Tuesday, April 19, 2011

মোনেম মুন্নার পর সাকিব

ফুটবলে বাংলাদেশের মান কখনো আহামরি ভালো ছিল না। তার পরও ফুটবল নিয়ে দেশের মানুষের উন্মাদনার শেষ ছিল না। স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলা হলে দুপুরের মধ্যে গ্যালারি ভরে যেত। সেই সব দৃশ্য এখন অতীত হয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্মের কেউ বিশ্বাসই করতে চায় না একসময় মোহামেডান-আবাহনীর খেলা মানেই পুরো দেশে উত্তেজনা ছড়িয়ে যেত। আসলে তাদেরই বা দোষ কি, কেননা এখন বড় দুই দলের ফুটবল লড়াইয়ে তো হাতে দর্শক গোনা যায়।
ফুটবলে এত করুণ হাল হলেও বাংলাদেশের এক ফুটবলার বিদেশিদের হৃদয়ে এখনো ঠাঁই পেয়ে আছেন। অনেকে বিশ্বাস করবেন না, তার পরও সত্যি যে প্রতিবেশী কলকাতার ফুটবলপ্রেমীরা এখনো বাংলাদেশের এক ফুটবলারকে ভুলতে পারেননি। তিনি বেঁচেও নেই, কয়েক বছর আগে ভক্তদের কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিয়েছেন। হ্যাঁ বাংলাদেশের মাঠকাঁপানো প্রয়াত ফুটবলার মোনেম মুন্নার কথা বলছি। মুন্না কি শুধু বাংলাদেশের দর্শকদের মন জয় করেছিলেন? না, কলকাতার দর্শকরা এখনো তাকে স্মরণ করেন। তা না হলে কলকাতাবিখ্যাত নিউমার্কেটের অধিকাংশ দোকানে তার ছবি টাঙিয়ে রাখা হবে কেন? অবশ্য মুন্নার ছবি বিশেষ এক দলের সমর্থকরা টাঙিয়ে রেখেছেন। ১৯৮৯ সালে তিনি কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গলে খেলতে যান। এর আগেও কলকাতা মাঠে অনেক বিদেশিই খেলে যান। কিন্তু মুন্নার পারফরম্যান্স এখনো স্মরণীয় হয়ে আছে তাদের মাঝে। সেবার লিগে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল। দুর্দান্ত খেলেছিলেন মোনেম মুন্না। এতটা অসাধারণ যে ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা নিজেদের কোনো ফুটবলারের ছবি না টাঙালেও মুন্নার ছবি এখনো দেয়ালে আটকিয়ে রেখেছেন। মুন্নার পর আরেক বাংলাদেশি খেলোয়াড় কলকাতার দর্শকদের হৃদয় জয় করতে যাচ্ছেন। তিনি আর কেউ নন, ক্রিকেটে জাতীয় দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। আইপিএল খেলতে এবার তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্সের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলার জন্য নাইটের পক্ষে প্রথম দুটো ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি। কিন্তু যে দুই ম্যাচে তিনি মাঠে নেমেছেন তাতেই কলকাতাবাসীর হৃদয় জয় করতে শুরু করেছেন। সৌরভ গাঙ্গুলি বাদ পড়ায় নাইট রাইডার্সে ভারতীয় বাঙালি কোনো খেলোয়াড় ছিলেন না। এ নিয়ে কলকাতাবাসী আক্ষেপে ফুঁসে উঠেছিলেন। কিন্তু পরের দেশ হলেও একমাত্র বাঙালি খেলোয়াড় হয়ে সাকিব মাঠে নামায় সেই আক্ষেপ কমতে শুরু করেছে। রবিবার ইডেন গার্ডেনে রাজস্থানের বিরুদ্ধে সাকিব যে বোলিং প্রদর্শন করেছেন তা দেখে তো কলকাতার দর্শকরা মহাখুশি। পরদিন যেসব পত্রিকায় সাকিবের ছবি ছাপা হয়েছে তা কেটে দোকানপাট এমনকি বাসায়ও টাঙানো শুরু হয়েছে। কলকাতা থেকে প্রকাশিত এক দৈনিক উল্লেখ করেছে, সাকিবের ভিউকার্ড চড়া দামেও কাউকে কাউকে কিনতে দেখা গেছে। যত ম্যাচ যাবে কলকাতার দর্শকদের মাঝে সাকিবের জনপ্রিয়তা ততই বৃদ্ধি পাবে বলে পত্রিকাটি উল্লেখ করেছে।

ধোনিই সবচেয়ে বেশি ধনী

ফুটবলে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী কে? এই প্রশ্নের উত্তরে সবাই একবাক্যে আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসির কথাই বলবেন। বার্সেলোনার এই তারকা বর্তমানে বছরে আয় করছেন ৮০ কোটি ডলার বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ক্রীড়াবিদদের মাঝে সবার উপরে আছেন টাইগার উডস। তিনি বছরে আয় করেন ১.৭ বিলিয়ন ডলার! দ্বিতীয় স্থানেই আছেন টেনিস কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। বছরে তার আয়ের পরিমাণ ১.১৫ বিলিয়ন ডলার। ক্রিকেটারদের নিয়েও বর্তমানে এই আগ্রহ ভক্তদের মাঝে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান ক্রিকেট দুনিয়ায় কে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী? ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ক্রিকেটারদের সামনে এক নতুন দুয়ার খুলে দিয়েছে। এর আগে ক্রিকেটারদের আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস ছিল ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেট। কিন্তু সেখানে সব ক্রিকেটাররা খেলার সুযোগই পেতেন না। আইপিএল এসে সেই সুযোগ অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। এবং কাউন্টির চেয়ে এখানে টাকার অঙ্কটাও বেড়ে গেছে অনেক। গত তিন আসরে আইপিএল কাউন্টির চেয়ে বেশ সাড়াও জাগিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে। ক্রিকেটারদের মাঝে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী হিসেবে ফরবেস ম্যাগাজিন ২০০৯ সালেই প্রকাশ করেছিল ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির নাম। এখনো পর্যন্ত তিনি শীর্ষেই আছেন। ধোনি বর্তমানে বছরে আয় করছেন সর্বোচ্চ ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৭০ কোটি টাকা। মহেন্দ্র সিং ধোনি বর্তমানে ১৭টি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। এই তালিকায় ভারতের যে কোনো ব্যক্তিকে হিসেব করলে তিনি দ্বিতীয় স্থানে থাকবেন। প্রথম স্থানে আছেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। ক্রিকেটারদের আয়ের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন ক্রিকেটের মহারাজ শচীন টেন্ডুলকার। তিনি বছরে আয় করছেন ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৫৬ কোটি টাকা। মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার এবারের আইপিএল উপলক্ষে বীমা করিয়েছেন ১২ কোটি রুপির। এই তালিকায় তিনি আছেন পঞ্চম স্থানে। বীমা করার দিক থেকেও সবার উপরে আছেন ধোনি। তার বীমার পরিমাণ ৩৪ কোটি রুপি। এরপর আছেন সুরেশ রায়না (২০.৫ কোটি রুপি), মাহেলা জয়াবর্ধনে (২০.৫ কোটি রুপি) এবং ডেল স্টেইন (১৬ কোটি রুপি)। বছরে আয়ের দিক থেকে ক্রিকেটারদের মাঝে তৃতীয় স্থানে আছেন আরেক ভারতীয় যুবরাজ সিং। তিনি বছরে আয় করছেন সাড়ে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৩৮ কোটি টাকা। চতুর্থ স্থানেও আছেন ভারতীয় ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড়। তার আয়ের পরিমাণ বছরে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৩৫ কোটি টাকা। পঞ্চম স্থানে ইংলিশ ক্রিকেটার এন্ড্রু ফ্লিনটফ। তিনি বছরে আয় করছেন ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২৮ কোটি টাকা। ষষ্ঠ স্থানে আছেন ক্রিকেটকে বিদায় জানানো কলকাতার মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলী। তিনি বছরে আয় করতেন সাড়ে ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা সাড়ে ২৪ কোটি টাকা। সপ্তম স্থানে আছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক রিকি পন্টিং। তিনি বছরে আয় করছেন সৌরভের সমান সাড়ে ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা সাড়ে ২৪ কোটি টাকা। অষ্টম স্থানে থাকা অসি গতি তারকা ব্রেট লির আয় বছরে ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২১ কোটি টাকা। নবম স্থানে থাকা ইংলিশ ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেনের আয়ও ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২১ কোটি টাকা। দশম স্থানে থাকা বর্তমান অসি অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের আয় বছরে ২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা সাড়ে ১৭ কোটি টাকা।
ক্রিকেটারদের মাঝে উপার্জন করার দিক থেকে এগিয়ে আছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররাই। শীর্ষ দশ জনের পাঁচ জনই ভারতীয় ক্রিকেটার। মহেন্দ্র সিং ধোনি, শচীন টেন্ডুলকার, যুবরাজ সিং, রাহুল দ্রাবিড় এবং সৌরভ গাঙ্গুলী। অস্ট্রেলিয়ার আছেন তিনজন। রিকি পন্টিং, ব্রেট লি এবং মাইকেল ক্লার্ক। ইংলিশ ক্রিকেটার আছেন দুজন। এন্ড্রু ফ্লিনটফ এবং কেভিন পিটারস। গত বছরের আয়ের হিসেব অনুযায়ী এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। এবার দেখা যাক চলতি বছরে কে হতে পারেন সর্বোচ্চ উপার্জনকারী ক্রিকেটার। তবে তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বছর শেষ হওয়া পর্যন্ত।

Monday, April 18, 2011

তুমি আর আমি

'এই ধরণীতে আমরা
থাকব একসঙ্গে,
শুধু তুমি আর আমি।
সত্যিই বলছি, ঈশ্বরই আমাদের মিলিয়েছেন,
তাঁর ইশারায়ই তোমাকে খুঁজে পেয়েছি আমি।'
'টকিং বুক' অ্যালবামের 'ইউ অ্যান্ড মি' শিরোনামের চমৎকার এই রোমান্টিক গান স্টিভি ওয়ান্ডার গেয়েছিলেন ১৯৭২ সালে। ২৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য ব্রিটেনের হবু রাজা প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বিয়ে উপলক্ষে নতুন করে গানটি রেকর্ড করেছেন জর্জ মাইকেল।
রাজকীয় এ বিয়ের জন্য গানটিকেই সেরা উপহার হিসেবে মানছেন জর্জ। তাই গানটিকে ওয়েবসাইট থেকে বিনা পয়সায় ডাউনলোড করার সুযোগও তিনি দিচ্ছেন ভক্তদের। এক সাক্ষাৎকারে জর্জ বলেছেন, 'গত সপ্তাহেই এই চমৎকার গানের কথা মনে হয়। আর তখনই এটিকে উপহার হিসেবে চিন্তা করে ফেলি। এটা তাঁদের প্রতি আমার শুভেচ্ছা ও উচ্ছ্বাসের প্রতিফলন হিসেবেও ধরা যেতে পারে।'

খাঁচায় কেজ

Nicoles Cas
কী এমন দোষ তার? মানুষ কি মাতাল হয় না? মাতাল হয়ে কি ঝগড়া করে না? না হয়, মাথা গরম করে বউকে চড়-থাপ্পড় মেরেই বসেছেন। আর সেটা খোলা রাজপথেই করেছিলেন। তাই বলে কি নিকোলাস কেজের মতো অস্কারজয়ী অভিনেতাকে হাতকড়া পরাতে হবে? শুধু কি হাতকড়া পরানো, পুলিশ স্টেশনে নিয়ে পুরো পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখা হলো তাঁকে। হাজতে পুরেই ক্ষান্ত হয় নিউ অরলিয়ন্সের পুলিশ বিভাগ। রাজপথে মাতলামি, পারিবারিক নির্যাতন, জনসাধারণের শান্তিভঙ্গ_একগাদা কারণ দেখিয়ে মামলাও ঠুকে দিয়েছে তারা। অবশ্য শেষ পর্যন্ত এক বন্ধুর বদৌলতে হাজতে রাতটা কাটাতে হয়নি। ১১ হাজার ডলারের বিনিময়ে জামিন পেয়েছেন 'ন্যাশনাল ট্রেজার' তারকা। ক্ষমা চাওয়ায় স্ত্রী অ্যালিস কিমও রাতটা ঘরেই কাটাতে দিয়েছেন। তবে ঘটনার শেষ এখানেই নয়, ৩১ মে ঠিকই আদালতে হাজির হতে হবে নিক কেজকে। আর অপরাধ প্রমাণিত হলে...

আহা কী বুদ্ধি!

Poonam Pandey
প্রথমেই দেখা যাক, ছোট এক ঘোষণায় তিনি কী কী পেয়েছেন। ২০ বছর বয়সী এই অখ্যাত মডেল এক লাফে সবার পরিচিত মুখ হয়ে গেছেন। যাঁর ফেইসবুকে হাতে গোনা কয়েকজন বন্ধু ছিল, তাঁরই ফ্যান পেইজে এখন কয়েক লাখ ভক্ত! আর গুগলে সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে তাঁকেই। যেসব ফটোগ্রাফারের দরজায় গিয়ে বসে থাকতেন, তাঁরাই বিনা পয়সায় এঙ্ক্লুসিভ ফটোশুট করে দিয়েছেন। স্যাটেলাইট নিউজ চ্যানেলগুলো বিশেষ সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে, তাও লাইভ! আর 'খাতরো কি খিলাড়ি-৪'-এর ১২ জন সেলিব্রিটি প্রতিযোগীর একজন হয়েছেন। মোদ্দাকথা, এক পলকে 'সেলিব্রিটি' হয়েছেন পুনম পাণ্ডে। কিন্তু যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, ভারত বিশ্বকাপ জিতলে জন্মদিনের পোশাকে উপস্থিত হবেন স্টেডিয়ামে, সেই কথা তিনি শেষ পর্যন্ত রাখেননি। 'বিষয়টিকে আমি স্রেফ মজা হিসেবে নিয়েছিলাম। বিন্তু সবাই এটিকে বিরাট এক ইস্যু বানিয়ে দিল, যেন ভারতীয় মেয়েরা এটা করে না, করতে পারে না! আমি পরিচিতি চাচ্ছিলাম, বুদ্ধিটা হঠাৎই মাথায় আসে। আর এটা নিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সিদ্ধান্তও একান্তই আমার।' বললেন পুনম।

সিডিউল ফাঁসালেন অ্যাশ

সঞ্জয় দত্তের হোম প্রোডাকশনের পরবর্তী ছবি 'সাত্তে পে সাত্তা'তে অভিনয়ের বিষয়টি নাকি ঝুলিয়ে রেখেছেন অ্যাশ। আর সে কারণে ছবিটির কাজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধও হয়ে গেছে। এ ছবিতে অভিনয়ের জন্য অ্যাশ ছাড়া আর কাউকেই এখন পর্যন্ত প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। তিনি সিডিউল না দেওয়া পর্যন্ত ছবিটির কাজ শুরু করবেন না সঞ্জয়। তবে এর মাঝে সঞ্জয় দত্ত প্রোডাকশন (এসডিপি) অন্যান্য প্রজেক্টের কাজ শুরু করবে।

মিসেস ওবামার আমন্ত্রণে জেসিকা

Jassica Simpson
মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামার আমন্ত্রণে পপতারকা জেসিকা সিম্পসন ১৩ এপ্রিল ডেনভারে সেনাসদস্যদের পরিবারের সামনে সংগীত পরিবেশন করেন। আমন্ত্রণ পেয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত জেসিকা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ফার্স্ট লেডি আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সেনাসদস্যদের জন্য গান গাইতে। এটা আমার জন্য বিরাট সম্মানের। ওখানে গিয়ে সেনাসদস্যদের জন্য গান গেয়ে তাদের প্রতি আমার সমর্থন জানানো এক অসাধারণ ব্যাপার।
জানা গেছে, মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্ত্রী জিল বাইডেনের উদ্যোগে মার্কিন সেনাদের সম্মানে ২ দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দুই দিনে তারা সফর করেন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা, টেক্সাস, কলোরাডো এবং ওহাইও অঙ্গরাজ্য। সফরের সময়টুকু সবাই বেশ উপভোগ করেছেন।

ধ্যানেই সাফল্য!

Kangana Ranaut
কিছুদিন আগেও বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানৌত নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ছিলেন হতাশাগ্রস্ত। ভালো অভিনয় করেও সাফল্যের কূল-কিনারা পাচ্ছিলেন না। খুশির খবর হচ্ছে, কঙ্গনার ভাগ্যাকাশে জমে থাকা মেঘ কাটতে শুরু করেছে। তিনি আবার নিজের উপর আস্থা ফিরে পেয়েছেন। হাতে রয়েছে ৪টি ছবি। প্রতিটি ছবিতেই রয়েছে তার বৈচিত্র্যধর্মী চরিত্র। যা দর্শকনন্দিত হবে বলে তার বিশ্বাস। সবচেয়ে বড় কথা, কঙ্গনা গুরু ধরেছেন। গুরুর কাছ থেকে তিনি ধ্যান শিখছেন এবং নিয়মিত তা চর্চা করছেন। কঙ্গনার বক্তব্য, 'ধ্যান করে নিজের উপর মনোবল বাড়ছে। যা আমার ক্যারিয়ার এবং অভিনয়ে সুফল বয়ে আনবে।'

ইঁদুরকাণ্ডে শুটিং পণ্ড

Lea Michele
ইঁদুর দেখলে হাতি নাকি ভয় পায়! কিন্তু 'হে ঈশ্বর, বাঁচাও... ওটা একটা ইঁদুর'_এই বিকট চিৎকার কোনো হাতির ছিল না, ছিল ২৪ বছর বয়সী এক প্রাণবন্ত তরুণী গায়িকা অভিনেত্রী লিয়া মিশেলের। মিউজিক্যাল টিভি সিরিজ 'গি্ল'র তৃতীয় সিজনের শুটিং চলছিল। বেশ বড়সর একটি দৃশ্যের টানা শুটিং করছিলেন লিয়াসহ সাত-আটজন অভিনেতা। গানের সময় হঠাৎই ছোট একটি ইঁদুর নজরে আসে লিয়ার। ব্যস, আর যায় কোথায়! শুরু হয় তাঁর প্রাণপণ চিৎকার। মুহূর্তে শুটিং পণ্ড। কিন্তু কোথায় ইঁদুর, সেই বেচারা তো চেহারা দেখিয়েই উধাও। তবে ইঁদুর খুঁজে বের না করা পর্যন্ত শুটিং করবেন না_বেঁকে বসেন লিয়া ও তাঁর দুই সহকর্মী হিদার মরিস ও ক্রিস কলফার। অনেক বুঝিয়ে-শুনিয়ে রাজি করাতে না পেরে অসহায় প্রযোজক শেষ পর্যন্ত শুটিংই পণ্ড করে দিয়েছেন

উদিতার হলিউড প্রীতি

বলিউডে তেমন একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করতে পারেননি পাপ চলচ্চিত্রখ্যাত অভিনেত্রী উদিতা গোস্বামী। যথেষ্ট আবেদনময়ী হওয়া সত্ত্বেও ক্যারিয়ার দৌড়ে পিছিয়ে তিনি। শেষ পর্যন্ত হলিউডে অভিনয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। খোলামেলা দৃশ্যে অভিনয় করতে উদিতার অনীহা নেই। এ কারণেই হলিউড প্রযোজকরা তার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এ বিষয়ে উদিতাও তার প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু করেছেন।