দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে হালিমা আফরোজ অমি
(১৯) নামে এক গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী স্বামী মামুন আহমেদের পরিবারের দাবি, স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে অমি শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে দোলেশ্বর পশ্চিমপাড়া এলাকায় অমির শ্বশুর বাড়িতে।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী হালিমা আফরোজ অমি আড়াই বছর আগে ভালোবেসে পালিয়ে গিয়ে মামুনকে বিয়ে করে। বিয়ের পর মামুনের আচরণে পরিবর্তন আসে। সে গভীর রাতে বাসায় ফিরত। এ নিয়ে তাদের মাঝে দাম্পত্য কলহ দেখা দেয়। পুলিশ জানায়, বরিবার রাত ১২টার দিকে কথা কাটাকাটির জের ধরে মামুন অমিকে মারধর করে। এর কিছুক্ষণ পর ঘরের দরজা বন্ধ করে অমি শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। রাত ২টার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন অমিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে সে মারা যায়।
নিহতের খালু মো. বাচ্চু অভিযোগ করেন, শারীরিক নির্যাতনের কারণে অমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলার পর মামুন তার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে সে পুড়ে মারা গেছে। মামুনের বাবা মহিউদ্দিন দাবি করেন, স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে সে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল বাশার জানান, গতকাল সকালে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ করেনি।
(১৯) নামে এক গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী স্বামী মামুন আহমেদের পরিবারের দাবি, স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে অমি শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে দোলেশ্বর পশ্চিমপাড়া এলাকায় অমির শ্বশুর বাড়িতে।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী হালিমা আফরোজ অমি আড়াই বছর আগে ভালোবেসে পালিয়ে গিয়ে মামুনকে বিয়ে করে। বিয়ের পর মামুনের আচরণে পরিবর্তন আসে। সে গভীর রাতে বাসায় ফিরত। এ নিয়ে তাদের মাঝে দাম্পত্য কলহ দেখা দেয়। পুলিশ জানায়, বরিবার রাত ১২টার দিকে কথা কাটাকাটির জের ধরে মামুন অমিকে মারধর করে। এর কিছুক্ষণ পর ঘরের দরজা বন্ধ করে অমি শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। রাত ২টার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন অমিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে সে মারা যায়।
নিহতের খালু মো. বাচ্চু অভিযোগ করেন, শারীরিক নির্যাতনের কারণে অমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলার পর মামুন তার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে সে পুড়ে মারা গেছে। মামুনের বাবা মহিউদ্দিন দাবি করেন, স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে সে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল বাশার জানান, গতকাল সকালে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ করেনি।
No comments:
Post a Comment