ন্যাটো বিমান বাহিনীর হামলায় লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছোট ছেলে সাইফ আল-আরব (২৯) এবং তিন নাতি নিহত হয়েছেন। সরকারি মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম রবিবার এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর এএফপির।
লিবিয়া সংকট সমাধানে গাদ্দাফির দেওয়া আলোচনার প্রস্তাব ন্যাটো ও বিদ্রোহী বাহিনী নাকচ করে দেওয়ার পরপরই এ হামলার ঘটনা ঘটল। এক সংবাদ সম্মেলনে মুসা ইব্রাহিম সাইফের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, শনিবার বিকালে ন্যাটো বাহিনীর এক হামলায় আল-আরব নিহত হন। সাইফ জার্মানিতে পড়াশোনা করতেন। তিনি আরও জানান, হামলার সময় গাদ্দাফি ও তার স্ত্রী বাসভবনে ছিলেন। তবে তারা অক্ষত আছেন। মুখপাত্র আরও জানান, গাদ্দাফি কোথায় আছেন গোয়েন্দারা এই তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন। ন্যাটো বিমান হামলা চালানোর কথা নিশ্চিত করলেও সাইফ আল-আরবের নিহত হওয়ার ব্যাপারে কিছু জানায়নি। এর আগে রাজধানী ত্রিপোলিতে কমপক্ষে তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
ন্যাটোর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, তারা গাদ্দাফির বাসভবন বাব-আল-আজিজিয়ার আশপাশের এলাকায় শনিবার বিকালে হামলা চালিয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গাদ্দাফির ছেলের মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্রোহীরা আধ ঘণ্টাব্যাপী তাদের নিয়ন্ত্রিত পূর্বাঞ্চলীয় শহর বেনগাজিতে গুলি ছোড়ে, রকেট নিক্ষেপ করে উল্লাস করে।
লিবিয়ায় বিদ্রোহীদের সেনা মুখপাত্র কর্নেল আহমেদ ওমর বাণী জানান, আমরা খুবই খুশি যে বিমান হামলায় গাদ্দাফির ছেলে নিহত হয়েছেন। এ জন্য আমরা গুলি ছুড়ে এটা উদযাপন করছি। এর আগে মুসা সাংবাদিকদের গাদ্দাফির বিধ্বস্ত বাসভবনে নিয়ে যান। তবে এ ঘটনায়ই যে গাদ্দাফির ছেলে নিহত হয়েছেন তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এর আগে শনিবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে গাদ্দাফি ন্যাটো বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, তিনি পদত্যাগ করছেন এ রকমটি আশা করা ভুল। তিনি বলেন, 'আমার পদত্যাগের কোনো ইচ্ছা নেই। আমি লিবিয়াতেই থাকব। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লড়ে যেতে চাই।'
জাতিসংঘ কর্মী প্রত্যাহার : লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে কর্মরত আন্তর্জাতিক সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতিসংঘ।
ন্যাটো বিমান হামলায় গাদ্দাফির ছেলে নিহত হওয়ার পর উত্তেজিত জনতা বিদেশি দূতাবাসসহ জাতিসংঘ অফিসে হামলা চালালে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খবর বিবিসির।
এদিকে লিবিয়ায় মিশন তছনছ করার পর ব্রিটেন সরকার সে দেশে নিয়োজিত লিবিয়ান রাষ্ট্রদূতকে সে দেশ ছেড়ে যেতে বলেছে।
লিবিয়া সংকট সমাধানে গাদ্দাফির দেওয়া আলোচনার প্রস্তাব ন্যাটো ও বিদ্রোহী বাহিনী নাকচ করে দেওয়ার পরপরই এ হামলার ঘটনা ঘটল। এক সংবাদ সম্মেলনে মুসা ইব্রাহিম সাইফের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, শনিবার বিকালে ন্যাটো বাহিনীর এক হামলায় আল-আরব নিহত হন। সাইফ জার্মানিতে পড়াশোনা করতেন। তিনি আরও জানান, হামলার সময় গাদ্দাফি ও তার স্ত্রী বাসভবনে ছিলেন। তবে তারা অক্ষত আছেন। মুখপাত্র আরও জানান, গাদ্দাফি কোথায় আছেন গোয়েন্দারা এই তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন। ন্যাটো বিমান হামলা চালানোর কথা নিশ্চিত করলেও সাইফ আল-আরবের নিহত হওয়ার ব্যাপারে কিছু জানায়নি। এর আগে রাজধানী ত্রিপোলিতে কমপক্ষে তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
ন্যাটোর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, তারা গাদ্দাফির বাসভবন বাব-আল-আজিজিয়ার আশপাশের এলাকায় শনিবার বিকালে হামলা চালিয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গাদ্দাফির ছেলের মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্রোহীরা আধ ঘণ্টাব্যাপী তাদের নিয়ন্ত্রিত পূর্বাঞ্চলীয় শহর বেনগাজিতে গুলি ছোড়ে, রকেট নিক্ষেপ করে উল্লাস করে।
লিবিয়ায় বিদ্রোহীদের সেনা মুখপাত্র কর্নেল আহমেদ ওমর বাণী জানান, আমরা খুবই খুশি যে বিমান হামলায় গাদ্দাফির ছেলে নিহত হয়েছেন। এ জন্য আমরা গুলি ছুড়ে এটা উদযাপন করছি। এর আগে মুসা সাংবাদিকদের গাদ্দাফির বিধ্বস্ত বাসভবনে নিয়ে যান। তবে এ ঘটনায়ই যে গাদ্দাফির ছেলে নিহত হয়েছেন তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এর আগে শনিবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে গাদ্দাফি ন্যাটো বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, তিনি পদত্যাগ করছেন এ রকমটি আশা করা ভুল। তিনি বলেন, 'আমার পদত্যাগের কোনো ইচ্ছা নেই। আমি লিবিয়াতেই থাকব। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লড়ে যেতে চাই।'
জাতিসংঘ কর্মী প্রত্যাহার : লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে কর্মরত আন্তর্জাতিক সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতিসংঘ।
ন্যাটো বিমান হামলায় গাদ্দাফির ছেলে নিহত হওয়ার পর উত্তেজিত জনতা বিদেশি দূতাবাসসহ জাতিসংঘ অফিসে হামলা চালালে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খবর বিবিসির।
এদিকে লিবিয়ায় মিশন তছনছ করার পর ব্রিটেন সরকার সে দেশে নিয়োজিত লিবিয়ান রাষ্ট্রদূতকে সে দেশ ছেড়ে যেতে বলেছে।
No comments:
Post a Comment