবারের মতো কোনো অ্যালবামে রবীন্দ্রসংগীত গাইলেন বাপ্পা মজুমদার।

মাকে উৎসর্গ করে নিজের আসছে একক অ্যালবামে একটি রবীন্দ্রসংগীত গাইলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বাপ্পা বললেন, 'মাকে উৎসর্গ করেই গানটি করেছি আমি। তবে কোন গানটি গেয়েছি, তা এখনই বলতে চাচ্ছি না। অ্যালবাম প্রকাশ হলেই সবাই জানতে পারবেন। এটি বাপ্পার নবম একক অ্যালবাম। নাম রাখা হয়েছে 'বেঁচে থাক সবুজ'। রবীন্দ্রসংগীতটি ছাড়াও এতে ১০টি মৌলিক গান থাকবে। গানগুলো লিখেছেন শঙ্কর সাওজাল, মাসুম, স্বপ্নীল, রানা, ইন্দ্রনীল, জুলফিকার রাসেল, রাসেল ওনীল, শাহান কবন্ধ, ওয়াজিদ রাজীব ও জয় শাহরিয়ার। সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন বাপ্পা মজুমদার নিজেই। বাপ্পা বলেন, এতদিন যা করেছি, তার বাইরে কিছু গান করেছি এই অ্যালবামে। আশা করছি ভালো লাগবে।

৫৩ বছর পর মিলল প্রেমের ঠিকানা!

সত্যি! ভালোবাসা বাধ মানে না। একটি প্রেমপত্র ৫৩ বছর পরও ঠিকানা খুঁজে পেল। ১৯৫৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলেজপড়ুয়া এক যুবককে তার বান্ধবী প্রেমপত্র লিখেছিল। গত ৭ জুলাই ২০১১ চিঠিটি ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার পত্র কক্ষে পেঁৗছে। চিঠিটি ১৯৫৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পোস্ট করা হয়। প্রেমিকা ভনি চিঠিতে লিখেছিলেন, 'ভালোবাসা চিরকালের'। প্রেমিকের নাম ক্লার্ক সি মুর। তবে নাম পরিবর্তনের কারণে বর্তমানে তিনি মুহাম্মদ সিদ্দিক নামে পরিচিত। আর এ কারণেই প্রেমের এমন ভোগান্তি। মজার বিষয় হলো, সিদ্দিক-ভনি বিয়ে করেন, তাদের চার ছেলেমেয়ে রয়েছে; তবে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটেছে। এক বন্ধু টিভিতে এ চিঠির খবর পেয়ে সিদ্দিককে জানান। ৭৪ বছর বয়সী সিদ্দিক এ খবর জানতে পেরে উল্লসিত হন এবং চিঠি পড়ার প্রবল ইচ্ছা প্রকাশ করেন। পরে ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সিদ্দিক বলেন, তখন আবেগ ছিল; চিঠি লেনদেনের মজাই ছিল আলাদা। তবে এখনকার ই-মেইলের মতো নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আত্মপরিচয়ের খোঁজে!

নিজের পরিবারের সঠিক ইতিহাস জানতে ডিএনএ পরীক্ষার তী্রব্র আগ্রহ প্রকাশ করেছেন স্লামডগ মিলিয়নেয়ার তারকা ফ্রিদা পিন্টো। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণে গিয়ে প্রায়ই তাকে নিজের শেকড় নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। নিজের ডিএনএ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তিনি এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে চান। তিনি তার প্রকৃত উত্তরসূরিদের খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রচণ্ড আগ্রহী বলেই জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে ফ্রিদা বলেছেন, পর্তুগালের অধিবাসীরা আমাকে তাদের নিজেদের মানুষ বলেই দাবি করেছেন। কিন্তু আমি সেটা পছন্দ করিনি। তাই আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

আম্মু এখন কথা বলছে (সাক্ষাৎকার : দিঘী)

ছোট্ট দিঘী বড় হয়ে ডাক্তার হতে চায়। অভিনয়ে এসেই দু'দুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে নিয়েছে। অভিনয়, লেখাপড়া ও আম্মুকে ঘিরে বলা কথা নিয়ে আজ তার সাক্ষাৎকার_
এখন কী করছ?
এইতো কিছুক্ষণ আগে ঘুম থেকে উঠলাম, নাস্তা করলাম। শরীরটা খুব খারাপ। কাশি হয়েছে। কাশির জন্য রাতে ভালো ঘুমুতে পারিনি। তাই আজ ঘুম থেকে উঠতে একটু দেরী হয়ে গেল। এখন পড়তে বসব। পরীক্ষা চলছে।
পরীক্ষা চলছে?
হ্যাঁ, কালও পরীক্ষা আছে।
তুমি কোথায়, কোন ক্লাসে পড়াশোনা করছ?
স্কলার স্কুল অ্যান্ড কলেজে স্টান্ডার্ড-টুতে পড়ছি।
পরীক্ষা কেমন হচ্ছে?
খুব ভালো হচ্ছে।
চলচ্চিত্রে কাজ করতে গিয়ে পড়াশোনার অসুবিধা হয় না?
না, হয় না, পরীক্ষার সময় শুটিং করি না। এ সময় যদি শুটিং করতেই হয় তাহলে সঙ্গে বইপত্র নিয়ে যাই। শুটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে পড়াশোনা করি, শুধু পরীক্ষার সময়ই নয়। সব সময়ই শুটিংয়ের মধ্যেও আমি লেখাপড়া করি।
বড় হয়ে কী হতে চাও?
ডাক্তার হতে চাই।
কেন?
ছোটবেলা থেকেই মাকে বলতাম, বড় হয়ে ডাক্তার হবো। কারণ মা প্রায়ই অসুস্থ থাকতেন। তাই মাকে বলতাম ডাক্তার হয়ে তোমার চিকিৎসা করব, তোমাকে সুস্থ করে তুলব। আমি অনেক বড় ডাক্তার হতে চাই। আম্মুকে একদম সুস্থ করে তুলতে চাই।
আম্মু এখন কেমন আছেন?
আম্মু এখন অনেক ভালো আছেন। কথা বলতে পারছেন। সকালে আমি যখন খুব কাশছিলাম। আম্মু তখন কাজের বুয়াকে বললেন, আমাকে ডেকে দিতে। আমি আম্মুর কাছে গেলে তিনি আমাকে বললেন, তুমি আমার পাশে থাক। আমার একা একা একদম ভালো লাগে না। সত্যি আম্মু এখন কথা বলতে পারছেন।
এখন কোন কোন চলচ্চিত্রে কাজ করছ?
স্বামীর ভাগ্য, ছোট্ট সংসার, এলিয়েন এখন বাংলাদেশে, দ্য স্পিড, ভাবী আমার মা এবং শীঘ্রই কাজ শুরু করব অশিক্ষিত ছেলে চলচ্চিত্রে। গত সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে 'তোর কারণে বেঁচে আছি' চলচ্চিত্রটি।
এগুলোর মধ্যে কোনটিতে কাজ করতে খুব ভালো লাগছে?
'ছোট সংসার' চলচ্চিত্রে কাজ করতে খুবই ভালো লাগছে। কারণ এখানে প্রাচুর্য আমার ছোট ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করছে। এটি ওর প্রথম কাজ। শুটিংয়ের অবসরে আমরা দু'জন মিলে খুব খেলাধুলা করি। আমার তো কোনো ছোটভাই নেই। ছোট্ট সংসারেও আমার ছোট ভাইয়ের অভিনয় করছেন। শুটিংয়ের ফাঁকেও ছোট ভাইয়ের মতোই আমার সঙ্গে খেলাধুলা করে। খেলার পাশাপাশি রেসি আন্টিসহ আমরা তিনজন মিলে নাচানাচি করি। ডিপজল আঙ্কেলও আমাদের সঙ্গে খুবই মজা করে।
বেড়াতে যেতে কেমন লাগে?
খুব ভালো লাগে। অবসর পেলেই কল্যাণপুরে খালামনির বাসায় চলে যাই। খালামনি গল্প বলেন, খালাতো ভাইয়ের ল্যাপটপে ইন্টারনেটে গেম খেলি। কমপক্ষে তিন চারদিন কাটিয়ে আসি।
ভক্তরা তোমার কাছে অটোগ্রাফ চায় না?
হ্যাঁ, অটোগ্রাফ চায়। একসঙ্গে ছবিও তুলতে চায়। গতকাল চাচির সঙ্গে নিউমার্কেটে শপিং করতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ এক মহিলা এসে বললেন 'তুমি দিঘী না? আমি আমিরিকায় থাকি। ওখানে বসে তোমার সব ছবি দেখি। তোমার অভিনয় আমার খুব ভালো লাগে। তোমার অসুস্থ আম্মুর জন্যও অনেক দোয়া করি।' শুনে আমার খুব ভালো লাগল।
ঈদে কি তোমার কোন ছবি মুক্তি পাচ্ছে?
হ্যাঁ, এফআই মানিক চাচ্চু পরিচালিত 'ছোট্ট সংসার' চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাচ্ছে।

জ্যাকুলিন ইন

ইয়ানা গুপ্তা মার্ডার ২ এর আইটেম গানে নেচেছিলেন। সে গানটিই টিভিতে প্রচারে এসেছে; কিন্তু বদলে গেছে পাত্রী! গানে ইয়ানার নামগন্ধও নেই! ইয়ানার বদলে সেখানে আইটেমে কোমর দুলাচ্ছেন জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। সম্প্রতি টেলিভিশনে মার্ডার ২-এ ইয়ানা'র সেই একই আইটেম গানটি প্রচার হয়; কিন্তু ভাট ব্রাদার্সের তেলেসমাতিতে সেখানে কোমর দুলিয়েছেন জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ।
সে গান থেকে ইয়ানা একেবারে হাওয়ায় উবে গেছেন যেন! এদিকে পরিচালক
মোহিত সূরি অবশ্য শাক দিয়ে মাছ ঢাকার খানিক চেষ্টা করেছেন।
তিনি জানিয়েছেন, ইয়ানা ভিলেনের অংশটিতে আছেন, আর ভিলেন প্রশান্ত নারায়ণের বিষয়টি আগে থেকে সবাইকে জানাতে চাননি তারা।
এটা চমক হিসেবেই রাখতে চেয়েছেন।

জন-দীপিকা সম্পর্ক

রনবীরের সঙ্গে দীপিকার আর বিপাশা বাসুর সঙ্গে জনের ছাড়াছাড়ির পর দিনকাল বোধহয় ভালোই যাচ্ছে তাদের। লন্ডনে নির্মিতব্য এক ছবির শুটিংয়ের ফাঁক-ফোকরগুলো নাকি জন ভালোই জমিয়ে তুলেছেন ছবির অভিনেত্রী বলিউড সেনসেশন দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে! দীপিকা-জন নাকি বেশ ঘনিষ্ঠ সময় কাটিয়েছেন সেখানে। জন-দীপিকা জুটির প্রথম ছবি এটি।
আর সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হওয়ার লক্ষণ বলতে শুটিংয়ের লোকজন যা খেয়াল করেছেন; তার মধ্যে পড়ে_ উচ্চস্বরে মজার সব জোকস শোনানো, ফাঁক পেলেই কফি ব্রেক নেওয়া, মানে, আশপাশের কোথাও দলছুট হয়ে কফি খাওয়া, কিংবা নিছক উধাও হয়ে যাওয়া! একটি সূত্রের বরাতে সংবাদ মাধ্যমটি জানিয়েছে, এসব কফি ব্রেকে জন নাকি বিপাশার সঙ্গে তার বিচ্ছেদের আদ্যোপান্ত শুনিয়েছেন দীপিকাকে।

৩ বছর ধরে স্ত্রীর রক্ত পান! ( Belive It or Not, But It's 100% True)

অবিশ্বাস্য হলেও ঘটনাটি সত্যি। বিশিষ্ট আমেরিকান লেখিকা স্টিফানি মেয়ারের লেখা টোয়াইলাইট ছবিতে যারা ভ্যাম্পায়ারকে মানুষের রক্ত খেতে দেখেছেন ঘটনাটি ঠিক তেমনি। ভারতের মধ্য প্রদেশের এক গ্রামের পাষণ্ড স্বামী তার স্ত্রীর রক্ত পান করেছে তিন বছর ধরে। এতদিন কেউ জানত না। সইতে না পেরে স্ত্রী নিজেই এ অবিশ্বাস্য ঘটনা ফাঁস করেছে। মধ্য প্রদেশের দামো জেলার ২২ বছরের স্ত্রী দীপা আরিবার পুলিশকে জানায়, স্বামী মহেষ বিগত তিন বছর ধরে তার রক্ত পান করেছে। সে প্রতিদিন সিরিঞ্জ দিয়ে তার বাহু থেকে রক্ত বের করে নিত। মহেশ সেই রক্ত একটি শূন্য গ্লাসে রাখতো এবং তৃপ্তির সঙ্গে ৩ বছর তার রক্ত পান করেছে। প্রতিদিন সে রক্ত নিত। দীপাকে সে হুমকি দিত। বলত এ ঘটনা ফাঁস করে দিলে তাকে মেরে ফেলা হবে। ২০০৭ সালে শিকারপুরা গ্রামের দীপার সঙ্গে কৃষিশ্রমিক মহেষের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক মাস পর মহেষ তার স্ত্রীর শিরা থেকে রক্ত নিতে শুরু করে। রক্ত নিয়ে সে মজা করে পান করত। মহেষ বলত রক্ত পান করায় সে বলবান হচ্ছে। দীপা গর্ভবতী হলেও মহেষ রক্ত নেয়া বন্ধ করেনি। সাত মাস আগে দীপা পুত্র সন্তানের মা হয়েছে। মা হওয়ার পর সে প্রতিবাদ করতে শুরু করে। দীপা পুলিশকে আরও জানায়, স্বামী রক্ত নেয়ার পর তার মাথা ঘুরাত। বমি বমি লাগত। প্রতিবাদ করলে তাকে মারধর করা হতো। অবশেষে এ মাসের গোড়ার দিকে দীপা তার সন্তানকে কোলে নিয়ে স্বামীর বাড়ি থেকে বাপের বাড়িতে পালিয়ে আসে। পিতার বাড়িতে এসে সে পুলিশকে সব ঘটনা খুলে বলে। তবে এখানেও তাকে নিয়ে টানাহেঁচড়া কম হয়নি। শিকারপুরা গ্রামের লোকদের চাপে পুলিশ মামলা নিতে বাধ্য হয়।

Tuesday, July 26, 2011

ইত্যাদি'তে সামিনা

জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান 'ইত্যাদি'তে গান গাইলেন কণ্ঠশিল্পী সামিনা চৌধুরী। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের কথা এবং আলী আকবর রূপুর সুরে গানটি গেয়েছেন তিনি। গানের কথায় উঠে এসেছে বর্ষা ঋতু। গানের কথা হচ্ছে_ 'যারে যারে মেঘ যারে/ বাদলেরই মাসে সে যদি না আসে/ কদম-কেয়া কি মন ভরে দিতে পারে'। সব বয়স এবং সব শ্রেণী পেশার মানুষের প্রিয় অনুষ্ঠান 'ইত্যাদি'র আগামী পর্ব প্রচার হবে ২৯ জুলাই, শুক্রবার রাত ৮ টার বাংলা সংবাদের পর। 'ইত্যাদি'র রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

দ্বিতীয় উজ্জ্বলতম নক্ষত্র পিউনি

পিউনি! দারুণ সুন্দর নাম। পিউনি আমাদের গ্যালাক্সির দ্বিতীয় উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। ৩.২ মিলিয়ন সূর্য যে পরিমাণ আলো ছড়াতে পারবে, পিউনি একাই সে আলো ছড়াতে থাকে। তা প্রথমটা কে? এর নামটাও বেশ সুন্দর, 'ইটা কারিনা'। ইটা কারিনা একাই ৪.৭ মিলিয়ন সূর্য।

যা হোক কারিনার কথা বাদ দিয়ে পিউনির কথাই বলি। এই মাত্র কয়েক দিন আগে পিউনিকে আবিষ্কার করেছে বিজ্ঞানীরা। এত উজ্জ্বল একটি নক্ষত্র আর আবিষ্কার হলো মাত্র কয়েক দিন আগে? কারণ এর চারপাশ ঘিরে আছে ঘন মহাকাশীয় ধূলিকণা আর গ্যাস। অবশেষে নাসার স্পিটজার টেলিস্কোপের ধূলিকণা-ভেদী ইনফ্রারেড চোখে ধরা পড়ল এই পিউনি। এর উজ্জ্বলতাও মাপা হয়েছে স্পিটজারের ইনফ্রারেড স্পেক্টোগ্রাফ দিয়ে। পিউনি কত বড়? ১০০টি সূর্য পাশাপাশি বসিয়ে এর ব্যাস বরাবর আটকে রাখা যাবে। তবে এত বড় জায়ান্ট আকৃতির এবং 'ওলফ-রায়েত' ক্যাটাগরির নক্ষত্রগুলো বেশিদিন বাঁচে না। খুব বেশি হলে কয়েক মিলিয়ন বছর। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে, পিউনি যে কোনো মুহূর্তে ফেটে যেতে পারে, যাকে বলে 'সুপারনোভা ব্লাস্ট'। আর এর বিস্ফোরণে কাছাকাছি ঘূর্ণায়মানরত গ্রহগুলো তো ভস্মীভূত হবেই এবং প্রচুর শিশু তারার জন্ম হবে, যারা কিনা আকৃতিতে আমাদের সূর্যের চেয়েও বড় হতে পারে। ভাগ্য ভালো যে, আমাদের সূর্য এত বড় জায়ান্ট নক্ষত্র না, না হলে আমাদের পৃথিবী কবেই ভস্মীভূত হয়ে যেত।