Thursday, August 18, 2011

নেতৃত্ব হারাতে পারেন সাকিব!

জিম্বাবুয়ের কাছে বাংলাদেশ সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজে হেরেছিল ২০০৬ সালে। ৩-২ ব্যবধানে সেই সিরিজে হার এখনো ভুলতে পারেনি। অনেকে মতে সবচেয়ে বেশি মনে থাকার কথা দেশ সেরা পেসার মাশরাফি বিন মর্তুজার। এক ম্যাচে তাদের শেষ ওভারে শেষ বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ জিতিয়েছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তারপর বাংলাদেশকে অবশ্য আর সিরিজ হারতে হয়নি জিম্বাবুয়ের কাছে। সময় যতই অতিবাহিত হয়েছে সামনের দিকে এগিয়ে গেছে এদেশের ক্রিকেট। অন্যদিকে পিছিয়েছে জিম্বাবুইয়ানরা। এক সময় টেস্ট থেকে স্বেচ্ছায় নির্বাসনে যায় তারা। এদিকে বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ডের মতো দলকে হারিয়ে নতুন ক্রিকেট শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার হওয়ার অপেক্ষায়। কিন্তু চলতি জিম্বাবুয়ে সফরে যেন সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর টেস্ট আঙিনায় ফেরা জিম্বাবুয়ের সঙ্গে একমাত্র টেস্টে হেরে যায়। টানা তিন ম্যাচে হেরে ওয়ানডে সিরিজেও ভরাডুবি। সবকিছু মিলে যেন বাংলাদেশের ক্রিকেটে একটা অশনি সংকেত দেখা যাচ্ছে। এজন্য অবশ্য সাবেক ক্রিকেটারদের কেউ কেউ বোর্ডকে দায়ী করছেন। অনেকে আবার অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকেই দোষারোপ করছেন। কেননা তার একগুঁয়েমির জন্যই দলে নাকি প্রচ্ছন্নভাবে দুটি গ্রুপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যার কারণে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বে একের পর এক হারের লজ্জা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না বাংলাদেশ। এমনটাই মনে করছেন বিসিবির এক কর্মকর্তা। তাই গুঞ্জন উঠেছে দেশে ফেরার পরই সাকিবের কাছ থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হতে পারে! যদি পরের সিরিজের আগেই ইনজুরি থেকে সেরে ওঠেন মাশরাফি, তবে তাকেই প্রথম পছন্দ বিসিবির। এছাড়া এই তালিকায় রয়েছে শাহরিয়ার নাফিস ও তামিমের নামও। সবাইকে চমকে দিয়ে নেতৃত্ব পেতে পারেন মুশফিকুর রহিমও। কেননা জিম্বাবুয়ে সিরিজে তিনিই বাংলাদেশের একমাত্র সফল ব্যাটসম্যান। তবে আদৌও সাকিবের কাছ থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হবে কিনা_ যদি তাই হয় তবে নতুন কে হচ্ছেন অধিনায়ক? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশ দল দেশে ফেরা পর্যন্ত।

তৌসিফ হাসপাতালে

তরুণ কণ্ঠশিল্পী তৌসিফ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে [সিসিইউ] তিনি চিকিৎসাধীন আছেন। ডাক্তার আমির হোসেনের তত্ত্বাবধানে তিনি চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। শিল্পীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। তবে এখনো তিনি পুরোপুরি শঙ্কামুক্ত নন। ঈদ উপলক্ষে তৌসিফের নতুন অ্যালবাম 'অনিদ্রা' গত ১৪ আগস্ট অগি্নবীণার ব্যানারে বাজারে আসে।

শফিক তুহিন এবার বড় পর্দার গায়ক

শফিক তুহিন গীতিকার-সুরকার হিসেবে ছিলেন পরিচিত। কিন্তু 'ভালোবাসি বড় ভালোবাসি/এর চেয়ে বেশি ভালোবাসা যায় না' গেয়ে হয়ে গেলেন আরও বেশি পরিচিত। একের পর এক গান গেয়ে দিনে দিনে তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তাই বড় পর্দায়ও তিনি গান প্লেব্যাক করেছেন। এবারই প্রথম তিনি চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালক হিসাবে কাজ করলেন। নিজের লেখা ও সুরে এই গানটি তিনি সামিনা চৌধুরীর সঙ্গে যৌথভাবে গাইবেন। শাহীন সুমন পরিচালিত 'অন্যরকম ভালোবাসা' ছবির জন্য গানটি করা হয়েছে। গানটির কথা হচ্ছে_ 'ছড়িয়ে দিলাম বাতাসে, তুমি রাঙ্গিয়ে নিও ঐ মন'। শফিক তুহিন বলেন, 'দুই সপ্তাহে সময় নিয়ে গানটি লিখেছি। আগামী ২১ আগস্ট রবিবার মগবাজারের পিউর সাউন্ড স্টুডিওতে এই টাইটেল সং-এর রেকর্ড হবে।' সামিনা চৌধুরীর সঙ্গে কণ্ঠ দেওয়া প্রসঙ্গে শফিক তুহিন বলেন, 'সামিনা আপা আমার অনেক প্রিয় একজন শিল্পী। তার ভিন্নরকম গায়কীর কারণে যে কোনো সাধারণ গানও অসাধারণ হয়ে ওঠে। তার সঙ্গে আবারও প্লে-ব্যাক করতে যাচ্ছি এটা সত্যিই আমার জন্য অনেক আনন্দের।' সামিনা চৌধুরী বলেন, 'এর আগেও তুহিন আমার সঙ্গে প্লে-ব্যাক করেছে। আশা করা যায় এবারের গানটা আরও অনেক ভালো হবে'।

শান্তিনিকেতন নিয়ে ছবি

কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এবার শান্তিনিকেতনকে নিয়ে নতুন একটি বাংলা ছবি নির্মাণ করছেন টালিউডের পরিচালক অশোক বিশ্বনাথন। ছবির নাম শান্তিনিকেতন। কবি গুরুর স্মৃতিবিজড়িত এই শান্তিনিকেতন। ছবিটির শুটিং এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। পরিচালক অশোক বিশ্বনাথন বলেন, ছবির বেশিরভাগ শুটিং হবে শান্তিনিকেতন, বিশ্বভারতী ও বীরভূম এলাকায়। ছবিতে অভিনয় করছেন রুপা গাঙ্গুলি, ভিক্টর ব্যানার্জি, পাওলি দাম, রাজেশ শর্মা প্রমুখ।

ঝুমকির দুই অনুষ্ঠান

বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে নানা ধরনের অবাক করা সব বিষয় নিয়ে 'বিস্ময়ের বাংলা' শিরোনামের একটি অনুষ্ঠানের গ্রন্থনা, উপস্থাপনা ও প্রযোজনা করছেন ফাতেমা আক্তার ঝুমকি। বিভিন্ন শ্বাসরুদ্ধকর বিষয় তুলে ধরছেন তিনি অনুষ্ঠনটিতে। ইতোমধ্যে ৩০টি পর্ব সমপ্রচার হয়েছে। ভালো সাড়া পাচ্ছেন তিনি। প্রতি শুক্রবার সন্ধ্যা ৬.২০-এ বৈশাখীতে প্রচার হয় 'বিস্ময়ের বাংলা'। এছাড়া ঈদ সামনে রেখে বৈশাখী টেলিভিশনের জন্য আরও একটি অনুষ্ঠানের প্রযোজনা করেছেন ফাতেমা ঝুমকি। 'ইচিং বিচিং' শিরোনামের এ অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করার কথা ছিল সদ্য প্রয়াত ক্লোজআপ ওয়ান তারকা আবিদের। তিনি এই অনুষ্ঠানের টাইটেল সং করেছিলেন। এখন এ গেম শোটি উপস্থাপনা করবেন আর জে নিরব। অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে ঝুমকি বলেন, 'বিস্ময়ের বাংলা' ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অন্যদিকে 'ইচিং বিচিং' ছোটদের অনুষ্ঠান। আমি অনুষ্ঠানটি নিয়ে আশাবাদী।'

সেই বাকের ভাই এখন...


বাকের ভাইয়ের কথা মনে আছে? যার ফাঁসির রায় বাতিলের দাবিতে মিছিল হয়েছিল! হুমায়ূন আহমেদের তুমুল জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'কোথাও কেউ নেই'-এর কেন্দ্রীয় চরিত্র বাকের ভাই চরিত্রে অভিনয় করে তখন আসাদুজ্জামান নূর রাতারাতি সুপারস্টার বনে গিয়েছিলেন। সেই সুপারস্টার নূর এখন সুপারফ্লপ। 'হু ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার'র বাংলাদেশি সংস্করণ 'কে হতে চায় কোটিপতি'র উপস্থাপক হিসেবে তিনি দর্শকের প্রত্যাশা পূরণে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। উপস্থাপক আসাদুজ্জামান নূরের অপরিপক্ব উপস্থাপন কৌশল এবং নিম্নমানের প্রশ্নের কারণে দর্শক টিভি সেটের সামনে বসে বিরক্ত হচ্ছেন। অনুষ্ঠান সংশ্লিষ্টদেরও কেউ কেউ নূরকে নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন। অনেকেই মনে করেন, 'হু ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার'র ভারতীয় সংস্করণ 'কৌন বনেগা ক্রোড়পতি'র উপস্থাপক অমিতাভ বচ্চনকে অনুকরণ করতে গিয়েই তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন আসাদুজ্জামান নূর। তাই নয়, বলা হচ্ছে অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূরের পতন হয়েছে মাত্র। অমিতাভ প্রশ্নকর্তা হিসেবে এবং কৌতুক করায় যথেষ্ট সাবলীল। কিন্তু নূর ঠিক উল্টো। তাই নূরকে দর্শক উঁচুমানের অভিনেতা মনে করলেও উপস্থাপক হিসেবে মনে করুেছন নিম্নমানের।
বর্তমানে ভারতীয় টিভি চ্যানেল সনি এন্টারটেইনমেন্ট এবং বাংলাদেশের দেশটিভিতে একই সময়ে প্রচার হচ্ছে 'কৌন বনেগা ক্রোড়পতি' এবং 'কে হতে চায় কোটিপতি'। তাই দর্শক অমিতাভ বচ্চন এবং আসাদুজ্জামান নূরের উপস্থাপনার মান সরাসরি তুলনা করতে পারছেন। পার্থক্যের হিসেবে বার বার ছিটকে পড়ছেন নূর। তাই বেশিরভাগ দর্শকই এখন দেশ টিভি ছেড়ে চোখ রাখছেন সনিতে।
'কে হতে চায় কোটিপতি' অনুষ্ঠানের উপস্থাপক শুরুতে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দর্শক নন্দিত উপস্থাপক আনিসুল হক। অনুষ্ঠানের প্রযোজনা সংস্থা ডেল্টা বে আনিসুল হককে নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট আশাবাদী। আনিসুল হক ভারতে গিয়ে দুইবার অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসেছেন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনার কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছেন। অমিতাভ বচ্চন তার প্রসংশাও করেছিলেন। পরবর্তীতে ভারত থেকে পনের সদস্যের একটি টিম নিয়ে এসে আনিসুল হক নিয়মিত রিহার্সেল করেছেন নিজ বাসভবনে। পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে তিনি অনুষ্ঠান উপস্থানা শুরু করেন। শুরু থেকেই তার উপস্থাপনা দর্শকের প্রত্যাশা পূরণ করে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই চোখের অসুস্থতার কারণে তিনি উপস্থাপনা থেকে সরে দাঁড়ান। যেদিন খবর হলো আনিসুল হক নন, নূরই হচ্ছেন উপস্থাপক সেদিনই দর্শকের মনজুড়ে ছিল প্রশ্ন, সংশয়, হতাশা। শেষ পর্যন্ত তাই সত্য হলো। কেউ কেউ মনে করেন, সৃজনশীল, হিসেবি ও বুদ্ধিমান আনিসুল হক চোখের অসুস্থতার অজুহাত দিয়ে সরে পড়েছেন। অমিতাভ বচ্চনের পরিবর্তে শাহরুখ খান 'কৌন বনেগা ক্রোড়পতি'র উপস্থাপক হয়ে ফ্লপ হয়েছিলেন। তাই নিজের ইমেজ নিয়ে ঝুঁকি নিতে চাননি স্বনামধন্য এ উপস্থাপক। নিজের ইমেজ ধরে রাখতেই নীরবে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
এদিকে অভিযোগ ওঠেছে, এসএমএস থেকে যথেষ্ট আয় করেছে অনুষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সে তুলনায় অংশগ্রহণকারীদের সুযোগ-সুবিধা কম দেওয়া হচ্ছে। অনুষ্ঠান প্রচার-প্রচারণায়ও রয়েছে শিথিলভাব। ঢাকা শহরে 'কে হতে চায় কোটিপতি'র মাত্র ২-৩টা বিলবোর্ড চোখে পড়ে। অথচ 'কৌন বনেগা ক্রোড়পতি'র প্রচারণায় মুম্বাই জুড়ে শত শত বিলবোর্ড দেখা গিয়েছিল। এয়ারপোর্ট থেকে অমিতাভ বচ্চনের বাড়ি পর্যন্ত ছিল অর্ধশত বিলবোর্ড। 'কে হতে চায় কোটিপতি' অনুষ্ঠানের শুরু থেকে দেশটিভি নানাভাবে লোভ দেখিয়ে স্পন্সর এবং দর্শকদের এসএমএস থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। কিন্তু সেভাবে অর্থ বিনোয়োগ করা হয়নি। আর এখন উপস্থাপকের ব্যর্থতার কারণে ডুবে গেছে অনুষ্ঠানটি।

রেডিও নাটকের অভিনেত্রী তিশমা

রেডিও নাটকের অভিনেত্রী হলেন তিশমা। সংগীতশিল্পী মাহমুদ সানী এবং শফিক তুহিনের সঙ্গে রেডিও টুডের ঈদের বিশেষ নাটক 'ফর্মালিন প্রেম'-এ অভিনয় করেছেন তিনি। নাটকে প্রধান চরিত্র তিশমা। তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন মাহমুদ সানী। আর শফিক তুহিন অভিনয় করেছেন বাবার ভূমিকায়। রচনা ও পরিচালনায় রয়েছেন জাহিদ বাবুল। রেডিও টুডেতে নাটকটি প্রচার হবে ঈদের দিন বেলা ১১টায়। তিশমা বলেন, 'এর আগে টিভি নাটকে আমি অভিনয় করেছিলাম। এছাড়াও স্কুলজীবনে স্টেজে শেক্সপিয়রের একাধিক নাটকে অভিনয় করেছি। কিন্তু রেডিওতে এই প্রথম। নাটকটির স্ক্রিপ্ট খুবই মজার। রের্কির্ডংয়ের পুরো সময় আমি বেশ উপভোগ করেছি। আমার ধারণা, শ্রোতাদের নাটকটি বেশ ভালো লাগবে।'

ঈদের 'ইত্যাদি'তে চার তারকা

'ইত্যাদি'র এবারের ঈদ স্পেশালে রয়েছে নৃত্যশিল্পীদের মাধ্যমে দলীয় সংগীত। আর এতে 'ইত্যাদি'র নিয়মিত নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে অংশ নিয়েছেন চার জনপ্রিয় তারকা_ নোবেল, তারিন, মোনালিসা এবং ইমন। দলীয় সংগীতটিতেও ফোক এবং মর্ডান গানকে একত্রিত করে ফিউশন তৈরি করা হয়েছে। ফাগুন অডিও ভিশন জানায়, শত ব্যস্ততার মাঝেও শিল্পীরা এই নাচটিকে সুন্দর করার জন্যে অত্যন্ত উৎসাহ ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছেন। নিয়মিত মহড়ায়ও অংশ নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ইমন বলেন, দারুণ উপভোগ করেছি আমি এ আয়োজনটি। 'ইত্যাদি' মানেই ব্যতিক্রম কিছু। আর এ ব্যতিক্রম আয়োজনে অংশ নিয়ে ভালো লাগছে। আমার ধারণা আমাদের দলীয় নৃত্য দর্শকের ভালো লাগবে।'
এবারের দলীয় সংগীতটিতে নেপথ্য কণ্ঠ দিয়েছেন কমল, রিয়াদ, অনিমা ডি কষ্টা ও তানজিনা রুমা। সংগীত আয়োজনে ছিলেন মেহেদী। এবারের এই দলীয় সংগীতটির ব্যতিক্রমী পরিবেশনা দর্শকদের আনন্দ দেবে বলে প্রত্যাশা করছেন 'ইত্যাদি' কর্তৃপক্ষ। এর আগে 'ইত্যাদি'র বিভিন্ন দলীয় নৃত্যে অংশ নিয়েছিলেন এটিএম শামসুজ্জামান, হুমায়ুন ফরিদী, জাহিদ হাসান, মীর সাবি্বর, মিলন, জয়, নিরব, সারিকা, সজল, মুনমুনসহ আরও অনেকে।

মোবাইলবিহীন ব্রিটনি

দীর্ঘদিন পপতারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্স নাকি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না। কারণ অঘটন। তার হাতের নাগালে মোবাইল রাখলেই নাকি কোনো না কোনো অঘটন ঘটতেই থাকবে। সম্ভবত এ কারণেই আপাতত মোবাইল ফোন ব্যবহারের কোনো সুযোগ নেই তার। মোবাইল ফোন হাতে এলেই ব্রিটনির সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাই তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেই তার পরিচর্যাকারীরা মোবাইল ফোন থেকে তাকে দূরে সরিয়ে রাখছেন।
২০০৮ সালে ব্রিটনির সঙ্গে তার বাবার একটি মামলায় বেশকিছু আইনি শর্তের বেড়াজালে আটকা আছেন তিনি। তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশকিছু বিধি-নিষেধও আরোপ করা হয়েছে। আর এ তালিকায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয়টিও। এছাড়া, মোবাইল ব্যবহার করে সাবেক বডিগার্ডকে নিজের নগ্নছবি পাঠানোর মতো অভিযোগও ব্রিটনির ঘাড়ে রয়েছে।

বিদ্যার রূপে দীপিকা!

বলিউড অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সবার নিজস্ম স্টাইল আছে। কারও সঙ্গে কারও মিল সহসা চোখে পড়ে না। সম্প্রতি বিদ্যা বালান যে ধরনের পোশাক পরেন অনেকটা তেমন পোশাক পরতে দেখা গেছে দীপিকা পাড়ুকোনকে। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে যেন বিদ্যারূপেই হাজির হলেন দীপিকা। দীপিকা সব্যসাচি শাড়ি এবং ফুলস্লিভ ব্লাউজ পরে হাজির হয়েছিলেন অনুষ্ঠানে।
জানা গেছে, বিদ্যাকে নকলের অভিপ্রায়ে তিনি এভাবে পোশাক পরেননি। প্রচলিত পোশাকে নিজেকে কেমন মানায় তা পরখ করতেই দীপিকা এ পোশাক পরেছিলেন। দীপিকা বলেন, 'আমি কাউকে নকল করি না। কখনো করবও না। আমি একজন ভারতীয়। তাই ভারতীয় সাজে সাজতেই পারি। এতে কাউকে নকল বা অনুকরণ করা হয় না। যদি তাই হয়, তাহলে ভারতের সবাই সবাইকে নকল করেন।'